সরকার পার্বত্য চট্রগ্রামের সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধে কি প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ খোরশেদ আলম ১২ জানুয়ারি, ২০১৫, ০২:১৫:৩৬ দুপুর
পার্বত্যঞ্চলে সন্তু লারমার অবৈধ শান্তীবাহীনির সামরিক আইন চলছে। সরকারের সাথে চুক্তির পর থেকে তারা আরও ভারী ভারী অস্ত্র সংগ্রহ করে। আর এর অর্থের যোগান হচ্চে পার্বত্যঞ্চলের ব্যবসায়ী,সরকারী কর্মচারী, টেলীঅপারেটরদের থেকে আদায়কৃত চাদা। এতে কেও কিছু বলতে পারছেনা। এমনকি প্রশাসনও নির্বিকার।সন্তু বাহীনির খুন,গুম,অপহরণ বানিজ্য,চাদাবাজীতে অতিষ্ট পার্বত্যবাসী। এমনও ঘটনা ঘটছে যে সরকার দলীয় নেতাদেরকেও অস্ত্রের ভয় দেখিয় বগলদাবা করে তাদের দিয়ে কাজ করে নিচ্ছে সন্তু বাহীনি। শুধু সন্তুবাহীনি নয় প্রসিত বিকাশ খিষার ইউপিডিএফ ও সংস্কারপন্থী জেএসএসও একি কায়দায় স্বসস্ত্র গ্রুপ পরিচালনা করে আসছে। এই সংগঠন গুলোর হাতে দেশ স্বাধীনের পর থেকে প্রায় ৩৫ হাজার নিরিহ বাঙ্গালী, সারে ৭শত বিডিআর,ভিডিপি,পুলিশ,আনসার,আর্মি সহ অনেক সরকারী প্রশাসনের লোক নিহত হয়। প্রায় ১৫শ এর বেশি বাঙ্গালী নারী ধর্ষিত হয়,৭৫ জন শিশু খুন ও গুম হয়। তবুও থামছেনা তারা। তবুও সরকারের মাথা ব্যথা নাই। এই সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত অনেক প্রশাসনের লোকদের নামে ব্রিজ,কালভার্ট,রোডের নামকরণ করা হয়েছে। তাদের প্রতিটি কর্মকান্ড বাংলাদেশের সার্ভভৌমত্বের উপর হূমকি ও সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক।
বিষয়: বিবিধ
১১২১ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আর পার্বত্য চট্টগ্রাম ভেীগলিক ভাবে কি বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করা সম্ভব না বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে তারা টিকতে পারবে?
কারন পার্বত্য চট্টগ্রাম এর সাথে যুক্ত ভারতিয় ভুখন্ড বাংলাদেশের থেকেও অনুন্নত অবস্থ্ায় আছে। এটা আমার নিজের দেখা অভিজ্ঞতা।
মন্তব্য করতে লগইন করুন