প্রসঙ্গ নারী বৈষম্য- বেহেস্তের পরী!?? এবং নজরুল ইসলাম টিপুর ১১ দফা খন্ডন।
লিখেছেন লিখেছেন লিটুয়ারা ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ১২:৫৬:২৭ রাত
মূল বিষয়টি এখানে- Click this link
জনাব @ নজরুল ইসলাম টিপু :
আপনার ১১ দফার একটিও ধর্ম পুস্তকের সাথে মিলে না। যা বলেছেন সব নিজের কথা। কিন্তু কোরাণের আল রহমানের ৫৪, ৫৬, ৫৮, ৭০, ৭২, ৭৪,৭৬ এবং ৭৮ আয়াতে বেহেস্তের বর্ননায় নারীর প্রতি ইসলামের দুনিয়াবী বৈষম্য, অবজ্ঞার মত বেহেস্তেও একই বৈষম্যমুলক চিত্র ধরা পরে। বেহেস্তেও পুরুষের যৌন সুখ একচেটিয়া। নারী বঞ্চিত, পুরুষের ভোগের সামগ্রী, দাসী, বেশ্যা।
৫৪) তারা তথায় রেশমের আস্তরবিশিষ্ট বিছানায় হেলান দিয়ে বসবে। উভয় উদ্যানের ফল তাদের নিকট ঝুলবে।
৫৬) তথায় থাকবে আনতনয়ন রমনীগন, কোন জিন ও মানব পূর্বে যাদের ব্যবহার করেনি। In them are women limiting [their] glances, untouched before them by man or jinn
৫৮) প্রবাল ও পদ্মরাগ সদৃশ রমণীগণ। As if they were rubies and coral.
৭০) সেখানে থাকবে সচ্চরিত্রা সুন্দরী রমণীগণ।
৭২) তাঁবুতে অবস্থানকারিণী হুরগণ। Houris (beautiful, fair females) reserved in pavilions
৭৪) কোন জিন ও মানব পূর্বে তাদেরকে স্পর্শ করেনি।
৭৬) তারা সবুজ মসনদে এবং উৎকৃষ্ট মূল্যবান বিছানায় হেলান দিয়ে বসবে।
৭৮) কত পূণ্যময় আপনার পালনকর্তার নাম, যিনি মহিমাময় ও মহানুভব
একদিন হজরত আলী (রাঃ) রসুলুল্লাহকে (দঃ) কোরানের ১৯ নং সুরা মরিয়মের ৮৫ নং আয়াত নিয়ে প্রশ্ন করেছিলেন। আয়াতটি হলো-
الْمُتَّقِينَ إِلَى الرَّحْمَنِ وَفْدًا يَوْمَ نَحْشُرُ সেদিন দয়াময়ের কাছে পরহেযগারদেরকে অতিথিরূপে সমবেত করব।
হজরত আলী (রাঃ) জানতে চেয়েছিলেন, বাহন ছাড়া অতিথি কীভাবে হয়! রসুলুল্লাহ বললেন- ‘যার হাতে আমার প্রাণ তার শপথ, তারা যখন কবর থেকে বের হবে তখন ফেরেস্তারা পাখাওয়ালা সাদা উষ্ট্রী নিয়ে তাদের স্বাগত জানাবে, তার উপর থাকবে স্বর্ণের আসন। তাদের জুতার ফিতা হতে ঝলমলে আলো নির্গত হবে। সেই উষ্ট্রীগুলো প্রতি পদক্ষেপে দৃষ্টির পলক যতদূর যায় ততদূর গমণ করবে। এভাবে তারা জান্নাতের দরজার নিকট পৌছে যাবে। সেখানে দুটি ঝরনা প্রবাহিত থাকবে। যখন তারা সে দুটির একটি হতে পান করবে, তাদের চেহারার মধ্যে প্রশান্তির চিহ্ন ফুটে উঠবে। তারা অন্য ঝরনাটির পানি দিয়ে ওযু করবে। এর পর তাদের চুল আর কখনও এলোমেলো হবে না। এর পর তারা জান্নাতের দরজায় কড়াঘাত করবে। সেই কড়াঘাত শুনে সকল হুর বুঝতে পারবে যে তার স্বামী আগমণ করেছে। অতিরিক্ত তাড়াহুড়ার কারণে তার হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলার মতো অবস্থা হবে। সে একজন চাকরকে পাঠাবে দরজা খুলে দেওয়ার জন্য। উক্ত চাকরের সৌন্দর্য ও উজ্জলতা এতটাই বেশি হবে যে, যদি আল্লাহ উক্ত জান্নাতীর নিকট এই চাকরকে পরিচয় না করিয়ে দিতেন তবে তাকে দেখে সে সেজদায় পড়ে যেতো। সে দরজা খুলে বলবে, আমি আপনার সেবক যাকে আপনার দেখাশুনার ভার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। উক্ত জান্নাতী ঐ খাদেমকে অনুসরণ করে যখন তার স্ত্রীর নিকট পৌছাবে, অতিরিক্ত তাড়াহুড়ার কারণে তার স্ত্রী স্বম্ভিত হারিয়ে ফেলবে। সে তাবু থেকে বের হয়ে উক্ত ব্যক্তির সাথে আলিঙ্গন করবে এবং বলবে ‘তুমি আমার ভালবাসা আমি তোমার ভালবাসা। আমি তুষ্ট কখনও রুষ্ট হবো না। আমি প্রসন্ন কখনও বিষন্ন হবো না। আমি চিরজীবী কখনও মৃত্যুবরণ করবো না’। তার পর সে এমন একটি বাড়িতে প্রবেশ করবে যার নিচ হতে উপর পর্যন্ত এক লক্ষ গজ। তা স্থাপিত হবে মনি মানিক্যের পাথরের উপর। বাড়িটির ভিতরে যাওয়া আসার রাস্তাসমূহ লাল, সবুজ, হলুদ ইত্যাদি বিভিন্ন রঙের হবে, কোনো একটি রাস্তা অন্যটির মতো হবে না। উক্ত ব্যাক্তি যখন শোবার ঘরে প্রবেশ করবে তখন সেখানে একটি পালঙ্ক দেখতে পাবে। তার ওপর ৭০ টি তোষক থাকবে তোষকের ওপর ৭০টি স্ত্রী থাকবে। প্রতিটি স্ত্রীর পরনে ৭০ টি পোশাক থাকবে। উক্ত স্ত্রীর সৌন্দর্য ও উজ্জলতা এমন হবে যে,] পোশাক ও অলংকার ভেদ করে তার হাড়ের মজ্জা পর্যন্ত দেখা যাবে। সে এক রাত পর্যন্ত সময় তাদের সহিত মিলিত হবে’।
এরপরও কি সন্দেহ আছে যে ইসলাম নামক যন্ত্রটি সমগ্র নারী জাতির জন্য যন্ত্রনা এবং অভিশাপ এবং বৈষম্য- ইহকালে এবং পরকালে।
বিষয়: বিবিধ
১৯৯৬ বার পঠিত, ৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আমার উদ্দেশ্যে আপনার লিখাটির যে অংশে আপনি বোল্ড করেছেন আমিও সেটি বোল্ড করেছি!
উপরের প্রতিটি কথায় আপনি যেভাবে তথ্য সূত্র দিয়েছেন। আপনার বোল্ড-কৃত অংশটিতে কোন তথ্য সূত্র দেন নাই। অথচ আপনার পুরো প্রতিবেদনে এটিই মূল খবর। আল্লাহ বলেছেন কোন ফাসিক, কাফির ও মোনাফিকের কথা শুনে যাচাই বাছাই না করে যাতে উত্তর না দেয়। এটা মহান আল্লাহর কঠোর নির্দেশ।
তার পরও যুক্তির খাতিরে ধরে নিলাম আপনার কথা সঠিক। তাহলেও আমার লিখিত প্রতিবেদনের সাথে এই কথাটির কোন সাংঘার্ষিক কিছু নাই। - - আপনাদের চিন্তার মুলে সমস্যা হল, মানবী আর হুরকে একাকার করে ফেলা।
- হুরগন আল্লাহর সৃষ্টি যাদের বিশেষ ভাবে সৃষ্টি করা হয়েছে, তারা আল্লাহর দয়ায় জান্নাতে থাকবে ও জান্নাতীতের সঙ্গ দিতে বাধ্য থাকিবে।
- মানবী গন মহান আল্লাহর মেহমান, তারা যোগ্যতায়, আন্তরিকতায় এবং আল্লাহর ভালবাসায়, অধিকার বলে জান্নাতে থাকবে।
- আপনাদের দাবী হচ্ছে, দুনিয়াতে যেমন একজন পুরুষের ঘরে দুই রমণী সতীন হিসেবে বসবাস করে, জান্নাতেও রমণীদের সেই দশা কেন হবে?
- মানুষকে জান্নাতে যেতে হলে দুনিয়ার জীবনে কিছু কাজ করতে হয়, সংসার জীবনও তার মধ্যে একটি পর্যায়।
- এখানে নারী-পুরুষ একটি গাড়ীর দুটি চাকার মত, যে গাড়ীটি জান্নাতে পৌছতে দুটি চাকার উপর নির্ভর করতে হয়।
- কেননা এই পৃথিবীতে মানব সন্তান বৃদ্ধির জন্য আল্লাই এটাই ব্যবস্থা রেখেছেন, দুইজনকে একত্রে মিলতে হয় তবে পুরুষ ও মহিলার কাজ ভিন্ন।
- মানুষ অন্যান্য প্রাণীদের মত যথেচ্ছ যৌন মিলন করতে পারেনা, কেননা তার দায়িত্ব বেশী এবং পিতার সম্পদের উত্তরাধিকারী হতে হয়।
- জান্নাতে পুরুষ-মহিলাকে বংশ বৃদ্ধির দায়িত্ব নিতে হবেনা, তাই যৌন জীবনের গতি প্রকৃতি অবশ্যই ভিন্ন প্রকৃতির হবে।
- আমি বলেছি জান্নাতে মানব জাতীর সবাই; হোক সে পুরুষ, হোক সে মহিলা, তারা নিজ যোগ্যতা বলে একাকী জান্নাতে প্রবেশ করবে।
- কোন নারী একজন পুরুষকে বিয়ে করতে বাধ্য নয়।
- এমনকি জান্নাতে কোন নারীর জীবন, পুরুষ ব্যতীত অসহায়-অবলা হয়ে যাবে, তেমনও নয়।
- আবার আল্লাহ জান্নাতে নারী আধিক্য কমানোর জন্য পুরুষের পরিবারে মহিলাদের সতিন হতে বাধ্যও করবেন না।
- দুনিয়ার জীবনের স্বামী-স্ত্রী যদি একত্রে থেকে নিজেদের আনন্দকে বাড়িয়ে তুলতে চায় এটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার।
- কোরআন হাদিসের কোথাও বলা হয়নি, নারীরা জান্নাতে সতীনের ঘর করবে কিংবা ৭০ জন হুরের বিপরীতে তাকে সতীন হতে বাধ্য করা হবে।
- নারী-পুরুষ জান্নাতের যে অংশের ভাগীদার হবে এটা তার জন্য একাকীই হবে, ডেভলোপারের ভবনের মত শেয়ারের মত হবেনা।
- জান্নাতে নারী-পুরুষের ব্যক্তি স্বাধীনতা, সাতন্ত্রতাবোধ থাকবে তবে কাউকে নিঃসঙ্গ রাখা হবেনা আবার অভাবীও করা হবেনা।
- উপরের এসব সুবিধা সমূহ সকল পুরুষ এককভাবে যতটুক পাবে, সকল নারী এককভাবে ততটুকু পাবে।
- সেখানে হুর তথা সঙ্গীর সংখ্যা ৭০ হলেও কার কি সমস্যা আর ৭০০ হলেও কার কি ক্ষতি।
- সর্বোপরি আল্লাহ বলেছেন, তোমার রব জান্নাতে তোমাদের সকল অভাব পূরণ করবেন।
- ফাইনালি, জান্নাতী মানুষদের প্রশ্ন করা হবে, তোমাদের কিছুর অভাব কিংবা ঘাটতি আছে কি?
- সবাই সমস্বরে বলবে, 'হে প্রভু আমরা তোমার দয়ায় সবই পেয়েছি আর যা উপভোগ করছি সেটাই যাতে অব্যাহত থাকে'।
- পবিত্র কোরআনে আল্লাহ ঘোষণা দিয়েছেন, 'জান্নাতে মানুষ অনন্তকাল ধরে থাকবেন, যে কালের গতি কোনদিন শেষ হবেনা'।
অন্য বিষয় হলে আমি উত্তর না দিয়ে উপেক্ষা করতাম কিন্তু আমার প্রভূ আল্লাহ মহান, উদার, ভদ্র ও পরিমার্জিত চিন্তার অধিকারী স্বত্ত্বা। তাঁর পক্ষে আমাকে কথা বলতেই হবে। তাই লিখতে বাধ্য হয়েছি।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 8870
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> লিটুয়ারা লিখেছেন : অপনি আবারো ভুল করলেন। বস্তুত আপনি যা বলছেন তার এক পয়সারও মুল্য নেই। কোরাণ হাদীসের কথা বাদ দিয়ে আমরা আপনার প্যাচমারা মতলবী কথা গ্রহন করব কেন? কোরান-হাদীস'এ কোন ঝুট ঝামেলা ছাড়া খোলামেলা ভাবে পরহেজগার পুরুষ'দের জন্য হুর/৭২হুর বরাদ্দের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু পরহেজগার নারীর জন্য কিছুই না, শুন্য। এই সহজ সরল বিষয়টি বুঝার জন্য আপনার মত হাফ পন্ডিতের দরকার নেই। আর এখানেই আপনার আল্লা নামক বস্তুটির নারী বৈষম্য আবারো প্রমান হয়।আপনি বলেছেন- "....আপনাদের চিন্তার মুলে সমস্যা হল,মানবী আর হুরকে একাকার করে ফেলা।"
না ভাই এখানে একাকার করার কিছু নেই। দেখুন জান্নাতের বর্ণনায় আল্লা শুধু হুরপরীর লোভ দেখিয়ে ক্ষান্ত হন্নি!! তিনি খুরমা, খেজুর, আঙুর, দুধ, পানির নহর, ঠান্ডা বাতাস, রেশমী কাপড়............ সহ তাবত পার্থিব জিনিসের লোভ দেখিয়েছেন। যা সে সময়ের দরিদ্র ক্লিষ্ট, বুবুক্ষ, মুর্খ, বর্বর আরব দেদুইন কাছে ছিল কল্পনার বস্তু। তাহলে কি জন্নাতের খেজুর গুলোও রিয়েল না! ওগুলি কি ইলেকট্রনিক খেজুর?
জান্নতের বর্ণনায় বলা হয়েছে- "প্রবাল ও পদ্মরাগ সদৃশ রমণীগণ।"
কিন্তু ভাইজান, প্রবাল পদ্মরাগ রমনী দিয়ে আমি কি কচু করবো? জান্নতে আমার জন্য দরকার হলিউড তারকা টম ক্রজের মত ১ ডজন সুদর্শন পুরুষ। কিন্তু আপনার আল্লা সে ব্যবস্থা করেন্নি।
আপনি বলেছেন- "অন্য বিষয় হলে আমি উত্তর না দিয়ে উপেক্ষা করতাম কিন্তু আমার প্রভূ আল্লাহ মহান, উদার, ভদ্র ও পরিমার্জিত চিন্তার অধিকারী স্বত্ত্বা। তাঁর পক্ষে আমাকে কথা বলতেই হবে। তাই লিখতে বাধ্য হয়েছি।"
না ভাই এটি আপনার মূর্খ আবেগি কথা। আল্লা যদি মহান!, উদার!, ভদ্র!, পরিমার্জিত! ই হবেন তো তিনি তার নবীকে অসহায় যুদ্ধবন্ধি নারী, ক্রীতদাসী, কাজের ভুয়াদের সাথে বেসুমার ধর্ষন/যৌনতা করার ব্যবস্থা করতেন্না। এতে বরং আল্লার হিংসুটে বর্বর চরিত্রই প্রকাশ পায়।
বিঃদ্র- আমার বোল্ট করা লেখার সত্যতার স্বপক্ষে নিচের হাদীস সমুহ দেখুন :
Abu Sa`id al-Khudri said, Allah be well-pleased with him: The Messenger of Allah said, upon him blessings and peace: “The humblest of the People of Paradise shall have eighty thousand servants and seventy-two wives. A palace of pearl and peridot(a: A pale green variety of chrysolite; used as a gemstone) and sapphire shall be erected for him as wide as the distance between al-Jabiya [a valley about 70 kms. East of Makka] and San`a’ [in Yemen].”
Sunan al-Tirmidhi Vol. IV, ch. 21, hadith 2687
“For the Shahid in the Divine presence there will be six qualities: [1] he will be forgiven from the first moment his blood is spilled; [2] he shall see his seat in Paradise and be protected against the punishment of the grave; [3] he shall be safe from the Greatest Terror [the rising of the dead]; [4] he shall be crowned with the diadem of dignity, one ruby of which is worth more than the entire world and its contents; [5] he shall be coupled with seventy-two spouses from the wide-eyed maidens of Paradise; and [6] he shall be granted to intercede for seventy of his relatives.”
Musnad Ahmad ibn Hanbal , Sunan al-Tirmidhi
অন্য বিষয় হলে আমি উত্তর না দিয়ে উপেক্ষা করতাম কিন্তু আমার প্রভূ আল্লাহ মহান, উদার, ভদ্র ও পরিমার্জিত চিন্তার অধিকারী স্বত্ত্বা। তাঁর পক্ষে আমাকে কথা বলতেই হবে। তাই লিখতে বাধ্য হয়েছি।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 8870
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> লিটুয়ারা লিখেছেন : না ভাই এটি আপনার মূর্খ আবেগি কথা। আল্লা যদি মহান!, উদার!, ভদ্র!, পরিমার্জিত! ই হবেন তো তিনি তার নবীকে অসহায় যুদ্ধবন্ধি নারী, ক্রীতদাসী, কাজের ভুয়াদের সাথে বেসুমার ধর্ষন/যৌনতা করার ব্যবস্থা করতেন্না। এতে বরং আল্লার হিংসুটে বর্বর চরিত্রই প্রকাশ পায়।মন্তব্য করতে লগইন করুন