ইসলামিক পোশাক পরে কোরআন বিরোধী কথা...........................।।
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ রিগান ০২ জুলাই, ২০১৪, ১২:৫৩:৩৬ দুপুর
আমাদের সমাজে দাড়ি, টুপী পরে অনেক লোক ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলে। আমরা অনেক সময় বুঝতে পারিনা। আবার অনেকে হয়তো মনে করে বাবারে!!!!! তারা দাড়ি-টুপিওলা মানুষ তারা কি আর ভুল বলবে????? তাদের বলা কয়েকটি কথা নিচে দেওয়া হল, যা আমরা সচরাচর শুনে থাকি। যেমন তারা বলে.........
১.ইসলাম নিয়ে তর্ক করবে না। ২.অর্থসহ কোরআন পড়লে মানুষ বুঝবেনা বা গোমরা হওয়ার সম্ভাবনা আছে। ৩. কোরআনের জ্ঞান জানা বড় নয়, মানা বড়।
এখন আসেন আমরা দেখি কিভাবে এসব কথা কোরআনের বিরোধী ।
১. তারা বলে" ইসলাম নিয়ে তর্ক করবে না" । আর আল্লাহ সুরা নাহলের ১২৫ আয়াতে বলেন " "মানুষকে আল্লাহর পথে ডাক প্রজ্ঞা আর উপদেশের মাধ্যমে আর তাদের সাথে তর্ক কর সর্ব উত্তম পন্থায়"। দেখছে কি অবস্থা!!!!! আল্লাহ বলছে সর্ব উত্তম পন্থায় তর্ক করতে আর তারা বলছে তর্কই করার দরকার নাই!!!!!!!!!!!!
এবার আসেন ২ নাম্বারে। তারা বলে" অর্থসহ কোরআন পড়লে মানুষ বুঝবেনা বা গোমরা হওয়ার সম্ভাবনা আছে" আর আল্লাহ সূরা কামারের ২২,৩২ এবং ৪০ নাম্বার আয়াতে বলেন "আমি কোরআনকে বোঝার জন্যে সহজ করে দিয়েছি। অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি?"। আর দেখেন আমাদের বলা হয় কোরান বুঝা কঠিন। আমাদের আরও বলা হয় গোমরা হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কিন্তু আল্লাহ সুরা বাকারার ২ নাম্বার আয়াতে বলেন " এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পরহেযগারদের জন্য পথ প্রদর্শনকারী" ।
আসেন শেষ পয়েন্টে, কোরআনের জ্ঞান জানা বড় নয়, মানা বড়।
আসলে আমরা জানি জ্ঞান অর্জন করা ফরজ আর নামাজ, রোজা, হজ, জাকাতও ফরজ। তাইলে ২টা ফরজ। যদি আপনি জানেন তাইলে ১টা ফরজ আদায় হয়ে গেলো । আর যদি না জানতেন তাইলে তো মানতেও পারতেন না। মানে ২টা ফরজ তরক হত। যে জানল কিন্তু মানল না তার একটি ফরজ তরকের গুনাহ
যে জানল না, তাই মানল না, তার দুটি ফরজ তরকের গুনাহ
অন্যদিকে-যে জানে সে আজ না মানলেও কাল মানতে পারে কিন্তু যে জানে না সে মৃত্যু পর্যন্ত মানতে পারবে না। তাই মানার চেয়ে জানার গুরুত্ব অনেক বেশি।
দেখছেন কিভাবে এরা মানুষকে ইসলামের বিরুদ্ধে শিক্ষা দেয়!!!!!!!!! এসব দাড়ি-টুপিওলা ইসলাম বিরোধীদের কি করা উচিত??? বলেন তো!!!!!!!!!!!!!!!!
বিষয়: বিবিধ
১৩৪৬ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এই সব ব্রাহ্মণীরা মুসলমান নামের কিছু আলেমদের এই মন্ত্রের স্যালাইন দিয়া দিয়াছে ,
১. তাই তারা সাধারন মুসলমানদের কুরান হতে দূরে রাখার জন্য , বলে বেড়ায় অর্থ সহ কুরান পড়লে বা মাদ্রাসায় ভর্তি না হয়ে কুরান পড়লে গুমরাহি হইয়া যাইবেন , তাই শুধু আরবি কুরান পড়ুন ,
এরাই ভণ্ড হুযুর ,
আল্লাহ বলেন বুঝে বুঝে কুরআন পড় ,
আর এইসব ভণ্ড হিন্দুলের দালাল কিছু হুজুর বলে শুধু আরবি পড় ,
২. বিদায় হজের ভাষণে রাসুল (সাঃ) বলেছেন যারা কুরানকে ও আমার সুন্নাকে আঁকড়াইয়া ধরে থাকবে তারা বিপথগামী হবে না ,
কুরানকে আঁকড়াইয়া ধরা মানে কুরানকে নাবুঝে পড়া নয় ,
বরং আরবির সাথে সাথে নিজের সহজ ভাষায় অর্থ সহ পড়া,
আল্লাহ আমাদের হেদায়াত দান করুন ,
আমিন ... }}}
এজন্য আমাদের বেশি বেশি কুরআন ও সহীহ হাদীস অধ্যয়ন করা জরুরী। তাহলে বিভ্রান্ত হওয়ার ভয় থাকবে না।
*** যে জানল না, তাই মানল না, তার দুটি ফরজ তরকের গুনাহ
অন্যদিকে-যে জানে সে আজ না মানলেও কাল মানতে পারে কিন্তু যে জানে না সে মৃত্যু পর্যন্ত মানতে পারবে না। ****
{{{ হিন্দুদের ব্রাহ্মণরা সাধারন মানুদের ধর্ম গ্রন্থ হতে বিরত রাখতে প্রচার করতো , ব্রাহ্মণ ছাড়া কেউ হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ্য পরলে অন্ধ হয়ে যাবে ,
এই সব ব্রাহ্মণীরা মুসলমান নামের কিছু আলেমদের এই মন্ত্রের স্যালাইন দিয়া দিয়াছে ,
১. তাই তারা সাধারন মুসলমানদের কুরান হতে দূরে রাখার জন্য , বলে বেড়ায় অর্থ সহ কুরান পড়লে বা মাদ্রাসায় ভর্তি না হয়ে কুরান পড়লে গুমরাহি হইয়া যাইবেন , তাই শুধু আরবি কুরান পড়ুন ,
এরাই ভণ্ড হুযুর ,
আল্লাহ বলেন বুঝে বুঝে কুরআন পড় ,
আর এইসব ভণ্ড হিন্দুলের দালাল কিছু হুজুর বলে শুধু আরবি পড় ,
২. বিদায় হজের ভাষণে রাসুল (সাঃ) বলেছেন যারা কুরানকে ও আমার সুন্নাকে আঁকড়াইয়া ধরে থাকবে তারা বিপথগামী হবে না ,
কুরানকে আঁকড়াইয়া ধরা মানে কুরানকে নাবুঝে পড়া নয় ,
বরং আরবির সাথে সাথে নিজের সহজ ভাষায় অর্থ সহ পড়া,
আল্লাহ আমাদের হেদায়াত দান করুন ,
আমিন ... }}}
মন্তব্য করতে লগইন করুন