পেন্ডুলাম প্রশ্ন- বিজ্ঞান জানতে চায় স্রস্টার স্রস্টা কে? ও তার জবাব (কপি পোস্ট)
লিখেছেন লিখেছেন ঠোঁটকাটা পাগল ০৯ মে, ২০১৫, ০১:১৮:০৩ রাত
নাস্তিকদের একটা প্রশ্নের জবাব
দিতে চাই....
তারা বলেন সবকিছুরই যদি Creator একজন
হয়
তাহলে সেই একজন Creator কে
বানালেন?
প্রশ্নটি করে তারা সহযেই যে কোন
ব্যক্তিকে
ফেলে দিতে পারেন মহা সন্দেহে..
চলুন
আপনারা যদি এই প্রশ্নের উত্তর না
দিতে পারেন
তাহলে একটি বিজ্ঞান বা গণিত
দিয়ে এর উত্তর
দেওয়া যাক
প্রথমেই কয়েকটা কথা বলতে চাই
যেগুলো না
বললেই নয়..
প্রথমে, আমরা দেখব যে, বিজ্ঞান
বা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি দিয়ে
স্রষ্টাকে প্রমাণ করা কতটা
যৌক্তিক। বস্তুত, বিজ্ঞান
শুধুমাত্র ঐসকল বিষয় নিয়ে
মতামত দিতে পারে, যেইসব বিষয়
পরীক্ষা বা
পর্যবেক্ষণ করার ক্ষমতা তার আছে।
উদাহরণস্বরূপ, ১ টা ৫ ফুট লম্বা
টেবিল যে ৫ ফুট, এটা বিজ্ঞান
তখনই বলতে পারবে, যখন তার কাছে
ফুট এর সংজ্ঞা জানা থাকবে।
কিন্তু টেবিলকে মাপতে পারলেও
কোন ব্যক্তি এটা বানিয়েছে,
বাআদৌ এটা কেউ বানিয়েছে
কিনা, কিংবা সে দেখতে কেমন,
কি খায়, কি পরে এইসব প্রশ্নের
উত্তর বিজ্ঞান দিতে পারেনা।
বিজ্ঞান শুধু বস্তুকে
পর্যবেক্ষণ করে তার বৈশিষ্ট্য
আমাদেরকে জানাতে পারে।
কিন্তু
বৈশিষ্ট্যের কারণ জানাতে
পারেনা। যেমন ২ টা
হাইড্রোজেন (H) ১ টা অক্সিজেন (O)
এর সাথে মিলে পানি তৈরি করে,
কিন্তু কেন পানিই তৈরি করল,
আগুন কেন তৈরি করলনা, এই
ব্যপারে বিজ্ঞান নীরব।
স্রষ্টাকে খুঁজে না পেলেই যে
তাকে অস্বীকার করতে হবে, এটা
হাস্যকর।
দ্বিতীয়ত, অনেকেই যৌক্তিক
পদ্ধতি (Logical method) ব্যবহার করে
স্রষ্টার অস্তিত্ব বুঝার জন্য।
কিন্তু এর দুর্বলতা হল যে, যুক্তি
সবসময় ১ টা
পূর্বলব্ধ ভিত্তি (Premise) এর উপর ভর
করে
চলে। যদি এই পূর্বলব্ধ ভিত্তি ভুল
হয়ে থাকে তাহলে, যুক্তির
উত্তরটি ভুল হবে। যেমন ধরুন, কেউ
বলল, “কাঠ আগুনে পুড়ে, রফিকের
নৌকাটি কাঠের তৈরি, তাই ওটাও
আগুনে পুড়বে” এই কথাটি মিথ্যা
হবে যদি, নৌকাটি
পানিতে ডুবানো থাকে। এখন
যুক্তি সবসময় যে পূর্বলব্ধ
ভিত্তি নিয়ে কাজ করে তা যে
স্বাভাবিক উপলব্ধিমূলক হবে তার
কোন মানে নেই। অন্য একটা উদাহরণ
দেই, “বাঙ্গালীরা
দুর্নীতিবাজ, ফারযানা একজন
বাঙ্গালী, সুতরাং সেও
দুর্নীতিবাজ” এই কথাটা সত্যও হতে
পারে আবার মিথ্যাও হতে পারে।
কোন নিশ্চয়তা নাই। তাই যুক্তি
দিয়ে স্রষ্টাকে প্রমাণ করার
প্রমাণ যেমন আছে, অপ্রমাণ করার
প্রমাণ ও আছে। অতএব যৌক্তিক
পদ্ধতি অবলম্বন করে কখনো
চূড়ান্ত ও সুনির্দিষ্ট কোন
সিদ্ধান্তে পৌঁছানো সম্ভব নয়।
আমাদের চারপাশের প্রত্যেকটি
বস্তুর মধ্যেই ২ টি বৈশিষ্ট্য
বিদ্যমান। এরা প্রত্যেকেই
সীমাবদ্ধ এবং নির্ভরশীল। যেমন,
গাছ আকার আকৃতি, দ্বারা
সীমাবদ্ধ এবং নিজেকে টিকিয়ে
রাখার জন্য সূর্য, পানি ইত্যাদির
উপর নির্ভরশীল। মানুষ নানা দিক
দিয়ে সীমাবদ্ধ এবং নির্ভরশীল।
আলো তরঙ্গদৈর্ঘ্য, গতি দ্বারা
সীমাবদ্ধ, নির্ভরশীল উৎস কিংবা
রুপান্তর প্রক্রিয়ার উপর।
প্রত্যেকটি বস্তু নিজেকে
টিকিয়ে রাখার
জন্য অন্য কিছুর উপর নির্ভরশীল।
এবং এরা কেউই নিজেরা নিজেদের
অস্তিত্বের জন্য দায়ী নয়। যদি
তারা নিজেরা নিজেদেরকে
অস্তিত্বে আনতে পারতো তাহলে
তারা সীমাবদ্ধতা আর দুর্বলতার
উর্ধ্বে থাকত।
যদি ধরে নেই যে, নির্ভরশীলতায়
তারা একে অপরের উপর নির্ভরশীল
এবং কোন স্রষ্টার
দরকার নেই, তাহলে আদিকাল
থেকে চলে আসা ঘটনা বা
বস্তুসমুহের সরুপ দাঁড়ায় ..........
y। এইটা
অসম্ভব, কারণ কোন শুরু না থাকলে,
v,
w, x, y এদের কারো অস্তিত্বে আসা
সম্ভব নয়।
একটা উদাহরণ দেই। আপনি একটা
ক্রিকেট দলের ১০ নাম্বার
ব্যাটসম্যান। আপনি কয়জনের পর
নামবেন? ৯ জনের পর। আপনি কোন দলের
১০০ তম ব্যাটসম্যান হলে নামবেন ৯৯
জনের পর। আপনার দলে যদি অসীম
সংখ্যক ব্যাটসম্যান
থাকে, তাহলে আপনি কবে
নামবেন? কখনই নামবেন না, কারন
আপনার পূর্বে অসীম সংখ্যক
ব্যাটসম্যান আছে (অর্থাৎ শুরুও
নাই,
শেষ ও নাই) আপনার আগেরজনের
পূর্বেও অসীম সংখ্যক, তার আগের
জনের পূর্বেও অসীম সংখ্যক।
সুতরাং
কোন ব্যাটসম্যানই নামতে
পারবেনা, কারণ প্রত্যেকের
পূর্বেই
আছে অসীম সংখ্যক। অর্থাৎ কোন
শুরু
যদি না থাকে তাহলে কেউই
অস্তিত্বে বিরাজমান করেনা।
আরেকটা উদাহরণ দেই, আপনাকে যদি
বলি ১০ থেকে শুরু করে ৯৯ পর্যন্ত
গুনে আসেন, আপনি গুণতে পারবেন,
কিন্তু যদি বলা হয়, অসীম
থেকে শুরু করে ৯৯ পর্যন্ত গুনেন,
এটা অসম্ভব। আপনি শুরুই করতে
পারবেন
না এবং ৯৯ তেও আসতে পারবেন
না। ৯৯ তে আসতে হলে শুরু
আপনাকে করতেই হবে। সুতরাং
মহাবিশ্বের শুরু আছে, এবং সে
নিজে নিজে তা শুরু করেনি।
এই মহাবিশ্ব হলো X, তার স্রষ্টা
হলো A, আবার A এর স্রষ্টা হলো B,
আবার B এর স্রষ্টা হলো C
এভাবে অসীম ধারা চলা অসম্ভব।
অবশ্যই এক জায়গায় থামতে হবে, যার
কোন স্রষ্টা নেই, যার কোন শুরু
নেই। এটা বুঝার জন্য আরো কিছু
উপমা দিচ্ছি । মনযোগ দিয়ে পড়ুন।
ধরুন,
আপনি বাসে উঠার জন্য লাইনে
দাঁড়িয়ে আছেন, আপনার সামনে যদি
৫০০জন থাকে, তাহলে আপনি ৫০০জনের
পরে বাসে উঠার চান্স
পাবেন। যদি আপনার সামনে ১০০০ জন
থাকে তাহলে আপনি ১০০০জনের পরে
বাসে উঠতে
পারবেন। কিন্তু যদি আপনার সামনে
অসীম সংখ্যক লোকের লাইন থাকে ,
তাহলে কি আপনার
বাসে উঠার পালা কখনো আসবে? না,
কখনো আসবে না। কেননা , অসীম
সংখ্যক লোকেরও বাসে উঠা শেষ
হবেনা, আর আপনারও বাসে উঠার
পালা কখনোই আসবেনা।এবার
উল্টাভাবে চিন্তা করুন। ধরুন,
একটা লোক তার সামনের লোকদের
বাসে উঠার পরে সে বাসে
উঠেছে। এখন এই লোকটা কত জনের
পর উঠেছে? যত জনের পরেই উঠুকনা
কেন, সেটার অবশ্যই একটা সীমা
আছে। একথা বলা যাবেনা যে, সে
অসীম সংখ্যক লোকের পর বাসে
উঠেছে। কেননা তার সামনে যদি
অসীম সংখ্যক লোকই থাকতো,
তাহলেতো সেই অসীম সংখ্যক
লোকেরও কোনদিন বাসে উঠা শেষ
হতোনা, আর তারও কোনদিন
বাসে উঠার পালা আসতনা। কিন্তু
যেহেতু তার পালা এসেই গেছে,
বাসে যেহেতু সে উঠেই গেছে;
এটাই অকাট্য প্রমাণ যে সে সসীম ও
নির্দিষ্টসংখ্যক কিছু লোকের পর
বাসে উঠেছে। ঠিক তেমনি এই
মহাবিশ্ব যেহেতু অস্তিত্বে
এসেই
গেছে, এটাই অকাট্য প্রমাণ যে এই
মহাবিশ্বের অস্তিত্বের পিছনে
কারণের কোন অসীম লাইন নেই ।
বরং শুরুতে এমন একজন স্রষ্টা
আছেন যার পিছনে আর কোন স্রষ্টা
নেই।
তারা এখনো আশা
ছেড়ে দেয়নি, তারা বলছে zyxwvz
অর্থাৎ এটা একটা বৃত্তাকার চক্র।
সুন্দর অর্থাৎ z থেকে শুরু হয়ে
আবার
z এ এসে মিশেছে। এবং z হল
সূচনাকারী অর্থাৎ চক্রটাকে ছোট
করলে হয় যে z ও y (প্রথম আর শেষ
বস্তু)... সুতরাং z, y এর উপর
নির্ভরশীল, আর y, z এর উপর
নির্ভরশীল। কিন্তু z না থাকলে
তো y existence এ আসতে পারেনা,
আবার y না থাকলে z
আসতে পারেনা। তাহলে হয় দুইজন
একইসাথে অস্তিত্বশীল করে অথবা
দুইজনই তাদের অস্তিত্বে আসার
জন্য এই বৃত্তের বাইরে তাদের
কোন স্রষ্টার উপর নির্ভরশীল।
সহজ করে বুঝাতে চেষ্টা করলাম।
আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে বুঝার
তওফিক দান করুন । আমীন।।
(কপি করার পর credit দিতে পারলাম না বলে দুঃখিত। তবে ভাইটির জন্য দোয়া করবেন।)
বিষয়: বিবিধ
১৫৫৬ বার পঠিত, ১৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আল্লা যদি চোরের মত হেরা পর্বতের শিয়ালের গর্তে হাজিরা না দিয়ে মাঝে মধ্যে লোকালয়ে আসতেন তা হলে আপনাকে এত পেরেসান হতে হত না। ধন্যবাদ।
আপনি বলতে পারবেন না।
কারণ আপনি যে কাপড় পড়ে আছেন তা আপনার ইন্দ্রীয়গ্রাহ্য।
যিনি কাপড় বানিয়েছেন তিনি আপনার ইন্দ্রীয়সীমার মধ্যে নয়।
তাই তার সম্বন্ধে করা প্রশ্নগুলোর উত্তর আপনি দিতে পারলেন না।
আপনি উত্তর দিতে পারেননি বলে আপনি যদি বলেন যে আপনার কাপড়টা কেউ বানায়নি। তবে কথাটা কি যুক্তিযুক্ত হবে?
অবশ্যই না।
একইভাবে আল্লাহর অপার সৃষ্টি আমাদের ইন্দ্রীয়গ্রাহ্য। আল্লাহ সকল কিছুর স্রষ্টা। হয়তবা আল্লাহ সম্পর্কে অনেক প্রশ্নের জবাব আপনি জানেন না। তাই বলে আপনি যদি বলেন আল্লাহ নেই। তবে আপনার সেই ধারণাও ১০০% ভুল। ধন্যবাদ।।
আপনি বলতে পারবেন না।
কারণ আপনি যে কাপড় পড়ে আছেন তা আপনার ইন্দ্রীয়গ্রাহ্য।
যিনি কাপড় বানিয়েছেন তিনি আপনার ইন্দ্রীয়সীমার মধ্যে নয়।
তাই তার সম্বন্ধে করা প্রশ্নগুলোর উত্তর আপনি দিতে পারলেন না।
আপনি উত্তর দিতে পারেননি বলে আপনি যদি বলেন যে আপনার কাপড়টা কেউ বানায়নি। তবে কথাটা কি যুক্তিযুক্ত হবে?
অবশ্যই না।
একইভাবে আল্লাহর অপার সৃষ্টি আমাদের ইন্দ্রীয়গ্রাহ্য। আল্লাহ সকল কিছুর স্রষ্টা। হয়তবা আল্লাহ সম্পর্কে অনেক প্রশ্নের জবাব আপনি জানেন না। তাই বলে আপনি যদি বলেন আল্লাহ নেই। তবে আপনার সেই ধারণাও ১০০% ভুল। ধন্যবাদ।।
হাসান ইবনে সাব্বাহ (রঃ)..আনাস বিন মালিক (রাঃ)হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন,(কিয়ামতের আলামত হল) লোকেরা পরস্পরে প্রশ্ন করতে থাকবে যে, আল্লাহ যদি সবকিছুরই স্রষ্টা হন, তবে তার সৃষ্টিকর্তা কে? (বুখারী: ৬৭৯৮, ১০ম খন্ড)
কোরানের ভাষ্যমতে এরা কখনো ঈমান আনবেনা কারণ তারা অহংকারী।
হে মুহাম্মাদ! যদি আমি কাগজের উপর লিখিত কোন কিতাব তোমার প্রতি অবতীর্ণ করতাম, অতঃপর তারা তা নিজেদের হাত দ্বারা স্পর্শও করতো; তবুও কাফির ও অবিশ্বাসী লোকেরা বলত যে, এটা প্রকাশ্য যাদু ছাড়া আর কিছুই নয়। (আনআম:৭)
তারা কোরানের প্রতি বিশ্বাস স্হাপন করবেনা এবং অতীতে তাদের পূর্ববর্তীগণেরও আচরণ এরূপই ছিল। যদি তাদের জন্য আকাশের দুয়ার উন্মুক্ত করে দেই এবং তারা সারাদিন তাতে আরোহণ করতে তাকে, তবুও তারা বলবে,আমাদের দৃষ্টি সম্মোহিত করা হয়েছে, না, বরং আমরা জাদুগ্রস্হ হয়ে পরেছি। (সুরা হিজর, আয়াত:১৩,১৪,১৫)
কাজেই এরা কোন যুক্তি মানবেনা। আর এরা হেদায়েতও পাবেনা বরং পাক্কা জাহান্নামী।
অতএব কাফিরদেরকে অবকাশ দাও, তাদেরকে অবকাশ দাও কিছুকালের জন্য।(সুরা আলা:১৭, ৩০ পারা)
অনন্তর যেদিন আমি তাদেরকে একত্রিত করব-যাতে কোন সন্দেহ নেই, তখন তাদের কি দশা হবে? এবং প্রত্যেক ব্যক্তি যা অর্জন করেছে, তা সম্যকরূপে প্রদত্ত হবে এবং কারো প্রতি অত্যাচার করা হবেনা (সুরা আল ইমরান, আয়াত:২৫)
কাজেই এরা হতাশ এক সম্প্রদায়।
বিজ্ঞান এর সিমাবদ্ধতা বিজ্ঞান স্বিকার করে। তথাকথিত বিজ্ঞানমনস্ক রাই বিজ্ঞানকে অসিম বানিয়ে দেয়।
আল্লাহ'র কোন শুরু নেই, তাঁর কোন শেষও নাই, তাই তাঁর কোন ক্রিয়েটরেরও (Creator) দরকার নাই।
আপনি বলতে পারবেন না।
কারণ আপনি যে কাপড় পড়ে আছেন তা আপনার ইন্দ্রীয়গ্রাহ্য।
যিনি কাপড় বানিয়েছেন তিনি আপনার ইন্দ্রীয়সীমার মধ্যে নয়।
তাই তার সম্বন্ধে করা প্রশ্নগুলোর উত্তর আপনি দিতে পারলেন না।
আপনি উত্তর দিতে পারেননি বলে আপনি যদি বলেন যে আপনার কাপড়টা কেউ বানায়নি। তবে কথাটা কি যুক্তিযুক্ত হবে?
অবশ্যই না।
একইভাবে আল্লাহর অপার সৃষ্টি আমাদের ইন্দ্রীয়গ্রাহ্য। আল্লাহ সকল কিছুর স্রষ্টা। হয়তবা আল্লাহ সম্পর্কে অনেক প্রশ্নের জবাব আপনি জানেন না। তাই বলে আপনি যদি বলেন আল্লাহ নেই। তবে আপনার সেই ধারণাও ১০০% ভুল। ধন্যবাদ।।
@নীলাঞ্জনা
"নীলাঞ্জনা"র কাছে রিপ্লাই যাচ্ছে না। কেউ আমার কমেন্টটা রিপ্লাই করলে ভালো হতো।
মন্তব্য করতে লগইন করুন