তিস্তার পানি না থাকায় বিরাট লাভবান কৃষক আবুল মিয়ারা।
লিখেছেন লিখেছেন কর্ণেল ফারুক রহমান ২৬ এপ্রিল, ২০১৪, ১১:৪৬:১০ রাত
তিস্তায় পানি না থাকায় নদী কূলবর্তী মানুষ ভুট্টা চাষ করে প্রচন্ড লাভবান হয়েছে এবং ৬০ হাজার মানুষ বসতবাড়ির জায়গা পেয়েছে।
তিস্তায় পানি চাইনা, কোন চুক্তির দরকার নেই।
-- এই স্লোগানে মানববন্ধন করেছে আআওয়ামীলীগ।
আম্লীগের যুক্তি খুবই সুন্দর আমার কিন্তু পছন্দ হইছে।
এইসব কৃষকদের ভবিষ্যৎ!!!!
জনৈক কৃষক আবুল মিয়া বাপদাদার সম্পত্তি বলতে কিছুই ছিলোনা, তিস্তায় এখন বাড়ি ধানক্ষেত, ভুট্টা ক্ষেত পাওয়া যায় সেই লোভে চইল্লা গেলো তিস্তায় গিয়া জনৈক আওয়ামী নেতাকে ২০ হাজার টেকা যৌতুক দিয়া ৫ শতাংশ বসতভিটা এবং ফসল যা হইবো তা দুইভাগে ভাগ হইবো সেই শর্তে দুই বিঘা জমিসহ ঠিক কইরা তিস্তা নদীর মাঝখানে একখান জমি পাইলো।
দুইদিন পর পুরা ফ্যামিলি নিয়া আবুল মিয়া উঠলেন তার বঙ্গবন্ধু তিস্তা ফ্লাটে।
বসবাস করা শুরু করলো আবুইল্যা এবং তার পরিবার।
এক বছর পর হঠাৎ ভারতে নরকের মাদি ক্ষমতায় আইসা কিছুদিন পর পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে নির্দেশ দিলো আইজ রাইতে তিস্তার পানি ছাইড়া দিবি।
কারণ! শুনেছি ওইখানে শিক সম্প্রদায়ের মুসলমানরা বাস করে।
সুতরাং কুইকলি পানি ছাড় পশ্চিমবঙ্গ থেইক্যা কোন ঘোষণা ছাড়া পানি দিলো ছাইড়া ওই পানিতে রাইত দুইটায় বউয়ের সাথে ঘমন্ত অবস্থায় অবস্থায় আবুইল্যা এবং বঙ্গবন্ধু তিস্তা ফ্লাটের বসবাসরত ২০ হাজার পরিবারের ১ লাখ মানুষ ভাইসা গেলো,
শেখ হাসিনাকে তিস্তার ইজারাদার আম্লীগ নেতারা ফোন দিলো মেডাম এখন কি করুম শিক হাছিনা বললেন নো টেনশন ডু ফুর্তি।।
ভাইসা গেলো আবুইল্যারা।।।
এভাবেই পূর্ণ হইলো শিক মুজিবের আরেকখান স্বপ্ন।
বিষয়: বিবিধ
১২৩৯ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন