বঙের রাজনীতি ১৮ বছরের নয়, আলোচনা নয়, সমালোচনায় নয়, এ দেশের রাজনীতি হয় রাজপথের রক্তের আবরনে।
লিখেছেন লিখেছেন ইসলাম ঈভান ২৯ এপ্রিল, ২০১৪, ০২:২৬:৩৪ দুপুর
কোনো কিছুই আলাদা নয় আবার কোনো ক্ষেত্র বিশেষে আলাদা হবারও কোনো ভয় নাই। যেমন বলা যায় রাজনৈতিক দল গুলোকে নিয়ে। আমার ভাই আ'লীগের বড় কাতলা, খবরদার আস্তে বল হের দাদা শিবিরের বড় কাটাইয়া। আর যার সাথে বলতেছে সে হচ্ছে বি এন পির সাময়িক যোদ্ধা। হা হা ... আর আমরা অসাধু ক'জন তাদের টক শো দেখছি।
বি এন পি যদি মারমার মুখি হয় তবে আ'লীগ হলো খেক শিয়াল আর জামাত শিবির হেপাজতের দোয়া এগুলা কোনো দল বুজে না, কোনো ব্যাক্তি বৈশম্যও বুজে না। সবাই হুজুরের কাছে যায় আর দোয়া খায়ের নিয়ে আসে, সে এরশাদ হোক আর এরশাদ সিকদারই হোক।
হুম বিপদে পড়লেই লোকজন তার শ্রষ্ঠাকে প্রনভরে স্মরন করে, তাই প্রত্যেকটা দল তথা ব্যাক্তির সুস্থতা সবসময় কাম্য নয়। তার প্রতিপালকের প্রতি কুন্ঠিতবোধের একটা সুবর্ন সুযোগ হলো বিপদে পড়া।
অনেক তো হলো দেশ কোথায় যাচ্ছে কোথায় যাচ্ছে বলতে শুনা গেছে, প্রতিমহলের মুখে। আরে দেশের নিচে কি রেল গাড়ীর চাকা লাগিয়ে দিছে নাকি আ'লীগ যে দেশ একটু সরে গিয়ে ভারতের উপর পড়বে। আবার ভারত কি ভাবে তা সহ্য করে নিবে। হ্যা এটাই ছিলো সাময়িক পলিটিকস ভারতের জন্য, যা এখন মোদির মুখে প্রকাশ্যমান।
বাহ ৫ তারিখের ভোটাভুটির আগে যা হলো,.. গাড়ীতে পেট্টোল বোমা, ডাক দিয়ে নিয়ে গলা কাটা, পুলিশকে সাহায্য করে নিজের দলকে জিতানো, সবই পলিটিকস। বিশ্বস করেন আমি আপনি এ ধরনের কর্যকলাপে জড়াতে চাই না, চাইবোও না কেনো যাবো কি কারনে যাবো? আরে যাবে তো ওরা যাদের ভাইকে বাবাকে ডেকে নিয়ে গুম করে মেরে পেলেছে, যাদেরকে টাকা দিয়ে মিছিল মিটিংয়ে নিয়ে ঠেটানি খাইয়েছে, যেই পথ শিশুর মৃত্যু হইছে তোদের প্রতিযোগিতার গুরিতে যাবে তো তারাই তাদের পরিবার বর্গ মৃত্যুর আর্তনাদকে স্থির করতে।
কিন্তু এতে তার কষ্ট লাঘব হবে আবার আপনার আর্তনাদ চিৎকার দিয়ে উঠবে।
আপনার দোষ একটাই আপনি কোনো দল করেন না, কোনো লীগ করেন না, কারো কাছ থেকে কোনো দোয়া খায়ের নেন না।
আপনি কি বলতে পারবেন তারা এখন আলাদা, তারা আলাদা নয় তারা হলো জাতির প্রথম কাতারের সন্ত্রাসী তারা সবাই আমাকে আপনাকে মারার জন্য পায়তারা করছে,...
রাজনীতি করা আপনার অধিকার, রাজনীতি নিয়ে কথা বলা আপনার অধিকার, কিন্তু এদেশের রাজনীতি আমার আপনার জন্য এইসব অকথ্য অধিকারের বালাই নাই। মরতে হবে মরতে হবে রাজনীতির কথা মুখে নিলে, মায়ের ছেলে তুই ঘরে পিরে যা, শুধু শুধু অকাতরে রক্ত দিবি কেনো?
তার চেয়ে ভালো কোনো মুমূর্ষ রোগীকে গিযে শরীরের তাজা এক ব্যাগ রক্ত দিয়ে আয়। সেটাই ভালো হবে সেটাই মঙ্গল হবে।
আরে পাগল মরতে তো একদিন হবেই তাই বলে এ ভাবে নরাধমের মতো মরবি কেনো? তোর মা, বাবারে দুই বেলা দুই মোঠা খাওয়াইয়া মরিস।
বিষয়: রাজনীতি
১০৩৫ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন