ছেলেদের চোখের পর্দা বেশি জরুরী নাকি মেয়েদের পোশাকের পর্দা? চুড়ান্ত বিশ্লেষণ...

লিখেছেন লিখেছেন ইনতেহাব হোসাইন জাওয়াদ ২০ এপ্রিল, ২০১৫, ০৮:০৪:১৫ রাত



সেক্যুলার নারীবাদিদের মত অনেক ইসলামপন্থী মেয়েরাও যখন ছেলেদের উপর প্রায় পুরোটা দায় চাপিয়ে দেন, তখন অবাক না হয়ে পারি না। আচ্ছা, বলেন তো ধর্ষকের কি এমন ঠেকা পড়েছে যে সে চোখের/মনের পর্দা করতে যাবে!? ধর্ষনে ভুক্তভোগী কে? মেয়েরা। ক্ষতিগ্রস্থ কে? মেয়েরা। তাহলে ধর্ষন প্রতিরোধ করার দায়টা কার বেশি? নিশ্চয়ই মেয়েদের?

আপনি হয়তো বলবেন, মেয়েরা পোশাকের পর্দা করবে আর ছেলেরা চোখের পর্দা করবে- দুটোই কুরআনের বিধান। আর এই বিধান অমান্য করলে পরকালে উভয়কেই শাস্তি পেতে হবে। মানলাম চোখের পর্দা না করলে ছেলেরা পরকালে ভুক্তভোগী হবে, সেটা হল বাকির খাতা। কিন্তু মেয়েরা তো নগদে ভুক্তভোগী। পোশাকের পর্দা না করে দুনিয়া এবং আখিরাত দুই জায়গাতেই তারা ধরা খাচ্ছে। তাহলে ঠেকাটা কার বেশি?

কথা এখানেই শেষ নয়, কথা আরো আছে। ধর্ষন কারা করে? তারা কি খুব ধার্মিক? তারা কি মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্র? কুরআনের হাফেজ? তারা কি জামাত-শিবির-হেফাজত? কোনটাই না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ধর্ষক হল ছাত্রলীগ, নাস্তিক অথবা হিন্দু। এরা তো কোন ধর্মই নাই, সৃষ্টিকর্তাই মানে না ঠিকমত, তাহলে পরকালের ভয়ে তারা ধর্ষন থেকে বিরত থাকবে এমনটা আশা করা বোকামি নয় কি?

ধরুন আমি একজন ছাত্রলীগ কর্মী, আমি যদি একটা মেয়েকে ধর্ষন করি, আমার কোন ক্ষতি আছে? যেহেতু আমি ধার্মিক নই, তাই পরকালের ভয় আমার না করলেও চলবে। ধর্ষন করার পর "জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু" শ্লোগান দিলেই চলবে- পুলিশ আমাকে বাপ বাপ করবে। আমি ধর্ষনে সেঞ্চুরী হাকানোর পর পার্টি দিয়ে সেটা উদযাপন করবো। কে আমার কি করবে শুনি? বড়জোর প্রধানমন্ত্রী আমাকে জাহাঙ্গীনগর ভার্সিটির মানিকের মত "দুষ্টু ছেলে" উপাধি দিয়ে বিদেশে পাঠিয়ে দেবে! এইতো! অন্যদিকে যাদেরকে আমি ধর্ষন করলাম তাদের অবস্থাটা কি? তারা হয় লজ্জায় আর ক্ষোভে আত্মহত্যা করবে আর নয়তো কলঙ্কের দাগ মাথায় নিয়ে বাকিটা জীবন কাটাবে।

তাহলে দেখা যাচ্ছে, সবদিক দিয়ে আমিই লাভবান, ক্ষতিগ্রস্থ কেবল মেয়েরাই। তাহলে আপনিই বলুন- আমি কোন দুঃখ্যে ধর্ষন প্রতিরোধ করতে যাবো? আমার কি ঠেকা পড়েছে ধর্ষন প্রতিরোধ করার? ঠেকাটা তো মেয়েদের। যা করার তাদেরকেই করতে হবে, ধর্ষন কিভাবে প্রতিরোধ করবা সেই চিন্তা তোমাদের মেয়েদেরকেই করতে হবে। তোমরা যদি সাহায্য চাও তখন তোমাকে ইসলামপন্থীরা সাহায্য করতে পারে, কারন এটা তাদের ধর্মীয় ও নৈতিক দায়িত্ব। কিন্তু আমি সেটাও করবো না, কারন আমি তো ছাত্রলীগ, আমি ধর্ষক! আমি বরং চাইবো কিভাবে তোমাদেরকে ভুলিয়ে ভালিয়ে ঘরের বাইরে নিয়ে আসা যায়। এখন তুমি নিজেই যদি ইসলামের বিধান না মানো, অশালীন পোশাক পরে যেখানে সেখানে চলাফেরা কর, তাহলে তোমাকে ঐ ইসলামপন্থীরাও আর সাহায্য করবে না। তুমি নিজেই যেখানে নিজেকে সাহায্য করছো না- তাদের কি ঠেকা পড়েছে তোমাকে সাহায্য করার?

আরেকটা ব্যাপার কি জানো আপু, তোমাদের পক্ষে অশালীন পোশাক ত্যাগ করাটা যতটা কঠিন, একটা ছেলের পক্ষে তোমার লোভনীয় শরীরের দিকে দৃষ্টি পড়ার পরও চোখ সরিয়ে নেয়াটা তারচেয়ে শতগুন বেশি কঠিন। তোমরা নিজেদের স্বার্থেই যদি অল্প কঠিন কাজটা করতে না পারো, তাহলে ছেলেরা এরচেয়ে শতগুন কঠিন কাজটা কিভাবে করবে তোমরাই বল? তারপরও যারা প্রকৃত ঈমানদার তারা ঠিকই নিজেদের দৃষ্টি সংযত রাখছে, অন্তত তারা নারী নির্যাতনে জড়াচ্ছে না। কিন্তু এদের সংখ্যা তো খুব অল্প। কাজেই দেখা যাচ্ছে ছেলেদের চোখের/মনের পর্দা তোমাদেরকে রক্ষা করার জন্য যথেস্ট নয়, বরং এক্ষেত্রে তোমাদের ভূমিকাই বেশি গুরুত্বপুর্ন। তাই পরিপুর্ন হিজাব যদি নাও কর, অন্ততপক্ষে ন্যুনতম শালীনতাটুকু বজায় রাখো। জিন্স, টি শার্ট, লেগিংস, জেগিংস, মিনি স্কার্ট এগুলো তো আমাদের দেশীয় পোশাক নয়। এগুলো না পরলে যে একটা মেয়ের বিশাল ক্ষতি হয়ে যাবে এমনটাও তো নয়। প্লিজ এগুলো বর্জন কর।

অনেকে হয়তো বলবে- পহেলা বৈশাখে তো মেয়েরা এসব পোশাক পরে না, ঐদিন তারা বাঙালী মেয়েদের চিরায়ত পোশাক শাড়ী পরেছিল। তাহলে ঐ দিন কেন তাদের উপর নিপীড়ন চালানো হল? টিএসসিতে যা ঘটেছে সেটার পেছনে অবশ্যই পোশাক দায়ী নয়। এখানে মনে রাখতে হবে, অশালীন পোশাক নারী নির্যাতনের একমাত্র কারন নয়, বরং এটা হল অনেকগুলো বড় কারনের মধ্যে একটা। পোশাক ছাড়াও আরো নানা কারনে নারীর উপর নির্যাতন হতে পারে। ভুল সময়ে ভুল জায়গায় উপস্থিত হলেও নারীর শ্লীলতাহানির সম্ভাবনা থাকে। টিএসসি হল সেক্যুলারদের ঘাঁটি, আর পহেলা বৈশাখ হল সেক্যুলারদের উৎসব। এটা জেনেও যদি কোন মেয়ে ওরকম একটা জায়গায় ওরকম সময়ে উপস্থিত থাকে- তাহলে তো সেটা নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারারই শামিল। সিসিটিভি ক্যামেরা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি কোনকিছুই আপনাকে জানোয়ারদের হাত থেকে বাঁচাতে পারবে না, একমাত্র আপনার সচেতনতাই পারে আপনাকে রক্ষা করতে। এই ব্যাপারটা যত তাড়াতাড়ি অনুধাবন করতে পারবেন ততই মঙ্গল।

বি.দ্র. সর্বপ্রথম লেখকের ফেসবুক আইডিতে প্রকাশিত, যার লিংক- এখানে

বিষয়: বিবিধ

৪৫৯১ বার পঠিত, ২৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

316037
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:৩২
রক্তলাল লিখেছেন : আপনি ভোদাইয়ের মত ধর্ষক ছাত্রলীগারদের পক্ষে বক্তব্য রাখছেন?

যে ধর্ষণ, ইভটিজিং করবে শাস্তি পাবে। এখানে কোনো কিন্তু বা এ' উ' কিছু নেই।

েএটাকে কোনো বিতর্ক না করে ধর্ষক, ধর্ষন, বখাটেপনার বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলুন।

২৩ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:৩৯
257651
ইনতেহাব হোসাইন জাওয়াদ লিখেছেন : লেখাটা কি ভাল মত পড়েছেন? নাকি বলদের মত না পড়েই আজাইরা কমেন্ট করার অভ্যাস?
316041
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৯:০৭
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আপনারা মুসলিম নারী-পুরুষের সার্বিক কল্যাণের কথা চিন্তা না করে নিজেকে পুরুষ প্রমাণেই বেশি ব্যাস্ত। আসলে আপনারা ইসলাম আকড়ে ধরার চেষ্টা করছেন এটাও যেমন সত্য পাশাপাশি সেকুলার চিন্তা ভাবনা, শিক্ষা-দীক্ষার প্রভাব থেকেও আপনারা মুক্ত হতে পারেননি এই লেখাটা তারই প্রমাণ। আপনাদের উচিত ছিল এই পরিস্হিতিতে মুসলিমনারী-পুরুষকে একটি প্লাটফর্মে এনে দাড় করানোর প্রচেষ্টা করা কিন্তু আপনার উল্টাটাই করছেন। আর ইসলাম আদৌ বলেনি বোরখা পরে বাইরে গেলে নারী নিরাপদ। এসব কথা আপনাদের মস্তিষ্ক উদ্ভুত। ইসলাম নারীকে ঘর থেকে একা বের হতে নিষেধ করেছে। বাবা, ভাই,চাচা,মামা অর্থাৎ যাদের সাথে রক্তের সম্পর্ক আছে অথবা হাজবেন্ডকে সাথে রাখতে বলা হয়েছে। Click this link
Click this link
এই লেখাদুটো পড়তে পারেন। ধন্যবাদ।
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৯:৫৯
257103

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7228

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : সহিহ্‌ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭:
আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন: এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম। তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে”।
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১০:২৫
257106
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : বলদের বাচ্চা মিথ্যাবাদির বাচ্চা তুই মিথ্যাচার করিস কেন?? তুই ইতিহাস জানিস? তুই তো বনু মুস্তালিকের যুদ্ধ নিয়ে মিথ্যাচার করছিস। শোন বলদের বাচ্চা এটা ছিল হাদিস। কুতায়বা ইবনে সাইদ(রঃ)...ইবনে মুহায়রীয (রঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি মসজিদে প্রবেশ করে আবু সাইদ খুদরী (রাঃ) কে দেখতে পেয়ে তার কাছে গিয়ে বসলাম এবং তাকে আযল সম্পর্কে জিঙ্গেস করলাম। আবু সাইদ খুদরী (রাঃ) বললেন, আমরা রাসূল (সাঃ) এর সাথে বনূ মুস্তালিকের যুদ্ধ অংশগ্রহণ করেছিলাম। এ যুদ্ধে আরবের বহূ বন্দী আমাদের হস্তগত হয়। মহিলাদের প্রতি আমাদের মনে খায়েশ হল এবং বিবাহ-শাদী ব্যতীত এবং স্ত্রীহীন অবস্হা আমাদের জন্য কঠিন হয়ে দাড়াল। তাই আমরা আযল করা পছন্দ করলাম এবং তা করার মনস্হ করলাম। তখন আমরা বলাবলি করতে লাগলাম, আল্লাহর রাসূল আমাদের মাঝে বিদ্যমান। এ সম্পর্কে জিঙ্গেস না করেই আমরা আযল করতে যাচ্ছি। আমরা তাকে এ বিষয়ে জিঙ্গেস করলে তিনি বললেন, এরূপ না করলে তোমাদের কি ক্ষতি? জেনে রাখ কেয়ামত পর্যন্ত যতগুলো প্রাণের আগমণ ঘটবার কথা আছে, ততগুলোর আগমণ ঘটবেই। (বুখারী, ৭ম খন্ড, ইফাবা পৃষ্ঠা: ৬৯-৭০, সংখ্যা: ৩৮৩২)
একশত জন নরী-পুরুষ মুসলিমদের হাতে বন্দী হয়েছিল। কিন্তু বনু মুস্তালিক গোত্রপতি হারিস ইবনে আবু দারারের বিধবা কণ্যা জুওয়ায়রিয়া বিনতে হারিস (রাঃ) এর সাথে রাসূল (সাঃ) বিবাহ হলে মুসলিমরা ১০০ বন্দী নারী-পুরুষ সকলকেই বিনা শর্তে ছেড়ে দেয়। এবং তারা যখন নিজ গোত্রের কাছে ফীরে যায় এবং বিধবা জুওয়ায়রিয়া বিনতে হারিস (রাঃ)কে নবী (সাঃ) বিয়ে করেছেন এবং এই সন্মানে ১০০ জন বন্দীকেই মুসলিমরা ছেড়ে দিয়েছে এটা জানার পর বনু মুস্তালিক গোত্রের সবাই ইসলাম গ্রহণ করে মুসলিম হয়ে যায়। এটাই হল সত্যি আর তোরা হচ্ছিস সেইসব কুলাঙ্গার যারা মিথ্যা প্রচার করিস। হাদিসকে বিকৃতভাবে উপস্হাপন করিস।
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১০:২৫
257107
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : বলদের বাচ্চা মিথ্যাবাদির বাচ্চা তুই মিথ্যাচার করিস কেন?? তুই ইতিহাস জানিস? তুই তো বনু মুস্তালিকের যুদ্ধ নিয়ে মিথ্যাচার করছিস। শোন বলদের বাচ্চা এটা ছিল হাদিস। কুতায়বা ইবনে সাইদ(রঃ)...ইবনে মুহায়রীয (রঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি মসজিদে প্রবেশ করে আবু সাইদ খুদরী (রাঃ) কে দেখতে পেয়ে তার কাছে গিয়ে বসলাম এবং তাকে আযল সম্পর্কে জিঙ্গেস করলাম। আবু সাইদ খুদরী (রাঃ) বললেন, আমরা রাসূল (সাঃ) এর সাথে বনূ মুস্তালিকের যুদ্ধ অংশগ্রহণ করেছিলাম। এ যুদ্ধে আরবের বহূ বন্দী আমাদের হস্তগত হয়। মহিলাদের প্রতি আমাদের মনে খায়েশ হল এবং বিবাহ-শাদী ব্যতীত এবং স্ত্রীহীন অবস্হা আমাদের জন্য কঠিন হয়ে দাড়াল। তাই আমরা আযল করা পছন্দ করলাম এবং তা করার মনস্হ করলাম। তখন আমরা বলাবলি করতে লাগলাম, আল্লাহর রাসূল আমাদের মাঝে বিদ্যমান। এ সম্পর্কে জিঙ্গেস না করেই আমরা আযল করতে যাচ্ছি। আমরা তাকে এ বিষয়ে জিঙ্গেস করলে তিনি বললেন, এরূপ না করলে তোমাদের কি ক্ষতি? জেনে রাখ কেয়ামত পর্যন্ত যতগুলো প্রাণের আগমণ ঘটবার কথা আছে, ততগুলোর আগমণ ঘটবেই। (বুখারী, ৭ম খন্ড, ইফাবা পৃষ্ঠা: ৬৯-৭০, সংখ্যা: ৩৮৩২)
একশত জন নরী-পুরুষ মুসলিমদের হাতে বন্দী হয়েছিল। কিন্তু বনু মুস্তালিক গোত্রপতি হারিস ইবনে আবু দারারের বিধবা কণ্যা জুওয়ায়রিয়া বিনতে হারিস (রাঃ) এর সাথে রাসূল (সাঃ) বিবাহ হলে মুসলিমরা ১০০ বন্দী নারী-পুরুষ সকলকেই বিনা শর্তে ছেড়ে দেয়। এবং তারা যখন নিজ গোত্রের কাছে ফীরে যায় এবং বিধবা জুওয়ায়রিয়া বিনতে হারিস (রাঃ)কে নবী (সাঃ) বিয়ে করেছেন এবং এই সন্মানে ১০০ জন বন্দীকেই মুসলিমরা ছেড়ে দিয়েছে এটা জানার পর বনু মুস্তালিক গোত্রের সবাই ইসলাম গ্রহণ করে মুসলিম হয়ে যায়। এটাই হল সত্যি আর তোরা হচ্ছিস সেইসব কুলাঙ্গার যারা মিথ্যা প্রচার করিস। হাদিসকে বিকৃতভাবে উপস্হাপন করিস।
২৩ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:৪১
257652
ইনতেহাব হোসাইন জাওয়াদ লিখেছেন : বোরখা পরতে হবে এমন কথা আমার পোষ্টে কোথাও আমি বলিনি। এমনটাও বলিনি যে, বোরখা পরলে নারীরা নিরাপদ। ভাল করে লেখা না পড়ে মুখস্ত কথাবার্তা না বললেও পারেন।
বোরকা পরলেই ধর্ষন হবে না- এমন কথা ইসলাম বলেনি ঠিক। কিন্তু্ এটা অবশ্যই মানতে হবে- হিজাব করলে ধর্ষন একেবারে বন্ধ না হলেও, অনেকটাই কমে যাবে। যে কোন যুক্তিবাদী মানুষ এটা স্বীকার করতে বাধ্য।
২৪ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০২:৪১
257735

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7228

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : এই মুক্ত তথ্য প্রবাহের যুগে ইসলামী মাকাল ফল লুকিয়ে রাখার সুযোগ নেই :
Click this link

Book 62: Wedlock, Marriage (Nikaah)
Hadith 137 (Volume 7)
Narrated Abu Said Al-Khudri:


We got female captives in the war booty and we used to do coitus interruptus with them. So we asked Allah's Apostle about it and he said, "Do you really do that?" repeating the question thrice, "There is no soul that is destined to exist but will come into existence, till the Day of Resurrection."
২৪ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০২:৫৬
257737

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7228

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : গালিগালাজ করে আল্যার মুমিন'দের পালিয়ে যাওয়ার পথ নেই। ইসলামের নবী-সাহাবী গহির্ত, পংকিল জীবনের মৌজফূর্ত্তির আরো নমুনা দেখুন-

মালিকের মুয়াত্তা হাদিস ২.২৩.৯০:

ইয়াহিয়া—মালিক—নাফি থেকে। ইয়াহিয়া বললেন যে আবদুল্লাহ ইবনে উমরের ক্রীতদাসীরা তাঁর পা ধৌত করতো এবং তাঁর কাছে খেজুর পাতার তৈরি এক মাদুর নিয়ে আসত। সে সময় তারা ঋতুমতী ছিল।



মালিককে জিজ্ঞাসা করা হল কোন এক ব্যক্তি গোসল করার আগেই কি তার সব ক্রীতদাসীদের সাথে যুগপৎ সহবাস করতে পারবে? তিনি (অর্থাৎ মালিক) উত্তর দিলেন যে গোসল ছাড়াই পরপর দুইজন ক্রীতদাসীর সাথে সহবাসে কোন অসুবিধা নাই। কিন্তু যখন কোন স্বাধীন স্ত্রীর সাথে সহবাসের দিন থাকবে সেদিন অন্য আর এক স্বাধীন স্ত্রীর সাথে যৌন সঙ্গম করা যাবে না। কিন্তু এক ক্রীতদাসীর সাথে যৌন সঙ্গমের পর সাথে সাথে অন্য ক্রীতদাসীর সাথে সহবাস করা আপত্তিকর নয়—যদিও তখন লোকটি জুনুব (সহবাসের পর তার কাপড়ে অথবা দেহে বীর্য ও অন্যান্য কিছু লেগে থাকা)।
২৭ মে ২০১৫ সকাল ১১:৫০
264013
ইনতেহাব হোসাইন জাওয়াদ লিখেছেন : কোন হিন্দু মালাউন যদি হাদিসের ব্যাখ্যা করে তাহলে ব্যাখ্যাটা এরকমই হবে! জাল হাদীস এবং হাদীসের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে গরু খাওয়া মুসলমানদেরকে হয়তো বিভ্রান্ত করা যাবে, কিন্তু সত্যকামী মানুষকে বোকা বানানো সম্ভব না।
316052
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৯:৫৬

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7228

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : কথা এখানেই শেষ নয়, কথা আরো আছে। ধর্ষন কারা করে? তারা কি খুব ধার্মিক? তারা কি মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্র? কুরআনের হাফেজ? তারা কি জামাত-শিবির-হেফাজত? কোনটাই না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ধর্ষক হল ছাত্রলীগ, নাস্তিক অথবা হিন্দু। এরা তো কোন ধর্মই নাই, সৃষ্টিকর্তাই মানে না ঠিকমত, তাহলে পরকালের ভয়ে তারা ধর্ষন থেকে বিরত থাকবে এমনটা আশা করা বোকামি নয় কি?

সহিহ্‌ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭:
আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন: এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম। তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে”।


তো এখানে ধর্ষক কে? আমাদের নবী-সাহাবী গন, নাকি অন্য কউ??
২৩ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:৪৩
257653
ইনতেহাব হোসাইন জাওয়াদ লিখেছেন : বুখারি বানানটাও লিখেছিন ভুল, ভলিউম বানানটাও ভুল!! ভেতরে যে আরো কত ভুল লিখেছেন সেটা আপনিই ভাল জানেন। হাদীসের বিকৃত অর্থ প্রচার করে কোন লাভ নেই। ইসলাম ধর্ম কেমন ধর্ম সেটা সবাই জানে। যে ধর্ম পর নারীর দিকে ইচ্ছাকৃতভাবে একবার তাকাতে পর্যন্ত দেয় না, সেই ধর্ম কখনো ধর্ষনের মত কাজকে উৎসাহিত করবে এইটা তো কোন পাগলেও বিশ্বাস করবে না...
২৪ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০২:৩১
257733

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7228

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : এই মুক্ত তথ্য প্রবাহের যুগে ইসলামী মাকাল ফল লুকিয়ে রাখার সুযোগ নেই :

Click this link
২৪ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০২:৩৪
257734

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7228

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : Book 62: Wedlock, Marriage (Nikaah)
Hadith 137 (Volume 7)
Narrated Abu Said Al-Khudri:


We got female captives in the war booty and we used to do coitus interruptus with them. So we asked Allah's Apostle about it and he said, "Do you really do that?" repeating the question thrice, "There is no soul that is destined to exist but will come into existence, till the Day of Resurrection."
২৪ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০২:৫৭
257738

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7228

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : ইসলামের নবী-সাহাবী'দের গহির্ত, পংকিল জীবনের মৌজফূর্ত্তির আরো নমুনা দেখুন-

মালিকের মুয়াত্তা হাদিস ২.২৩.৯০:

ইয়াহিয়া—মালিক—নাফি থেকে। ইয়াহিয়া বললেন যে আবদুল্লাহ ইবনে উমরের ক্রীতদাসীরা তাঁর পা ধৌত করতো এবং তাঁর কাছে খেজুর পাতার তৈরি এক মাদুর নিয়ে আসত। সে সময় তারা ঋতুমতী ছিল।



মালিককে জিজ্ঞাসা করা হল কোন এক ব্যক্তি গোসল করার আগেই কি তার সব ক্রীতদাসীদের সাথে যুগপৎ সহবাস করতে পারবে? তিনি (অর্থাৎ মালিক) উত্তর দিলেন যে গোসল ছাড়াই পরপর দুইজন ক্রীতদাসীর সাথে সহবাসে কোন অসুবিধা নাই। কিন্তু যখন কোন স্বাধীন স্ত্রীর সাথে সহবাসের দিন থাকবে সেদিন অন্য আর এক স্বাধীন স্ত্রীর সাথে যৌন সঙ্গম করা যাবে না। কিন্তু এক ক্রীতদাসীর সাথে যৌন সঙ্গমের পর সাথে সাথে অন্য ক্রীতদাসীর সাথে সহবাস করা আপত্তিকর নয়—যদিও তখন লোকটি জুনুব (সহবাসের পর তার কাপড়ে অথবা দেহে বীর্য ও অন্যান্য কিছু লেগে থাকা)।
২৭ মে ২০১৫ সকাল ১১:৪৯
264012
ইনতেহাব হোসাইন জাওয়াদ লিখেছেন : কোন হিন্দু মালাউন যদি হাদিসের ব্যাখ্যা করে তাহলে ব্যাখ্যাটা এরকমই হবে! জাল হাদীস এবং হাদীসের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে গরু খাওয়া মুসলমানদেরকে হয়তো বিভ্রান্ত করা যাবে, কিন্তু সত্যকামী মানুষকে বোকা বানানো সম্ভব না।
০৭ নভেম্বর ২০১৫ দুপুর ০১:৩৮
289509
ইনতেহাব হোসাইন জাওয়াদ লিখেছেন : যারা নোংরামী পছন্দ করে, অশ্লীলতা সমর্থন করে মূলত তারাই ইসলামের সমালোচনা করে।
সারাদিন তো পড়েন চটি বই, নিজের মা-বোনও আপনাদের কাছে নিরাপদ না, ইসলাম আপনাদের কাছে ভাল লাগবে না এটাই স্বাভাবিক। কারন ইসলামের তো এগুলো নিষিদ্ধ।
আপনাদের কাছে ভাল লাগবে সনাতন ধর্ম। কারন এই ধর্মে গরু খাওয়া ছাড়া আর সবকিছুই জায়েজ!!
নিজের মাকে ধর্ষন করলেও কোন সমস্যা নেই, নিজের বোনের সাথে ইনচেষ্ট সম্পর্ক করলেও কোন আপত্তি নেই, পাপ হয় কেবল গরু খাইলে!!

ছুপা হিন্দুরা যদি হাদিসের ব্যাখ্যা দেয়- তাহলে সেটা আর হাদীস থাকে না, সেটাও হয়ে যায় আরেক চটি।
ইসলাম কোন ধরনের নোংরামী সমর্থন করে না। ইসলাম কোন ধরনের অশ্লীলতাকে বৈধতা দেয় না। কোন মুসলিম যদি বিভ্রান্ত হয়ে কোন অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে সেটার দায় ইসলাম নেবে না। ইসলাম সেটা নয় যা মুসলিমরা করে, ইসলাম হল সেটাই যা আল্লাহ করতে বলেছেন
316060
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১১:১৬
আবু জান্নাত লিখেছেন : এ সকল অনুষ্ঠানে কি মহিলারা না বেরুলে নয়? আল্লাহ তায়ালা মহিলাদের ঘরে অবস্থান করার নির্দেশ দিয়েছেন, একান্ত প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হতে নিষেধ করেছেন, একান্ত প্রয়োজনে বের হলেও পূর্ণ হিজাব পরে বের হতে বলেছেন। আমি বলতে চাই, আল্লাহ তায়ালার হুকুম মেনে চলুন, তাহলে কারো কাছে আর কাঁদতে হবে না। চোখের পানিও ফেলার প্রয়োজন নেই।
লিখাটির জন্য ধন্যবাদ ভাই জাওয়াদ
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১১:২৪
257115
রক্তলাল লিখেছেন : দোহাই লাগে কোনোভাবেই ধর্ষকের পক্ষে বলা বন্ধ করেন।

কোনো নারী কিছু না পরা থাকলেও তাকে ধর্ষণ করা ইসলামে হারাম।

২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১১:৩৮
257125
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আফ্রিকার গভর্ণর মুসা বিন নুসাইরের কাছে উপস্থিত হলেন স্পেনের আঞ্চলিক গভর্ণর কাউন্ট জুলিয়ান, তিনি ফরিয়াদ করে বললেন, স্পেনের জালিম সম্রাট রডারিক তার মেয়ে ফ্লোরিডার সম্ভ্রমহানি করেছ।

তখন মুসা নিজ বিশ্বস্ত সেনাপতি তারিক বিন যিয়াদকে পাঠালেন স্পেন জয় করতে!
তিনি কি বলতে পারতেননা, খৃষ্টান নারী পর্দা করেনা অন্য খৃষ্টান ধর্ষণ করেছে, তাতে আমি কি করতে পারি??? কিন্তু আপনারা এসব কেন বলছেন??
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০১:৩২
257160
আবু জান্নাত লিখেছেন : রক্ত ও ঘুম দুই ভাইয়াকে আন্তরিক মোবারকবাদ। কিন্তু বিধর্মীরা ইসলামের এ সব সহানুভুতিকে দুর্বলতা মনে করে। আপনাদের আগ্রহ দেখে সত্যিই আমি আপ্লুত। সালাম রইল।
২৩ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:৪৮
257654
ইনতেহাব হোসাইন জাওয়াদ লিখেছেন : রক্তলাল, আপনি কি মুসলমান? মনে হয় না। মুসলমান হলে সব জেনেশুনেও এভাবে ত্যানা পেচাতেন না। এখানে কেউ ধর্ষকদের পক্ষ নিচ্ছে না। বরং সম্ভাব্য ধর্ষিতাদেরকে ধর্ষনের হাত থেকে রক্ষা করার উপায় আলোচনা করা হয়েছে। অন্ধের মত সমালোচনা না করে- নিজের বিবেকটা ব্যবহার করুন একবার...
316612
২৪ এপ্রিল ২০১৫ সকাল ১১:০৩
হতভাগা লিখেছেন : ছেলেদের পর্দা মেনে চলা জরুরী । কারণ ধর্মের অনুসরণ ছেলেদেরই বেশী করে করতে পারার কথা ।

তাগুতের দিকে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরাই বেশী আকৃষ্ট হয় ।

মাসজিদে তাদের নামাজ পড়তে যেতে দেখা যায় না বা যেতে দেওয়া হয় না , বলা হয় যে তাদের জন্য ঘরই ভাল। কিন্তু মার্কেটে গিয়ে শপিং করতে কি তাদেরকে কেউ মানা করে বা তারা শোনে? তারা কি সেখানে যায় না ?

ছেলেরা ঠিক মত চললে মেয়েরা আর কাহিনী করতে পারবে না । কারণ মেয়েদের আসল পুঁজিই হল তাদের কায়া ও রুপ যার ক্রেতা ছেলেরা ।

ক্রেতা যদি পন্যের কুফল জেনে সেটা থেকে সরে আসে তাহলে বিক্রেতা না খেয়ে মরার ভয়ে ২ নম্বরী বাদ দেবে।
০৭ নভেম্বর ২০১৫ দুপুর ০১:৪২
289510
ইনতেহাব হোসাইন জাওয়াদ লিখেছেন : আপনার সাথে পুরোপুরি একমত নই। আজকার মেয়েরা এমন সব পোশাক পরছে- আমি একটা ছেলে হলেও আমার পক্ষে কখনো এগুলো পরা সম্ভব না। মেয়ে মানুষ কি করে এতটা নির্লজ্জ হয় তা আমি অনেক ভেবেও বের করতে পারিনি। একটা মেয়ে যদি লেগিংস-জেগিংস আর টি-শার্ট পরে আপনার সাথে হেলে-দুলে হেটে যায়- তাহলে একটা ছেলের পক্ষে তাকে এভয়েড করা সহজ নয়।
মেয়েরা ইচ্ছা করলেই একটু শালীন ও ভদ্র পোশাক পরতে পারে, এটা তাদের জন্য কঠিন কিছু নয়। কিন্তু অশ্লীল মেয়ে দেখেও চোখ ফিরিয়ে রাখাটা ছেলেদের পক্ষে সবচেয়ে কঠিন কাজ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File