টয়লেট দেয়ালিকা
লিখেছেন লিখেছেন গাজী সালাউদ্দিন ১৪ মে, ২০১৫, ১১:৪৩:২১ সকাল
যারা স্কুল কলেজ ও মাদরাসায় পড়েছেন তারা জেনে থাকবেন ছাত্রসংসদের তত্ত্বাবধানে টাঙ্গানো দেয়ালিকায় ছাত্র-ছাত্রীরা কবিতা, গল্প, গান, গজল ইত্যাদি টাঙ্গিয়ে থাকে। সপ্তাহব্যাপী উক্ত প্রতিষ্ঠানের সবাই দেয়ালিকার সামনে দাঁড়িয়ে এসব পড়ে দারুণ উপভোগ করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে দেয়ালিকা থাকে না কিন্তু তাই বলে জ্ঞানীদের লেখা-লেখির অভ্যাস তো থেমে থাকার নয়! সব বিল্ডিং ও টয়লেটের দেয়ালগুলোই দেয়ালিকা। তাতে থাকে নানান রকমের মজার মজার লেখা। কিছু অরুচিকর লেখাও থাকে সেগুলো বাদ দিয়ে ফানি কিছু দেয়াল লিখন নিয়ে হাজির হলাম।
টয়লেট দেয়ালিকাঃ
‘Hands up, don’t move, u r under arrest, accused of falling in love with University girl’.
“স্যার, আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ। চেহারা সুন্দর বলে মেয়েরা আমায় নিয়ে টানা হেঁচড়া করে, তাই House of thought-এ বসে ভাবছি, কালনাগিনী কাল সাপদের হাত থেকে বাঁচার উপায় কি”!
“ভাই বসেন। উপরে তাকান। সামনে তাকান। ডানে তাকান। বামে তাকান। পেছনে তাকান। ঐ মিয়া কাজ সারতে এসে এতো দিকে তাকান ক্যান? চুপচাপ কাজ সেরে বের হন। বাইরে লম্বা সিরিয়াল। দেরি করলে সবাই ধরে হাড্ডি গুড়া করে দিবে’!
‘টয়লেটে ঢুকে এদিক ওদিক না তাকিয়ে নিচের দিকে তাকান’
‘যে বদমাশ লিখেছিস, তুই তাকা নিচের দিকে’
“ভাইসব, ভালো হয়ে যান। ভালো হইতে পয়সা লাগে অল্প। মামার হোটেলে একবার খাওয়ালেই আপনার ভালোর সার্টিফিকেট নিয়ে রাস্তায় দৌঁড়িয়ে জানান দেবো’
তাড়াতাড়ি বের হন। আর পারছি না! নইলে দরজা ভেঙ্গে ঘাড় ধরে বের করবো!
‘টয়লেটে যারা এসব লেখে তাদের মায়ের পেট খারাপ’
‘তুইওতো লিখেছিস, তাহলে তোর মায়েরও পেট খারাপ’
'হে ঢাবির জ্ঞানী, কি লিখছ এইসব, এই কি তোমার সম্মাননা?'
'আপনি কোন হে? আপনিওতো কলম চালালেন। আপনি কি সম্মানিত রইলেন?'
'হে বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্ঞানী, প্রাকৃতিক কাজ শেষে মনে করে সকলে নিও পানি!
'আমি সামিহা (ছদ্মনাম)। পড়ি ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে। আজ একটা দুঁখের কথা বলব। আসলে যার মা নাই, সে বুঝে মায়ের মুল্য। মা না থাকায় আমার জীবন অনেক দুঃখের। আপনারা সবাই আমার মায়ের আত্মার মাগফিরাতের জন্য দোয়া করবেন!'
'হে জ্ঞানী মূর্খ। দোয়া চাওয়ার জায়গা টয়লেট নয়!
'হে জ্ঞানী ভাই, একটা অসহায় মেয়ে মায়ের শোকে মুহ্যমান হয়ে দোয়া চেয়েছে, আর আপনি কিনা নীতি বাক্য শুনাচ্ছেন? সব জায়গায় মৌলভীপনা!'
'ছেলেদের টয়লেটে মেয়ে আসলো কেমন করে? রুলস ভঙ্গের অপরাধে আগে ঐ মেয়ের বিচার হোক, তারপর মেয়েটির জন্য সমবেদনা।'
'ভাইসব, মানবিক হওয়ার চেষ্টা করেন! প্রচন্ড নিম্মচাপে হয়তো ভুল করে ছেলেদের টয়লেটে এসেই পড়েছে, তাই বলে এইভাবে অপমান্স! আপনারা মানুষ নন!'
'বুঝেছি, মেয়ে টেয়ে কিছুই না। তুই মেয়ে সেজে এসব লিখেছিস! নয়তো মেয়ের জন্য তোর এতো মায়া কান্না কেন? মাটিতে আঘাত করলে গোনাহগার ছ্যাঁত করে উঠে!'
'এই জন্যই ভালো কথা বলতে নাই। হক কথা বলতে গিয়ে নিজেই হলাম দোষী। শুধু কি তাই? লিঙ্গটাও দিলেন পরিবর্তন করে! আপনারা আসলেই মানুষ! প্লিজ মানবিক হোন।'
'একটা প্রশ্ন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আপুরা কেন ভাইয়াদের পেছনে ঘুরে? –সোনাবান ঘোষ'
'ভাইয়ারা হবে আপুদের হাতের ছড়ি। ক্যাম্পাসে ঘুরতে সাহস লাগে। ভাইয়ারা হবে সে সাহস। নীলক্ষেত, নিউমার্কেট, আজিজ সুপার মার্কেটে আপুদের কত কি লাগে। একজন সঙ্গী হলে বরিং ভাব কেটে যায়। তাই ভাইয়াদের দরকার। মোট কথা আপুদের পেছনে খাটনি বা কামলা দেয়ার জন্য একজন লোক দরকার। ক্যাম্পাসে ভাইয়েরা থাকতে ভাবনা কি! কোনো ভাইয়া যদি আপুদের সাথে এমন খাটুনিকে প্রেম মনে করে তাহলে সর্বনাশ! পড়াশোনা শেষে একদিন হাতে বিয়ের কার্ড ধরিয়ে দিয়ে মিষ্টি হেসে গাল টিপে দিয়ে বলবে, ভাইয়া নাও, আমার বিয়ের কার্ড, তুমি অবশ্যই অবশ্যই আসবে!'
'টয়লেটে যারা কু কথা লেখে তারা সব কুলাঙ্গার!'
'আসছেরে আমার সাধু পুরুষ! জ্ঞান চর্চার নির্দিষ্ট সীমা গণ্ডি নেই। জ্ঞান চর্চা হবে সর্বত্র ব্যাপৃত। আসেন, ওইসব কুলাঙ্গার বলে গালিগালাজ বাদ দিয়ে ঠান্ডা মাথায় টয়লেট দেয়ালিকায় লিখে নিজেদের ইনোভেটিভ মস্তিস্ককে আরো শাণিত করি। কেননা চিন্তা ভাবনার সবচেয়ে উর্বর ক্ষেত্র হচ্ছে টয়লেট।'
ঢাবির বিবাহযোগ্য পাত্র পাত্রী, অর্থনীতি বিভাগের বিবাহযোগ্য পাত্রী ইত্যাদি নামে ফেসবুকে অনেক গ্রুপ,ফ্যান পেইজ আছে। তবুও টয়লেট দেয়ালিকায় এই নিয়ে লেখালেখির প্রয়োজনীয়তা কমে নাই।
'সায়মা আক্তার(ছদ্মনাম)
৮ম সেমিস্টার ৪র্থ বর্ষ
উইমেন এন্ড জেন্ডার স্টাডিজ
ঢা বি
মেয়ে দেখতে সেইরকম সুন্দর, টানা টানা চোখ, বিড়ালের চোখের মত জ্বল জ্বল, মুখে মায়াবী হাসি, ফুলের পাপড়ির ন্যায় অধর, টোল পড়া গাল, চুল যেনো স্রোতস্বিনী আকাবাকা নদী! শরীরের সাইজ স্লীম, লম্বায় ৫ফুট ৬। সপ্তম সেমিস্টার পর্যন্ত ক্লাসে সেরা তিনে অবস্থান। বাবার অঢেল ধন সম্পদ। আরো বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন- ০১৮৫২-০৮০২......'
'হুমায়ন আজাদ বলে গেছেন, ঢাবিতে মেয়েরা পড়তে আসে ইনটেক হয়ে,। অনার্স মাস্টার্স শেষ করতে করতে ৭০% মেয়ে হয়ে যায় গুনে খাওয়া...... আমি হতাশ!'
'আহ! দিলেন আমারেও হতাশ করে! এমন নেতিবাচক কথায় ঘটকালী আমার নির্ঘাত ভেস্তে যাবে।'
পাঠক, এখানে শুধু ঢাবির কিছু টয়লেটে দেয়াল লিখনের লেখা উপস্থাপন করলাম। জগন্নাথ, চট্টগ্রাম, সিলেট, কুমিল্লা বিশবিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে গিয়েও এমন অনেক ফানি লেয়াল লিখন দেখেছি। ওইসব ভালো মনে নেই। তবে কিছু নোংরা কথাও থাকে যাতে জ্ঞানীদের নোংরা রুচির পরিচয় সুন্দরভাবেই ফুটে উঠে। যাক, আমার লেখাটি আজ শুধুই ফান হিসেবে দিলাম। কেউ খারাপভাবে নেবেন না আশা করি।
বিষয়: বিবিধ
৪১৬৬ বার পঠিত, ৪৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
প্রথম মন্তব্যের জন্য আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ।
যথার্থই বলেছেন, ইসলামী জ্ঞান সম্পন্ন এবং উত্তম চর্চাকারী কোনো ব্যক্তির পক্ষে এমন কাজ করা একেবারেই অসম্ভব।
আমিন। ছুম্মা আমিন।
মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি করায় ক্ষমা করবেন বোন!
জাতির বিবেক ও জাতির ভবিষ্যদদের জ্ঞানের তা'রিফ করতেই হয়। ধন্যবাদ।
ঠিক বলেছেন, জাতির বিবেক ও জাতির ভবিষ্যদদের জ্ঞানের তা'রিফ করতেই হয়।
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি করায় ক্ষমা করবেন ভাই!
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি করায় ক্ষমা করবেন ভাই!
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি করায় ক্ষমা করবেন!
এবং টয়লেটের রঙ যেনো অবশ্যই সাদা হয়, তাতে করে লেখকদের লিখতে অনেকটাই সুবিধা হয়।
যারা টয়লেটে কলম নিতে ভুলে যায় তাদের জন্য ইটের গুড়া সরবরাহ করা হোক।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি করায় ক্ষমা করবেন!
ধন্যবাদ।
আসল কাজের বদলে টয়লেটে বসে সাহিত্য রচনা!!
আচ্ছা টয়লেটে নাকি নকল লিখে রাখা হয়।
এটা হাউজ অব থট! সাহিত্য রচনার জন্য এর চেয়ে ভালো জায়গা আর নেই বলেই তারা এ স্থানটাকে উত্তম স্থান হিসেবে বেঁচে নিয়েছে।
শুধু টয়লেট নয়, বিভিন্ন ডিপার্ট্মেন্টের দেয়ালে অসংখ্য লেখা দেখলে চমকে না গিয়ে উপায় নেই!
অনেক ধন্যবাদ সবুজ ভাই, সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি করায় ক্ষমা করবেন!
বোনটি আমার, প্রশ্নটি কানে আর মুখে করাই উত্তম ছিল! ইজ্জত হামচার করে দিলেন আমার!
আমি কি একদিনে কালেক্ট করেছি নাকি!!!! বিভিন্ন সময় কাজ সারতে গিয়ে এক দুইটা করে মনে রেখেছি!
আহ! এইভাবে প্রশ্ন করলে আমার কি ইজ্জত থাকে বোন?
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি করায় ক্ষমা করবেন!
লিখন গুলোে থেকে শিক্ষণীয় অনেক বিষয় উঠে এসেছে! আরোও দুএকটি পর্ব লিখা যেতে পারে......
আমি খুব অল্প সময় নিয়ে লিখেই লেখা পোস্ট করে বাড়ি চলে যাই, তাই সব দিক ভেবে লেখা সম্ভবপর হয়ে উঠে নি। সাম্নের দিকে আপনার পরামর্শগুলো অবশ্যই খেয়াল রাখার চেষ্টা করবো।
লেখাটিকে মূল্যায়নের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। নাহ, এই নিয়ে আর লিখব না।
মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি করায় ক্ষমা করবেন ভাই!
সব চেয়ে আরামের স্হান হল এই 'প্রকৃতিক কর্ম' সম্পাদনের টয়লেট! সৃজনশীলতার জায়গাও বটে! আপনার ফান পোস্টও এর প্রমাণ!
জয় হো টয়লেট সাহিত্য!!
হাঁ, আমি লেখায় সৃজনশীলতার অনেক প্রমাণ তুলে ধরেছি।
জয় হো টয়লেট সাহিত্য।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি করায় ক্ষমা করবেন ভাই!
বিশিষ্ট ''পাবলিক টয়লেট সাহিত্য বিশারদ'' তোমায় হাজার স্যালুট টয়লেটের কমোডে বসা অবস্থায় ।
দুষ্টু, পাজি, বান্দর! খরাপ! লজ্জা শরম সব পানির সাথে খেয়ে ফেলেছে!
ছবি সমেত ফানি মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি করায় ক্ষমা করবেন ভাই!
আমার মনে হয়য় ফেসবুক ফ্যান পেইজের গোড়াপত্তন টয়লেট দেয়ালিকা থেকেই! আপনি কি বলুন?
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার প্রিয় শুভাকাঙ্ক্ষী।
মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি করায় ক্ষমা করবেন!
ইসমাইল জিজ্ঞেস করল, স্যার কি লিখেছে।
স্যার মাথার পেছেনে ইট দিয়ে লিখা বড় একটা গালির দিকে দেখিয়ে দিতেই ছেলে মেয়ে সবাই এত লজ্জা পেল...........।
আপনার মন্তব্যটি পড়ে অনেক মজা পেলাম, এমন কি কিছুক্ষণের জন্য নস্টালজিক হয়ে গেলাম ব্রাদার!
সুন্দর এবং ফানি মন্তব্যটি করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জনাব।
মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি করায় ক্ষমা করবেন!
দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের অবস্থা যদি এই হয় তাহলে বাকিগুলোর আর কি হবে তা সহজেই অনুমেয়! কতৃপক্ষের উচিত যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া। শিক্ষার্থীরা মনে হয় ভুলেই গেছে কি উদ্দেশ্যে তাদের গমন ঢাবিতে!
শুকরিয়া আপনাকে দৃষ্টি আকর্ষন মূলক পোস্টটির জন্য!
যথার্থই বলেছেন, অন্যগুলোর অবস্থা সহজে অনুমান করা যায়! জগন্নাথের অবস্থা আরো বেশামাল!
কর্তিপক্ষ বিশেষ পক্ষের চামচাগিরিতে এতো ব্যস্ত, এসবে ব্যবস্থা নেয়ার সময় কোথায়?
ভুলে যায় নি, ঠিকি মনে আছে! ইন্টারমিডিয়েট পর্যন্ত পাখনা গজায় নি, চোখ ছিল শুধুই সাদা কালো, ঢা বিতে এসে পাখনা গজাবে, ইচ্ছেমত উড়ে বেড়াবে, চোখে শুধু রঙ্গিন দেখবে, ডানে বায়ে ললনা দেখে ড্যাব ড্যাব তাকিয়ে থাকবে, সুযোগ্মত উড়না ধরে টান মারবে, সন্ধ্যা হলেই বটতলা, হাকিম চত্বর, আম চত্বর, সবু চত্বর, টি এস সি, সোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বর, চারুকলার আলো আধারি পরিবেশে বান্ধবী নিয়ে ব্যাপক মাস্তি করবে, বাঁধা দেওয়ার থাকবে, থাকবে না কোন শাসন চোখ রাঙ্গানী! এইগুলোই উদ্দেশ্য, তারা তাদের উদ্দেশ্যো ষোল কলায় পূর্ণ করার সর্বোত্তম সুযোগ এখানে পাচ্ছে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ বোন সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি করায় ক্ষমা করবেন!
চিন্তাশীলরাই এসব থেকে শিক্ষা নিয়ে থাকে। আপনার কথা শুনে খুব ভালো লেগেছে।
কর্তিপক্ষ জানে না এমন নয়, সবি জানে, কিন্তু ওদের দরকারটা কি!
কর্তিপক্ষ বিশেষ পক্ষের চামচাগিরিতে এতো ব্যস্ত, এসবে ব্যবস্থা নেয়ার সময় কোথায়?
লেখাটি মূল্যায়নের জন্য এবং সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বোন।
মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি করায় ক্ষমা করবেন!
http://www.bdfirst.net/blog/blogdetail/detail/7287/tmirmustafa/70406#.ViEf-meIOUk
আপনি কেমন আছেন নিশ্চয় জানাবেন, আমার জন্যো জন্য খুব করে দোয়া করবেন, কিছু দিন পরেই প্রফেশনাল লাইফে ঢুকতে হবে, সবাইকে সার্ভ করার জন্য ভাল কিছু একটা যেন করতে পারি।
মন্তব্য করতে লগইন করুন