চিনি-মধুতে টুইটুম্বুর মজাদার বৈশিষ্টসমেত কতিপয় ফেসবুকীয় নাম (ফান পোস্ট)
লিখেছেন লিখেছেন গাজী সালাউদ্দিন ২১ অক্টোবর, ২০১৫, ০৬:৪৬:২৬ সন্ধ্যা
নাম সাধারণত পরপস্পরকে সম্বোধনে অথবা পারস্পরিক পরিচয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। অথচ নামে যে এতো আনন্দ, হাসির খোরাক থাকে, থাকে ভালবাসার হাতছানি, ছেঁকা খাওয়ার করুণ নিদর্শন অথবা তার থেকে উত্তরণের উপায়, স্যোশাল মিডিয়াতে যাতায়াত না করলে বুঝতেই পারতাম না। বিস্তারিত পরে, এক ঝলকে দেখে নিন, মজার কিছু ফেসবুক/ব্লগ প্রোফাইল নামঃ ‘বাপের ছোট ছেলে’, ‘জাহিদ কেন ফেসবুকে’, ‘বাংলার জামাই’, ‘জাতির দুলাভাই’, ‘ঐ আমি রাহাত বলছি’, ‘হাড্ডি মন্ত্রী’, ‘ন্যাংটা বাবা’, ‘হার্ড হিটার’, ‘আই লাভ ইউ’ ইত্যাদি।
মার্ক জুকারবার্গ ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা, তা সবারই জানা। কিন্তু অন্য কেউ যখন তার মালিকানা দাবী করে, তখনি লাগে খটকা। আজ একজনের প্রোফাইলের নাম দেখলাম ‘ফেসবুক আমার’! তিনি বাংলাদেশের এক গর্বিত সন্তান। কে আসল প্রতিষ্ঠাতা, তা শনাক্ত করার জন্য ফেসবুকের ডি এন এ টেস্ট করার জোর দাবী জানাচ্ছি। এইরকমভাবে এক নাম্বার হিরো সাকিব খান অথবা সালমান অথবা শাহরুখ খান এবং মিঃ পার্ফেক্ট আমির খান থাকতে কেউ যখন ফেসবুক, ব্লগ, টুইটারসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে চিৎকার করে বলে আমিই আসল হিরো, মি পার্ফেকশনিস্ট, তখন নতুন করে ভাবতেই হয়।
আপনারা যারা প্রেমে ছেঁকা খেয়েছেন, আসিফ, মনির খানের ‘ও প্রিয়া তুমি কোথাও, ছি অঞ্জনা ছি’ অথবা সনুনিগমের ‘আকাশ কাঁদে বাতাস কাঁদে, কাঁদে আমার মন’ ইত্যাদি বিরহ টাইপের গান শুনেও বিরহী মনটাকে শান্ত করতে পারছেন না, তারা নিচে উল্লেখিত ব্যক্তিদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন, তারা আপনাদের মতই দাগা খাওয়া। দেখুন জ্বালা কমাতে ভালবাসা নিয়ে কেমন বাণী ছাড়তেছেঃ ‘ বালতি ভরা কষ্ট’ ‘বুঝে না সে বুঝে না’ ‘হয়তো তোমারি জন্য বেঁচে থাকব’ ‘উদাসীন মন’ ‘পরাজিত সৈনিক’ ‘তোমাকে ভালবেসেছি বলে...’ ‘একাকী বালক’ ‘স্বপ্নের ক্যানভাসে সেই তুমি’ ‘হারিয়ে কেন কেন খুঁজি’ ‘ইচ্ছে হলে দিও ডাক’ ‘জীবন এখন মরণ পথে’ ‘ব্যর্থ জীবন’ ‘বিষাদের ভেলা তুমি ছাড়া’ ‘স্বার্থপর’ ‘আমার আমি’ ‘একাকী নিঃসঙ্গ পথচলা’ ‘ভালবাসলে কাঁদতে হয়’ ‘তুমিও কাঁদবে একদিন’ ‘ভালবাসায় কষ্ট অনেক’।
আপনি ছেঁকা খেয়েছেন, এখন কাউকেই বিশ্বাস করতে পারছেন না, বালতি ভরা কষ্টতো থাকবেই, তবুও যদি হতাশাবাদীদের অন্তর্ভূক্ত হতে না চান, তবে জেনে রাখুন, আপনার মত ছেঁকা খাওয়া কিছু লোক ছলনা নয়, প্রকৃত ভালবাসা পাবার আশায় অধীর আগ্রহে বসে আছে, চলুন তাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেই, ভাল লাগলে লুফে নেবেনঃ ‘ওরিজিনাল ভালোবাসা চাই’ ‘ভালবাসার মানুষ পিংকী’ ‘আমি মনের মানুষ খুঁজি’ ‘অন্তিম ভালবাসার কাঙ্গাল’ ‘আমার হিয়ার মাঝে রাখতে চাই’ ‘ভালবেসে হাতটি ধরো’ ‘অক্লান্ত যোদ্ধা’ ‘এলোন বয়’ ‘শুধু ভালবাসতে চাই’ ‘সফট হার্ট বয়’ ‘দুষ্ট তবে মিষ্টি মেয়ে আমি’ ‘সুন্দর মনের মানুষ’।
মুসাফিরদের ক্ষুধাতাড়িত আর্তনাদ কি আপনাদের কানে পৌঁছায় না? আপনাদের যাদের বাড়ি রাস্তার পাশে, মানুষের জন্যই তো মানুষ, তাই না, তাই নিচে উল্লেখিত মুসাফিরদের জীর্ণ শীর্ণ মলিন বদনগুলো যদি চোখে পড়ে, দয়া করে মায়া করে তাদের ঘরে ডেকে দুমুঠো ভাত, একটু মাথা গুঁজবার ব্যবস্থা করে দেবেনঃ ‘রাত পোহানোর অপেক্ষা’ ‘নাম নাই, নাই বাড়ি ঘর’ ‘পথহারা পথে আমি রিফাত’ ‘একলা পথের মুসাফির’ ‘অচিন ফয়সাল’ ‘রাজ্যহীন রাজু পথে পথে’ ‘লগ আউট’ ‘আধারের মুসাফির’ ‘হারানো পথিক’ ‘ক্লান্ত পথিক হেলাল’ ‘বেকার জীবন’ ‘কপাল পোড়া কাকতাড়ুয়া’ ‘আবাসের সন্ধানে’ ‘অসহায় বালক সাহিন’ ‘অচিন পুরের মানুষ আমি’ ‘সময়ের পথিক’ ‘ছন্নছাড়া এক্ষপ্রেস’ ‘ক্লান্ত মুসাফির’।
যারা স্বপ্ন দেখে, স্বপ্ন দেখায়, স্বপ্নই যাদের ধ্যান জ্ঞ্যান, তাদের সাথেও পরিচয় করে দেয়া দরকার। ‘স্বপ্ন দ্রষ্টা’ ‘স্বপ্নময় বালক’ ‘স্বপ্নের নীল ক্যানভাস’ ‘জল রঙয়ের স্বপ্ন’ ‘স্বপ্ন ছোয়া নাজমুল’ ‘স্বপ্ন ছোঁয়া ঐশী’।
আমরা সামাজিক জীব, পরস্পরের সাথে পরিচয় থাকা দরকার। সে কাজটা যখন আপনি করছেন না, কিছু প্রথিতযশা ব্যক্তিত্ব আপনার সামনেই রয়েছে, অথচ তাদের সম্মান করা তো দূরে থাক, তাদেরকে একটু জানার, চেনার চেষ্টা করছেন না, কাজটা আপনার খুব খারাপ করছেন তাই তারা নিজেরাই নিজেদের চেনানোর মিশন হাতে নিয়েছে। দেখুন এবং উত্তমরূপে জানুন- ‘নেইমারের বড় ভাই’ ‘আমরা মামা ভাগিনা’ ‘গরীব ঘরের সন্তান আমি’ ‘একটিভ লাইকার’ ‘আগের মত নেই আমি’ ‘আমি দেবদাস বলছি’ ‘বড় ভয়ংকার আমি’ ‘আমি একটি মিষ্টি ছেলে’ ‘মুক্তিযোদ্ধার নাতি’ ‘আপাতত ভাল ছেলে’ ‘কংস মামা’ ‘আমি সেই বিদ্রোহী বালক’ ‘সেই আল আমিন আমি’।
‘ফটো ভেরিফাইড কবিরাজ’ ‘মহাপ্রলয়ের নটরাজ’ ‘দ্বিতীয় এরিস্টটল’ ‘চেইনজ বয় সুজন’ ‘লাইকার কিং ফারুক’ ‘গ্রামের ছেলে মামুন’ ‘সিংহ পুরুষ’ ‘অভিমানী ছেলে’ ‘কবিতাহীন কবি রেজা’ ‘আমি কিন্তু সেলিব্রেটি নই’ ‘এক্ষক্লুসিভ রাছেল’ ‘বাংলার মাহাথির’ ‘আমি টপ হিরো’ ‘আমি ইরাকের সাদ্দাম’ ‘ফেসবুকের বস’ ‘বাংলার ছেলে আকাশ’ ‘সাইলেন্ট বয় সজিব’ ‘সোলার লাইকার’ ‘আমি আবুলের বাপ’ ‘আমি নানা ভাই’ ‘বিশ্বাস বাড়ির বড় ছেলে’ ‘রেজা ঘটক’।
ছেঁকা খেয়ে অপেক্ষার প্রহর গুনে যখন জীবন সাহাহ্নে, তখন এসে কেন মনের সুতীব্র জ্বালা আরো বাড়াবে! তাইতো দুঃখ করে প্রেমিক পুরুষ ফেসবুকে সাইনবোর্ড টাঙিয়েছে ‘বড়ই অবেলায় তুমি এলে’। ‘শব্দহীন নূপুর’, শব্দ ছাড়া নূপুর! অসম্ভবকে সম্ভবে রূপ দেয়ার চেষ্টা। ‘সবার শেষে আমি জাহিদ’, আগে গেলে বাঘে খায়, পিছে গেলে টাকা পায়, নিঃসেন্দেহে জাহিদ পিছনে থেকে বুদ্ধিমানের কাজই করেছে! ‘ঘটনার মূল নায়ক’, গোয়েন্দারা যখন শত চেষ্টা করেও বিদেশী নাগরিক কোনিও হোসি এবং তাভেলার হত্যাকারীকে ধরতে পারছে না, অপরাধীরা তখন বীরদর্পে আড়াল থেকে বেরিয়ে জানান দিচ্ছে আমিই ঘটনার মূল নায়ক!
‘হিমালয় থেকে হিমু’, তার মানে হিমালয়কে জয় করা বাংলাদেশীর সংখ্যা তিন থেকে বেড়ে চারে উঠেছে। হুমায়ন আহমেদের হিমু তাহলে হিমালয়ও জয় করে ছাড়ল। মনে রাখুন, সাধারণ জ্ঞান পরীক্ষার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। ‘মিথ্যা তুমি দশ পিঁপড়া’, আপনারা যারা লেফটেন্যান্ট শব্দটির ইংরেজি বানান মনে রাখতে ঘেমে যান, তারা উক্ত ব্যক্তির ফেবু আইডিতে নক করতে পারেন, আশা করি সহজ সমাধান পাবেন। ‘গরীব বন্ধু পারভেজ’, গরীব বলে তুচ্ছ জ্ঞান করবেন না, গরীবরা ফেলনা নয়, পারভেজ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে, আপন করে নিন।
‘সেন্সলেস সুমন’, মানবতার সেবায় এগিয়ে আসুন, সুমনকে সুস্থ করে তুলুন। ‘জীবনের শেষ অংশ’ ‘অসমাপ্ত গল্প’, বন্ধবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী প্রকাশ করতেতো কম টাকা খরচ করেন নি, এইবার যারা টাকার অভাবে তাদের অভিজ্ঞতা, অসমাপ্ত গল্প ছাপাতে পারছেন না, তাদের লেখা প্রকাশে সরকারী বেসরকারী অনুদান নিয়ে এগিয়ে আসুন।
‘দেশদ্রোহী দেশপ্রেমিক’ ‘কবিতাহীন কবি’ ‘বিবাহিত ব্যাচেলর’ ‘ওজনহীন পদার্থ’, তারা দেখছি দেশপ্রেমিক, কবি এবং ব্যাচেলরের পুরনো সংজ্ঞাকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিচ্ছেন।
‘বুম বুম’, বুঝতেই পারছেন তিনি আফ্রিদির হুঙ্কার ছাড়ছেন। যতই হুঙ্কার ছাড়ুক, বিড়াল কি আর বাঘ হতে পারে! ‘সাদা মনের মানুষ’, যাদের মনে প্রেম করার বাসনা আনাগোনা শুরু করেছে, এই ধরণের নিরামিষ মানুষ থেকে লক্ষকোটি হাত দূরে থাকুন। এদেরকে প্রেমের প্রস্তাব দেওয়া ব্যর্থ প্রচেষ্টারই নামান্তর, এরা প্রেমের কচুও বুঝে না।
‘ড্রীম সার্কেল’, যারা সুস্বপ্ন দেখার পরিবর্তে খালি দেখেন সাপে দৌড়াচ্ছে, জীনে মাথার উপরে তুলে কাপড় ধোয়ার মত আঁচড়াচ্ছে, কুমিরের মুখ জানে পালিয়ে আসছেন, পুলিশে ধরে ডিম থেরাপি, ইলেকট্রিক থেরাপি দিচ্ছে, এই জাতীয় দুঃস্বপ্ন, তারা এই ড্রীম সার্কেলের একজন হয়ে যান, আশা করি উপকার পাবেন।
‘আন্তর্জাতিক দেশ প্রেমিক’, প্রেম ভালবাসায় সংকীর্ণতা উনার কাছে পরিত্যজ্য। ‘ঐ আমি কাতার থেকে বলছি’, ভাইজান কাতার থাকে, ভাবসাবই আলাদা। ‘কাকাবাবু এম বিএ স পাস’, চাচাকা ভাতিকা! ‘ডিজিটাল যাযাবর’, তারাও এখন ডিজিটালাইজড, সব জায়গায় ডিজিটালের ছোঁয়া, আশার দিক, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে তুফানের গতিতে।
‘নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক’, সবাই যখন নামের বাহার সাজিয়েছে বসে আছে, ব্যতিক্রম শুধু উনি! ‘দোয়েল পন্ডিত’, বুঝলেন কিছু, পন্ডিতি এখন দোয়েলেও করে, মানুষের কাছ থেকে শিখে গেছে এই কাজটা খুব ভাব নিয়ে করা যায়, নিজেকে এলিট ক্লাস মনে হয়।
‘কবি এখন ফেসবুকে’, কি করবে, এতো সাধনা করে লেখা, শত শত পত্রিকা দেশে অথচ কেউ তার লেখা ছাপায় না, জ্ঞানের কদর নাই, তাই কবি ফেসবুকে। যা লিখে তাই দাম দাম করে ছাপা হয়ে যায়, অবশ্য পারিশ্রমিক বলতে লাইক কমেন্টেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। তবুও তো জ্ঞানের কদর হচ্ছে, কবির সান্ত্বনা যে এখানেই।
পরিশেষে আরো কিছু মজার ফেসবুক অথবা ব্লগ আইডিঃ ‘অদ্ভূত সেই ছেলেটি’ ‘সাথী হারা রাজু’ ‘রহস্যময়ী মেয়েটি’ ‘অনেক সাধের ময়না আমার’ ‘পুরুষের কঙ্কাল’ ‘ছায়া মানব’ ‘অর্থহীন নীরবতা’ ‘প্রজাপতির ডানা’ ‘কাউতলের ইতিকথা’ ‘রাতের সেই তারাটি’ ‘অবুঝ বালক’ ‘ভাইভাই’ ‘ভেজা জল’ ‘পদার্থ বিজ্ঞান’ ‘ঘুম বাবু’ ‘মাথা নষ্ট’ ‘শেষ বিকেলের পথিক’ প্রমুখ।
প্রতিটি লেখাতেই কিছু না কিছু মেসেজ দেয়ার চেষ্টা করি কিন্তু এই লেখাটি শুধুই অলস মস্তিষ্কের কারুকাজ। লেখাটি পড়ে একজন পাঠকও যদি সামান্য বিনোদন পায়, তাতেই লেখকের ভাললাগা।
বিষয়: বিবিধ
২৯৮২ বার পঠিত, ৩২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ঐ শেখ উপাধি কি বঙ্গবন্ধু নিজের নামে কাউলা করে রেখেছে যে আর কেউ এই নাম ব্যবহার করতে পারবে না!
স্মরণ ছিলনা, নইলে আমি বাদ দেয়ার মানুষ না।
আচ্ছা, আপ্নারতো যৌক্তিক কারণ আছে, দেখেন, এই নিয়ে আমি আপনাকে কিচ্ছু বলবনা।
সবি আবেগরে ভাই। এই কাজে যে এখনকার ছেলেদের সময় কাটে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার রেজাল্ট দেখলে বুঝা যায়। ত্রিশ হাজার পরীক্ষা দিয়ে পাস করে মাত্র চার হাজার!
বেচারারা যখন এতো করে কাকুতি মিনতি করে, দিয়ে দিয়েন এক আধটা লাইক।
যেভাবে মানুষ পশিমের সংস্কৃতি গিলছে, ভ্যাম্পায়ার ফিলমগুলো দেখে জলীলের প্রেমিকা যদি কলিজা গিলে খায়, অবাক হওয়ার তো কিছু থাকবে।
হিন্দাওতো মানুষ ছিল, সে কি কলিজা চিবায় নি!
জলীল কিন্তু লস প্রজেক্টে ভীত নয়। সফল নায়ক।
:D/
আপনার মূল্যবান উপস্থিতি জানান দেবার জন্য ধন্যবাদ নেবেন।
নাম দিয়ে কি যায় চেনা?
ও হুক, নাম দিয়ে কিচ্ছু হয় না, তবে আসল মানুষটার কাছে যেতে হলেতো নাম পরিচয় জেনেই যেতে হবে।
একনাগাড়ে যখন নামগুলো পড়ছিলাম, ভাগ্যিস পাশে কেউ ছিলা না। যদি থাকতো অবশ্যই বলতোঃ হয়তো পাগল, নয়তো মন্ত্র পাঠক।
ভালো থাকুন, কাছে থাকুন।
মাঝে মাঝে শূণ্যতা ফিল করি।
আপনিও অনেক ভালো থাকুন।
আপ্নারতো শূন্যতা পূরণ করবার মানুষ আছেই, তবুও এই কথা কেন? আমার জন্য বুঝি? আপনারা ফীল করেন বলেইতো আসতে হয় মাঝে মাঝে, নয়ত কবেই হারিয়ে যেতাম।
ব্যাপক বিনোদন পেলুম! আপনার লিখা স্বার্থক শতভাগ!
শুকরিয়া!
আপনার বিনোদনে লেখক খুশিতে টগবগ করছে। কি চমৎকার মূল্যায়ন, শতভাগ স্বার্থক!!!!
শুভকামনা রইল।
সে কাজতাই অত্যন্ত যত্নে করলেন হে প্রিয়!
একজন নয় অসংখ্য মানুষ বিনোদিত হল!
আপনার মূল্যায়ন সবসময়ই আমার লেখায় প্রেরণা হয়ে থাকুক।
আপনার শুভকামনায় অনেক অনেক দয়া রইল।
ধন্যবাদ ।
এইসব বিষয় নিয়ে কেউ এতো ঘাটাঘাটি করে? করে না। যখন নামগুলো সংগ্রহ করছিলাম এবং বিশ্লেষণ শুরু করি, তখন মাথায় ভারী কিছু প্রবেশ করাতে পারছিলাম না অর্থাৎ অলস হয়ে পড়েছিল, তাই।
চাইলেই ব্লগে আসা যায়, লিখা যায়, প্রচুর সময় দেয়া, যেহেতু আমি এখনো প্রফেশনাল লাইফে যাইনি এবং বাউন্ড নই। তবুও নিজেই নিজেকে আটকে রাখি এবং প্রয়োজনীয় কাজে সময় দেয়ার চেষ্টা করি।
আপনিওতো কোন অজানা কারণে আমার কোনো খবরই নেন না!
জানিয়া প্রীত হইলাম।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ না জানিয়ে মন্তব্য শেষ করছি না! অনেক ধন্যবাদ
আমিও খুব আপন করে ধন্যবাদ গ্রহণ করলাম , আপনাকেও ধন্যবাদ
মন্তব্য করতে লগইন করুন