পুরুষরা মেয়েদের খেলার সামগ্রী, আর মেয়েরা শয়তানের খেলার সামগ্রী
লিখেছেন লিখেছেন গাজী সালাউদ্দিন ১০ এপ্রিল, ২০১৬, ০৯:৫৫:০৭ রাত
নারীর প্রসাধনীর প্রয়োজন আছে ঠিক, কিন্তু প্রসাধনীর পেছনে যে সময় ও অর্থ ব্যয় করে, তা বাচাঁনো গেলে পৃথিবীর অর্ধেক সমস্যা সমাধান হয়ে যেত।
মেয়েরা লেখাপড়া শিখে যত উঁচুতে উঠে, প্রেমের চেয়ে অলংকা, উপহার, টাকা পয়সাই বেশি চিনে।
সুন্দরী স্ত্রী এবং পেছনের দরজা, যেকোন মুহুর্তে একজন ধনী লোককে ভিখারী করে দিতে পারে।
রমণী অনর্থক হাসে, তাহা দেখিয়া অনেক পুরুষ অনর্থক কান্না করে, অনেক পুরুষ ছন্দ মিলাইতে বসে, অনেক পুরুষ গলায় দড়ি দিয়া মরে।
মেয়ে মানুষের কান্নার পেছনে সবসময় কারণ থাকেনা।
ছলনা ও অভিনয়ে মেয়েদের সাথে পুরুষ কখনোই পেরে ওঠেনা।
মেয়েদের সম্মান মেয়েদের কাছেই সবচাইতে কম।
নারীকে ভালবেসে জীবন তার জন্য দেওয়া যেমন সহজ, ঠিক ততটাই কঠিন তার সাথে ঘর করা।
দুনিয়ার সবচেয়ে হেয়ালি জিনিস নারীর মন।
দস্যুরা অর্থ অথবা জীবন, যেকোন একটা দাবি করে। আর মেয়েদের প্রয়োজন দুটোই।
মেয়ে মানুষ যদি ভক্তিতে গড়াগড়ি দেয়, তবুও কোনমতে বিশ্বাস করা যাবেনা।
মেয়ে মানুষের মন কচু পাতার উপর জল বিন্দুর মত ক্ষণস্থায়ী।
ভিক্টর হুগো, বালজাক, আবু জাফর, টিএলপিক, রবী ঠাকুর, হোমার, বালজাক, রবী ঠাকুর, বায়রন, কাজী নজরুল, বাটলার, রামকৃষ্ণ পরমহংস, আবু জাফর। ত্যানারা আমার মনের কথাগুলোই বলেছেন। ভাল্লাগছে।
বিষয়: বিবিধ
১৮৮৭ বার পঠিত, ২৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ভাইরে, এত কিছুর পরে কি আর ইচ্ছা থাকে! আহ!
যাক গে, আপনি আমার পাড়ায় নতুন অতিথি। শুভেচ্ছা নেবেন।
আফরা ও বিবর্ণ সন্ধা হাতুড়ি নিয়ে আসছে কিন্তু। পিঠে ছালা বাঁধেন কইলাম।
যাদের নাম লিখছেন: তারাতো মরে বেচে গেছেন। বর্তমানের মেয়েরা তাদের পেলে চৌদ্দগোষ্ঠী উদ্ধার করে ছাড়তো।
আল্লামা আহমদ শফি সাহেব একটি সত্য কথা যা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণীত, তা বলেও যেভাবে নাস্তিকরা দেশের মেয়েদের ক্ষেপিয়েছেন, ছোট কেউ বললে হয়তো মেরেই ফেলতো।
ইনু কুকুর তো যে হারে জাগায় জাগায় জিকিরে লেগেছিলেন। মন্ত্রী হওয়ায় হয়তো বেচে গেছেন।
ওইসব মোমের হাতের মাইর খাওয়ার জন্য পিঠে তুলা বাঁধতেছি। কিল দিবে আমারে, আর ব্যথা পাবে নিজেরাই। কি ঠিক করছিনা?
কিন্তু তাদের না পেলেও তাদের অভিজ্ঞতা লব্দ অপ্রিয় সত্য কথাগুলো জেনে নিরাপদ দূরত্বে থাকার চেষ্টা করছি।
মেয়েদের ক্ষ্যাপানো লাগে না। তেলের কড়াইয়ের সামনে থাকতে থাকতে স্বভাব গরম কড়াইয়ের মত হয়ে গেছে। কিছুই বললেই কেবল ছ্যাত করে ওঠে।
ঐ যে বোলছি, মেয়েরা টাকা এবোং লাইফ...
কথায় আছে না,
আংগুর না খাইতে পারলে ই টক
এই কথাগুলো বলায় সবাই সেকুলার! আমাদের নবী নারীর দুটি চিরন্তন দোষের কথা বলেছেন, তাতে কি নারীদের গায়ের চামড়া খসে পড়েছে? বরং শোধরে নেওয়ার জন্যই বলেছেন।
যদিও আমার লেখার উদ্দেশ্য সেরকম কিছু ছিলনা।
আপনি আমার লেখায় একটা বিষয় দেখান, যা মেয়েদের দ্বারা কম বেশি হয়না? আপনি বলেছেন, মেয়েটি নিজের প্রতিনিধিত্ব করে, সমাজের না। কিন্তু ব্যক্তি দোষেও যে সবাই দোষী হয়, সে কথা ভুলে গেলে চলবে কেন!
আমি যখন লেখাগুলো পড়ি, তখন থেকেই ভাবি, ইসলাম নারীকে অবমাননা করেছে বলে বলে মানুষ মুখ দিয়ে ফেনা তুলে ফেলে, অথচ বিশ্ব বিখ্যাত কবি সাহিত্যিক রা কতইনা জঘন্যভাবে নারীকে অবমাননা করেছে। সেই ভাবনা থেকেই লেখাটি পোস্ট করা। লেখাটির ঢং ভালো করে খেয়াল করলে এত চটে যেতেন না। মাঝে মাঝে কারও কারও কমেন্ট খুবই অচেনা লাগে। এক দুইটি লেখাই যেন সিদ্ধান্ত দিয়ে দিতে পারে, আমি ব্যক্তিটা কেমন।
তাহলে যেহেতু পুরুষেরা ধর্ষণ করে ''তাই আপনিও একজন ধর্ষক'' ব্যাপারটা অনেকটা এমন হয়ে গেলনা?
আপনার পরবর্তী উক্তি হল:
আমি যখন লেখাগুলো পড়ি, তখন থেকেই ভাবি, ইসলাম নারীকে অবমাননা করেছে বলে বলে মানুষ মুখ দিয়ে ফেনা তুলে ফেলে, অথচ বিশ্ব বিখ্যাত কবি সাহিত্যিক রা কতইনা জঘন্যভাবে নারীকে অবমাননা করেছে।
প্রগতিশীল নারীরা এসব বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলতেই পারে তার দায় মুমিন নারীরা কেন নিবে? এটা হাস্যকর। আপনি অপমানিত হবেন প্রগতিশীল নারীদের হাতে কিন্তু ঝাল মেটাবেন মুমিন নারীদের উপর- এটা কোন যুক্তির কথা না। রাসূল সল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন বলছিলেন: হে নারীরা তোমরা অধিক পরিমাণে সদকা কর, দান কর কেননা আমি দেখেছি অধিকাংশ জাহান্নামী হবে নারী_ তখন তিনি খুব ইমোশোনাল ছিলেন, ব্যথিত কন্ঠে কথা বলছিলেন। তার উদ্দেশ্য ছিল নারীদের সতর্ক করা, কল্যাণের চিন্তা থেকে তিনি তা বলেছিলেন তিনি মোটেও নারীদের অপমান-অপদস্ত করার মানষে এটা বলেননি। তিনি নারীদের মাত্র দুটি দোষের কথা বলেছেন কিন্তু পুরুষদের কত দোষের কথা বলেছেন?? দুটির অধিক। এর কারণও ছিল পুরুষদের কল্যাণ তাদের সচেতন করা, অপমান করা নয়। মানুষ মাত্রই দোষ ত্রুটি থাকবেই সেটা সমাধানের জন্যই ইসলাম। ইসলাম একপেশে না। জাঝাক আল্লাহ
100% right
লিখে রাখ এক ফোঁটা দিলেম শিশির
পুরুষদের ভালবাসা যদি সাগরের মত বিশাল হয় সেখানে নারীরটা হল একটা ছোট ডোবার /রাস্তার খানাখন্দের মত ।
যুগে যুগে ভালোবাসার যত বড় বড় নিদর্শন এসেছে সব পুরুষদেরই কাছ থেকে ।
পুরুষেরা ভালবাসে অনেক বেশী তাই সেক্রিফাইসও করে বেশী , ফলে কষ্টও বেশী পায় । নারীদের সে সমস্যা নেই কারণ কষ্ট পাওয়ার সম্ভাবনা থাকলে তার মামলা ঠুকে দেবার চান্স আছে ।
একজন পুরুষ তার প্রেমিকা / স্ত্রীকে যতটা স্মরণ করে তার ১০ ভাগের এক ভাগও যদি তার সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করতো তাহলে সে বড় ওলি আউলিয়া হয়ে যেত।
By the way , আপনার পোস্টে নারীর প্রতি উষ্মা প্রকাশ পাচ্ছে । আপনি কি নারী বিদ্বেষী ? এখনও বিয়ে না করেই এই অবস্থা !! পস্তাতে চাইলে না হয় লাড্ডু খেয়েই পস্তান।
আপনি বলতে মানা করেছেন তাই উচ্চারন করলাম না আশা করি আপনি বুঝবেন --- কাজ যাই করেন আশা করি নিজের ব্যক্তিত্ব ঠিক রাখবেন । ধন্যবাদ
নারী!!!!
ইয়া আল্লাহ
রহম করো
এইখানে এত্ত কিছু লিখা আর আমার চক্ষেই পড়ে নাই, ;
যাই হোক তেমন কিছুই বলবো না, শুধু এতটুকু ই বলবো,
হে নারী,
তোমার কোন দোষ নাই,
যে তোমাকে যেমন ভাবে দেখে,
সে তোমাকে নিয়ে তেমন করেই গদ্য পদ্য লিখে,
এতে লেখকের মানষীকতার পরিচয় ফুটে উঠে
অনেক কষ্টে আছেন তা আপনার লিখনীতে বেশ স্পষ্ট।
আপনার জন্য প্রাণভরে দোয়া করি দয়াময় যেন আপনার হৃদয়ের ব্যথাভার মুক্ত করে শান্তি ও সুখে মন ভরে দেন।
কিন্তু সময়ের অভাবে না লিখে নারী সম্পর্কে আমার সহজাত দুষ্টুমির অংশ হিসেবে এইভাবে পোস্ট করি। তারপর যেভাবে রিএক্ট এবং ব্যক্তিগত আক্রমণ আসল, তাতে আমি স্তম্ভিত!
মন্তব্য করতে লগইন করুন