যৌন জিহাদ একটি অপ্রচার ছাড়া আর কিছুই নয়!

লিখেছেন লিখেছেন গাজী সালাউদ্দিন ১৫ মার্চ, ২০১৫, ১০:৫৬:৫৪ রাত



এই লিখাটি লিখতে শুরু করি ফেসবুকে পোস্ট করার জন্য, কিন্তু দীর্ঘ হওয়ায় ব্লগেও দিতে মনঃস্থির করি। ফেসবুকে যেমন তেমন লিখলেই হল, ব্লগে গুনগত মান রক্ষা করা চাই। সে দৃষ্টিকোণ থেকে লিখাটি হয়ত ব্লগে আসার যোগ্যতা রাখে না। ভাল না লাগলে আওয়াজ দিবেন, ......হজম করার জন্য এই বান্দা হাজির। পোস্টে দেয়া ছবিটি অশ্লীল হওয়া সত্ত্বেও এই রিলেটেড বিধায় পোস্ট করেছি, সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

ইমানদারদের ইমান দূর্বল করে ইসলামের ভিত ভেঙ্গে দেয়ার মোক্ষম হাতিয়ার। আসলে যৌন শব্দটির সাথে জিহাদ কোনভাবেই যায় না। সম্পূর্ণ বিপরীত ধর্মী, বিপরীত বৈশিষ্টের দুটি শব্দ একসাথে বসতে পারে না। দুজন মেয়ে বৃটেন থেকে বের হয়ে আসে আই এসে যোগ দিয়ে যোদ্ধাদের যৌন স্বাদ মিটিয়ে ময়দানী লড়াইয়ে সক্রিয় রাখতে। মিডিয়ায়র অপপ্রচার এমনি।

আসলে কি তাই? প্রশ্ন থেকে যায়, দুইটা মেয়ে সবার মনোরঞ্জন করতে গেছে না কি আলাদা আলাদা দুজন জিহাদীকে বিয়ে করে মাঠে সক্রিয় রাখতে গেছে? যদি আলাদা দুজন কে বিয়ে করতে যায় তাহলে কি সমস্যা? আর যদি সবাইকে যৌন স্বাদ আস্বাদন করাতে যায়, তাহলে সেসব লোকেরা জিহাদী হয় কেমন করে? জিহাদের দাবীর মধ্যে কোথাও কি বলা আছে যুদ্ধের ময়দানে নারী সম্ভোগে শক্তিমত্তা বৃদ্ধি করতে হবে? অথচ জিহাদ করার চেতনা তার মধ্যেই জাগ্রত হবে যে সমস্ত অন্যায় অপকর্ম থেকে শরীর মন কে বিরত রাখতে পেরেছে।

যদি কোন যোদ্ধা বিবাহবহির্ভূতভাবে কোন নারীর সাথে দৈহিক মেলামেশা করে, তাহলে সে বারবণিতার খদ্দর! কোনাভবেই জিহাদীর সংজ্ঞায় পড়ে না। আর যদি কোন মেয়ে সেখানে গিয়েও থাকে জিহাদীদের শারীরিক শান্তি দিতে, তাহলে এটাও বিরোধীদের ষড়যন্ত্র। পুরুষ মাত্রই নারীর প্রতি আকর্ষণ অনুভব করে, জিহাদীরাও পুরুষ, তাদেরও নারীর মায়ার জালে বন্দী হওয়া অস্বাভিক নয় বরং অনেক বেশি, কেননা তাদের স্ত্রীর সঙ্গ থেকে দীর্ঘদিন অনেক দূরে থাকতে হয়। তাদের পদস্খলন ঘটানোর অংশ হিসেবে বারবণিতাদের জেহাদের ময়দানে প্রেরণ, তা সহজে বোধগম্য।

গায়ে একটা বোরখা পরিয়ে জিহাদের ময়দানে পাঠালেই বারবণিতা পর্দানশীন হয়ে যায় না। সিরিয়া, ইরাক, মিশর, যেখানেই আন্দোলন তীব্র হয়েছে সেখানেই যৌন জিহাদ সুর তুলে আন্দোলন কে বিতর্কিত করা হয়েছে। এটা নতুন কিছু নয়। ইসলামের অগ্রযাত্রাকে যখন কোনভাবেই রুখা যায় না, তখন বিরোধীরা শেষ অশ্র হিসেবে মুসলমানদের চরিত্রের উপর আঘাত হানে।

হজরত আয়েশা কে নিয়ে মিথ্যা রটনা, পালক পূত্রের বউয়ের সাথে রাসূলের কথিত, মিথ্যা বানোয়াট ভাললাগার কাহিনী, বাংলাদেশে আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাইদী সহ ইসলামী আন্দোলনের পুরোধা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ, মালয়েশিয়ার আনোয়ার ইব্রাহীমের বিরুদ্ধে সমকামিতার অভিযোগসহ কত ভাবেই না মুসলমানদের কালিমা লেপনের চেষ্টা হয়েছে। অথচ সত্য একদিন তার সমহীমায় উদ্ভাসিত হবেই যেমন করে হজরত ইউসুফ (আ) এর উপর জুলেখার মিথ্যা অভিযোগ, যা পরে নিঃসন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। তেমনি করে যৌন জিহাদের অসারতাও একদিন সবার কাছে পরিষ্কার হবে।

আমাদের মনে রাখতে হবে, ব্যভিচার ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, তা জানা সত্ত্বেও পতিতালয়ে শুধু অন্যান্য ধর্মালম্বীরাই যায় না, মুসলমানরাও যায়। সংখ্যাটা অন্যদের চেয়ে নেহায়েত কম নয়। তেমনি জিহাদের ময়দানে শুধু ইমানী শক্তিতে বলীয়ান ব্যক্তিরাই থাকে না, বরং দুর্বল ইমানদার, দুর্জনেরাও থাকে। তাদের মাধ্যমে ময়দানে যৌনতা ছড়িয়ে পড়া অসম্ভব নয়। তাই বলে তাকে যৌন জিহাদ বলে অপপ্রচার চালানো নিঃসন্দেহে আন্দোলনের অগ্রযাত্রাকে ব্যহত করার কূট কৌশল। এইসব খবর আমরা পাই বিবিসি, সিএনএন, এপি পভৃতি থেকে যা কখনোই মুসলমানদের পক্ষে অথবা বিপক্ষে বস্তুনিষ্ঠ খবর পরিবেশ করে না।

অতএব, চোখ কান খোলা রাখা একজন মুমিনের জন্য বিরোধীদের দ্বারা ‘যৌন জিহাদ অপপ্রচারে’ বিভ্রান্ত হওয়া কোনভাবেই সমীচীন নয়।

বিষয়: বিবিধ

১৯৩২ বার পঠিত, ৫৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

309146
১৫ মার্চ ২০১৫ রাত ১১:০৭
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : উপযুক্ত চমৎকার পোষ্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৫ মার্চ ২০১৫ রাত ১১:২২
250114
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : প্রেরণামূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
309147
১৫ মার্চ ২০১৫ রাত ১১:০৮
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আসলে ক্রুসেড এর সময় পোপ যেভাবে ক্রুসেডার দের মনোরঞ্জন কারিদের পাপ হবেনা ঘোষনা দিয়েছিলেন সেই চিন্তা থেকে এই ঘটনার জস্ম।
১৫ মার্চ ২০১৫ রাত ১১:২৪
250115
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : হতে পারে। এই সম্পর্কে কোন তথ্য আপনার সংরহে থাকলে আমাকে কমেন্ট বক্সে জানাবেন অথবা লিংক দেবেন, খুব খুশি হব।
309150
১৫ মার্চ ২০১৫ রাত ১১:১১
আব্দুল গাফফার লিখেছেন : লাইক Good Luck Rose
১৫ মার্চ ২০১৫ রাত ১১:২৮
250117
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : শুভেচ্ছা Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck
309154
১৫ মার্চ ২০১৫ রাত ১১:৩৭
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : মিডিয়া মুসলিমদের বিরোদ্ধে লেগে আছে সেটা ১০০% সত্য। কিন্তু আমার একটা প্রশ্ন থেকে যায়, বর্তমানে বিশ্বব্যাপী যেভাবে ইসলাম ফোবিয়া সৃষ্টি হয়েছে সেই সময়ে মানুষ হত্যা অপহরন করে মুক্তিপন আদায় করে "খিলাফত প্রতিষ্ট" যুদ্ধের কোন প্রয়োজন ছিল? এর মাধ্যমে কি ইসলাম ফোবিয়া আরো চাঙ্গা হবে না?
১৫ মার্চ ২০১৫ রাত ১১:৫২
250124
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : ইসলাম ফোবিয়া শব্দযুগলের ব্যাখ্যা আমাকে জানালে খুশি হব, এর আমেন আমি তেমন বুঝি না।

বর্তমানে বিশ্বব্যাপী যেভাবে ইসলাম ফোবিয়া সৃষ্টি হয়েছে সেই সময়ে মানুষ হত্যা অপহরন করে মুক্তিপন আদায় করে "খিলাফত প্রতিষ্ট" যুদ্ধের কোন প্রয়োজন ছিল?
এই অংশে আপনি বর্তমান শব্দ ব্যবহার করেছেন আবার সেই শব্দটিও ব্যবহার করেছেন, এখানে সেই বলতে কখনকার কথা বলছেন আপনি বুজতে পারছি না।

আর যদি আই এসের কথা বলেন, তাহলে আগে ক্লিয়ার হতে হবে এর স্রষ্টা কারা? এখনো পর্যন্ত আই এসের বিষয়টি ধোয়াশাপূর্ণ। এটা কি সত্যকার অর্থেই খিলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন করছে নাকি ইসলামের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির জন্য তৃতীয় কেউ নামিয়েছে, তা নিয়ে হাজারো বিতর্ক রয়েছে।

আর হা, আপনি হঠাত কোথা থেকে উদয় হলেন? অনেক যুগ হল আপনার কমেন্ট পাইনা!
১৬ মার্চ ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৪২
250277
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : আমিও আইএস এর কথা বলতেছি। অনেক ইসলাম পন্থি ভাই কথিত "খিলাফত প্রতিষ্টা যুদ্ধা" আইএস সন্ত্রাসীদের কে বীরের সাথে তুলনা করে বিভিন্ন স্টেটাস দিতে দেখা যায়।
১৬ মার্চ ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৫৩
250278
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : হা অনেকে আই এস কে বীরের মর্যাদা দিয়ে থাকে, তা যেমন বাড়াবাড়ি, তেমনি পশ্চিমা মিডিয়ার বরাতে আই এস কেন্দ্রিক কোন খবর যেমন শিরচ্ছেদ, আগুনে পুড়িয়ে ফেলার খবর শুনেই খবরের সত্যতা নিরূপণ করার আগেই তাদের সমালোচনায় আদা জল খেয়ে নামাও বাড়াবাড়ি নয়? আপনিও সন্ত্রাসী বলে ফেললেন, অথচ আই এসের বিরুদ্ধে এই শব্দটা পশ্চিমারা ব্যবহার করেছে!

সুতরাং বেশি বেশি সমালোচনায় লাভের লাভ কিছু হবে না, বরং অন্যান্য ধর্মের লোকেরা ঝগড়া বাধিয়ে দূর থেকে হাসাহাসি করে, আর বলে দেখ, নিজেরা নিজেরাই কেমন কোস্তাকুস্তি করছে, আমাদের মাঠে নামার দরকার কি। নিজেরা নিজেরা লড়াই করেই আমাদের বিজয় সুনিশ্চিত করবে।
309158
১৬ মার্চ ২০১৫ রাত ১২:০৭
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : ইসলামের বদনাম ছড়াতে যৌন জেহাদ ইসলাম বিরোধীদের অপপ্রচার। ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টের জন্য।
১৬ মার্চ ২০১৫ রাত ১২:১৮
250128
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : যথার্থই বলেছেন।
প্রেরণাদায়ক মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
309164
১৬ মার্চ ২০১৫ রাত ১২:১৬
এ,এস,ওসমান লিখেছেন : পিলা। ভালো লাগলো
১৬ মার্চ ২০১৫ রাত ১২:১৯
250129
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আপনাদের ভাললাগাই আমার লিখার স্বার্থকতা। ধন্যবাদ।
309192
১৬ মার্চ ২০১৫ রাত ০৩:০১
সন্ধাতারা লিখেছেন :
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু স্রদ্ধেয় ভাইয়া। ইসলাম নিয়ে অনাচার সৃষ্টিকারীদের এটি একটি অপকৌশল ও অপপ্রচার। যুদ্ধের ময়দানে ইসলাম বহির্ভূতভাবে নারী সম্ভোগকারীরা যৌন জ্বিহাদ বলে যে প্রপাকাণ্ডা চালাচ্ছে তার আসল উদ্দেশ্য হল প্রকৃত ইসলামকে কালিমালিপ্ত করা বৈ আর কিছুই নয়। সুন্দর লিখাটির জন্য বারাকাল্লাহু ফিক।
১৬ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৫:৩৯
250165
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : একদম ঠিক কথাই বলেছেন।

হয়ত লিখাটি সুন্দর, আরো বেশি সুন্দর হয়ে উঠে যখন আপনাদের মুখ থেকে সুন্দর শব্দটি বের হয়। কম সুন্দর হোক অথবা বেশি সুন্দর, এইভাবেই সব সময় পাশে থেকে প্রেরণা দেবেন, সাহস দেবেন, তাতে কাঁপা কাঁপা হাত সচল হবে, লিখবে অবিরত।

আর হা, সালামের উত্তর মুখে নিয়ে নেই সব সময়, তাই লিখে উত্তর জানাই না বলে মন খারাপ করে রাখবেন না।
১৭ মার্চ ২০১৫ রাত ১০:৪৫
250517
দ্য স্লেভ লিখেছেন : বোন, আপনার সাথে একমত
309226
১৬ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৭:৩১
মোতাহারুল ইসলাম লিখেছেন : ১০০% ভেজাল ভেজাল বিহীন সহমত।
১৬ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৮:১১
250182
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : অভিনব পন্থায় একাত্মতা পোষণের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জনাব।
Applause Applause Applause Applause Applause
309237
১৬ মার্চ ২০১৫ সকাল ১০:১৭
হতভাগা লিখেছেন : ওরা যেরকম অন্যকেও ভাবে সেরকম ।

আমেরিকান সেনা বাহিনীতে নারী সৈন্যদের হেনস্তা ও সমকামিতার কথা প্রায়ঃশই খবরে আসে ।
১৬ মার্চ ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
250196
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : ঠিক বলেছেন যে যেমন তার নোংরামী তেমন।

১০
309254
১৬ মার্চ ২০১৫ দুপুর ১২:১২
মোতাহারুল ইসলাম লিখেছেন : অপারেশন ডেজার্ট স্টর্ম এর সময় পত্রিকায় খবর বেরিয়ে ছিল, আমেরিকান সোইন্যদের মনোরঞ্জনের জন্য কিছু নর্তকীকে প্রেরণ করা হয়েছিল। আল্লাহই ভালো জানেন।
১৬ মার্চ ২০১৫ দুপুর ১২:২১
250207
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : অসম্ভব কিছু নয়। তবে তাতে বৈধ অবৈধতার প্রশ্নে কারো তেমন মাথা ব্যথা থাকে না। কিন্তু ইসলামী যোদ্ধাদের জন্য বিষয়টি খুবি স্পর্শকাতর।

এই জন্য জিহাদীদের নিয়ে এমন কিছু রটনা করলে, প্রপাগান্ডা চালালে চারদিকে ছি ছি রব পড়ে যায় কেননা ইসলাম বিবাহবহির্ভূত যৌন সম্পর্ককে হারাম করেছে, তা যেকোন পরিস্থিতি হোক না কেন, এমন কি যুদ্ধের ময়দানেও নয়।

এই জন্যো কাফির মুশরিকরা যোদ্ধাদের ব্যাপারে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করার জন্য এইসব জিগির তুলে থাকে।
১১
309272
১৬ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০১:৫৫
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ব্যাপারটির প্রসার ও প্রচারণা শুরু করে শিয়া ইরানি মিডিয়া পরবর্তীতে রাশিয়ান মিডিয়া। সিরিয়ায় যুদ্ধ শুরু হবার পর শিয়া ইরান এবং তার গড়া মিলিশিয়া বাহিনী হেজবুল্লাহ শিয়া বাশার আল আসাদকে রক্ষার জন্য নিজের সেনা, বিমান, নৌবাহিনী পাঠায়। হেজবুল্লাহ, ইরানী সেনাবাহিনী ও আসাদের শিয়া আর্মি কর্তৃক ভয়াবহ আকারে সুন্নীরা গণহত্যা এবং হাজার হাজার সুন্নী নারী ধর্ষণের শিকার হতে শুরু করে। রাসায়নিক অস্ত্র ব্যাবহার করে শিয়া আসাদ সেনাবাহিনী হাজার হাজার সুন্নী শিশু হত্যা করে। সৌদি আরব ও তুরস্ক সুন্নীদের বাচাঁতে ছিল অঙ্গিকারবদ্ধ অন্যদিকে রাশিয়া ও ইরানী ব্লকে থাকা আসাদকে হটানো ছিল পশ্চিমাদের প্রধান লক্ষ্য। তাই পশ্চিমারা গড়ে তোলে এফএসএ বা ফ্রি সিরিয়ান আর্মি। সিরিয়ায় যুদ্ধ শুরু হলে সেখানে এফএসএ, আহরার আশ শাম, জাবহাত আন নুসরাহ, ইসলামিক ফ্রন্ট, আইএসআইএস নামক মিলিশিয়া বাহিনীগুলো গড়ে ওঠে। এফএসএ ছিল জাতিয়তাবাদী এবং সেকুলার টাইপের। ইসলামিক ফ্রন্ট, আহরার আশ শাম মিশরের মুসলিম ব্রাদারহুডের আদর্শে গড়া, জাবহাত আন নুসরাহ ছিল আল কায়েদার সিরিয়ান শাখা এবং আইএসআইএস ইরাকের সুন্নীনির্ভর মিলিশিয়া। পশ্চিমা মিডিয়ায় সুন্নীদের দুরাবস্হার প্রকৃত চিত্র তুলে ধরা হয়, আরব আলেমরা আরব তরুণদের সিরিয়ায় সুন্নীদের সাহাযার্থে যেতে অনুপ্রাণিত করেন। এমন অবস্হায় সিরিয়ায় গড়ে ওঠা বিভিন্ন মিলিশিয়া বাহিনীতে মধ্যপ্রাচ্য এবং বিশেষত ইউরোপের দেশগুলো থেকে হাজার হাজার যুবক এসে যোগ দেয়। এবং ইউরোপ-আমেরিকার জন্য যা ছিল সবচাইতে আশ্চর্যজনক তা হল:অতি অধিক মাত্রায় ইউরোপিন-আমেরিকান মুসলিমদের যুদ্ধে যোগদান যাদের মধ্যে অধিকাংশই ছিল আবার নওমুসলিম। যারা সদ্য খৃষ্ট বা নাস্তিক থেকে মুসলিম হয়েছে। সিরিয়ান মিলিশিয়া গ্রুপগুলো থেকে আহবান জানানো হয় মুসলিম তরুণরা যেন তাদের পরিবার নিয়ে সিরিয়ায় চলে আসেন। এজন্য দেখা যায় বিপুল সংক্ষক তরুণ-তরুণী যারা সদ্য বিবাহিত তারা সিরিয়ায় প্রবেশ করতে থাকেন। অনেক সদ্য মুসলিম হওয়া নারীকে দেখা যায় তারা সিরিয়ায় এসে কোন মুসলিম তরুণকে বিয়ে করে সেখানেই অবস্হান করার জন্য আসেন। কোন কোন দম্পতিকে দেখা যায় তারা দুজনেই আগে খৃষ্টান ছিল পরে মুসলিম হবার পর বিয়ে করেছে এবং ইউরোপ ছেড়ে সিরিয়ায় পাড়ি জমিয়েছেন। বিদ্রোহীদের ভিত মজবুত হবার জন্য আসাদ বাহিনী অল্প কিছুদিনের মাঝেই সিরিয়ায় বিভিন্ন এলাকা হারাতে শুরু করে। তাদের সৈনিকদের মনোবল ভাঙতে শুরু করে। ঠিক এমন মুহূর্তে ইরানী মিডিয়াগুলো প্রচারণা শুরু করে যৌন জিহাদের। তারা দাবি করে সুন্নী নারীরা বিদ্রোহীদের চাঙ্গা করতে সিরিয়ায় প্রবেশ করছে এবং বিদ্রোহীদেরকে যৌনতা বিলাচ্ছে। তারা একটি ছবির বরাত দেয় যেখানে দেখা যায় একজন নারী সিরিয়ায় প্রবেশ করছেন এবং একজন বিদ্রোহী সৈন্য তার হাত ধরে তাকে সাহায্য করছে। পরবর্তীতে রাশিয়ান মিডিয়াগুলোতেও বিষয়টি আরো রঙ্গ মাখিয়ে প্রচার করা হয়। ইরানি মিডিয়া সেটাতে আরো রং-চং মাখায়। তিউনিসিয়ার অনেক নারী বর্ডার পার হয়ে সিরিয়ায় চলে আসে যেটা নিয়ে ইরান যৌনজিহাদের রমরমা রিপোর্ট বানাতে থাকে।
১৬ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০২:১১
250226
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আপনার তথ্যসমৃদ্ধ লিখাটি শেষের দিকে এসে আমার কথারি প্রতিধ্বনি করেছে। আমার লিখার মূল ফোকাসগুলোর একটি ছিল, বিভিন্ন দেশ থেকে আসা মেয়েরা যদি একজন যোদ্ধাকে বিয়ে করে তাহলে সমস্যা কোথায়? আর এটা কিভাবেই বা যৌন জিহাদ হয়!

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, আপনার মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম।

আর মানুষ কে জাগাতে গিয়ে নিজে ঘুমাতে পারেন তো?
১৬ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০৩:০৩
250237
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আরেকটা অনুরোধ দয়া করে এই ফটোটা রিমুভ করে দেন। একজন উলঙ্গ নারী শরীরের উপর কোরানের আয়াত লেখা এটা কতখানি সাংঘাতিক সেটি কি বুঝতে পারেন? এই ছবিটি নিয়ে এর আগে খুব বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল কারণ নাস্তিককুল শিরোমণি আসিফ মহিউদ্দিন এই ছবিটি ব্যাবহার করে কোরানকে কটাক্ষ করেছিল। এটি কোনভাবেই সমর্থনযোগ্য না।
১৬ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০৩:১১
250240
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : ওকে ব্রাদার আপনার অনুরোধ স্বানন্দে করেছি এবং উক্ত ছবিটি সরিয়ে ফেলেছি।

প্লিজ চেক করে নিন।
১৬ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০৩:৩৭
250241
মোতাহারুল ইসলাম লিখেছেন : আমার প্রশ্ন হচ্ছে, ইসলামের শত্রুরা নানা ভাবে প্রপাগান্ডা চালাবে, কিন্তু মুসলমানেরা কেন এ ধরনের প্রপাগান্ডায় বিভ্রান্ত হবে?
১৬ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০৩:৪৫
250243
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : সকাল থেকে শুরু করে রাত শেষ করে আরেক সকাল পর্যন্ত আপনার দ্বারা কৃত সমস্ত কাজ পর্যালোচনা করে দেখবেন, এবং কাউন্কট করবেন কয়টা কাজ আপনার অনিচ্ছা, কিংবা অবচেতনে সত্ত্বেও সংঘটিত হয়েছে। তাহলে আশা করি উত্তর পেয়ে যাবেন।
১৬ মার্চ ২০১৫ রাত ১১:৩৩
250340
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : মোতাহারুল ইসলাম ভাই দাজ্জালের ব্যাপারে আমরা সবাই জানি তাইনা? কিন্তু আল্লাহর রাসূল বলেছেন: জানার পরেও মুসলিমদের বড় অংশই দাজ্জালকে চিনতে পারবেনা, বিভ্রান্ত হবে। ভাই আমার মনে পরে ইরান ও হিজবুল্লাহ নিয়ে কিছু সত্য তুলে ধরেছিলাম বলে শিবির ব্রাদার্সরা আমাকে যাচ্ছেতাইভাবে গালাগালি করেছিল। একজন তো রীতিমত বলেছিল ইরান হল ইসলামের পতাকাবাহী আর হিজবুল্লাহ হল প্রকৃত মুজাহিদ। অথচ বাস্তবতা হল পূর্বের ও পরের কোন আলেমই শিয়াদের মুসলিম বলেননি, বলেছেন ইসলাম থেকে বিচ্যুত। মজার ব্যাপার শিয়াদেরও রয়েছে বিভিন্ন গ্রুপ যাদের এক গ্রুপ অন্য গ্রুপকে কাফির মনে করে। সিরিয়া ও ইরাক ও ইয়েমেনে লাখ লাখ সুন্নী তাদের দ্বারা গণহত্যা, ধর্ষণের শিকার হয়েছে। শুধুমাত্র সিরিয়াতেই ৩,০০,০০০ মানুষ হত্যার শিকার হয়েছে। জীবন্ত কবর দিয়ে সুন্নীদের হত্যা করা হয়েছে, মসজিদের মধ্যে সুন্নী নারীদের ধর্ষণ করা হয়েছে এবং মসজিদের মাইকে ধর্ষিতার আত্বচিৎকার সুন্নীদের শুনতে বাধ্য করা হয়েছে আর তারাই শিবির ব্রাদার্সদের চোখে ইসলামের পতাকাবাহী। আমরা গাজী সালাহউদ্দিনকে নিয়ে এত অহংকার করি অথচ এটা জানিইনা যে, তাকে ক্রুশেডারদের সাথে যুদ্ধের আগে ১ম ১০ বছর শিয়াদের সাথে যুদ্ধ করতে হয়েছিল। শিয়ারা তাকে হত্যার জন্য ক্রুশেডারদের সাথে আতাত করেছিল। যেখানে ইসলামের পতাকাবাহী বলে বিশ্বাস করা মানুষজনেরই এমন দূর্দশা সেখানে সাধারণ মুসলিমরা তো বহূ দূরে।
১২
309277
১৬ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০২:১১
আফরা লিখেছেন : আমর পরিচিত একটা মেয়ে গিয়েছে সিরিয়া সে টো গিয়েছে তার স্বামীর কাছে ।তার স্বামী আগেই ওখানে গিয়েছে তাই ।
১৬ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০২:১৯
250229
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : হা পনি, সত্য এটাই! আর সব বানোয়াট, মিথ্যা।

পনির কমেন্ট সবার শেষে থাকবে এটা অন্তত মানা যায় না। দেরি করে কমেন্ট করার জন্য আপনাকে কারণ দর্শাতে হবে।

বলেন, কোন জিনিস আপনাকে আমার প্রতি বিমুখ করে রেখেছে?
১৬ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০২:৩৩
250233
আফরা লিখেছেন : না ,ভাইয়া আসলে কালকে একটু ব্যস্ত ছিলাম তাই ব্লগ উপেন করা হয় নি । আশা করি ক্ষমা পাব ।
১৬ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০২:৪৬
250235
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : যখন বলছেন ব্যস্ততা ছিল তখন কি আর শাস্তি দেয়া যায়! তবে পনি, আপনাকে কাল মিস করেছি, কেননা কাল আমি সময় দিয়েছি ব্লগে, একটু বেশি ভাল লাগছিল যেন।
১৮ মার্চ ২০১৫ রাত ১২:১৩
250524
স্বপন২ লিখেছেন : @আফরা আপু, এটা এভাবে বলা ঠিক না। আপনি জানেন এবং চিনেন। সঠিক ইসলাম
হলে, তার হৃদ্ধয় বলে দিবে।
১৮ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০৩:০৫
250601
আফরা লিখেছেন : @ স্বপন২ ভাইয়া আমি ঠিক বুঝলাম না আপনার কথাটা কি বলা ঠিক না ।
১৮ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০৩:১৭
250603
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : স্বপন২ ভাই, আফরার উদ্দেশ্যে করা আপনার মন্তব্যটি আমিও বুঝতে পারি নি। সে কি এমন বলেছে যা ঠিক নয়?

আফরার এই মন্তব্যে 'আমর পরিচিত একটা মেয়ে গিয়েছে সিরিয়া সে টো গিয়েছে তার স্বামীর কাছে ।তার স্বামী আগেই ওখানে গিয়েছে তাই ।' আমিতো কিছু বেঠিক দেখছি না!
১৮ মার্চ ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৫৭
250668
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : স্বপন২ লিখেছেন : @আফরা আপু, এটা এভাবে বলা ঠিক না। আপনি জানেন এবং চিনেন। সঠিক ইসলাম
হলে, তার হৃদ্ধয় বলে দিবে। এখানে আমার ব্যাখ্যা করা হয়নি। এবার শুনুন। ঘটনা কি?
নিউ মেক্সিকোতে আমেরিকার ওয়াচ সেন্টার রয়েছে। যার computer screen এতোটা বিশালা ,যে কোন ইমেইল ,ব্লগারের অবস্থান,IP address, coordinates ওদের screen ভেসে উঠে। অন্য দেশের সরকারের ল এবং এনফোর্সম্যানকে সাথে সাথ জানাতে পারে। তাই লেখা রয়ে সয়ে বলা উচিৎ। এটাই আমার বলার অভিপ্রায় ছিল।
১৮ মার্চ ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৫৮
250669
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : পনি, আপনাকে মনতব্য পাঠিয়েছেন-

স্বপন২ লিখেছেন : @আফরা আপু, এটা এভাবে বলা ঠিক না। আপনি জানেন এবং চিনেন। সঠিক ইসলাম
হলে, তার হৃদ্ধয় বলে দিবে। এখানে আমার ব্যাখ্যা করা হয়নি। এবার শুনুন। ঘটনা কি?
নিউ মেক্সিকোতে আমেরিকার ওয়াচ সেন্টার রয়েছে। যার computer screen এতোটা বিশালা ,যে কোন ইমেইল ,ব্লগারের অবস্থান,IP address, coordinates ওদের screen ভেসে উঠে। অন্য দেশের সরকারের ল এবং এনফোর্সম্যানকে সাথে সাথ জানাতে পারে। তাই লেখা রয়ে সয়ে বলা উচিৎ। এটাই আমার বলার অভিপ্রায় ছিল।
১৩
309417
১৭ মার্চ ২০১৫ রাত ০৪:৫৯
তবুওআশাবা্দী লিখেছেন : সাহাবীদের যুগেই ইসলামের বড় বড় বিজয় গুলো হয়েছিল|আরবের প্রান্ত থেকে পূর্বে ইরাক,, ইরান থেকে শুরু করে কাজাকিস্থান,উজবেকিস্তান, পশ্চিমে উত্তর আফ্রিকার একটি বড় অংশ, দক্ষিনে সুদান,তান্জিনিয়া থেকে দক্ষিন পূর্বে ভারত থেকে মালয়শিয়া, উত্তরে তুরস্ক, আর্মেনিয়া থেকে তুর্কেমিনিস্থান এই বিশাল অঞ্চলের বেশিরভাগইতো সাহাবীদের সময় আর তার অল্প পরেই ইসলামের ছায়ায় এসেছিল | আরব থেকে অনেক দুরে এত বিশাল অঞ্চলে ইসলাম প্রচার করতে যৌন জিহাদের যদি প্রয়োজন না হয়ে থাকে তবে এখন এই ছোটো পরিসরে এর প্রয়োজন তো একেবারেই নেই | দুটো বিষয় এখানে বোঝা খুব জরুরি, এক এটা ইসলাম অনুমোদন করেনা |করলে ইতিহাসে এর উধাহরণ সাহাবীদের সময়েই থাকত,যা নেই| দ্বিতীয়ত, ইসলামের নাম এটা যদি কোনো মুসলিম গোষ্ঠী করে থাকে এর জন্যতো কোনো ভাবেই পুরো ইসলামকে দায়ী করা যায় না| মেনস্ট্রিম ইসলামতো এটাকে অনুমোদনই করে না |করলে তো পৃথিবীর আরো দেশেও এটা দেখা যেত|রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহী আলাইহি ওয়াসাল্লাম) উম্মতের যে কয়টি কাজ থেকে বিরত থাকলে জান্নাতের জামিন্দারির কথা বলেছেন তার মধ্যে লজ্জ্বাস্থানের সংরক্ষণের কথাতো সহিহ হাদিসেই আছে|এর পরেতো এবিষয় নিয়ে কথা বলার দরকার আছে বলেই আমি মনে করি না | চমত্কার লেখার জন্য ধন্যবাদ |
১৭ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৭:২৯
250383
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আপনার চমৎকার, গুছানো মন্তব্যে আমার লিখা পূর্ণতা পেয়েছে। শোকরিয়া।

আমাদের বা অন্যদের এক্তা প্রবণতা হয়ে গেছে যে, আমরা কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠির কর্মকান্ড দিয়ে ইসলাম কে মূল্যায়ন করি, অথচ আমাদের মূলনীতি অর্থাৎ কোরআনে কি বলা আছে তা দেখি না। অথচ খারাপ হতেই আপ্রে মানবিক দোষ ত্রুটির কারণে।

আমার লিখায় আপনি সম্ভবত এই প্রথম কমেন্ট করেছেন, আপনাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

পাশে থেকে প্রেরণা যোগাবেন এই কামনা করছি।
১৪
309521
১৭ মার্চ ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৫৩
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : ওরা জানে ইসলামের জিহাদকে বিতর্কিত করতে পারলে আর কিছু করা লাগবে না। তাই এই প্রচারণা। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৭ মার্চ ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:০৪
250482
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যের মাধ্যমে পাশে থাকার জন্য শুভেচ্ছা নেবেন।
১৫
309552
১৭ মার্চ ২০১৫ রাত ১০:৫৩
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আমার চোখে এসব রিপোর্ট যা পড়েচে তার অনেকটাই রেডিও তেহরানের তৈরী। শিয়ারা উপরে এক রকম,ভেতরে আরেক রকম। বরাবরই মুসলিম উম্মাহর ভেতর থেকে ক্ষতি করে। কিন্তু যৌন জিহাদ শব্দটা হাস্যকর। বহু দূরের দেশে অর্থনৈতিকভাবে ভাল থাকা অবস্থায় একটি মেয়ে জীবনের ঝুকি নিয়ে,নানান প্রতিকূলতার সয়ে আরেক দেশে শুধুমাত্র দেহ দান করতে যায়,এরকম হাস্যকর কথা ইবলিশের বাপও বিশ্বাস করবে না। ....আর আবারও যে নবুয়্যতের আদলে খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হবে,তাতে সন্দেহ নেই। আমরা যেখানেই যা ঘটুক না কেন, শুধুমাত্র কুরআন সুন্নাহ অনুযায়ী বিচার করব। তথাকথিত মিডিয়া দিয়ে নয়
১৮ মার্চ ২০১৫ রাত ০৪:২৫
250550
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : অনেক সুন্দর, গঠনমূলক মন্তব্য করেছেন। অনেক ভাল লেগেছে।

আমরা যেখানেই যা ঘটুক না কেন, শুধুমাত্র কুরআন সুন্নাহ অনুযায়ী বিচার করব। তথাকথিত মিডিয়া দিয়ে নয়


যথার্থই বলেছেন।
১৬
309684
১৮ মার্চ ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:০৬
স্বপন২ লিখেছেন : @আফরা আপু, এটা এভাবে বলা ঠিক না। আপনি জানেন এবং চিনেন। সঠিক ইসলাম
হলে, তার হৃদ্ধয় বলে দিবে। এখানে আমার ব্যাখ্যা করা হয়নি। এবার শুনুন। ঘটনা কি?
নিউ মেক্সিকোতে আমেরিকার ওয়াচ সেন্টার রয়েছে। যার computer screen এতোটা বিশালা ,যে কোন ইমেইল ,ব্লগারের অবস্থান,IP address, coordinates ওদের screen ভেসে উঠে। অন্য দেশের সরকারের ল এবং এনফোর্সম্যানকে সাথে সাথ জানাতে পারে। তাই লেখা রয়ে সয়ে বলা উচিৎ। এটাই আমার বলার অভিপ্রায় ছিল।
১৮ মার্চ ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৫৬
250666
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার এই মন্তব্য পেলে আফরা নিশ্চয় অনেক খুশি হবে।
১৭
310053
২০ মার্চ ২০১৫ বিকাল ০৪:১৪
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : দারুণ বিশ্লেষণ। পশ্চিমা মিডিয়ার কথা চোখ মুখ বন্ধ করে বিশ্বাস করার কোন কারণ নেই।
জাযাকাল্লাহ খাইরান।
২০ মার্চ ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:০৬
251085
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : প্রেরণাদায়ক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

যথার্থই বলেছেন।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
০৬ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:০৬
254288
এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া লিখেছেন : রাইট
০৬ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:০৬
254289
এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া লিখেছেন : রাইট
১৮
313277
০৬ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:০৫
এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া লিখেছেন : চমৎকার বিশ্লেষন
০৭ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০১:৫৭
254345
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : ধন্যবাদ জানবেন।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File