"কোরান না বুঝে পড়লেও প্রতি হরফে ১০ নেকি" এই কথা কোন আহাম্মক বলে??

লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ রিগান ২২ জুলাই, ২০১৪, ০২:৫৬:৩৪ দুপুর

Ne inkludas neniun profiton falitaj ?????

এই লাইনের অর্থ কি বুঝেছেন??? ঠিকে তো পটপট করে ইংরেজিটা পড়ে গেলেন। না বুঝে পড়ে কি কিছু বুঝা গেলো???? কোন লাভ হয়েছে??? উত্তর না। আপনারা নিশ্চয় এখন লাইনটার অর্থ জানতে আগ্রহি!!!! অনেকে হয়তো গুগোলে সার্চ দিচ্ছেন বা দিবেন। কিন্তু কোরান না বুঝে যখন পড়েন তখন আপনাদের এমন লাগেনা কেন?????

কোরআন বুঝে পড়েন। "কোরান না বুঝে পড়লেও প্রতি হরফে ১০ নেকি" এই কথা কোন আহাম্মক বলে???? তাকে ১টু জিজ্ঞেস করেন " ভাই ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন না বুঝে বার বার পড়লে কি রোগ ভাল হয়ে যাবে??? নাকি প্রেসক্রিপশন পড়ে বুঝে সে অনুযায়ী ওষুধ খেলে রোগ ভাল হবে???? মস্তিষ্ক আপনাদের.................. সিদ্ধান্তও আপনাদের..................... পরকালও আপনাদের...........................

বিষয়: বিবিধ

২৭১৩ বার পঠিত, ২২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

247149
২২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:১২
হতভাগা লিখেছেন : ক্বুরআন পাঠে তাড়াহুড়ো না করতে আল্লাহ তায়ালা নির্দেশ দিয়েছেন ।
ক্বুরআন পাঠে তাড়াহুড়ো না করে বুঝে পড়া উচিত ।
২২ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:৫৯
192080
আবু জান্নাত লিখেছেন : আপনার সাথে একমত তবে না বুঝে পড়লেও যে ১ হরফে ১০ নেকি পাওয়া যায় তা অস্বিকার করার উপায় নাই।
247154
২২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:২৩
আবু জান্নাত লিখেছেন : মা-শা আল্লাহ আপনিতো কুরআনকে ক্তারের প্রেসক্রিপশন এর সাথে তুলনা করলেন, আমি বলবো ক্তারের প্রেসক্রিপশনতো বুঝে পড়লেও ফায়দা নাই যতক্ষণ না আমল না করা হয়, অর্থাৎ ক্তারের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী মেডিসিন বা পখ্য না খাওয়া হয়।
আহলে আপনি কি বুঝাতে চাচ্ছেন যে কুরআর বুঝে পড়লেও ফায়দা হবে না যতক্ষণ না আমল করা হয়। কুরআন হাদীস সম্পর্কে আপনার কতটুকু ইলম আছে যানি না্ তবে আপনার এই কথাটা যে সঠিক না আমি ১০০% শিউর, প্রয়োজনে হাদিসটির ব্যখ্যা দেখতে পারেন :
عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ رَضِيَ الله عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: "مَنْ قَرَأَ حَرْفًا مِنْ كِتَابِ اللَّهِ فَلَهُ بِهِ حَسَنَةٌ وَالْحَسَنَةُ بِعَشْرِ أَمْثَالِهَا لَا أَقُولُ الم حَرْفٌ وَلَكِنْ أَلِفٌ حَرْفٌ وَلَامٌ حَرْفٌ وَمِيمٌ حَرْفٌ". أخرجه البخارى فى التاريخ الكبير (1/216) والترمذى (5/175 ، رقم 2910) وقال : حسن صحيح غريب. والبيهقى فى شعب الإيمان (2/342 ، رقم 1983) وصححه الألباني (تخريج الطحاوية ، رقم 139) و (المشكاة ، رقم 2137).
আরো দেখতে পারেন এই লিংকে :
https://majdah.maktoob.com/vb/majdah94360/
247156
২২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:২৪
আবু জান্নাত লিখেছেন : এখন বিবেচনার বিষয় আহম্মক কে ??
247163
২২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৩১
আবু জান্নাত লিখেছেন : আরো একটি বিষয় পরিস্কার করতে হয়ঃ হাদিসে বলা হয়েছে من قرأ (যে পড়লো)বলা হয় নাই من دبر (যে অনুধাবন করলো) অথনা من عمل (যে আমল করলো)।
আমি অস্বিকার কবছি না যে কুরআন বুঝে পড়লে সাওয়াব বেশী বা আমল করলে নেকী কো আছেই। আমি বুঝাতে চাচ্ছি না বুঝে পড়লেও ছাওয়াব পাওয়া যাবে। আশা করি বুঝাতে পেরেছি।
২২ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৩
191959
আফরা লিখেছেন : আপনার সাথে একমত ।
২২ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৯
191983
গেঁও বাংলাদেশী লিখেছেন : হুম!
২২ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:৪০
192068
আবু জান্নাত লিখেছেন : আল্লাহপাক সবাইকে সত্যর সাথে থাকার তাওফীক দান করুক।
247168
২২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৩
দিশারি লিখেছেন : কোরআন পড়তে হবে, জানতে হবে এরপর মানতে হবে।
247173
২২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৯
মেরিনার লিখেছেন : লেখক, কথাগুলো রাসূল (সা.)নিজের মুখের। আপনি তওবা করুন!
২২ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:৪৫
192074
আবু জান্নাত লিখেছেন : একমত
247197
২২ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৬
অয়ন০৩১ লিখেছেন : লেখক দ্বীনের ব্যাপারে একেবারেই বকলম। একটু আধটু হাদীসের বই ঘাটা থাকলে এমন বেকুবের মত পোষ্ট দিতেন বলে মনে হয় না। প্রতি হরফে দশ নেকীর হাদীসটিতে অর্থ বুঝে পড়ার কথা বলা হয় নি। তেলা্ওয়াত একটি সতন্ত্র ইবাদত। অর্থ বুঝা ভিন্ন ইবাদত। একটির জন্য অন্যটি ছাড়া যাবে না। শুধু অর্থ বুঝলে তেলা্ওয়াতের হক আদায় হবে না,কারন তেলা্ওয়াত আরবী ভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় সম্ভব নয়।আর অর্থ তো অবশ্যই বুঝতে হবে, তা না হলে কোরআন নাজিল হয়েছে কেন ? মূল বিষয় হল অর্থ না বুঝলে পড়াই যাবে না এটা ঠিক নয়। দুটিকে ভিন্ন ইবাদত মনে করতে হবে এবং কোনটিই ছাড়া যাবে না। একটার সাথে আরেকটা গুলিয়ে ফেলাটা সব চেয়ে বড় আহাম্মকি ।

দ্বীনের বিষয়ে পোষ্ট দিতে হলে অনেক জ্ঞানী হতে হয়। আপনি তো দেখি গন্ড মূর্খ। প্রকারান্তরে আপনি নবীজিকে আহাম্মক বলে ফেললেন (আল্লাহ মাফ করুন), আপনি ত্ওবা করুন।
২২ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:৫২
192078
আবু জান্নাত লিখেছেন : এমন জ্ঞ্যানীরদের ব্যাপারে আফসোস হয়। যেমনটি হয় নামধারী আহলে হাদীসদের ব্যাপারে, যারা নিজেদের শায়খ ও ইউটিউব লেকচার ছাড়া কুরআন হাদীসের ব্যাপারে মুর্খ ও অন্ধ। (আল্লাহ সবাইকে বুঝার যোগ্যতা দান করুক)
২৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
192395
মোহাম্মদ রিগান লিখেছেন : ভাই তেলা্ওয়াত কথার অর্থ কি জানেন????? না বুঝে কথা না বললে ভাল হয়Rolling on the Floor
২৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:১৩
192404
অয়ন০৩১ লিখেছেন : পন্ডিত সাহেব,আপনি একটু বুঝিয়ে দেন।
২৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭
192435
মোহাম্মদ রিগান লিখেছেন : দয়া করে এরাবিক ডিক্সেনারি থেকে দেখে কমেন্ট করবেন। হাহহাহাহাহা মজা পাইলাম। নিজেদের এরা কিভাবে????Rolling on the Floor
247354
২২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:৫১
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : আবূ উমামাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে এ কথা বলতে শুনেছি যে,
‘‘তোমরা কুরআন মাজীদ পাঠ করো। কেননা, কিয়ামতের দিন কুরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশকারী হিসাবে আগমন করবে’’। (মুসলিম ৮০৪)

আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,
‘‘কুরআনের (শুদ্ধভাবে পাঠকারী ও পানির মত হিফযকারী পাকা) হাফেয মহাসস্মমানিত পুণ্যবান লিপিকার (ফিরিশতাবর্গের) সঙ্গী হবে। আর যে ব্যক্তি (পাকা হিফয না থাকার কারনে) কুরআন পাঠে ‘ওঁ-ওঁ’ করে এবং পড়তে কষ্টবোধ করে, তার জন্য রয়েছে দুটি সওয়াব।” (একটি তেলায়ত ও দ্বিতীয়টি কষ্টের দরণ)। (বুখারী ৪৯৩৭, মুসলিম ৭৯৮)


এখন আমাকে একটু বুঝিয়ে বলবেন কি, যে ব্যক্তি কুরআন পড়ার সাখে সাথে তার অর্থও বুঝে, সে কিভাবে পড়ার সময় আটকে যাবে? নিশ্চই আমার লেখা পড়ার সময় আপনি আটকাননি, তাহলে কুরআন যদি শুধু বুঝে পড়ার ফজিলতই বুঝাতো তাহলে এই হাদীসটি কেন আসলো? কেন বলা হলো না যে একটি শব্দ বুঝবে সে এতটুকু সাওয়াব পাবে কিন্তু যে বৃঝতে পারবে না তথাপি চেষ্ঠা করবে তার জন্য এত সাওয়াব?

আব্দল্লাহ ইবনে মাসাউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,
‘‘যে ব্যক্তি আল্লাহর কিতাব ( কুরআন মাজীদ) এর একটি বর্ন পাঠ করবে ,তার একটি নেকী হবে। আর একটি নেকি দশটি নেকীর সমান হয়। আমি বলছি না যে, ‘আলিফ-লাম-মীম’ একটি বর্ন; বরং আলিফ একটি বর্ন, লাম একটি বর্ন, মীম একটি বর্ন।’’ (অর্থাৎ, তিনটি বর্ন দ্বারা গঠিত ‘আলিফ-লাম-মীম’, যার নেকীর সংখ্যা হবে তিরিশ।) (তিরমিযী ২৯১০)


যদি কুরআন শুধু বুঝে পড়া অর্থই বুঝাতো তাহলে এই হাদীস কেন আসলো? এখানে তো শুধুই লফজি তিলাওয়াতের কথাই ইঙ্গিত করা হচ্ছে, যেহেতু আলিফ-লাম-মিম আলাদা তিনটি অক্ষর ধরে ৩০ নেকীর কথা বলা হচ্ছে?

পবিত্র কুরআনে আল্লাহ রব্বুল ইজ্জত ইরশাদ করেন
"‘অতএব জ্ঞানীদেরকে জিজ্ঞাসা কর, যদি তোমাদের জানা না থাকে।’(সূরা নাহল, আয়াত-৪৩)"
এর অর্থ স্পষ্ট। যদি না জানা থাকে তাহলে যেনে নাও।
যদি জানা স্বত্ত্বে অথবা অজানা স্বত্ত্বেও কেউ দ্বীনের কোন প্রতিষ্টিত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কথা বললো, সেটা স্পষ্টতই বিদআত ও ফিতনাহ।
২২ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:৫৬
192079
আবু জান্নাত লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ আজ আমার কাছে অনেক আনন্দ লাগছে যে, ব্লগারদের মধ্যে অনেক জ্ঞ্যানী ভাই আছেন।
২৩ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:৪৬
192261
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ। ভাই জ্ঞানী বলে লজ্জা দিবেন না, আমি তো শুধু মাত্র কিছু পড়াশোনা করি, যা করা সকল মুসলমানের জন্য ফরয।

মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
২৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
192396
মোহাম্মদ রিগান লিখেছেন : ভাই তেলা্ওয়াত কথার অর্থ কি জানেন????? না বুঝে কথা না বললে ভাল হয়Rolling on the Floor
২৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৩৩
192443
মুিজব িবন আদম লিখেছেন : লেখক সুন্দরভাবে বিষয়টি উপস্থাপন করতে পারেন নাই। তবে চিরবিদ্রোহী ভাইয়ের উদ্ধৃত আব্দল্লাহ ইবনে মাসাউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদিসটির কোথাও "না বুঝে" কুরআন পড়ার কথাতো নাই। যে শব্দ লেখা নাই তা জুড়ে দেয়া কি ঠিক? আর পাঠ করা মানে কি এমন কিছু পড়া যা পাঠক বুঝে না? আপনার জন্য কেউ কিছু লিখলে তা কি আপনি না বুঝে পড়েছেন? নিজে পড়তে না পারলে যে কোন লেখার প্রাপক দৌড়ে তার কাছে যায় যে লোক তাকে লেখাটা পড়ে দিতে পারবে, অর্থাৎ আসলে কি লেখা আছে তা বলে দিতে পারবে। যদি লেখাটা এমন ভাষায় থাকে যা এলোকও জানে না, তখন কী সে পাঠ করবে? এমন পাঠক আদৌ কি সুস্থ যদি কোন একটা লেখা পড়ছে অথচ বুজছে না কিংবা বুঝার কোন প্রচেষ্টাও নেই?
বড়ই পরিতাপের বিষয় যে, বুঝে পড়ার প্রতি আগ্রহ তৈরীর বদলে আমাদের আলেম সমাজ না বুঝে পড়ার প্রতি অতিরিক্ত তাগাদা দিয়ে চলছেন। এবং সেটাকে প্রতিষ্ঠা দেবার জন্য যত রকম কৌশল নেয়া যায় তা নিচ্ছেন। থাকছে কেবল সত্য ও নিষ্ঠার অভাব । আল্লাহ জানেন, এ অবস্থা থেকে কবে রেহাই হবে।
২৪ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:৩৫
192482
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : @রিগ্যান
আপনি তো মনে হয় ভাই অনেক বুঝে গেছেন, তো দেখি আপনার জ্ঞানের দৌড় কোন পর্যন্ত পৌছেছে-
তিলাওয়াত (تلاوة)শব্দের অর্থ পড়া, আবৃত্তি করা
আর ক্বুরআ (قرأ)শব্দের অর্থ পড়া। এবং কুরআন পঠন সম্পর্কিত সবগুলো আয়াত ও হাদীসে উপরোক্ত শব্দ দুটিই ব্যবহার করা হয়েছে। এর সাথে যুক্ত হতে পারে তারতীলা (تَرْتِيلًا)শব্দটি যার অর্থ ধীরে সুস্থে, দ্রুততা না দেখিয়ে। এর সাথে বোঝা যুক্ত করতে হলে আরবীতে لفهم অথবা مطاردة যুক্ত করতে হবে।

এখন কুরআন আর হাদীসের কোন শব্দ বলা হয়েছে যার অর্থ বুঝে পড়া এসেছে? আর কুরআন বুঝে পড়া যদি এতটাই জরুরী ছিলো তাহলে এ ব্যাপারে কোন হাদীস বা আসার আছে কি, যেখানে বলা হয়েছে না পড়ে কুরআন পড়লে এই এই সমস্যা বা শাস্তি? অথবা এত গুরুতব একটা বিষয়ে আকাবীর দের কোন কিতাব কা ক্বওল কি আছে? না থাকলে কি আপনার কাছে ওহী নাজিল হয়েছে?

কুরআন পড়তে হবে, এবং অবশ্যই বোঝার যথাসম্ভব চেষ্ঠা করতে হবে। এতে কোন সন্দেহ নেই, তবে না বুঝে পড়লে যে মহা সমস্যা হয়ে যাবে এ কথাটি নিতান্তই গোমরাহী ভিন্ন আর কিছুই না।

দ্বীনের নূন্যতম বুঝ যাদের মধ্যে আছে তারা জানে যে শরঈ দলীল চারটি ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে, কুরআন, সুন্নাহ ইজমা ও কিয়াস। এর বাহিরে বের হয়ে শুধু মাত্র কারো দলীলহীন মতামতের মূল্য শরিআর কাছে শূন্যেরও নিচে।

এখন দেখি আপনি কতটুকু কুরআন বুঝেন। এই আয়াতটি দেখুন এবং এর অনুবাদ বলুন। তবে গতানুগতিক কপি-পেস্ট নয়, একেবারে প্রতিটি শব্দের বিশ্লেষণ সহ, কেন এই শব্দের অর্থ এখানে এরূপই নেয়া হয়েছে-
وَالْمُطَلَّقَاتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ ثَلاَثَةَ قُرُوَءٍ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File