ইসরাইলি পণ্য বর্জনের নামে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে...

লিখেছেন লিখেছেন ওবাইদুল্লাহ ওবাইদ ৩১ জুলাই, ২০১৪, ০৮:২৪:২৯ রাত

কয়েক দিন যাবত একটা বিষয় মাথায় ঘুরছে। আমার ভাঙ্গা কলমে লেখবো ভাবছি। আবার কেউ কিছু ভাবে কিনা, সে ভয়ে আর হচ্ছে না। হয়তো আঁচ করতে পেরেছেন একটি বিতর্কিত বিষয়। আজ এক প্রকার সাহস করেই বসে গেলাম।

ফিলিস্তিনের উপর ইসরায়েলি জারজ গুলো যে অবিচার চালাচ্ছে তা ঘৃণার চরম পর্যায়ে পৌঁচেছে। যতোটুকু সম্ভব ইহুদি কুকুরের ছানা গুলোর ক্ষতি সাধন করাই পূন্যের কাজ। কিন্তু আমাদের এ-ও স্মরণ রাখতে হবে, জানোয়ার গুলোর বিরোধীতা করতে গিয়ে যেন অন্যের ক্ষতি না করি। আমরা অনেকে ইসরায়েলিদের বিরুদ্ধে লেখা লেখি করছি। প্রতিবাদ জানাচ্ছি। ভালো কথা। কিন্তু অনেকে যে ইসরায়েলি পণ্য বর্জন করতে বলে ইয়া বড় একটি লিস্ট ধরিয়ে দিচ্ছেন বা প্রকাশ করছেন, তারা কী একবারও ভেবেছেন অদৌ এখানে ইসরায়েলি কোন পণ্য আছে কিনা? নাকি খামখা পাগলামি করা হচ্ছে? অনেকে 40-50 টি পণ্যের বিশাল লিস্ট ইসরায়েলি পণ্য বলে বিশিষ্ট গভেষকের ঢেকুর গিলছেন। অথচ লেখক নিজেও জানেন না এখানে যে একটাও ইসরায়েলি পণ্য নেই। জানবে কী করে, তিনি তো আরেক জন থেকে কপি করে বিপ্লবীরাইটার সাজছেন। কী আমার কথা গুলো অতি বাড়াবাড়ি মনে হচ্ছে তাই না? বিশ্বাস না হলে আপনি উইকিপিডিয়াতে চার্চ করে দেখতে পারেন। সেখানে আপনি পণ্যটি কোন দেশের কোন তারিখে জন্ম সব দেখতে পাবেন। আমি দেখেছি। 40-50টি পণ্যের লিস্টের একটিও ইসরায়েলি পণ্য নয়। ইসরায়েলের সাথে বাংলাদেশের কোন সম্পর্ক নেই। এমন কী কূটনৈতিক সম্পর্কও। তাহলে কিভাবে সে দেশ থেকে পণ্য আমাদের দেশে আমদানি করবে? আর ইসরাইল হলো একটি ছোট ও দুর্বল রাষ্ট্র। যেটি ফিলিস্তিন থেকে জবর দখল করে গঠিত। এ দেশটি টিকে আছে অন্য ইহুদি রাষ্ট্রের সহায়তায়। না হলে তার অস্তিত্ব অনেক আগে বিলিন হয়ে যেত। সে দেশ থেকে এতো গুলো পণ্য আমাদের দেশে আমদানি হবে তা কল্পনাতীত। একটা উন্নত দেশ থেকেও তো এতো গুলো পণ্য আমাদের দেশে আসে না। আর দ্বিতীয় কথা, তাদের সাথে বাংলাদেশের তো কোন সম্পর্কও নেই। তবে একটা তথ্য আপনাদের কে আমি দিতে পারি। তা হচ্ছে যে পণ্যের প্রোডাক্ট নাম্বারের শুরুতে 729 থাকবে, সে পণ্যটি ইসরাইলি। 729 এ নাম্বারটিও উইকিপিডিয়াতে চার্চ করে দেখতে পারেন। অনেক তথ্য পেতে পারেন এ নাম্বারে। আমার মনে হয় যারা বিভিন্ন পণ্যের লিস্টকে ইসরাইলি পণ্য বলে চালিয়ে দিচ্ছেন, তারা হয়তো কোন দোকানদার হবে। কারণ, এতোগুলো পণ্যের নাম কোন সাধারণ পাবলিক জানার কথা নয়। অনেকে হয়তো ভাববেন আমি ইসরাইলের পক্ষে বলছি। ঠিক তা নয়। আমার কথা হচ্ছে যদি সঠিক ইসরাইলি পণ্য হয় তা শতভাগ বর্জন করতে হবে। কিন্তু শুধু শুধু বিভ্রান্ত হবো কেন? আমার লেখায় কোন ভুল হলে অবশ্য'ই আমাকে ধরে দিবেন। ইনশা-আল্লাহ শোধরে নেব।

কবির ভাষায় বলতে গেলে,

"তারা তব বন্ধু নহে যারা গুণ গায়, বন্ধু তব সংশোধনে হয় যে সহায়"

বিষয়: বিবিধ

৪১৩৯ বার পঠিত, ১৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

249733
৩১ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:৪৮
পার্টিশন ৪৭ লিখেছেন : মাথায় কিছু আছে? নাকি ইহুদিদের দালালী করচেন গো? আপনাকে বলা হয়েছে ইহুদীদের মালিকানাধিন প্রতিষ্ঠানের পন্য বর্জন করতে। ইহুদী কি কেবল ইসরাইলেই থাকে?
249734
৩১ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:৪৯
শাহ আলম বাদশা লিখেছেন : আপনি নিজেকে এভাবে পণ্ডিত ভাবলে কি হবে ভাই?

ইসরাইকে যারা জন্ম দিয়েছে-তারাই দায়িত্ব নিয়েছে তাকে টিকিয়ে রাখার এবং তার পণ্য ব্রাণ্ডিং করে প্রচার ও বিক্রির। যেহেতু দুনিয়ার সামান্য কিছু রাষ্ট্রই ইসরাইলকে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং মুসলিমদেশসহ অনেক অমুসলিম দেশও তাকে স্বীকার করেনা এবং সম্পর্ক রাখেনা; সেহেতু তাকে বাঁচাতে এবং শক্তিশালী করার জন্য নামে-বেনামে ইসরাইলী পণ্যবিক্রি এবং ব্রাণ্ডিঙ্গের দায়িত্ব নিয়েছে আমেরিকা, ইংল্যাণ্ড, ফ্রান্সসহ অনেক দেশ।

তাই আজ বিশ্বের অর্থনীতির ৮০% নিয়ন্ত্রণ করে ইসরাইল কিভাবে বলেনতো?
৩১ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:১৯
194085
শাহ আলম বাদশা লিখেছেন : তাই আজ বিশ্বের অর্থনীতির ৮০% নিয়ন্ত্রণ করে ইসরাইল এবং ইহুদীরারা, কিভাবে বলেনতো?
৩১ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:৩১
194114
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : জনাব বাদশা : ৬০ লক্ষ ইহিদীর বিরুদ্ধে ১.৮ বিলিলিয়ন কোরাণপূজারী মুমিন ছাগলের ম্যাঁ ম্যাঁ!!! এসব বাচলামি ছেড়ে আত্মহত্যা করেন। পৃথিবীতে খদ্যের সমস্যা কমে যায়ে।
249737
৩১ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:৫৯
এলিট লিখেছেন : অনেকেই "ইহুদী পন্য" আর "ইসরাইলি পন্য" এই দুটি জিনিস গুলিয়ে ফেলেছে। একটি পন্য আন্তর্জাতিক বাজারে বিখ্যাত করার ক্ষমতা ইসরাইল এর মতন একটি দেশের নেই। তবে হ্যা, এই ক্ষমতা সবচেয়ে ভালো আছে ইহুদীদের। আর ইহুদীদের একমাত্র রাস্ট্র হচ্ছে ইসরাইল। বিশ্বের বড় বড় ব্যাবসার বেশীর ভাগই ইহুদীদের। এসব ইহুদীরা ইসরাইলকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করে। যেটা পরবর্তীতে মুসলিম নিধনে ব্যাবহার হয়। এজন্য ইহুদী পন্য বর্জন করে ওদের উপরে একটু চাপ দেওয়ার কথা বলা হয়। ইসরাইলি পন্য আবার কোনটা? সবই ইহুদী পন্য। কথাটা হবে, ইহুদী পন্য বর্জন করুন (ইসরাইলি নয়)।
৩১ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:৩১
194115
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : ৬০ লক্ষ ইহিদীর বিরুদ্ধে ১.৮ বিলিলিয়ন কোরাণপূজারী মুমিন ছাগলের ম্যাঁ ম্যাঁ!!! এসব বাচলামি ছেড়ে আত্মহত্যা করেন। পৃথিবীতে খাদ্যের সমস্যা কমে যায়ে।
249745
৩১ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:৪১
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এটার ব্যাপারে আমারও ধারণা অন্যরকমঃ বর্তমানে বিনিয়োগের বাজার সারা বিশ্বেইএকেবারেই খোলা, কারো জন্য কোথাও কোন নিষেধ নাই; আপনি নিজেও বিশ্বের যে কোন পাবলিক কোম্পানী-তে আপনার টাকা যদি বিনিয়োগ করতে চানঃ আপনি সেটা পারবেন সে দেশের ক্যাপিটাল মার্কেট থেকে, এছাড়াও আপনি যদি কোন দেশের রাষ্ট্রীয় বন্ডেও বিনিয়োগ করতে চান সেটাও পারবেন সে বাজারেই। তো এতে করে ইসরাঈলীদের ইনভেষ্টমেন্ট ম্যানেজাররা তাদের টাকা যেখানে খুশী এবং ভালো মনে করেছে বিনিয়োগ করেছে – তাই বলে সেই পণ্য ইসরাঈলীদের না, হতে পারে এমন অনেক লাভজনক কোম্পানীতে তারা প্রচুর বিনিয়োগ করে সে কোম্পানীর কন্ট্রোলিং-অথরিটি হয়েছে, সেটা-আপনি আমিও করতে পারি, আপনি ইসরাঈলীদের এক্সপেকটেড প্রাইস অফার করেন – তারা সেল করে দেবে তাদের শেয়ার; সব ইনভেষ্টমেন্ট ম্যানেজার এভাবেই ফান্ড-ম্যানেজ করে থাকে। আপনি ইউনিলিভার (বিডি) লিঃ এর কথা বলবেন ইসরাঈলী – আপনি কি জানেন আমাদের বাংলাদেশ সরকারের কতো পার্সেন্ট শেয়ার রয়েছে সে কোম্পানীতে? এবং বাংলাদেশ সরকার কি পরিমান লাভ করে এ কোম্পানী থেকে?

এছাড়াও সমগ্র বিশ্বের অধিকাংশ দেশের সরকারও বিভিন্ন দেশের বন্ডে, কোম্পানীতে ইনভেষ্ট করে বসে আছে, ইউ.এস.এ-র রিস্ক-প্রোফাইল বর্তমানের বিচার্য্য-প্রক্রিয়ায় অনেক কম ঝুকিপূর্ণ, সে জন্য অধিকাংশ দেশের মতো, আমাদের বাংলাদেশ সরকারেরও ইউ.এস.এ-র ফান্ডে ইনভেষ্ট রয়েছে – এর মানে এই নয় যে আমরা ইউ.এস.এ-কে সাহায্য করছি (যদিও প্রমাণ করার যথেষ্ট যুক্তি রয়েছে যে, আমরা মূলত তাদের সাহায্যই করলাম এটা করে), বরঞ্চ উদ্দেশ্য এটা যে – আমাদের অন্য কোথাও বিনিয়োগের ক্ষেত্র নেই, আনইউটিলাজড- ফান্ড অনেক রয়েছে, তাই সেটা দিয়ে ইনকাম এর জন্য এ কাজ করেছে।

তবে আমি এটাও মনে করি যে যা প্রচার-অপপ্রচার করুক না কেন, এতে করে যদি একই গুন-মানসম্পন্ন বিদেশী পণ্য বাদ দিয়ে দেশীয় কোম্পানীর পণ্য বিক্রি বাড়ে এবং সে বিক্রয়ের লাভের টাকা দেশের স্বার্থেই রি-ইনভেষ্ট হয়ঃ তবে আমি এ চেষ্টা-কে স্বাগত জানাই।
249752
৩১ জুলাই ২০১৪ রাত ১০:০৩
হতভাগা লিখেছেন : ইসরায়েলের পন্য না হয়ে হবে ইহুদীদের পন্য । এই ইহুদীরা আমেরিকার প্রেসিডেন্ট তথা রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে নিয়ন্ত্রন করছে । তাদের মাধ্যমেই তারা মধ্যপ্রাচ্য তথা দুনিয়াতে অশান্তির বিরাজ করেছে ।

তাই ইহুদীদের পন্য বর্জনের কথা বলা হয়েছে । সব ইহুদীদের তো একই লক্ষ্য - বৃহত্তর ইসরায়েল গঠন করা , জেরুজালেম দখল করা । তাই ইসরায়েল = ইহুদী ।

''এ দেশটি টিকে আছে অন্য ইহুদি রাষ্ট্রের সহায়তায়।''

০ ইসরায়েল বাদে আর কোন কোন দেশ ইহুদী রাষ্ট্র ?
249759
৩১ জুলাই ২০১৪ রাত ১০:২৭
খন্দকার মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ লিখেছেন : ইসরাইলী পণ্য ইসরাইল থেকে আসতে হবে তাও ঠিক নয়। কোকাকোলা পেপসি ইসরাইলের ঠিক। কিন্তু এগুলো ইসরাইল থেকে আসতে হয়না। বিভিন্ন দেশে এগুলো বানায় তারা। এইসব জিনিস বর্জন করতে হবে। যেদেশেই বানানো হোক, এটা ইসরাইলী পণ্য।
৩১ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:০৩
194107
বুড়া মিয়া লিখেছেন : অসম্ভব এটা পারবেন না! শ্যাডো-হ্যান্ড-থিওরী কাজ করে মার্কেটে।

আমাদের দেশে অন্য কোন বিদেশীরা জোর কইরা পণ্য ঢুকায় না, আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা-ই তাদের স্বার্থে এগুলো আনে অধিক লাভের আশায়। ওসব ব্যবসায়ীরা তাদের মনোভাব পরিবর্তন না করলে – আমার আপনার ২/৩ দিন না খাইয়া থাকা ছাড়া আর কিছুই করার নাই; দেশীয় পণ্য প্রমোট করেন দেখেন কি স্ট্র্যাটেজী তাদের – এ্যারোম্যাটিক-হালাল-সাবান এর মতো লাইত্থাইয়া মার্কেট থিকা আউট কইরা ফেলবে।

এগুলো বয়কট এর জন্য যে ধরণের অর্থনৈতিক সাপোর্ট এবং রাষ্ট্রীয় সাপোর্ট লাগে সেটা নিয়ে আগাতে হবে, নইলে এমন স্ট্র্যাটেজীক লাত্থি দিবো পরে দেখবেন ইসরাঈলী-রিলিফ খাইয়া বাইচা আছি আমরা। সমর-যুদ্ধের স্ট্র্যাটেজী-তে মার্কেত চলে না কখনোই। রাসূল(সাঃ) এর যুগেও বিধর্মী এবং শত্রুদের এলাকা থেকে পণ্য আইনা আরবরা বিক্রি করে খেয়েছে এবং এলাকাবাসীদের খাইয়েছে। পরবর্তীতে আবার যুদ্ধ কইরা সেসব এলাকা দখল করে এখনো সেখানে মুসলিম রাষ্ট্র টিকে আছে।

আমার হিসেবে যেখানে যেমন দরকার ওমন-ই করা উচিৎ ...
৩১ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:৩৩
194116
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : ৬০ লক্ষ ইহিদীর বিরুদ্ধে ১.৮ বিলিলিয়ন কোরাণপূজারী মুমিন ছাগলের ম্যাঁ ম্যাঁ!!! আল্যাপূজা ছেড়েছুড়ে আত্মহত্যা করেন। পৃথিবীতে খদ্যের সমস্যা কমে যায়ে।
০১ আগস্ট ২০১৪ রাত ১২:০০
194122
বুড়া মিয়া লিখেছেন : @গ্রামের পথে পথে
হুম সেটাই তো দেখতেছি – আগে দ্যাশে ৭ কোটি মানুষ ১ বেলা খাওন পাইতো না অহন ১৬ কোটি মানুষ মন লইলে ৬ বেলাও খাইতে পারে! উত্তোরত্তর মহান আল্লাহ বরকত দিচ্ছেন এখানে – খাওনের কোন সমস্যা নাই আল্লাহর রহমতে – আলহামদুলিল্লাহ।

আর ৬০ লাখ ইহিদীর বিরুদ্ধে হামাস-হিজবুল্লাহ এর মনে হয় ২/৪ হাজার লোক-ই যথেষ্ট, বাকীগুলানের এহনও মনে হয় সময় হয় নাই! আত্মহত্যা তোদের করা উচিৎ - হাম্বা-হাম্বা করা বাদ দিয়ে; বলতে খারাপ শোনা গেলেও বলতেই হচ্ছে - কেননা তোদের-কে তো কেউ খাওন দেয় নাই দেইখ্যা দ্যাশের ভিডা-মাডি বেইচ্যা বৈদ্যাশ গিয়া ভিক্ষা করতাছস; আর এহন ভিক্ষা-করনের ভিসা বাতিল কইরা দেয় নাকি – হেই ডরে এইহানে ভ্যাবাইতাছোস।

তুই আত্মহত্যা কর, অন্তত – ভিক্ষাবৃত্তি এবং এভাবে ভ্যাবানো থেকে মুক্তি পাবি।
249839
০১ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:২১
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আমরা আবেগের বশে একটু বেশি বাড়াবাড়ি করে ফেলি। অনেকে বলছেন বিশ্ব নিয়ন্ত্রন করছে ইহুদিরা। কিন্তু ভেবে দেখুন এভাবে বলা শিরক।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File