আমাদের শার্ট বা টি- শার্ট হুজুরদের কাছে অমুসলিমের পোশাক, তাইলে পাঞ্জাবি????
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ রিগান ০৬ জুলাই, ২০১৪, ১০:১৬:২৭ সকাল
আমাদের দেশের হুজুররা( সবাই না) পাঞ্জাবী খুব ভক্তি সহকারে, সুন্নতি পোশাক মনে করে পরে। আর যারা পাঞ্জাবী পরেনা তাদের দিকে হিংস দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। হুজুরদের তাকানো দেখলে মনে হয় ,তারা পাঞ্জাবি ছাড়া মানুষকে দেখছে না, দেখছে ইবলিশ শয়তানকে ।
গায়ে শার্ট বা টিশার্ট দিয়ে ইসলামের কথা বলা মানে হুজুরদের কাছে বিশাল অপরাধ। তারা শার্ট বা টিশার্ট পরা মানুষকে বলে আপনাদের গায়েই তো ইসলাম নাই!!!!!!! আপনার গায়েতো ইহুদী- খ্রিস্টানদের জামা। কথার মধ্যে থাকে শার্ট বা টিশার্ট পরা মানুষদের হেয় করার ইংগিত । মজার ব্যাপার হচ্ছে মোহাম্মদ(সঃ) কখন পাঞ্জাবী নামক এই অদ্ভুত পোশাক পরেন নি। উনি পরতেন জুব্বা।
আমাদের শার্ট বা টি- শার্ট হুজুরদের কাছে অমুসলিমের পোশাক, তাইলে পাঞ্জাবি????
পাঞ্জাবি তো পরে আমাদের দেশের হিন্দুরা। এটা তো এখনো অনেক হিন্দু পরে। হুজুরদের এটা বললে বলে" তাদের আর আমাদেরটার মধ্যে পার্থক্য আছে"।
হ্যাঁ, হুজুর করলে সবেই রাইট আর আমরা করলে রং..................না?????? আসলে এই পাঞ্জাবী জিনিসটা হিন্দুরা প্রথম ব্যাবহার করে। মুসলিমরা উপমহাদেশে আসার পর তাদের কাছ থেকে এটা ধার করে। যদি কোন হুজুর মনে করে পাঞ্জাবি পরা ইসলামের অংশ আর অন্য সব পোশাক ইসলাম বিরোধী তাইলে সে হুজুরের জন্য পাঞ্জাবি পরা বিদাত। আর সব বিদাতের স্থান জাহান্নাম................
বিষয়: বিবিধ
২৮৪৮ বার পঠিত, ১৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
• আল্লাহ বলেন,
وَلَآَمُرَنَّهُمْ فَلَيُغَيِّرُنَّ خَلْقَ اللَّهِ
“(শয়তান বলে) আমি অবশ্যই তাদেরকে আদেশ করব, তারা তখন আল্লাহর সৃষ্টিকে পরিবর্তন করে দিবে।” (সূরা নিসাঃ ১১৯)
• দাড়ি মুণ্ডন করা বা কর্তন করা আল্লাহর সৃষ্টিকে পরিবর্তন করার শামিল। আয়েশা (রা থেকে বর্ণিত। নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: দশটি জিনিস স্বভাবজাত। তম্মধ্যে তিনি উল্লেখ করেছেন: গোঁফ কর্তন করা ও দাড়ি ছেড়ে দেয়া।” (মুসলিম) অতএব গোঁফ লম্বা করা আর দাড়ি কেটে ফেলা সুস্থ স্বভাব বিরোধী কাজ।
• ইবনে ওমার (রা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,
خَالِفُوا الْمُشْرِكِينَ وَفِّرُوا اللِّحَى وَأَحْفُوا الشَّوَارِبَ
“তোমরা মুশরিকদের বিরোধিতা কর। দাড়ি ছেড়ে দাও এবং গোঁফ ছোট কর।” (বুখারী ও মুসলিম)
• আবু হুরায়রা (রা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,
جُزُّوا الشَّوَارِبَ وَأَرْخُوا اللِّحَى خَالِفُوا الْمَجُوسَ
“গোঁফ ছেঁটে ফেল এবং দাড়ি লম্বা কর আর এর মাধ্যমে অগ্নি পূজকদের বিরোধিতা কর।” (মুসলিম)
বলার অপেক্ষা রাখে না যে, যাবতীয় বিষয়ে মুশরিক-হিন্দু, ইহুদী-খৃষ্টান ও অগ্নি পূজকদের বিরোধিতা করা প্রতিটি মুসলমানের উপর ওয়াজিব। এ জন্যে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: “যারা কোন জাতির সাদৃশ্য অবলম্বন করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে।” (আবু দাউদ, আহমাদ হাদীছ সহীহ)
• রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আরও বলেন,
مَنْ لَمْ يَأْخُذْ مِنْ شَارِبِهِ فَلَيْسَ مِنَّا
“যে ব্যক্তি গোঁফ কাটে না সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।” (তিরমিযী, নাসাঈ, হাদীছ সহীহ) রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর নির্দেশ ওয়াজিব বা আবশ্যকতার দাবী রাখে।
• অন্য দিকে দাড়ি মুণ্ডন করার মাধ্যমে নিজেকে নারীদের কাতারে শামিল করা হয়। কেননা নারীরা দাড়ি বিহীন। কোন নারী যদি পুরুষের আকৃতি ধারণ করে এবং কোন পুরুষ যদি নারীর আকৃতি ধারণ করে তবে তারা লা’নত প্রাপ্ত। ইবনে আব্বাস (রা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নারীর সাদৃশ্য অবলম্বনকারী পুরুষকে এবং পুরুষের সাদৃশ্য অবলম্বনকারীনী নারীকে অভিশাপ করেছেন।” (ছহীহ আবু দাউদ, তিরমিযী)
দাড়ি রাখা ওয়াজিব না সুন্নত?
এ নিয়ে মানুষ মতবিরোধ করলেও দাড়ি রাখা যে ওয়াজিব সেটাই প্রণিধানযোগ্য ও গ্রহণযোগ্য কথা। নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দাড়ি রেখেছেন বলেই ইহা নবীজীর সুন্নত বলে তার গুরুত্ব কমিয়ে দেয়ার কোন সুযোগ নেই। কেননা নবীজী দাড়ি নিজে রেখেছেন এবং তা রাখার জন্যে নির্দেশও দিয়েছেন। আর আল্লাহ্ তা’আলা যেমন ফরয করেন নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)ও তেমনি ফরয বা ওয়াজিব করেন। তার কারণ হচ্ছে নবীজী কখনো নিজের কল্পনা প্রসূত কোন কথা বলতেন না। আল্লাহ্ তাঁর নিকট যা ওহী করতেন তিনি তাই বলতেন। (সূরা নজমঃ ৩,৪) তাছাড়া নবীজী দাড়ির বিষয়ে যে সকল আদেশ সূচক শব্দ ব্যবহার করেছেন তার বিপরীতে এমন কোন হাদীছ খুঁজে পাওয়া যাবে না যা দ্বারা দাড়িকে সুন্নত বা মুস্তাহাব সাব্যস্ত যাবে।
তিরমিযীতে একটি হাদীছে বলা হয়েছে: كان يأخذ من لحيته من عرضها وطولها নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দৈর্ঘ্য ও প্রস্ত দিক থেকে তাঁর দাড়ি কাটতেন।” এ হাদীছটি মওযু বা জাল যার কোন ভিত্তি নেই। ইমাম তিরমিযী হাদীছটি বর্ণনা করার পর নিজেই একথার প্রতি ইঙ্গিত করেছেন। (দ্রঃ ছহীহ তিরমিযীঃ হা/২৭৬২)
• ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রহঃ) বলেন, দাড়ি মুণ্ডন করা হারাম।
• ইমাম কুরতুবী (র বলেন, দাড়ি মুণ্ডন, উঠানো বা কর্তন করা কোনটাই জায়েজ নয়।
• শায়খ বিন বায (র বলেন, দাড়িকে সংরক্ষণ করা, পরিপূর্ণ রাখা ও তা ছেড়ে দেয়া ফরয। এই ফরযের প্রতি অবহেলা করা জায়েজ নয়।
• শাইখ ইবনে উসাইমীন (র বলেন, দাড়ি রাখা ওয়াজিব, উহা মুণ্ডন করা হারাম বা কাবীরা গুনাহ।
• প্রসিদ্ধ চার মাজহাবের ফিকাহ বিদগণও দাড়ি ছেড়ে দেয়া ওয়াজিব ও কেটে ফেলাকে হারাম বলে মত প্রকাশ করেছেন।
• হানাফী মাজহাবের প্রসিদ্ধ গ্রন্থ দুররে মুখতারে (২য় খণ্ড/৪৫৯ পৃঃ) বলা হয়েছে: পুরুষের জন্য দাড়ি কর্তন করা হারাম।
• নিহায়া গ্রন্থে বলা হয়েছে যে, দাড়ি এক মুষ্টির বেশী হলে তা কেটে ফেলা ওয়াজিব। কিন্তু এর চাইতে বেশী কর্তন করা যেমনটি পশ্চিমা দেশের লোকেরা এবং খোঁজা পুরুষেরা করে তা কেউ বৈধ বলেননি। আর দাড়ি সম্পূর্ণটাই কেটে চেঁছে ফেলা হিন্দুস্থানের ইহুদী ও কাফের-মুশরেকদের কাজ।”
• মালিকী মাজহাব মতে দাড়ি কাটা হারাম। (আল আদাভী আলা শারহে কিফায়াতুত্ তালেব রাব্বানী ৮ম খণ্ড ৮৯ পৃঃ)
• ইমাম শাফেঈ (রহঃ) তাঁর প্রখ্যাত গ্রন্থ ‘আল উম্ম’ উল্লেখ করেছেন যে, দাড়ি কর্তন করা হারাম।
• শাফেঈ মাজহাবের আলেম আযরাঈ বলেন: সঠিক কথা হচ্ছে কোন কারণ ছাড়া সম্পূর্ণ দাড়ি মুণ্ডন করা হারাম। (হাওয়াশী শারওয়ানী ৯ম খণ্ড ৩৭৬ পৃঃ)
• হাম্বলী মাজহাবের বিদ্বানগণও দাড়ি মুণ্ডনকে হারাম বলেছেন। (ইনসাফ, শরহে মুন্তাহা)
অতএব দাড়ি মুণ্ডন করা বড় পাপ। এ থেকে তওবা করা আবশ্যক। অবশ্য দাড়ি মুণ্ডন করা ও কেটে ছোট করার পাপ এক সমান নয়। যদিও উভয়টিই পাপের কাজ।
দাড়ি মুণ্ডণ করা কবীরা গুনাহ: অনেক মানুষ দাড়ি মুণ্ডন করাটাকে খুবই ছোট ও তুচ্ছ ব্যাপার মনে করে। কিন্তু ইহা মুণ্ডন করা কোন সময় সবচেয়ে বড় গুনাহের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। কেননা এটা প্রকাশ্যে পাপের কাজে লিপ্ত হওয়ার অন্যতম। আর প্রকাশ্যে এভাবে অন্যায়ে লিপ্ত হয়ে তওবা না করলে হতে পারে দাড়ি মুন্ডনকারী আল্লাহর কাছে ক্ষমা পাবে না। কেননা নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,
كُلُّ أُمَّتِي مُعَافًى إِلا الْمُجَاهِرِينَ
“আমার উম্মতের সবাইকে ক্ষমা করা হবে। কিন্তু যারা প্রকাশ্যে পাপের কাজে লিপ্ত হয় তাদেরকে ক্ষমা করা হবে না।” (বুখারী ও মুসলিম)
দাড়ি নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করা ইসলাম থেকে বের হয়ে যাওয়ার কারণ: কোন মানুষ যদি দাড়িকে অপছন্দ করে বা তা নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে অথবা দাড়িওয়ালা মানুষকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে, তবে সম্ভাবনা আছে একারণে সে ইসলাম থেকে বের হয়ে কুফরীতে লিপ্ত হবে এবং মুরতাদ হয়ে যাবে। কেননা নবী (ছা যা নিয়ে এসেছেন তা নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করা বা ব্যঙ্গ করা বা তা ঘৃণা ও অপছন্দ করা ইসলাম ভঙ্গ হওয়ার অন্যতম একটি কারণ। আল্লাহ্ বলেন
, ذَلِكَ بِأَنَّهُمُ اتَّبَعُوا مَا أَسْخَطَ اللَّهَ وَكَرِهُوا رِضْوَانَهُ فَأَحْبَطَ أَعْمَالَهُمْ
“এই কারণে যে, তারা এমন বস্তুর অনুসরণ করেছে যার প্রতি আল্লাহ্ রাগান্বিত। আর তারা তাঁর সন্তুষ্টিকে অপছন্দ করেছে। ফলে তিনি তাদের আমলগুলো বরবাদ করে দিয়েছেন।” (সূরা মুহাম্মাদঃ ২৮)
সাবধান মুসলমান! নিজের আমল বরবাদ করবেন না বা অজ্ঞতা বশত: ইসলাম থেকে বের হয়ে যাবেন না।
প্রিয় ভাই! সালাত সিয়াম ও অন্যান্য ওয়াজিব বিষয়ে আপনি যেমন আপনার পালনকর্তার আনুগত্য করেছেন। কেন এই বিষয়টিতে তাঁর নাফরমানী করছেন? উভয় বিষয়ের আদেশকারী রব কি একজনই নয়? কোথায় আল্লাহর প্রতি সম্মান প্রদর্শন? কোথায় ঈমানের বলিষ্ঠটা ও সত্যতা? শরীয়তের বিধান নিয়ে কেন এই ছিনিমিনি খেলা?
পুরুষের সৌন্দর্য দাড়ি; মুণ্ডনতে নয়। আল্লাহ্ তা’আলা মানুষকে সৃষ্টি করে তাকে নারী জাতী থেকে আলাদা ও বৈশিষ্ট্য মণ্ডিত করেছেন। পৌরুষত্বের পরিচয় দাড়ি প্রদান করে তার সৌন্দর্যকে প্রস্ফুটিত করেছেন। কিভাবে মানুষ তাতে সন্তুষ্ট না হয়ে তাকে পরিবর্তন করে নিজেকে নারী জাতীর সাথে সাদৃশ্য করতে চায়? ইসলামের শত্রুদের সাথে নিজেকে মিলিত করতে চায়? আর ধারণা করে যে, এতেই রয়েছে অতিরিক্ত সৌন্দর্য ও ব্যক্তিত্ব!? দাড়ি মুণ্ডন না করলে বা না কাটলে যেন পুরুষের সৌন্দর্যই ফুটে উঠে না। পুরুষকে দাড়ি দিয়ে যেন আল্লাহ ভুল করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ্) তাই সেই ভুল শোধরাতে তারা যেন ব্যস্ত হয়ে উঠেছে। আল্লাহ্ বলেন:
أأنْتُم أعْلَمُ أمِ اللهُ
“তোমরাই কি বেশী জ্ঞান রাখ না আল্লাহ্ অধিক জ্ঞান রাখেন?” (সূরা বাকারাঃ ১৪০)
দাড়ি বিহীন পুরুষ যদি অধিক সুন্দর হত তবে তা করতে আল্লাহ্ অপারগ ছিলেন না। কিন্তু তিনি এর মাধ্যমে পুরুষকে সম্মানিত ও মর্যাদাবান করতে চেয়েছেন। পার্থক্য করেছেন নারীদের থেকে।
রিগ্যান সাহেব, যুক্তিতে আপনার সাথে কেউ পারে না, এটা আপনার নিতান্তই অহংকার। পবিত্র কোরআনে মুর্খদের সাথে তর্ক করতে নিষেধ করা হয়েছে,আর আপনার জ্ঞানের বহর শূণ্য, আপনি সম্ভবত ধর্ম বিষয়ে খুব একটা পড়ালেখা করেন না।আপনার পোষ্ট গুলিতে কোন জ্ঞানগর্ভ কথা নেই, শুধু অন্যের ছিদ্র বের করতেই আপনি ব্যস্ত।আপনি অনেক অনেক ধর্মীয় বই পড়ুন, আল্লাহ চাহেন তো সঠিক বুঝ পেয়েও যেতে পারেন। গুনাহের কাজে অহংকার করে শয়তান।গুনাহগার কিন্তু অনুতপ্ত, সে অন্তত বেঈমান নয়। গুনাহ কে জায়েজ মনে করলে ঈমান চলে যাওয়ার ভয় থাকে। আল্লাহ আপনাকে বুঝার তৌফিক দান করুন।
ওমুকে পন্জাবী পরেনা কেন, ওমুকে টি-শার্ট পরে কেন?
দাড়ী কম রাখলো কেন , বেশি রাখলো কেন? এই সব বিতর্কে না গিয়ে নিজের ঈমান আমল ঠিক রাখা একান্ত কর্তব্য
আপনাকে দেখে কেউ হেয় ভাবছে নাকি আপনি পা্ঞ্জাবীওয়ালাদের দেখে হেয় ভাবছেন, কোনটা?
ইসলামে পোশাকের বিধান কী আগে ভালো ভাবে জেনে নিন তারপর মন্তব্য করুন।
এখানে যুক্তির ভান্ডার শেষ বলে কোনো কথা নেই। আপনি সঠিক লাইনে থাকুন যুক্তি অবশ্যই পেয়ে যাবেন। অযথা বিতর্ক করার কোনো দরকার নেই।
কাজী নজরুল(কিছুটা ভুল হতে পারে)
মন্তব্য করতে লগইন করুন