পার্বত্য চট্রগ্রাম ও মিজোরামকে নিয়ে খ্রিষ্ঠান অধ্যুষিত রাষ্ট্র তৈরির পায়তারা নতূন নয়। একবার চোখ বুলান।
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ খোরশেদ আলম ২৭ নভেম্বর, ২০১৪, ১০:১২:৩২ রাত
পার্বত্য চট্রগ্রাম ও ভারতের মিজোরামকে নিয়ে খ্রিষ্ঠান অধ্যুষিত রাষ্ট্র গঠনের নীল নকশার চিত্র গভেষকদের চোখের আড়াল হয়নি হয়েছে সরকারের
>>> ইসরাইল
নাম শুনলেই মনের
মধ্যে তীব্র ঘৃনার
সঞ্চার হয়। কারন
ইসরাইল
সারা
পৃথীবির
মধ্যে একটি
সন্ত্রাসী রাষ্ট্র।
যারা ফিলিস্তিনের
নিরীহ
নারী ও
শিশুদেরকে
নৃশংসভাবে
হত্যা
করেছে। তাই
এদেরকে শুধু
সন্ত্রাসী বললে
কমই হবে। তাই
হটাৎ করে সেদিন
একটি খবরে যখন
দেখলাম
মিজোরামে
‘
শিঙল্যাং ইসরাইল’
রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার
জন্য একটি গোপন
সমঝোতার কথা তখন
মনেহল আমাদের
বাংলাদেশে গত
কয়েক বছর যাবৎ
যেরকম অস্থির
রাজনৈতিক
অবস্থা
বিরাজ
ইহুদী
করছে তাতে অন্যরা
এরকম সুযোগ
নিতে পারে। কিন্তু
আমরা সাধারন
জনগন তা কোন
দিনই চাইনা। কারন
এটা আমাদের
দেশের জন্য হুমকি!
খবরটির সামান্য
কিছু অংশ
এখানে তুলে ধরব।
মিজোরামে ‘
শিঙল্যাং ইসরাইল
’ রাষ্ট্র
প্রতিষ্ঠার জন্য
একটি গোপন
সমঝোতার
কথা
জানা যায়।
এই
সমঝোতা
অনুসারে
মিজোরামে একটি
ইহুদি রাষ্ট্র
প্রতিষ্ঠার জন্য
খ্রিষ্টান
সম্প্রদায়ের
সহযোগিতার
বিনিময়ে
ইহুদিরা
পার্শ্ববর্তী
রাজ্যগুলোতে
খ্রিষ্টান
রাষ্ট্র
প্রতিষ্ঠায়
সহযোগিতা করবে।
শিন-কুকি-
মিজো
উপজাতীয়
যাদেরকে ইহুদিদের
হারানো গোত্র
হিসেবে চিহ্নিত
করা হচ্ছে তাদের
বসবাস মিজোরাম
মনিপুরের
বাইরে সীমান্তবর্তী
বাংলাদেশের
পার্বত্য
চট্টগ্রাম
এবং মিয়ানমারের
শিন রাজ্যেও
রয়েছে। এ
ব্যাপারে ইহুদিদের
বিভিন্ন
গবেষণাপত্রে
বলা
হয়েছে ভারত-
বাংলাদেশ ও
মিয়ানমারে শিন-
কুকি-মিজো এবং অন্য
পাহাড়িদের
মধ্যে
৪০ থেকে ৫০
লাখ
জনগোষ্ঠী
রয়েছে
যারা এক সময়ের
হারানো ইহুদি
গোত্রের বংশধর। এই
সংখ্যক
জনগোষ্ঠী
একটি
রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার
জন্য পর্যাপ্ত
মনে করা হয়। এ
লক্ষ্য
সামনে
রেখে কাজ
করা গেলে ইসরাইলে
যে
এক লাখের
কাছাকাছি ভারতীয়
বংশোদ্ভূত
ইহুদি রয়েছে তাদের
প্রয়োজনে
ফিরিয়ে
আনা হতে পারে।
প্রশ্ন উঠতে পারে
মিজোরাম
বা
মনিপুরে ইহুদি
রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার
সাথে বাংলাদেশ
বা মিয়ানমারের
শিন-রাখাইন
রাজ্যে
অস্থিরতা
সৃষ্টির কি সম্পর্ক
থাকতে পারে? বিশ্ব
রাজনীতির নিয়ম
অনুসারে কোনো
অঞ্চলে নতুন
কোনো বিন্যাস
ঘটাতে হলে সেখানে
নানা ইস্যুকে কেন্দ্র
করে অস্থিরতা সৃষ্টি
করতে
হয়। গত ১০
বছরে বাংলাদেশে
যে পরিস্থিতি সৃষ্টি
হয়েছে
তার
সাথে এর যোগসূত্র
রয়েছে। এ
অঞ্চলে একটি ইহুদি
রাষ্ট্র
প্রতিষ্ঠা করতে হলে
এর
সামনে সম্ভাব্য
প্রধান
বাধা
হয়ে দাঁড়াতে
পারে ইসলামিস্টরা।
এই
কাজ
বিএনপিকে দিয়ে
করানো সম্ভব
হবে না বিধায়
২০০৭
সালে
তত্ত্বাবধায়ক
সরকার
প্রতিষ্ঠা
করে
বিএনপির কোমর
ভাঙা হয়। এরপর
এমন এক
সাজানো নির্বাচন
করা হয়
যাতে নিরঙ্কুশ
গরিষ্ঠতা নিয়ে
ক্ষমতায়
আসে
মহাজোটের
সরকার।
সে
সরকারকে দিয়ে
যুদ্ধাপরাধ বিচার
থেকে শুরু
করে রাজনৈতিক
প্রতিপক্ষকে হত্যা,
নির্যাতন ও দমনের
মাধ্যমে দেশে চরম
সামাজিক ও
রাজনৈতিক
অস্থিরতা সৃষ্টি করা
হয়।
বিষয়: বিবিধ
৯২৮ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন