বিবাহিতদের উদ্দেশ্যে কিছু তিতা মিডা কথা

লিখেছেন লিখেছেন গাজী সালাউদ্দিন ০৪ অক্টোবর, ২০১৫, ০৬:৪৯:১৮ সন্ধ্যা



সংখ্যাধিক্যের কারণে ঘটনাগুলোর গুরুত্ব আপনার কাছে হ্রাস পেতে পারে, কিন্তু কোন ঘটনাই গুরুত্বহীন নয়, এই চরম সত্যটা উপলব্দিতে আসবে তখনি যখন আপনিও হবেন ভুক্তভোগীদের একজন। মূল কথা বার্তায় যাওয়ার আগে দুএকটি ঘটনার উল্লেখ করছি।

দৃশ্যপটঃ ১

বাড়িতে বৃদ্ধ মা এবং অবিবাহিত ছোট ভাই। ফ্যামিলির দেখভালো করার দায়িত্ব পড়ে ছোট ভাইটির উপর। সংসারের দায়িত্বই শুধু নয়, এক সময় দেহভোগ করার বরের খাস অধিকারটুকু ভাবী দেবরের হাতে তুলে দেয়। কয়েক বছর পর ভাসুর বিদেশ থেকে এসে আবিষ্কার করে এবং হাতে নাতে ধরেও। বরের কানে বিষয়টি বারবার পাচার করার পরেও কোন অজানা কারণে আজও তিনি নীরব নির্বার। হয়ত চারজন সাক্ষী আনার ঝামেলা এড়াতে অথবা মান সম্মানের ভয়ে কবি নীরব!

দৃশ্যপটঃ ২

বউয়ের আবদার শহরে একটা বাড়ি চাই। বউয়ের আবদার মেটাতে সংসারের অন্যসব সদস্যদের জন্য টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেন। এদিকে বউ তার চমৎকার প্রতিদান হিসেবে দেবরের সাথে নিষিদ্ধ সম্পর্কে মেতে ওঠে। বিষয়টি জেনেও সব টাকা পয়সা বউয়ের হাতে দেওয়ায় তালাকও দিতে পারে না, এই নষ্টাকে নিয়েই ঘর করতে বাধ্য হয়। দেশে এসে বউকে শহরে একলা বাসায় ছেড়ে দিয়ে আবার উড়াল মারেন। যে নারী ভরা বাড়িতে যৌনাঙ্গের হেফাজত করতে পারে না, সে যে একলা বাসায় দেবর অথবা অন্য কাউকে ডাকবে না, তা নিশ্চিত করে কিভাবে বলা যায়!

দৃশ্যপটঃ ৩

নতুন বউকে রেখে বর বিদেশ যায়। এদিকে সামান্য ক’দিনের ব্যবধানে আপন দেবরসহ পাড়াতো, চাচাতো, মামাতো, খালাতো দেবরদের সাথে নিষিদ্ধ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এমন কি, বিদেশ থেকে স্বামীর পাঠানো টাকা দিয়ে প্রেমিক পুরুষদের তাজা করে। এতো কিছুর পরেও কোন অজানা কারণে আবাল স্বামী আজও স্ত্রীর আচলেই বাঁধা পড়ে আছে।

দৃশ্যপটঃ ৪

শ্বশুর বাড়ি আসার পর শ্যালক/সম্বন্ধীর বউদের সাথে হাসি তামাসা না করলে শ্বশুর বাড়ির ভাতই হজম হয় না। হাসি ঠাট্টা ধীরে ধীরে নিষিদ্ধ সম্পর্কে রূপ নেয়। অতঃপর একদিন চাচাতো শ্যালকের বউয়ের সাথে শারীরিক মেলামেশায় ধরা পড়ে।

দৃশ্যপটঃ ৫

স্বামী-স্ত্রী দুজনই প্রেক্টিচিং ইসলাম ফ্যামিলি থেকে বেড়ে ওঠা। বর পেশায় ব্যাংকার। বদলির কারণে স্ত্রী এবং ছোট দুটি সন্তান থেকে দূরে থাকতে হয়। সপ্তাহে একবার আসে, খাওয়া ঘুম, সংসারের কিছু হিসেব নিকেষ, তারপর ছুট লাগায়। এসব ছাড়াও যে, স্ত্রীর মনো-দৈহিক চাহিদা আছে, সেদিকে খেয়াল নেই। যার ফলে ফেসবুকে কাউকে ভাই বা বন্ধু, আবার সমআদর্শের কাউকে পেলে চ্যাট করে একাকীত্ব দূর করার চেষ্টা করে। এভাবে ধীরে ধীরে চলে যায় অন্য দুনিয়ায়।

বিবাহিতা স্ত্রী অথবা স্বামীকে আপনি কি ভাবেন? আর সবার থেকে বিশেষ কিছু, নাকি স্বামী/স্ত্রী নামে অথর্ব টাইপের কিছু যাদের কাজ সময়ে সময়ে বিছানায় সঙ্গী হওয়া, কত্তগুলো পোলা মাইয়া জন্মানো, একজনে কাজের বুয়া অন্যজনে কামলাগিরি করা? আপনি কি ভাবেন স্বামী স্ত্রীর মিলন এবং পশুপাখিদের মিলনে কোন পার্থক্য নেই? মা-বাবা, ভাই-বোন, পাড়া প্রতিবেশি, তেষ্টা পেলে যাকে সামনে পায় তার সাথেই দৈহিক চাহিদা মেটায় পশুরা, আপনি কি মনে করেন বউ হতে পারে পশুদের মত এজমালি সম্পত্তি?

শুধু ভোগ করার জন্যই যদি কাউকে দরকার, তাহলে বিয়ের বদলে রক্ষীতা রাখাই বেটার। কাবিনের টাকাসহ বিয়ের আগে পরের অন্যান্য খরচতো বাঁচবেই। স্বামীর টাকা দিয়ে যদি বউ প্রেমিক পুরুষকে তাজা করে তাহলে পতিতার কাছে যাওয়াই ভাল, তাতে কিছুটা টাকা অন্তত সেইভ হবে।

আর যদি শুধু কাজ করানোর জন্য একজন মানুষ দরকার, তাহলে বিয়ে না করে চাকরানী রাখলেই পারেন। বউকে ছোট ভাইদের ভোগ করাতে যদি আপত্তি না থাকে, তাহলে হাজার জনে ভোগ করাতেও আপত্তি থাকার কথা নয়, ঘরটাকে পতিতালয় বানালেই পারেন।

পতিতাকে ভোগ করায় সামান্য হলেও প্রেম জন্মায়, কিন্তু ওই একই পতিতাকে আরো অসংখ্য খদ্দর ভোগ করাতে আগের খদ্দরের কিছু যায় আসে না। বউয়ের ব্যভিচারে অনুভূতিহীন থাকা মানে বউকে পতিতাদের কাতারে শামিল করা। নষ্টাকে ডিভোর্স দিতে ভয়! ১৫/২০লাখ টাকা কাবিন লিখিয়ে বড়লোকিপনা দেখান, তালাক দিতে গেলেইতো বাপের ভিটাসহ টান পড়বে। বউ এখন গলার কাটা, না পারছেন গিলতে, না পারছেন ফেলতে!

দেবর যদি সমস্যা না হত, তাহলে যে চৌদ্দ জনকে বিয়ে করা যায় না বা দেখা দেয়া যায়, তাদের মধ্যে দেবরও থাকতো। দেবর ভাইয়ের মত কিন্তু ভাই নয়। ভাবী মায়ের মত, মা নয়। পোশাকে অসতর্ক বোনকে দেখে ভাই বিব্রত হয়, কামনা জাগে না অথচ ভাবীকে একই অবস্থায় দেখে বিব্রত এবং কামনা দুটোই হয়। ভাইয়ের মৃত্যু অথবা তালাক দানের পরে ছোট ভাই ভাবিকে বিয়েও করতে পারে এবং তা অনুমোদিত।

ইসলাম ব্যাকডেটেড, দেবরের সাথে ভাবীকে মিশতে দেয় না অথবা শ্যালিকার সাথে দুলাভাইকে, মেনে চলতে হয় নির্দিষ্ট সীমারেখা। আপনারাতো আধুনিকতার ধ্বজাধারী, দেবরের সাথে মিশবেন, গল্প ঠাট্টা করতেই পারেন, বিছানায় যান কেন? এক ভাইয়ের বউকে সবাই ভোগ করা জানোয়ারের কাজ, আপনি আধুনিক কিন্তু জানোয়ারও!

মায়ের পেটের ভাই ভাইয়ের বউকে লুটে পুটে খায়, বিবেকে বাঁধে না, আর কিনা বন্ধুর বাঁধবে! আপনার হাজারটা বন্ধু থাকতেই পারে, কেননা বন্ধু ছাড়া জীবনে চলা খুব কঠিন কিন্তু বন্ধুদের ভিড়ে বউকে টেনে আনা কেন? বউ বন্ধুদের সামনে আসতে চায় না তবুও জোর করে নিয়ে আসেন, আর পরে যখন বন্ধুদের দ্বারাই বউ হয় এজমালি সম্পত্তি, তখন থাকে না কিছু করার।

আপনি কি মনে করেন, যে সমস্যাগুলো উপরে বর্ণিত হয়েছে, তা আপনার ঘরে সংঘটিত হবে না বউ ইসলামী আন্দোলনের পথে সক্রিয় বলে? কিন্তু এটা ভুলে যান কেন কর্মী হলেও আগে পরে সে একজন মানুষ। আর দশ জন মানুষের মত তারও মাঝেও কুপ্রবৃত্তিগুলো বর্তমান রয়েছে যা সে দাবিয়ে রেখেছে অনুশীলনের মাধ্যমে, নৈতিকতার বাঁধন শিথিল হয়ে গেলে কুপ্রবৃত্তিগুলো তাকে পরিচালিত করবে, যা দৃঢ় করতে আপনার ভূমিকা অনন্য। অতএব আপনার দাওয়াতী কাজসহ নানান ব্যস্ততার ভীড়ে তাকে গাইড করার সময় যদি না হয়, তাহলে আপনি অক্ষত থাকলেও তাকে কিন্তু গুনে খাওয়া শুরু করবে!

স্বামী বিদেশ, যৌবন জ্বালা সইতে না পেরে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছেন! কেন, অকালেই যাদের স্বামী মারা গেছে, তারা কিভাবে সহ্য করে। তবুও জ্বলন যদি এতোই তীব্র হয়, দু চার মাস অথবা ছর অপেক্ষা করা অসম্ভব, পর পুরুষকে বুকে টানতেই হয় তাহলে আপনাকে সংসারধর্ম মানায় না, বেশ্যাগিরিতে নাম লেখান। জ্বালাও মিটবে, উপড়ি পাওনাতো আছেই!

আপনার যা করণীয় তা কতটুকু করেছেন?

ধর্ষণ, বলাৎকার ইত্যাদি অধিকাংশক্ষেত্রে আকস্মিক উত্তেজনার বশে হয়ে থাকে কিন্তু পরকীয়া স্বাভাবিক ওঠাবসায় ভাললাগা থেকে, সময়ের ব্যবধানে তা দৈহিক সম্পর্কে রূপ নেয়। আপনি কি বোধ শক্তিহীন? এতোকাল এক সাথে থেকেও মতি গতি বুঝতে পারেন না? আমার ধারণা মতে, পরকীয়ায় নিমজ্জিত প্রায় সবাই প্রথম দিকে কাজটাকে পাপ বলেই বোধ করে, পরকালীন ভয়ে অথবা কেউ জানাজানি হওয়ার ভয়ে এগোতে চায় না। ঠিক এই সময়, চূড়ান্ত রূপ নেওয়ার আগেই পদক্ষেপ নিতে হবে।

যে কাজগুলো করতে বউকে বারবার পরপুরুষের দারস্থ হতে হয় সে কাজগুলো আপনি ব্যবস্থা করে দিন, অনিচ্ছাসত্ত্বেও পুরুষদের অবিরাম খোঁচাখুঁচিতে নারীর পদস্খলনের যে সম্ভাবনা থাকে তা অন্তত আপনার বউয়ের দ্বারা হবে না।

বাড়ির বউয়েরা অধিকাংশ সময় পাড়ার পুরুষদের লালসার বস্তুতে পরিণত হয়, পুকুরে খোলামেলা গোসল, কলতলা বা হাউজে যথাযথ পর্দার ব্যবস্থা না থাকা, ঘরের রুমগুলো আর সরাইখানায় কোন পার্থক্য না থাকায়। মা, বোন আর বউয়ের জন্য আলাদা ঘর, টয়লেট, গোসল খানা, বাড়ির চারপাশে দেয়াল, দরজায় পর্দা টাঙ্গাতে পারেন না? টাকাতো কম খরচ করেন না! এইসব ব্যবস্থা নিন, অন্তত আরো একটা সম্ভাবনা কমে যাবে।

বরের পরনারী আসক্তি থামানোর শক্তি নেই? বিশাল অংকের টাকা কাবিন লেখিয়েছেন যাতে স্বামী তালাক দিতে না পারে, আর সেটাই এখন উল্টো ঝামেলা হয়ে দাঁড়ালো। স্বামী তালাক দিতে গেলে এই টাকা দিতে বাধ্য, কিন্তু আপনি তালাক নিতে গেলে টাকা পাওয়ার চান্স কম, তাই সবকিছু জেনেও পরকীয়ায় আসক্ত স্বামীকে নিয়েই বসবাস করছেন। বেশি বুঝলে যা হয়! অতএব, ছোট বোনদের বিয়েতে নিশ্চয় এই লোভটার পুনরাবৃত্তি করবেন না!

তাছাড়া আপনার ভালবাসায় জোর এতো কম কেন, বিয়ের আগেই নিশ্চিত হয়ে যান স্বামী ছেড়ে দিবে! অল্প বেতনের চাকুরী আপনার পোষায় না, বেশি টাকা আয় করতে স্বামীকে সক্ষমতার বাইরে গিয়ে ঘুষ খেতে, অবৈধপথে টাকা আয় করতে স্বামীকে বাধ্য করতে পারেন, চোখ রাঙ্গানীতে বাবা, মা, ভাই বোন ছেড়ে আপনার কথায় উঠবস করাতে পারেন অথচ বিপথগামী থেকে বাচাতে পারেন না কেন? ছোট বোনসহ নানা সম্পর্কীয়া বোন, ভাবীদের সাথে স্বামীর অবাধ মেলামেশা দেখেও কখনো বাধা দিয়েছেন কি? না দিয়ে থাকলে বাধা দিন তবে কৌশলে, আশা করা যায় আপনি সফল হবেন।

স্বামী কর্তৃক স্ত্রীকে অন্যায় কাজ থেকে ফেরাতে বা কৃত অপরাধের শাস্তিস্বরূপ যে ব্যবস্থা ইসলাম বাতলে দিয়েছেন, এটাকে যারা সেকেলে মনে করেন, তারা এথিকস না নৈতিকতা দিয়ে সমস্যার সমাধান করতে চান। অথচ এথিকস দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হওয়ার পর তার জন্য চূড়ান্ত শাস্তি ও পুরষ্কারের ব্যবস্থা না থাকলে এথিকসের কার্যকারিতা খুব কম। ইসলামে আছে এথিকস এবং চুড়ান্ত পরিণতি (জান্নাত ও জাহান্নাম) যা কেবল পারে ব্যভিচার রোধ করতে পারে।

হারার আগেই হেরে গেলে চলবে? সৃষ্টিকর্তার নির্দেশিত পথে একটু চেষ্টা করে দেখেন। খোলামেলা কথা বলুন, তাতে মাইন্ড করলে সাধারণভাবে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরুন তাতে করে তার দ্বারা সংঘটিত অপরাধটির উল্লেখ না করলেও শুনতে শুনতে তার ভেতরে অনুশোচনার আগুন দায় দায় করে জ্বলে উঠবে, নিজের ভেতরে পরিবর্তন আনতে মন ছটপট করবে।

যদি ভেবে থাকেন, ভালবাসা দিয়ে তার সব জয় করবেন, রাখবেন পাপ থেকে দূরে, তাহলে বলব, এই কমন কোয়ালিটি কম বেশি সবার মধ্যেই থাকে। অন্য কারো কাছে গেলেও ভালবাসা পাবে। হয়ত আপনি ছাড়া আর কারো কাছে যাওয়া হয় নি বলে ভালবাসাও পাইনি, তাই আপনিই তার ধ্যান-জ্ঞান। শুধু ভালবাসবেন, তা নয়, সাথে সাথে অলঙ্ঘনীয় বিধানগুলো নিজে অনুশীলন করুন এবং আপনার জীবন সঙ্গীকেও অনুশীলন করান, তবেই হবে পাপ পংকিলতামুক্ত একটি সংসার, সর্বোপরি বিশ্ব সমাজ। আপনার প্রচেষ্টায় আল্লাহ সহায় হোন।

বিষয়: বিবিধ

৫৭৯৮ বার পঠিত, ৩১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

344389
০৪ অক্টোবর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:০৩
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : স্ট্রেইটকাট কথাগুলি ভালো লাগলো। তবে পরকীয়া শুধু প্রবাসীর বউরা করে, তা নয়। নষ্ট/নষ্টারা পরকীয়া করে সে প্রবাসী হোক বা দেশেই থাকুক। আল্লাহর ভয় যার মাঝে আছে সে প্রবাসী বা প্রবাসীর বউ হলেও তা হতে দূরে থাকে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন।
০৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১২:০০
285752
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম।

দেশি বিদেশি সবাইকে উদ্দেশ্য করেই আমি লিখার চেষ্টা করেছি।

আল্লাহর ভয় যার মাঝে আছে সে প্রবাসী বা প্রবাসীর বউ হলেও তা হতে দূরে থাকে।
আপনার সাথে সহমত।
আমিন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
344393
০৪ অক্টোবর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:২৪
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : পরকিয়ার কথা মনে পড়লে বিয়ে করতে ভয় লাগে Winking
০৪ অক্টোবর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:২৯
285695
মুসা বিন মোস্তফা লিখেছেন : টোবুও বে কোরটেই হোবে Crying
০৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১২:০১
285753
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আমারও সেইম হাল ব্রাদার। অনেক দিন পর আমার পাড়ায় আসলেন, খুশি হলাম।
344397
০৪ অক্টোবর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৩০
মুসা বিন মোস্তফা লিখেছেন : চরম সত্য কথা
০৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১২:০২
285754
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : তাতো বটেই। অনেক দিন পর আসলেন, ধন্যবাদ নেবেন।
344399
০৪ অক্টোবর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৩২
শেখের পোলা লিখেছেন : একমাত্র ইসলামই পারে এসমস্ত সমস্যার সমাধান দিতে৷ মুহরেম ও গায়ের মুহরেম মেনে চলুন, সঠিক পর্দা করুন৷বাড়িকে মহাঙ্গণ ও বহিরাঙ্গনে ভাগ করুন৷ মাত্র ৫০ বছর আগেও এমনটি ছিল৷ বাইরের কোন পুরুষ অন্দরের মহীলাদের দেখতে পেত না৷ শুধুই মুসলীম বাড়ি নয়, হিন্দু বাড়িেও এ প্রথা ঠোর ভাবে মানা হত৷ এমনকি কর্তা বাবার বর্তমানে দিনের বেলা আপন স্ত্রীর সাথেও দেখা করা কষ্টকর ছিল৷অন্দর মহলে পুরুষ চাকরের বদলে মহীলা বা হিজড়া চাকর রাখা হত৷ স্বামী ছাড়া বা স্ত্রী ছাড়া তিন মাসের অধিক আলাদা থাকা বন্ধ করুন৷ চারজন সাক্ষীর বিষয়টির প্রয়োজনীয়তা বুঝবেন যখন দেখবেন মাতবর সাহেবের কথা একজন মহীলাকে ব্যাভিচারের অপরাধে (পুরুষটিকে নয়) ইমাম সাহেব একশত বেত বা পাথর মারার ফতোয়া দিলেন৷ওটার প্রয়োগ এখানেই৷ সাক্ষী নাদিতে পারলে মাতবর ও ইমামকে আশিঘা বেত দিতে হবে৷ এটি ঐ মহীলাকে নির্যাতন থেকে বাঁচাবার জন্য৷ ঘটনা সত্য হলে চারজন কেন দশজনও সাক্ষী পাওয়া যেতে পারে৷ তাই বলে জজমিয়ার মত সাক্ষী নয়৷মহা ভারতের দৌপদীর ছিল পাঁচজন স্বামী৷ আমরা মহা ভারতের দিকেই এগিয়ে চলেছি তাই প্রাকটিসতো লাগবে৷ কি বলেন? ধন্যবাদ৷
০৪ অক্টোবর ২০১৫ রাত ০৯:০৪
285726
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আমার মনে হয় পর্দা নিয়ে ক্ষেত্র বিশেষে বাড়াবাড়িটাও বর্তমান অবস্থার অন্যতম কারন। দিনের বেলা নিজের বউ এর সাথেও দেখা করা নিষেধ এই সুযোগে বা প্রয়োজনে অনেকে বাইজিদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলত। জাতিয় অধ্যাপক মরহুম দেওয়ান মুহাম্মদ আজরফ এর আত্মজিবনি তে এই অতি পর্দার সমস্যাটির কথা পড়েছি।
০৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১২:০৮
285755
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আপনার মন্তব্যটি বেশ ভাল লেগেছে। নাতীদীর্ঘ মন্তব্যটি করায় আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই।
344404
০৪ অক্টোবর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৫০
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহামাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু। আজকের লেখায় হয়তো অনেক নিয়মিত মন্তব্যকারী মন্তব্য করতে সাহস করবেনা!! কারন লেখাটি পড়ার সময় নিজের ভেতরের অতীত বর্তমান এবং সমাজের অতীত বর্তমান নিজের চোখে যা দেখেছি নিজের কানে যা শুনেছি প্রায় সব স্মৃতি গিজগিজ করছিলো মেমুরীতে.......!

পরকীয়া যারা করে তারা স্বামী কাছে আছে নাকি নেই অথবা বউ কাছে আছে নাকি নেই তা দেখেনা। পরকীয়াকারীরা পরকীয়া করবেই....। বলতে পারেন কাছে না থাকলে সুযোগ সৃষ্টি হয় বেশি। যেখানে সুযোগ থাকে সেখানে শয়তানের জোর খুব বেশি প্রভাব পড়ে।


আশা করি আপনার লেখাটি পড়ে নিশিদ্ধ এরিয়া গুলো নিশিদ্ধ চোখে দেখে লোকজন সচেতন হবেন, ধন্যবাদ।
০৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১২:১১
285756
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আমারও তাই মনে হয়েছে। ব্যক্তির ভেতরে হিট করার জন্যোই আমার আজকের পোস্ট। এই লেখাটি পড়ে প্রত্যেকেই তার দাম্পত্য জীবনে একবার হলেও গভীরভাবে দৃষ্টিপাত করতে বাধ্য।

আপনার আশা যেন সত্যি হয়।

আপ্নাকেও অনেক ধন্যবাদ দুলাভাই।
344418
০৪ অক্টোবর ২০১৫ রাত ০৯:০৩
অনেক পথ বাকি লিখেছেন : এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : পরকিয়ার কথা মনে পড়লে বিয়ে করতে ভয় লাগে

এটা কোনো পুরুষের কথা হলো? নিজের বউ অন্যের কাছে যাবে কেনো?
০৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১২:১২
285757
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : যাবে কেন এটা ভাবার বিষয়, কিন্তু যায়তো!
০৫ অক্টোবর ২০১৫ দুপুর ০৩:৫৯
285853
হতভাগা লিখেছেন : খলের হয় না অভাব ছলের ।

স্বামী মর্নিংওয়াকে যাবার সময় দরজার শব্দ হয় বলে বিয়ের ৩০/৩৫ বছর পরেও তালাক হয় !
344419
০৪ অক্টোবর ২০১৫ রাত ০৯:০৬
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : খুব খোলামেলা কিন্তু অতি সত্য কথা। প্রবাসি নয় দেশি নিবাসিদেরও এখন প্রায় এক অবস্থা। আর তথাকথিত যেীতুক প্রতিরোধে নারি নির্যাতন আইন আইনমন্ত্রির মতেই দেশের সবচেয়ে অপব্যবহৃত অইন। এর ভয়ে জেনেও মানুষ ব্যাভিচারি স্ত্রির বিরুদ্ধে কিছু করতে পারেনা।
০৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১২:১৪
285758
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : মূল্যায়নের জন্য ধন্যবাদ জানাই।


প্রবাসি নয় দেশি নিবাসিদেরও এখন প্রায় এক অবস্থা। আর তথাকথিত যেীতুক প্রতিরোধে নারি নির্যাতন আইন আইনমন্ত্রির মতেই দেশের সবচেয়ে অপব্যবহৃত অইন। এর ভয়ে জেনেও মানুষ ব্যাভিচারি স্ত্রির বিরুদ্ধে কিছু করতে পারেনা।

সম্পূর্ণ সহমত

344445
০৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১২:১৩
অপরিচিত লিখেছেন : সব মেয়েরা কি খারাপ?
০৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১২:২৭
285760
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : অবশ্যই না
০৫ অক্টোবর ২০১৫ দুপুর ০৩:৫০
285852
হতভাগা লিখেছেন : এখনকার সবাই , কেউ আগে কেউ একটু পরে ।
344479
০৫ অক্টোবর ২০১৫ সকাল ০৯:৩৬
মিশু লিখেছেন : আসঅসালামু’আলাইকুম।
জাযাকাল্লাহী খাইরান।

মহান আল্লাহ নারীকে আয়াতে উল্লেখিত ব্যক্তিদের সামনে আসার এবং সাজসজ্জা প্রকাশ করার অনুমতি দিয়েছেন। এরা ছাড়া বাকিদের সামনে সাজসজ্জা প্রকাশ করা যাবে না। সেই ব্যক্তিরা হলেন:
১) স্বামী ২) বাবা ৩) স্বামীর বাবা ৪) নিজের ছেলে ৫) স্বামীর ছেলে ৬) ভাই ৭) ভাইয়ের ছেলে ৮) বোনের ছেলে ৯) নিজের মেলামেশার মেয়েদের ১০) নিজের মালিকানাধীনদের ১১) অধীনস্থ পুরুষদের যাদের অন্য কোন রকমের উদ্দেশ্য নেই ১২) এমন শিশুদের সামনে ছাড়া যারা মেয়েদের গোপন বিষয় সম্পর্কে এখনো অজ্ঞ।

এখানে আপন চাচা বা মামার কথাও আসেনি যদিও তারা মুহরিম ব্যক্তি, তাই উনাদের সামনে আসতে হলে সতর পুরোপুরি ঢেকে রেখে আসতে হবে (মাথা থেকে পা পর্যন্ত ঢেকে শুধুমাত্র মুখমণ্ডল ও হাতের কব্জী থেকে আঙ্গুল বের করে রাখতে পারবে)। আরো অন্যান্য মুহরিম আত্মীয় যাদের সাথে বিয়ে হারাম তাদের সামনে যাওয়ার ক্ষেত্রেও একই বিধান। মহান আল্লাহ নারীকে আয়াতে উল্লেখিত ব্যক্তিদের সামনে আসার এবং সাজসজ্জা প্রকাশ করার অনুমতি দিয়েছেন। এরা ছাড়া বাকিদের সামনে সাজসজ্জা প্রকাশ করা যাবে না।

নারীকে যেমন শরীয়তের পর্দা মেনে চলে ফিতনার বিষয় থেকে দূরে থাকতে হবে তেমনি পুরুষকেও শরীয়তের পর্দা মেনে দৃষ্টি সংযত রেখে ফিতনাহ থেকে দূরে হেফাজত অবস্থানে থাকতে হবে।

হে বনী আদম! শয়তান যেন তোমাদের আবার ঠিক তেমনিভাবে বিভ্রান্তির মধ্যে নিক্ষেপ না করে যেমনভাবে সে তোমাদের পিতামাতাকে জান্নাত থেকে বের করেছিল এবং তাদের লজ্জাস্থান পরস্পরের কাছে উন্মুক্ত করে দেবার জন্য তাদেরকে বিবস্ত্র করেছিল। সে ও তার সাথীরা তোমাদেরকে এমন জায়গা থেকে দেখে যেখান থেকে তোমরা তাদেরকে দেখতে পাও না। এ শয়তানদেরকে আমি যারা ঈমান আনে না তাদের অভিভাবক করে দিয়েছি।
সূরা আল-আরাফ: ২৭
মহান আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।
২২ অক্টোবর ২০১৫ দুপুর ০২:৩৪
287986
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম।
আপনার পাড়ায় আপনার আগমন সত্যিই বিশেষ কিছু। এই ব্লগে যে কজন মানুষ আবেগ বিবর্জিত হয়ে এখানে লেখা প্রকাশ করাকে দাওয়াতী কাজের অংশ বানিয়েছে আপনি তাদের একজন। আপনার লেখা আমার খুব ভালো লাগে, কেননা তা থেকে আমি কিছু না কিছু শিখতে পারি।

আপনার মন্তব্যটি অত্যন্ত তাৎপর্যবহ। আল্লাহ আপনাকে উত্তম জাযা দিন। আমিন।
১০
344523
০৫ অক্টোবর ২০১৫ দুপুর ০৩:৪৯
হতভাগা লিখেছেন :
আপনি কি মনে করেন, যে সমস্যাগুলো উপরে বর্ণিত হয়েছে, তা আপনার ঘরে সংঘটিত হবে না বউ ইসলামী আন্দোলনের পথে সক্রিয় বলে? কিন্তু এটা ভুলে যান কেন কর্মী হলেও আগে পরে সে একজন মানুষ।



Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
২২ অক্টোবর ২০১৫ দুপুর ০২:৩১
287985
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আমি বুঝেছি আপনি কি বুঝাতে চেয়েছেন! উচিত কথা মুখে আটাকায় না , কি করব!
১১
344524
০৫ অক্টোবর ২০১৫ দুপুর ০৩:৫৩
হতভাগা লিখেছেন : বিয়েতে ছেলেদের কোনই লাভ নেই , শুধু লোকসান আর লোকসান । যেটা সে পায় সেটা হল সেক্স এবং এই সেক্সের জন্য কত ধানাই পানাই সইতে হয় ! কেবল শরিয়তের বিধান বলেই এটাকে সে পালন করতে বাধ্য ।
২২ অক্টোবর ২০১৫ দুপুর ০২:২৯
287984
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে হতচ্ছাড়াটা কি এখনো আবিয়াইত্যা?
নাকি বিয়ে করে দাগা খেয়ে সব হারিয়ে এখন হতভাগা?
যেটা সে পায় সেটা হল সেক্স এবং এই সেক্সের জন্য কত ধানাই পানাই সইতে হয় !
এটা কি অপর পক্ষেরও দরকার হয় না?
আচ্ছা মেয়েরা যদি এই জিনিসটা না করেও দিনের পর দিন থাকতে পারে, তাহলে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কেন বললেন, তাদের বিছানা আলাদা করে দাও? যদি তাদের কষ্ট নাই হবে তাহলে বিছানা আলাদা করায়তো কোন কার্যকারীতা দেখছি না!
২৭ অক্টোবর ২০১৫ সকাল ১১:০৯
288410
হতভাগা লিখেছেন : ওরা চায় স্বর্ণালংকার , বাড়ি , গাড়ি , খাওয়া, বেড়ানো ..... প্রেমিক/স্বামীর পয়সা খসিয়ে

তবে সেক্স নয় । সেক্স ছেলেদের চাওয়া জিনিস
১২
345017
০৮ অক্টোবর ২০১৫ দুপুর ০১:২৪
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : খুব চিন্তিত হয়ে পড়লাম, প্রবাস জিবন ছেড়ে দেওয়া তো সম্ভব নয়, চেষ্টা করবো বিয়ের পর ৬ মাস পর পর দেশে আসতে, আর নিজে পুরোপুরিভাবে ইসলাম মেনে চলবো, পরিবারকেও পুরোপুরিভাবে ইসলামের পথে পরিচালিত করবো, তাহলে হয়তো আল্লাহর রহমত পেতে পারি। ধন্যবাদ আপনাকে
২২ অক্টোবর ২০১৫ দুপুর ০২:২৬
287983
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আল্লাহ রাব্বুল আলামিন হতাশ হতে নিষেধ করেছেন, কেননা হতাশ মানুষের জীবনকে ধ্বংস করে দেয়। হতাশ না হয়ে কাজটাকে কিভাবে সুন্দররুপে সম্পন্ন করা যায়, তাই করতে হবে।
আপনার চেষ্টায় আল্লাহ সাহায্য করুন। এটাই সব কিছুর আগে জরুরী, নিজে যথাযথ ইসলাম পালন করা। তবেই না স্ত্রী সন্তানকে খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখতে সাহস আসবে।
আপ্নাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে দেরি হয়ে গেল। দুঃখিত।
১৩
346815
২২ অক্টোবর ২০১৫ দুপুর ০১:০৪
দ্য স্লেভ লিখেছেন : বিশ্লেষণ দারুন কিন্তু নারীদের প্রতি ক্রোধ ফুটে উঠেছে। আর আমার এলাকার যেসব লোক বিদেশে ৪/৫ বছর পর্যন্ত ছিল ও আছে,তাদের স্ত্রীদের ব্যাপারে এরকম কোনো বিষয় শুনিনি। তাদেরকে উত্তম চরিত্রেরই দেখা গেছে। তবে যা বললেন তা সমাজেরই চিত্র। অপসাষ্কৃতির কারনে এসব বাড়ছে। জাজাকাল্লাহ। আল্লাহর বিধান অন্তর থেকে মেনে চললে সমস্যা হয়না
২২ অক্টোবর ২০১৫ দুপুর ০২:২১
287982
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : মূল্যায়নের জন্য শুকরিয়া।
ক্রোধ নারীর প্রতি যোতটা হয়েছে তাঁর চেয়ে বেশি হয়েছে বলদা পুরুষগুলোর উপরে!
আলহামদুলিল্লাহ্‌ আপনার এলাকার কথা শুনে অত্যন্ত খুশি হলাম। আমরাতো এটাই চাই। মানুষ তো অকারণ বিদেশ যায় না, স্ত্রী সন্তানের মুখে দুমুঠো অন্য তুলে দিতেই।
আমি সারাবাংলাদেশ ঘুরে ঘুরে দেখিনি, কাছ থেকে যা দেখেছি, বুঝেছি সে আলোকে লিখেছি, তার জন্য আমার বিশ্লেষণ হয়তো কম্প্রিহেন্সিভ নাও হতে পারে, কিন্তু সারাদেশ যখন ব্যভিচারে সয়লাব হয়ে গেছে, তখন আমার প্রশ্ন এরা কারা? আমার আপনার স্বজনরাইতো নাকি? নাকি ভিনদেশিরা এসে এসব কর্মকান্ড ঘটাচ্ছে। এইতো দুদিন আগেও ঢাকা মেডিকেলের গাইনী বিভাগের ডাক্তার এক পুরুষ কলিগের সাথে পরকীয়ায় ধরা পড়েছে, যার স্বামী লন্ডন প্রবাসী। প্রতিনিয়ত ঘটছে, হয়ত আমার এলাকায় নয়ত অন্য কোন জায়গায়।

যথার্থই বলেছেন, ভেতরে শয়তানী উপরে সাচ্ছা মুমিন সাজা, তাইতো এতো সমস্যা।
জাযাকাল্লাহু খাইর।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File