ছেলেদের চোখের পর্দা বেশি জরুরী নাকি মেয়েদের পোশাকের পর্দা? চুড়ান্ত বিশ্লেষণ...
লিখেছেন লিখেছেন ইনতেহাব হোসাইন জাওয়াদ ২০ এপ্রিল, ২০১৫, ০৮:০৪:১৫ রাত
সেক্যুলার নারীবাদিদের মত অনেক ইসলামপন্থী মেয়েরাও যখন ছেলেদের উপর প্রায় পুরোটা দায় চাপিয়ে দেন, তখন অবাক না হয়ে পারি না। আচ্ছা, বলেন তো ধর্ষকের কি এমন ঠেকা পড়েছে যে সে চোখের/মনের পর্দা করতে যাবে!? ধর্ষনে ভুক্তভোগী কে? মেয়েরা। ক্ষতিগ্রস্থ কে? মেয়েরা। তাহলে ধর্ষন প্রতিরোধ করার দায়টা কার বেশি? নিশ্চয়ই মেয়েদের?
আপনি হয়তো বলবেন, মেয়েরা পোশাকের পর্দা করবে আর ছেলেরা চোখের পর্দা করবে- দুটোই কুরআনের বিধান। আর এই বিধান অমান্য করলে পরকালে উভয়কেই শাস্তি পেতে হবে। মানলাম চোখের পর্দা না করলে ছেলেরা পরকালে ভুক্তভোগী হবে, সেটা হল বাকির খাতা। কিন্তু মেয়েরা তো নগদে ভুক্তভোগী। পোশাকের পর্দা না করে দুনিয়া এবং আখিরাত দুই জায়গাতেই তারা ধরা খাচ্ছে। তাহলে ঠেকাটা কার বেশি?
কথা এখানেই শেষ নয়, কথা আরো আছে। ধর্ষন কারা করে? তারা কি খুব ধার্মিক? তারা কি মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্র? কুরআনের হাফেজ? তারা কি জামাত-শিবির-হেফাজত? কোনটাই না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ধর্ষক হল ছাত্রলীগ, নাস্তিক অথবা হিন্দু। এরা তো কোন ধর্মই নাই, সৃষ্টিকর্তাই মানে না ঠিকমত, তাহলে পরকালের ভয়ে তারা ধর্ষন থেকে বিরত থাকবে এমনটা আশা করা বোকামি নয় কি?
ধরুন আমি একজন ছাত্রলীগ কর্মী, আমি যদি একটা মেয়েকে ধর্ষন করি, আমার কোন ক্ষতি আছে? যেহেতু আমি ধার্মিক নই, তাই পরকালের ভয় আমার না করলেও চলবে। ধর্ষন করার পর "জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু" শ্লোগান দিলেই চলবে- পুলিশ আমাকে বাপ বাপ করবে। আমি ধর্ষনে সেঞ্চুরী হাকানোর পর পার্টি দিয়ে সেটা উদযাপন করবো। কে আমার কি করবে শুনি? বড়জোর প্রধানমন্ত্রী আমাকে জাহাঙ্গীনগর ভার্সিটির মানিকের মত "দুষ্টু ছেলে" উপাধি দিয়ে বিদেশে পাঠিয়ে দেবে! এইতো! অন্যদিকে যাদেরকে আমি ধর্ষন করলাম তাদের অবস্থাটা কি? তারা হয় লজ্জায় আর ক্ষোভে আত্মহত্যা করবে আর নয়তো কলঙ্কের দাগ মাথায় নিয়ে বাকিটা জীবন কাটাবে।
তাহলে দেখা যাচ্ছে, সবদিক দিয়ে আমিই লাভবান, ক্ষতিগ্রস্থ কেবল মেয়েরাই। তাহলে আপনিই বলুন- আমি কোন দুঃখ্যে ধর্ষন প্রতিরোধ করতে যাবো? আমার কি ঠেকা পড়েছে ধর্ষন প্রতিরোধ করার? ঠেকাটা তো মেয়েদের। যা করার তাদেরকেই করতে হবে, ধর্ষন কিভাবে প্রতিরোধ করবা সেই চিন্তা তোমাদের মেয়েদেরকেই করতে হবে। তোমরা যদি সাহায্য চাও তখন তোমাকে ইসলামপন্থীরা সাহায্য করতে পারে, কারন এটা তাদের ধর্মীয় ও নৈতিক দায়িত্ব। কিন্তু আমি সেটাও করবো না, কারন আমি তো ছাত্রলীগ, আমি ধর্ষক! আমি বরং চাইবো কিভাবে তোমাদেরকে ভুলিয়ে ভালিয়ে ঘরের বাইরে নিয়ে আসা যায়। এখন তুমি নিজেই যদি ইসলামের বিধান না মানো, অশালীন পোশাক পরে যেখানে সেখানে চলাফেরা কর, তাহলে তোমাকে ঐ ইসলামপন্থীরাও আর সাহায্য করবে না। তুমি নিজেই যেখানে নিজেকে সাহায্য করছো না- তাদের কি ঠেকা পড়েছে তোমাকে সাহায্য করার?
আরেকটা ব্যাপার কি জানো আপু, তোমাদের পক্ষে অশালীন পোশাক ত্যাগ করাটা যতটা কঠিন, একটা ছেলের পক্ষে তোমার লোভনীয় শরীরের দিকে দৃষ্টি পড়ার পরও চোখ সরিয়ে নেয়াটা তারচেয়ে শতগুন বেশি কঠিন। তোমরা নিজেদের স্বার্থেই যদি অল্প কঠিন কাজটা করতে না পারো, তাহলে ছেলেরা এরচেয়ে শতগুন কঠিন কাজটা কিভাবে করবে তোমরাই বল? তারপরও যারা প্রকৃত ঈমানদার তারা ঠিকই নিজেদের দৃষ্টি সংযত রাখছে, অন্তত তারা নারী নির্যাতনে জড়াচ্ছে না। কিন্তু এদের সংখ্যা তো খুব অল্প। কাজেই দেখা যাচ্ছে ছেলেদের চোখের/মনের পর্দা তোমাদেরকে রক্ষা করার জন্য যথেস্ট নয়, বরং এক্ষেত্রে তোমাদের ভূমিকাই বেশি গুরুত্বপুর্ন। তাই পরিপুর্ন হিজাব যদি নাও কর, অন্ততপক্ষে ন্যুনতম শালীনতাটুকু বজায় রাখো। জিন্স, টি শার্ট, লেগিংস, জেগিংস, মিনি স্কার্ট এগুলো তো আমাদের দেশীয় পোশাক নয়। এগুলো না পরলে যে একটা মেয়ের বিশাল ক্ষতি হয়ে যাবে এমনটাও তো নয়। প্লিজ এগুলো বর্জন কর।
অনেকে হয়তো বলবে- পহেলা বৈশাখে তো মেয়েরা এসব পোশাক পরে না, ঐদিন তারা বাঙালী মেয়েদের চিরায়ত পোশাক শাড়ী পরেছিল। তাহলে ঐ দিন কেন তাদের উপর নিপীড়ন চালানো হল? টিএসসিতে যা ঘটেছে সেটার পেছনে অবশ্যই পোশাক দায়ী নয়। এখানে মনে রাখতে হবে, অশালীন পোশাক নারী নির্যাতনের একমাত্র কারন নয়, বরং এটা হল অনেকগুলো বড় কারনের মধ্যে একটা। পোশাক ছাড়াও আরো নানা কারনে নারীর উপর নির্যাতন হতে পারে। ভুল সময়ে ভুল জায়গায় উপস্থিত হলেও নারীর শ্লীলতাহানির সম্ভাবনা থাকে। টিএসসি হল সেক্যুলারদের ঘাঁটি, আর পহেলা বৈশাখ হল সেক্যুলারদের উৎসব। এটা জেনেও যদি কোন মেয়ে ওরকম একটা জায়গায় ওরকম সময়ে উপস্থিত থাকে- তাহলে তো সেটা নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারারই শামিল। সিসিটিভি ক্যামেরা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি কোনকিছুই আপনাকে জানোয়ারদের হাত থেকে বাঁচাতে পারবে না, একমাত্র আপনার সচেতনতাই পারে আপনাকে রক্ষা করতে। এই ব্যাপারটা যত তাড়াতাড়ি অনুধাবন করতে পারবেন ততই মঙ্গল।
বি.দ্র. সর্বপ্রথম লেখকের ফেসবুক আইডিতে প্রকাশিত, যার লিংক- এখানে
বিষয়: বিবিধ
৪৫৯১ বার পঠিত, ২৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
যে ধর্ষণ, ইভটিজিং করবে শাস্তি পাবে। এখানে কোনো কিন্তু বা এ' উ' কিছু নেই।
েএটাকে কোনো বিতর্ক না করে ধর্ষক, ধর্ষন, বখাটেপনার বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলুন।
Click this link
এই লেখাদুটো পড়তে পারেন। ধন্যবাদ।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : সহিহ্ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭:আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন: এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম। তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে”।
একশত জন নরী-পুরুষ মুসলিমদের হাতে বন্দী হয়েছিল। কিন্তু বনু মুস্তালিক গোত্রপতি হারিস ইবনে আবু দারারের বিধবা কণ্যা জুওয়ায়রিয়া বিনতে হারিস (রাঃ) এর সাথে রাসূল (সাঃ) বিবাহ হলে মুসলিমরা ১০০ বন্দী নারী-পুরুষ সকলকেই বিনা শর্তে ছেড়ে দেয়। এবং তারা যখন নিজ গোত্রের কাছে ফীরে যায় এবং বিধবা জুওয়ায়রিয়া বিনতে হারিস (রাঃ)কে নবী (সাঃ) বিয়ে করেছেন এবং এই সন্মানে ১০০ জন বন্দীকেই মুসলিমরা ছেড়ে দিয়েছে এটা জানার পর বনু মুস্তালিক গোত্রের সবাই ইসলাম গ্রহণ করে মুসলিম হয়ে যায়। এটাই হল সত্যি আর তোরা হচ্ছিস সেইসব কুলাঙ্গার যারা মিথ্যা প্রচার করিস। হাদিসকে বিকৃতভাবে উপস্হাপন করিস।
একশত জন নরী-পুরুষ মুসলিমদের হাতে বন্দী হয়েছিল। কিন্তু বনু মুস্তালিক গোত্রপতি হারিস ইবনে আবু দারারের বিধবা কণ্যা জুওয়ায়রিয়া বিনতে হারিস (রাঃ) এর সাথে রাসূল (সাঃ) বিবাহ হলে মুসলিমরা ১০০ বন্দী নারী-পুরুষ সকলকেই বিনা শর্তে ছেড়ে দেয়। এবং তারা যখন নিজ গোত্রের কাছে ফীরে যায় এবং বিধবা জুওয়ায়রিয়া বিনতে হারিস (রাঃ)কে নবী (সাঃ) বিয়ে করেছেন এবং এই সন্মানে ১০০ জন বন্দীকেই মুসলিমরা ছেড়ে দিয়েছে এটা জানার পর বনু মুস্তালিক গোত্রের সবাই ইসলাম গ্রহণ করে মুসলিম হয়ে যায়। এটাই হল সত্যি আর তোরা হচ্ছিস সেইসব কুলাঙ্গার যারা মিথ্যা প্রচার করিস। হাদিসকে বিকৃতভাবে উপস্হাপন করিস।
বোরকা পরলেই ধর্ষন হবে না- এমন কথা ইসলাম বলেনি ঠিক। কিন্তু্ এটা অবশ্যই মানতে হবে- হিজাব করলে ধর্ষন একেবারে বন্ধ না হলেও, অনেকটাই কমে যাবে। যে কোন যুক্তিবাদী মানুষ এটা স্বীকার করতে বাধ্য।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : এই মুক্ত তথ্য প্রবাহের যুগে ইসলামী মাকাল ফল লুকিয়ে রাখার সুযোগ নেই :Click this link
Book 62: Wedlock, Marriage (Nikaah)
Hadith 137 (Volume 7)
Narrated Abu Said Al-Khudri:
We got female captives in the war booty and we used to do coitus interruptus with them. So we asked Allah's Apostle about it and he said, "Do you really do that?" repeating the question thrice, "There is no soul that is destined to exist but will come into existence, till the Day of Resurrection."
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : গালিগালাজ করে আল্যার মুমিন'দের পালিয়ে যাওয়ার পথ নেই। ইসলামের নবী-সাহাবী গহির্ত, পংকিল জীবনের মৌজফূর্ত্তির আরো নমুনা দেখুন-মালিকের মুয়াত্তা হাদিস ২.২৩.৯০:
ইয়াহিয়া—মালিক—নাফি থেকে। ইয়াহিয়া বললেন যে আবদুল্লাহ ইবনে উমরের ক্রীতদাসীরা তাঁর পা ধৌত করতো এবং তাঁর কাছে খেজুর পাতার তৈরি এক মাদুর নিয়ে আসত। সে সময় তারা ঋতুমতী ছিল।
মালিককে জিজ্ঞাসা করা হল কোন এক ব্যক্তি গোসল করার আগেই কি তার সব ক্রীতদাসীদের সাথে যুগপৎ সহবাস করতে পারবে? তিনি (অর্থাৎ মালিক) উত্তর দিলেন যে গোসল ছাড়াই পরপর দুইজন ক্রীতদাসীর সাথে সহবাসে কোন অসুবিধা নাই। কিন্তু যখন কোন স্বাধীন স্ত্রীর সাথে সহবাসের দিন থাকবে সেদিন অন্য আর এক স্বাধীন স্ত্রীর সাথে যৌন সঙ্গম করা যাবে না। কিন্তু এক ক্রীতদাসীর সাথে যৌন সঙ্গমের পর সাথে সাথে অন্য ক্রীতদাসীর সাথে সহবাস করা আপত্তিকর নয়—যদিও তখন লোকটি জুনুব (সহবাসের পর তার কাপড়ে অথবা দেহে বীর্য ও অন্যান্য কিছু লেগে থাকা)।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
সহিহ্ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭:
আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন: এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম। তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে”।
তো এখানে ধর্ষক কে? আমাদের নবী-সাহাবী গন, নাকি অন্য কউ??
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : এই মুক্ত তথ্য প্রবাহের যুগে ইসলামী মাকাল ফল লুকিয়ে রাখার সুযোগ নেই :Click this link
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : Book 62: Wedlock, Marriage (Nikaah)Hadith 137 (Volume 7)
Narrated Abu Said Al-Khudri:
We got female captives in the war booty and we used to do coitus interruptus with them. So we asked Allah's Apostle about it and he said, "Do you really do that?" repeating the question thrice, "There is no soul that is destined to exist but will come into existence, till the Day of Resurrection."
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : ইসলামের নবী-সাহাবী'দের গহির্ত, পংকিল জীবনের মৌজফূর্ত্তির আরো নমুনা দেখুন-মালিকের মুয়াত্তা হাদিস ২.২৩.৯০:
ইয়াহিয়া—মালিক—নাফি থেকে। ইয়াহিয়া বললেন যে আবদুল্লাহ ইবনে উমরের ক্রীতদাসীরা তাঁর পা ধৌত করতো এবং তাঁর কাছে খেজুর পাতার তৈরি এক মাদুর নিয়ে আসত। সে সময় তারা ঋতুমতী ছিল।
মালিককে জিজ্ঞাসা করা হল কোন এক ব্যক্তি গোসল করার আগেই কি তার সব ক্রীতদাসীদের সাথে যুগপৎ সহবাস করতে পারবে? তিনি (অর্থাৎ মালিক) উত্তর দিলেন যে গোসল ছাড়াই পরপর দুইজন ক্রীতদাসীর সাথে সহবাসে কোন অসুবিধা নাই। কিন্তু যখন কোন স্বাধীন স্ত্রীর সাথে সহবাসের দিন থাকবে সেদিন অন্য আর এক স্বাধীন স্ত্রীর সাথে যৌন সঙ্গম করা যাবে না। কিন্তু এক ক্রীতদাসীর সাথে যৌন সঙ্গমের পর সাথে সাথে অন্য ক্রীতদাসীর সাথে সহবাস করা আপত্তিকর নয়—যদিও তখন লোকটি জুনুব (সহবাসের পর তার কাপড়ে অথবা দেহে বীর্য ও অন্যান্য কিছু লেগে থাকা)।
সারাদিন তো পড়েন চটি বই, নিজের মা-বোনও আপনাদের কাছে নিরাপদ না, ইসলাম আপনাদের কাছে ভাল লাগবে না এটাই স্বাভাবিক। কারন ইসলামের তো এগুলো নিষিদ্ধ।
আপনাদের কাছে ভাল লাগবে সনাতন ধর্ম। কারন এই ধর্মে গরু খাওয়া ছাড়া আর সবকিছুই জায়েজ!!
নিজের মাকে ধর্ষন করলেও কোন সমস্যা নেই, নিজের বোনের সাথে ইনচেষ্ট সম্পর্ক করলেও কোন আপত্তি নেই, পাপ হয় কেবল গরু খাইলে!!
ছুপা হিন্দুরা যদি হাদিসের ব্যাখ্যা দেয়- তাহলে সেটা আর হাদীস থাকে না, সেটাও হয়ে যায় আরেক চটি।
ইসলাম কোন ধরনের নোংরামী সমর্থন করে না। ইসলাম কোন ধরনের অশ্লীলতাকে বৈধতা দেয় না। কোন মুসলিম যদি বিভ্রান্ত হয়ে কোন অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে সেটার দায় ইসলাম নেবে না। ইসলাম সেটা নয় যা মুসলিমরা করে, ইসলাম হল সেটাই যা আল্লাহ করতে বলেছেন
লিখাটির জন্য ধন্যবাদ ভাই জাওয়াদ
কোনো নারী কিছু না পরা থাকলেও তাকে ধর্ষণ করা ইসলামে হারাম।
তখন মুসা নিজ বিশ্বস্ত সেনাপতি তারিক বিন যিয়াদকে পাঠালেন স্পেন জয় করতে!
তিনি কি বলতে পারতেননা, খৃষ্টান নারী পর্দা করেনা অন্য খৃষ্টান ধর্ষণ করেছে, তাতে আমি কি করতে পারি??? কিন্তু আপনারা এসব কেন বলছেন??
তাগুতের দিকে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরাই বেশী আকৃষ্ট হয় ।
মাসজিদে তাদের নামাজ পড়তে যেতে দেখা যায় না বা যেতে দেওয়া হয় না , বলা হয় যে তাদের জন্য ঘরই ভাল। কিন্তু মার্কেটে গিয়ে শপিং করতে কি তাদেরকে কেউ মানা করে বা তারা শোনে? তারা কি সেখানে যায় না ?
ছেলেরা ঠিক মত চললে মেয়েরা আর কাহিনী করতে পারবে না । কারণ মেয়েদের আসল পুঁজিই হল তাদের কায়া ও রুপ যার ক্রেতা ছেলেরা ।
ক্রেতা যদি পন্যের কুফল জেনে সেটা থেকে সরে আসে তাহলে বিক্রেতা না খেয়ে মরার ভয়ে ২ নম্বরী বাদ দেবে।
মেয়েরা ইচ্ছা করলেই একটু শালীন ও ভদ্র পোশাক পরতে পারে, এটা তাদের জন্য কঠিন কিছু নয়। কিন্তু অশ্লীল মেয়ে দেখেও চোখ ফিরিয়ে রাখাটা ছেলেদের পক্ষে সবচেয়ে কঠিন কাজ
মন্তব্য করতে লগইন করুন