আমার বিয়ে এবং বউ ভাবনা
লিখেছেন লিখেছেন গাজী সালাউদ্দিন ১৯ জুলাই, ২০১৪, ০৯:১৭:২৯ সকাল
স্বপ্ন, কে না দেখে, সবার জীবনে কিছু না কিছু স্বপ্ন থাকেই, স্বপ্ন দেখে মানুষ, দেখতে ভালোবাসে। যে বিষয়ে মানুষ সবচেয়ে বেশি স্বপ্ন দেখে, তা হচ্ছে বিয়ে বা জীবন সঙ্গী। খুব কম মানুষ পাওয়া যেতে পারে যারা এই বিষয়ে স্বপ্ন দেখেনা। এই বিষয় নিয়ে আমিও কিছু স্বপ্ন লালন করে আসছি, তাকে স্বপ্ন বিলাসও বলা যেতে পারে এই জন্য যে, মানুষ যা স্বপ্ন দেখে তার সবটুকু পূর্ণ হয়না, স্বপ্নে বিষয়গুলো একটু বেশিই রঙ্গিন দেখায়।
যাকে নিয়ে সারাটা জীবন একই ছাদের নিচে কাটাবো, সেতো যেমন তেমন হলে চলবেনা, মনের মতো হওয়া চাই। আমার চাওয়াটা এমন নয় যে, তাকে রাজকন্যা হতে হবে, আবার এমনও নয় যে, কোনো রকম একটা ধরে নিয়ে আসলেই মেনে নেবো। আমি যা, তার সমান, একটু বেশি হয়তো বা একটু কম।
সবাই সুন্দরের কামনা করে, আমিও তার ব্যতিক্রম নই। সুন্দর বউ আমার চাই, যার রূপে আমার চোখে নেশা ধরে যাবে, তাকে দেখে চক্ষু শীতল হবে, রূপের ঝংকারে হৃদয় আন্দোলিত হবে, তার শরীরী মিষ্টি সুঘ্রাণ সুরভী ছড়াবে, তার সুমধুর কণ্ঠস্বর আমার কান মন্ত্র মুগ্ধ হয়ে শুনবে, তার হাতের কোমল স্পর্শে মুহুর্তেই ভুলে যাবো সকল দুঃখ কষ্ট।
সুন্দর বলতে গায়ের বর্ণ দুধের মতো সাদা হতে হবে এমনটা নয়। ফর্সা হলে ভালো, তবে তা জরুরী নয়। সুন্দর মনের অধিকারী হলেই বরং বেশি সুখী হবো।
আমি চাইনা তার রূপ এতো বেশি সুন্দর হোক, আমার সাথে তুলনা করতে গিয়ে অহংকার পেয়ে বসে। চাই না তার চেহারা খুব খারাপ হোক, আমার সাথে তুলনা করতে গিয়ে নিজেকে হীন মনে করবে। এমন রূপ চাই, যাতে অহংকারও আসবেনা, হীনমন্যতাও পেয়ে বসবেনা।
আমি নীরবতা পছন্দ করি, তবে কথা শুরু করলে শেষ না করে থামতে পারিনা। ভালো শ্রোতা পেলে লম্বা সময় গল্প করতে বেশ লাগে। বোধ করি গল্প বলার সবচেয়ে উত্তম জায়গাটি হল বউ, তাই কামনা করি আমার বউটি মনোযোগ এবং ধৈর্য সহকারে গল্প শুনবে, যেহেতু আমি গল্প শুনতেও ভালোবাসি, তাই সেও গল্প বলে হৃদয় জুড়াবে।
তার সাথে আমার সম্পর্কটা শুধু দৈহিক মেলামেশা আর সাংসারিক কিছু দায়িত্ব পালনের মাঝে সীমাবদ্ধ থাকবেনা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, ভালবাসা, সহমর্মিতা এবং সহযোগিতার মাধ্যমে দাম্পত্য জীবন পরিচালিত হবে।
প্রচলিত চিন্তা ধারা থেকে আমার চিন্তা ধারা আলাদা। যেমন অনেকে বিয়ে করে বউকে দিয়ে বাবা মায়ের সেবা করানোর জন্য, যা আমি একেবারে মানতে পারিনা। বাবা মা সারাজীবন কষ্ট করে ছেলে মানুষ করে, বৃদ্ধ বয়সে তাদের সেবা যত্ন করা আমার দায়িত্ব, আমার বউয়ের নয়। সে বাধ্য নয়, আমার মা-বাবার সেবা করতে।অনেক সময় বাবার কথায় বউকে তালাক দিতে দেখা যায়, কিন্তু তা কি ঠিক? ঠিক নয়, তবে তখনই ঠিক যখন স্বামীর অবর্তমানে স্ত্রী কারো সাথে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে,বাবা তার সাক্ষী, তখনই বাবার কথায় উপযুক্ত প্রমাণ মিললে স্ত্রীকে তালাক দেয়া যেতে পারে। নতুবা নয়।
বাবা-মা, আত্মীয়-স্বজন ছেড়ে আমার ঘরে আসবে আমার বিবাহিত বউ, এখানে এসে নতুন বাবা-মা পাবে, তার জন্ম দাতা বাবা মার অভাব ভুলে যাবে। মাঝে মধ্যে বাবার বাড়ি গেলেও বাকি জীবনটা আমিসহ আমার বাবা-মায়ের সাথেই কাটাতে হবে
আমার ঘরে আসার পূর্বে যদি তার বাবা মায়ের খেদমত করে থাকে, আসার পর নতুন বাবা-মাও তার কাছ থেকে একই রকম সেবা-যত্ন পাবে, এটাই স্বাভাবিক। তবে আমি কখনই তাকে জোর করবোনা আমার বাবা মাইয়ের সেবা করতে। যদি সে না করে আমি করবো, কারণ এটা আমার দায়িত্ব ও কর্তব্য।
আমি ব্যক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাসী, তবে তা ইসলামের গণ্ডির ভিতরে থেকে, নষ্টা আধুনিকতায় গা ভাসিয়ে নয়! আমার সকল কাজ তাকে জানিয়ে করতে হবে এমনটা নয়। এমন অনেক কাজ থাকবে, যা আমার বাবা-মা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজনের সাথে সংশ্লিষ্ট, তার সাথে নয়, যে জন্য তাকে জানিয়ে করার প্রয়োজন নেই। আবার তারও এমন অনেক বিষয় বা কাজ থাকবে, তার বাবা-মা, আত্মীয়-সজনের সাথে সম্পৃক্ত, সে সব বিষয়ে কাজ করতে আমাকে জানিয়ে করাটা জরুরী নয়।
কিন্তু যেসব বিষয়ে আমাদের দু'জনের স্বার্থ জড়িত, সংসারের কল্যাণ, অকল্যাণ নিহিত, সে সব বিষয় অবশ্যই পারস্পরিক পরামর্শের ভিত্তিতে সম্পন্ন করবো।
ঝগড়া ঝাটি আমার পছন্দ নয়, আমি নিজে করিনা, যারা করে তাদের পছন্দ করিনা। ছোট বেলা থেকেই এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করি। বউ আমার তেমনটি হবে যেমনটি আমি।
সংসারে এমন অনেক ছোট খাটো বিষয় থাকে, যেগুলো এড়িয়ে গেলে কোন সমস্যা হয়না, আবার এই বিষয়গুলো নিয়ে বেঁকে বসলে, ধীরে ধীরে অনেক বড় সমস্যার জন্ম হয়, যার কারণে কলহ-বিবাদ লেগেই থাকে, অতিষ্ঠ করে তুলে জীবনকে। যেহেতু বউদের বেশি সময় ঘরে বাড়ীতে থাকতে হয়, তাই তারাই এইসব সমস্যার শিকার হয়। আমার বউটি ঝগড়াটে নয়, বরং হবে শান্ত, কোমল, শান্তিপ্রিয়, এবং প্রয়োজনের মুহূর্তে কঠিন গুরুগম্ভীর।
আবার মেজর কিছু বিষয় থাকতে পারে, তাতে উত্তেজিত হয়ে কারও সাথে ঝগড়া ঝাটি না করে সর্বোচ্ছ সংযম প্রদর্শন করে আমার সাথে কিংবা আমার পরিবারের কারও সাথে আলোচনা করা যেতে পারে। তাতেও যেন কোন কিছু অতিরঞ্জিত করে বলা না হয়। ঘটনা যা তাই।
বিশ্বাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জিনিস, কেননা মানুষ সহজে একজন অন্যজনকে সন্দেহ করে বসে, তবু বিশ্বাসের উপর ভর করেই সম্পর্কগুলো টিকে থাকে। আমার ব্যাপারে কোন রকম সন্দেহ হলে তা মনে পুষে না রেখে আমাকে সরসরি বললে খুশি হবো, সন্দেহের বিষয়টি যদি সত্য হয় শোধরে নেব, সত্য না হলেও কিছু মনে করবোনা। কারণ আমার দৃঢ় বিশ্বাস, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যদি বিন্দু পরিমাণ সন্দেহ থাকে, এক বিছানায় সারা জীবন থেকেও সুখী হওয়া যায়না।
বেশ কিছু মানুষকে জানতাম, তারা বিশ্বাসের মূলে কুঠারাঘাত করেছিল। তাদের একজন আমায় বলে, তার স্বামী তাকে যতোটা ভালোবাসে, বোধ হয় অন্য কেউ তাদের স্ত্রীকে ততোটা ভালোবাসেনা। আশ্চর্যের ব্যাপার হল, সে নারী ঐদিন পরপুরুষের সাথে রাত কাটিয়ে সকাল বেলা হাতে নাতে ধরা খেয়ে মহা কেলেংকারির জন্ম দেয়। সেই ঘটনা আমাকে আহত করে, নারীর প্রতি বিতৃষ্ণা জন্মায়, তবু বিশ্বাস করি সব নারী এক রকম নয়।
অন্য একজন মানুষকে জানতাম, সে আমায় বলেছিল, তার স্বামী তার জন্য নিবেদিত প্রাণ, সেও সমান প্রতিদান দিয়ে স্বামীর আস্থা অর্জন করেছিল। বছর যেতে না যেতেই পরকীয়ায় লিপ্ত হয়ে একটা সময় ৩ আর ৫ বছরের দুটি ছেলে মেয়ে রেখে পালিয়ে যায়। সে ঘটনাতেও আমার বিশ্বাসের ভীত নড়ে ওঠে।
দু'জন নারীর ঘটনা উল্লেখ করলাম, তার মানে এই নয় আমি নারী বিদ্বেষী, দুজন নারীর সাথে যে দু জন পুরুষ ঘটনার জন্ম দিয়েছে, তারাও নিশ্চয়ই কারও স্বামী। এইভাবে বিশ্বাসের জায়গাটা যদি ধূষিত হতে থাকে, তাহলে দাম্পত্য জীবনে সুখী হওয়ার ভরসা না পাওয়াটাই স্বাভাবিক। তবুও আশাবাদী, সবাই একই রকম হয়না। ভালো মানুষের সংখ্যা কম, তবে একেবারেই নেই, তা বলা যাবেনা। সে কম মানুষের কাতারে দাঁড়িয়ে আমরা দু'জন হাজারো দম্পতির জন্য আদর্শ স্থাপন করতে চাই।
আমি ইসলাম ধর্মের অনুসারী, মনে প্রাণে সদা সর্বদা ইসলামকে লালন করি। ইমানের দিক থেকে দুর্বল ইমানের অধিকারী হলেও কখনো ইসলাম থেকে একেবারে বিচ্যুত হইনি। স্বাভাবিক ভাবে এমন একটি মেয়ে জীবন সঙ্গী হিসেবে চাই, যার মধ্যে ইসলামের প্রতি ভালোবাসা থাকবে, ইসলামের আচার অনুষ্ঠান পালনে সদা তৎপর থাকবে।
পর্দা পালনের বিষয়টি অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যার লঙ্গন ইসলামে মারাত্মক অপরাধ এবং সামাজিক ভাবেও পর্দাহীনতার রয়েছে বড় ধরণের নেতিবাচক প্রভাব। সে যদি ইসলাম সম্পর্কে নূনতম জ্ঞান রাখে, তাহলে পর্দার বিধান সম্পরকেও জ্ঞান রাখবে, আমি তাই মনে করি। তাই ইসলাম তার উপর আমাকে যতটুকু কঠোরতা আরোপ করার ক্ষমতা দিয়েছে ঠিক ততটুকু ছাড়া আমার দিক থেকে কোন ধরণের কঠোরতা আরোপ করা হবেনা, যা আমার স্বভাব বিরুদ্ধ কাজ।
আর যদি পর্দা সম্পর্কে ভালো না জেনে থাকে, তাহলে কোরআন হাদিসের আলোকে পর্দার উপকারিতা এবং অপকারিতা বুঝানোর চেষ্টা করব ভালোবাসা ও আন্তরিকতা দিয়ে। আমি বুঝাতে ব্যর্থ হলে আল্লহর কাছে সাহায্য চাইব, তবু জোর জবরদস্থি করবনা। কেননা আমার দায়িত্ব আমি যা জানি তা তাকেও জানানো।তাকে সঠিক হেদায়াত দেয়ার মালিক আল্লাহ।
আমার ইচ্ছে স্ত্রী আমার বাবা মায়ের সাথেই থাকবে, কারণ বাবা মা দু'জনই বৃদ্ধ হয়েছেন, আল্লাহ্ কখন উঠিয়ে নেন বলা যায়না, শেষ বয়সে ছেলে বউয়ের সান্নিধ্য পেয়ে যাবার শখ থাকতেই পারে। তাদের নি:সঙ্গতা কাটানোর জন্য কাউকে তাদের পাশে থাকা চাই, সেটা আমার বউ হতে পারে অথবা আমার ভাইয়ের বউ হতে পারে। তবে আমি চাইব সে আমার বাবা মায়ের সঙ্গে থাকুক। আবারও বলছি, এই থাকাটা তাদের নি:সঙ্গতা কাটানোর জন্য, সেবা করার জন্য নয়। যদি সে স্বপ্রণোদিত হয়ে করে তাহলে ভাল কথা। নতুবা বিকল্প ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বেশির ভাগ মানুষ বিয়ে করে, প্রথম দু'চার বছর ভালোবাসা অত্যন্ত প্রবল থাকে, তারপর...... ঝগড়া ঝাটি, ঘ্যান ঘ্যান ফ্যান ফ্যান শুরু হয়ে যায়। হ্যাঁ, এটা সত্য যে, প্রত্যেক নতুন জিনিসে স্বাদ থাকে বেশি, পুরনো হয়ে গেলে স্বাদের তীব্রতা কমে যায়। কিন্তু স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে নতুন পুরনো আসা উচিৎ নয়, এটা হচ্ছে অনুভূতি দিয়ে দেখার বিষয়, আন্তরিকতা দিয়ে দেখলে অনেক পুরনো জিনিসও নতুন দেখায়, নতুন ভাবলে নতুন, আর পুরাতন ভাবলে পুরাতন। বাংলা প্রবাদে যথার্থই বলা হয়েছে, 'পুরনো চাল ভাতে বাড়ে'। আমাদের দাম্পত্য অভিধানে পুরাতন শব্দটি থাকবেনা।
ছোট বেলায় একদিন মায়ের সাথে ভাত খাচ্ছিলাম, তখন এক মহিলাকে নিয়ে কথা হচ্ছিলো, যার বিয়ে ভেঙ্গে যাওয়ার পর অন্য জায়গায় বিয়ের ব্যপারে কথা হচ্ছিলো। আমি হঠাৎ বলে উঠলাম, “আমার আইডা (উচ্ছিষ্ট ) ভাত কেউ খাইতে পারবে? পারবেনা, তাহলে অন্য জায়গায় বিয়ে হয়ে যাওয়া মহিলাও আইডা ভাটের মতোই, এইডারে মানুষ কেমনে বিয়ে করবে”! এই কথা শোনে মা দিলেন এক থাপ্পড়, বললেন, “মানুষ কখনো পুরাতন/আইডা হয়না, এটাই মানুষ এবং পণ্যের মাঝে পার্থক্য”।
যেহেতু বিয়ের পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত দীর্ঘ সময়, যদি আল্লাহ্ কপালে রাখেন, কাটাতে হবে, তাই এইসব নিয়ে ভবিষ্যৎ বউয়ের সাথে মিলিয়ে চিন্তা করাটা প্রয়োজন মনে হল তাই লিখতে বসলাম। আমার ভাবনাগুলো বাস্তব জীবনে কতটুকু প্রতিফলিত হবে জানিনা, তবে আপনাদের দোয়া পাশে থাকলে আর আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সহায় হলে আমার ভাবনা বাস্তবায়িত হবে ইনশাআল্লাহ।
---------সালাউদ্দিন
বিষয়: বিবিধ
৫৫৬৭ বার পঠিত, ৭৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মেয়ে ৯৯%ই ভাল তবে সাথে দুই চারটা বয় ফ্রেন্ড মেনটেইন করে চলে আর কি !
আপনার জন্য অনেক কষ্টে জোগাড় করলাম এই লিংকটা ।
আপনার পোস্টে আপনার ডিটেইলস বায়োডাটা + চিন্তা চেতনা ইসলামী ছাত্রী সংস্থা টুমরো ব্লগ ইউনিটে ভালই হিট করেছে । সেই সংস্থারই এক লিজেন্ড আপু ইসলামী ছাত্রী সংস্থার গুনাগুন এবং তাদের মোটিভেশনের ফলে একজন আধুনিকার পর্দানশীন হয়ে যাবার কাহিনী বর্ণনা করেছে ।
মূলত এটা ছিল আপনার পোস্টেরই রেসপন্স , তবে মেয়েরা একটু লাজুক কি না ! তাই সরাসরি আপনার পোস্টে মন্তব্য না করে নিজেরাই আলাদা একটা পোস্ট দিয়েছে ।
লিংকে ক্লিক করে ঘুরে আসতে পারে ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনার মনের রঙিন স্বপ্নের জন্য।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 9368
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
বাস্তবতার মুখোমুখি হইলে আবার সপ্ন ভেঙ্গে যাবে। তখন বলবেন "আল্লাহ কেন এই নারি জাতি পয়দা করেছিলে"
ভালো লাগলো
তখন প্রতিমন্তব্য করি নি। এখন করে দিলাম।
দোয়া মনে হয়য় ভাল করে করেন নি, করলে আমি এখনো আবিআইত্যা রইলাম কিসের জন্যি????
খালি পোষ্টের টাইটেল দেখা গেছে বিয়ে .... আর সব ঝাপিয়ে পড়েছে ...
আমিও শরীক হলাম!
আল্লাহ্ আপনার আশাগুলো পূরণ করুন। আ-মী-ন।
দায়িত্ব যেমন নিতে হয় না, আপনা আপনি কাধে এসে পড়ে, তেমনি ঝগড়া আপনাকে করতে হবে না, আপনা আপনিই চলে আসে। বিয়ের পরে বাস্তবতা ভিন্ন হতে পারে, শরীয়ত মোতাবেক চলতে পারেন, এই দোয়া করছি। শুভ কামনা।
মন্তব্যের জন্য বিশেষ ধন্যবাদ।
আপনার জন্যও শুভকামনা।
মন্তব্য করতে লগইন করুন