স্বপ্নগুলোর অকাল মৃত্যু
লিখেছেন লিখেছেন গাজী সালাউদ্দিন ২৩ মার্চ, ২০১৫, ০৮:০৫:১৭ রাত
হুমায়রার গতকালকের দুঃস্বপ্নই আজ দুঃসহ বাস্তবতা। স্বপ্নে ভীতি জাগানিয়া মুহুর্তগুলোর পুনরাবৃত্তি হয়েছে। আজকের ঘটনাটি কখনও ভুলে যাওয়ার নয়। প্রত্যাশা বেশি ছিল বলেই কি আশা পূরণ হয়নি!
একটু অবসর পেলেই ফোনালাপ। খুব ভালবাসে পরস্পরকে। শিশুসুলভ পাগলামি ও খুনসুটি লেগেই থাকে। তাদের দেখেই উপলব্দি করা যায় ভালবাসার বন্ধন কত মজাদার ও দৃঢ়-মজবুত হতে পারে। বলছি রায়হান এবং হুমায়রার কথা। সবে মাত্র এক মাস পেরোল বিয়ে হয়েছে। কিন্তু হুমায়রাকে এখনো ঘরে তোলা হয়নি। তাই ফোনালাপ, মাঝে মাঝে দেখা-সাক্ষাৎ করে।
গতকালকে রায়হান একটা প্রোগ্রামে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছিল। “আমি প্রোগ্রামে যাচ্ছি, আগামী চার ঘন্টা কথা হবে না,” রায়হান ফোন করে হুমায়রাকে। ওপাশে নীরব। কিছু পরে ধরা গলায় কাঁদো কাঁদো কন্ঠে হুমায়রা, “পারব না! কষ্ট হবে অনেক! পুরো চার ঘণ্টা! আপনাকে শুনতে না পেলে দম বন্ধ হয়ে আসে। কোন কাজই মন বসেনা। দেশের অবস্থা ভাল নয়।
আপনার অনুপস্থিতি আমাকে অসুস্থ করে দেয়”। রায়হান- বাচ্চা মেয়েটি। একটুতেই কেঁদে আকুল। আমি মেয়ে হলে তোমার কান্না দেখে বিলাপ করে সাড়া বাড়ি মাতাতাম। আর কাঁদে না, এইবার লক্ষী মেয়ের মত বিদায় দাও।
রায়হান হাঁটছে। হুমায়রার অতি পতিভক্তি, পাগলামীর কথা মনে করে মুখে হাসি চাপে। কেউ দেখলে পাগল ভাববে নিশ্চিত। ভাবুক পাগল, হাসির তো কারণ আছে!
মোবাইল রিং বেজে ওঠে। ভাবনায় ছেদ পড়ে। হুমায়রার ফোন। রিসিভ করে। "প্রোগ্রামস্থলে পৌঁছানোর আগ পর্যন্ত কথা বলব," অপর প্রান্ত থেকে হুমায়রা অনুনয় করে। "আমার সাথে কথা বললে যাত্রা পথের বিরক্তিভাব কেটে যাবে," হুমায়রা রায়হানকে বুঝায়।
রায়হান: পাগলামী করে না! রাস্তায় যানবাহনের শব্দে কথা বলতে অসুবিধা হবে। আমি বরং সেখানে গিয়েই তোমাকে ফোন করি। একটু ধৈর্য ধর।
হুমায়রা: পারব না। হোক কিছু অসুবিধা, তবু কথা বলবই।
কথা বলতে বলতে প্রোগ্রামস্থলে চলে আসে। প্রোগ্রাম শেষ হওয়া মাত্রই ফোন করবে বলে রায়হান হুমায়রার কাছ থেকে বিদায় নেয়। প্রোগ্রাম চলছে। হুমায়রার ভাবনায় বারবার মনোযোগ ব্যহত হচ্ছে। পাগলিটা না জানি কেমন ছটপট করছে! প্রোগ্রামের মাঝামাঝি সময়ে হুমায়রার মেসেজ- 'একটা দুঃস্বপ্ন দেখেছি। আমার শরীর কাঁপছে। এক মিনিটের জন্য হলেও দ্রুত ফোন ব্যাক করেন'।
রায়হান: কি দুঃস্বপ্ন।
হুমায়রা: রাস্তার মোড়ে মোড়ে বিপুল সংখ্যক পুলিশ, র্যাব ও বিডিআর রণসাজে সজ্জিত। এক মোড়ে গোলযোগ বেধে যায়। হাতের কাছে আপনাকে পেয়ে পুলিশ ধরে ফেলে। তারপর সাথে সাথেই...... আর বলতে পারছি না!
টেনশনে শেষ হয়ে যাব। আপনার জন্য এত খারাপ লাগবে কেন? আপনি ওইসবে যাবেন না! আমার প্রচন্ড ভয় হয়!
স্বপ্নের কথা শুনে নিজ বিপদ ভেবে নয় বরং তাঁর বিপদাশংকায় হুমায়রার কষ্ট, অস্থিরতার কথা ভেবে তাঁর নিজেরও অস্থিরতা শুরু হয়ে যায়। এই সময় হুমায়রার পাশে থাকা কতটা জরুরী, তা জানে শুধু সে এবং তাঁর অন্তর্যামী।
পরের দিন নিয়মিত প্রতিবাদের অংশ হিসেবে প্রতিবাদ মিছিলে অংশগ্রহণ করবে বলে হুমায়রাকে জানায়। কিন্তু হুমায়রা যেতে দিতে নারাজ! তার আশঙ্কা মিছিল মিটিংয়ে মৃত্যু ঝুঁকি থাকে। সে আজ কোন ভাবেই যেতে দিবে না। 'যে ডাক এসেছে, তাতে সাড়া দিতে হলে স্ত্রীর বারণ অগ্রাহ্য করতেই হবে,' রায়হান মন শক্ত করে। সদ্য বিবাহিত স্ত্রীকে বলে, “হুমায়রা, তুমি কি আমাকে সে পথে যেতে বাধা দিচ্ছ, যে পথে যেতে স্বয়ং প্রভূ আদেশ করেছেন”? হুমায়রা চুপ হয়ে যায়। ধরা গলায় বিদায় জানায়, "আল্লাহ্ আপনাকে নিরাপদ রাখুন......"
স্লোগানে স্লোগানে মুখোর মিছিল। কিছুদূর এগোতেই পুলিশ গুলি চালাতে শুরু করে। একের পর এক গুলিবিদ্ধ হতে থাকে। ধপাস করে পড়ে যায় মাটিতে। রক্তে ভিজে যায় পিচ ঢালা পথ। মিছিল ছত্রভঙ্গ। যে যার মত করে পেরেছে বিভিন্ন অলিতে গলিতে পালিয়েছে। রক্ত স্রোতের মাঝে পড়ে আছে কিছু মানুষ। তাদেরই একজন রায়হান! বুলেটের আঘাতে ঝরে গেছে তাজা প্রাণ। মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে যাত্রা করেছে ওপারে। না ফেরার দেশে। যেখানে সবাইকে যেতে হবে, আগে অথবা পরে।
দূর্বল চিত্তের নারী হুমায়রা। বরের মৃত্যুর খবর শুনেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। বারবার জ্ঞান ফিরে আবার মূর্ছা যায়। জ্ঞান ফিরলেই বলতে থাকে “এ আমি বিশ্বাস করি না! তিনি মারা যেতে পারেন না! আমায় ছেড়ে তিনি থাকতে পারবেন না। আমি উনাকে চিনি। আমাকে খুব ভালোবাসেন। আমি কোন আশায় থাকব তিনিই যদি না থাকেন। হে আল্লাহ্, আমাকেও উঠিয়ে নিন”!
কত স্বপ্ন ছিল। দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর সলজ্জ চোখাচোখিতে মনে মনে গাইবে, ‘আজ কিছু হতে চলেছে, সে আমায় কথা দিয়েছে, আজ সেই দিন এসেছে’। অভিমান করলে থুতনি ধরে বলবে, ‘বউ কথা কউ, বউ কথা কউ, কথা কউ অভিমানিনী, সেধে সেধে কেঁদে কেঁদে যাবে কত যামিনী’। বুকের পরে মাথা রেখে মনোযোগী শ্রোতা হয়ে বরের কন্ঠে শুনবে গান, ‘বুঝিনিতো আমি, পৃথিবীতে ভালবাসা সবচেয়ে দামী, সুখের খুঁজে আমি যেতে যেতে থামি’। দখিন দিকের খোলা জানালার পাশে বসে বরের মুখে শুনবে, ‘হাওয়াতে এলো চুল, মুখে এসে পড়ে, যদি না থাকি তা কে সরাবে'? মানুষ দুজন, প্লেট একটাই। খাইয়ে দেবে দুজন দুজনাকে। প্রতি সকালে পতির মুখে কোরআন তেলাওয়াত শুনে হৃদয় জুড়াবে। ছোট বাবু আর বড় বাবু (বর), দুই বাবু কে এক সাথে গোসল করিয়ে দেবে, দেবে ব্রাশ করিয়ে, দুষ্টমী করলে শাসন করবে...... আর ভাবতে পারছে না হুমায়রা! কেঁদে যাচ্ছে অনবরত অশ্রুহীন।
কেন? কেন বরের ঘরে যাওয়ার আগেই স্বপ্নগুলো এমন করে মরে যাবে? হৃদয়ের মণি কোঠায় জমানো ভালবাসা এখন কাকে দেবে? মসজিদে আযান হয়েছে। দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে ওঠে বসে। ওজু করে নামাজে দাঁড়ায়। সিজদায় গিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে। আল্লাহ্র সাথে কথা বলে, “হে প্রভূ, তুমি যা কর মানুষের মঙ্গলের জন্য কর। কিন্তু মিলনের পূর্বেই প্রিয় স্বামীকে তুলে নিয়ে আমার কি মঙ্গল করলে আমি জানি না। তবে সবর করার সর্বোচ্চ শক্তি দিও। আমার বরকে উত্তম প্রতিদানে ধন্য করিও"। হুমায়রার কান্না থামছেইনা। সিজদা দীর্ঘ হচ্ছে। খোদার কাছে মিনতি করে, “এ জীবনের অপূর্ণ স্বপ্নগুলো পরজীবনে পূর্ণ করে দিও। আমার প্রিয় স্বামীকে আমার করে দিও"।
বিষয়: বিবিধ
১৬৮৪ বার পঠিত, ৪৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
কচ্ছপের পিঠে ছড়ে মন্তব্য আসছে...... অপেক্ষা করুন।
শেষ বেলায় কচ্ছপেরাই কিন্তু এগিয়ে যায়। দেখি আপনি কতটা এগোতে পারেন।
করলাম অপেক্ষা।
প্রথম মন্তব্যের জন্য অভিনন্দন।
ভাই এটা নেতিবাচকভাবে না দেখাই ভাল। আমার মতে, সারাদিন বিরক্ত করুক, তা সয়ে নেব, তবু আমার উদাসীনতায়, অথবা তাঁর ভাবাবেগের মূল্য না দিয়ে বিরক্তিবোধে যদি পরকীয়ার মত রোগ পেয়ে বসি, নিশ্চয় তা আমার মত পুরুষ মাত্রই সহ্য করতে পারবে না!
হা, হতে পারে হুমায়রা একটু বাড়াবাড়ি করেছে, বিয়ের প্রথম দিকে কম বেশ সবাই এমন করে, কিন্তু সেতো রায়হানের কোন কাজ আটকে রাখে নি, যেমন অনিচ্ছা সত্ত্বেও আল্লাহর নির্দেশের কথা শুনে রায়হান কে মিছিলে যেতে দিয়েছে, এটা কে আপনি কেমন করে খাটো করে দেখবেন, অথচ সে কোন অনুশীলিত আদর্শ শিখা মেয়ে নয়!
সব সময় সঙ্গেই থাকবেন, এই কামনা।
মন খারাপ করে না, একদিন দেখিয়ে দেব আমরাও করছি, পারছি, অকর্মা নই!
আমি আর সে গান গাইব না- 'ও সজনী, কেন কথা দিয়ে তুমি কথা রাখনি!' কেন আপনি কথা দিয়ে কথা রেখেছেন।
আপনার ভাল লেগেছে জেনে অত্যন্ত খুশি হলাম অযোগ্যের লিখা কারো ভাল লাগলে, খুশির মাত্রাটাও যে অনেক বেশি হয়য়।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
ধন্যবাদ ভাই ভুট্টো মন্তব্যের জন্য।
গল্প ভাল হয়েছে বাস্তবাতার ছোঁয়া আছে ।
ধন্যবাদ সাকা ভাইয়া ।
পনি, আজ এমন অবস্থা হয়ে দাড়িয়েছে, বাস্তবতা কে উপেক্ষা করে মিলনাত্মক ঘটনা দিয়ে লিখা শেষ করবেন? তা অত্যন্ত কঠিন, অন্তত বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে।
গতকাল সকালে আমি এক ভয়ংকর স্বপ্ন দেখি, যা আমাকে এই গল্প লিখতে উদ্বুদ্ধ করে।
'পনি' যখন বলছে গল্প ভাল হয়েছে, তাহলে আর কেউ মন্দ বললেও আমি কিন্তু মন্দ মনে করব না।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ 'পনি'।
আপনি ভবিষ্যতে নেতা হবার সম্ভাবনা আছে রাজকীয় লেখা.... যদিও বেদনায় বুদ হবার কান্ড ঘটিয়ে দিয়েছেন লেখাটির শেষ প্রান্তে এসে।
এভাবেই কত স্বপ্ন মরে যাচ্ছে জীবনের শুরু লগ্নে....!
দায়িত্বভার বহন অনেক কঠিন ব্যপার। আমার মত দূর্বল ইমানদের জন্য তো বেজায় কঠিন। এখন যা আছে তা বহন করতেই অবস্থা কেরোসিন।
সাদামাটা লিখাটাকে রাজকীয় বানিয়ে দিলেন! ভাল।
কি করব রহিম ভাই, বাস্তবতাকেও অস্বীকার করতে পারি না। পাঠকের ইচ্ছে পূরণ করতে গেলে বাস্তবতা ধামাচাপা পড়ে যায়, অথচ লেখকের জন্য দেখেও বাস্তবতাকে আড়াল করা শোভনীয় নয়।
সেই কথা ভেবে আমিও যে ভাল নেই!!! আমি হাজার কষ্ট হজম করতে পারি কিন্তু প্রিয়জনের শঙ্কিত মুখ আমাকে দূর্বল করে দেয়...
গল্প পড়ে শেষে এসে ভীষণ এক ধাক্কা খেলাম।
কষ্টে ছিঁড়ে গেলো হৃদয়টা। আমার নিকটাত্মীয়ের বাস্তব জীবনের ঘটনা মনে পড়ে গেল। মনে হল এযেন গল্প নয় সেই বাস্তব প্রতিচ্ছবি।
অসম্ভব হৃদয় ছোঁয়া লিখাটির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
এখন আমি ছিঁড়া হৃদয়টা কেমন করে জোড়া দেব? সে সাধ্য কি আমার আছে? প্রভূ নিশ্চয় জোড়া দিয়ে দেবেন।
কিসের সাথে ধাক্কা খেলেন, উল্লেখ করেন নি, আমি শংকায় আছি, ব্যথা খুব বেশি পান নিতো?
কমেন্ট পড়ে রাগ হতে পারে, গুমোট পরিবেশে ফাজলামো ভাল লাগবে না। কিন্তু ছোটরা এমনি, ভাল মন্দ বাছ বিচার না করেই কান্ড ঘটিয়ে বসে!
মনে পড়ে যাওয়াতে নিশ্চয় ভাল হয়েছে, এখন প্রাণ ভরে তাঁদের কল্যাণে দোয়া করবেন, হবে তারা উপকৃত, এবং আল্লাহ্ মানুষের প্রতি আপনার ভালবাসা দেখে আপনার প্রতি রহমতের বারি বর্ষন করবেন।
জাযাকাল্লাহু খাইর।
আমার পাঁচ ভাই। সেই ছোট ভাইয়েরা কিন্তু আমাকে অনেক ভয় করে আবার প্রাণ দিয়ে ভালবাসে। তবে দুষ্টুমি করার সাহস পায় না।
আমার পাঁচ বোন। ভাই আমার দুজন। বোনের সংখ্যা কত জানাবেন কিন্তু।
চারবোনের পর আমরা দুভাই জন্মগ্রহণ করি, ভয় পাওয়ার মত আচরণ কখনো করলেইতো!
আমি গল্পে যতোটা না মেসেজ দেয়ার চেষ্টা করেছি, আপনার মন্তব্যে তাঁর চাইতে বেশি বার্তা রয়েছে মন্তব্যটি দেখতে ছোট হলেও।
এই অবস্থা আল্লাহর উপর আস্থা রাখা অত্যন্ত কঠিন, কিন্তু অসম্ভব নয়। যে রাখতে পারবে, আখেরে সেই কামিয়াবী হবে।
সংক্ষিতপ অথচ ভারী মন্তব্যটি করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
আল্লাহ্ যতদিন পরীক্ষা করতে চান ততদিন অবসান হবে না। আপনি সুপার বলছেন? রহিম ভাই বলল, রাজকীয়, আফরা, শেখের পোলাসহ অন্যরা নানাভাবে ভাষায় লিখাটির প্রশংসা করেছে, তাতে করে নিজেকে কিঞ্চিৎ মনে হচ্ছে... আল্লাহ্ মাপ করুন, আমি আত্ম গর্ব করে ফেললাম নাতো!
অতি পতিভক্তি টাকা খসানোর লক্ষণ
আমাদের মা চাচীরা আপনি করেই বলেছেন সারাজীবন, কিন্তু কখনো দেখিনি টাকা খসাতে!!!
অতি কথাটিকে সবস সময় গতানুগতিক চিন্তা থেকে অতি বাড়াবাড়ির পর্যায়ে নিয়ে যাওয়াও অতি বাড়াবাড়ি।
ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।
প্রেরণামূলক মন্তব্যের জন্য শোকরিয়া।
এগিয়ে যেতে চাই, থামতে আসি নাই। তবে এগিয়ে যাবার জন্য আপনাদের সহযোগিতাও একান্তভাবে কামনা করছি।
আল্লাহ্ চাহেতো লিখে যাবো। দোয়া করবেন।
বাস্তবতার সাথে মিল রেখে সুন্দর লিখেছেন।
ধন্যবাদ।
সত্যি বলছেন, সাবধানের মাইর নাই।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই জারীর আপনার বিচক্ষণতা শেয়ার করার জন্য।
আমার লিখার হাত কে প্রসারিত করে দেয়ার জন্যো আল্লাহর প্রতি আপনার দোয়া যেন অবশ্যই কবুল হয়য়।
আপনার জন্যো অনেক অনেক দোয়া রইল। আজ আপনার স্ট্যাটাস পড়ার অনেক খারাপ লেগেছিল!
আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম। মন্তব্যের জন্যও অনেক ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন