পবিত্র বেদের আলোকে পৃথিবীর সৃষ্টিতত্ত্ব
লিখেছেন লিখেছেন গ্রামের পথে পথে ২৫ আগস্ট, ২০১৪, ১০:১৫:০৯ রাত
ঋগবেদ ১০/১২৯/১
"নাসাদাসিস নঃ সদাসিত্ তদানীম নাসিদ রজ ন ব্যামাপ্রো যৎ..."
"শুরুতে কোন সৎ বা অসৎ ছিলনা। সেখানে ছিলনা কোন বায়ুমন্ডল"
ঋগবেদ ১০/১২৯/৩
"তম অসিৎ তমস... তপসস্তন্মহিনাজায়াতৈকম”
"চারদিক ছিল অন্ধকারাচ্ছন্ন। সমস্ত জিনিস একত্রে পুন্জীভুত ছিল। সেখান থেকে প্রচন্ড তাপের সৃষ্টি হল"
একইভাবে
ঋগবেদ ১০/১২১/১
"হিরন্যগর্ভ সামাভরতাগ্রে.."
"প্রথমেই হিরন্যগর্ভ সৃষ্টি হল"
ঋগবেদ ১০/১২১/৭
"আপ হ য়দ বৃহাতিরিবিশ্বমায়ান গর্ভম..."
"সেই হিরন্যগের্ভ ছিল উত্তপ্ত তরল যাতে ছিল সৃষ্টির সমস্ত বীজ"
ঋগবেদ ১০.৭২.২
"তারপর যেখানে বিস্ফোরন ঘটল গলিত পদার্থ থেকে,বিন্দু থেকে যেন সব প্রসারিত হতে শুরু হল"
ঋগবেদ ১০.৭২.৩
"সেই বিস্ফোরিত অংশসমূহ থেকে বিভিন্ন গ্রহ,নক্ষত্র তৈরী হল"
ঋগবেদ ১০.৭২.৪
"তার এক জীবনপ্রদ অংশ থেকে পৃথিবী সৃষ্টি হল"
ঋগবেদ ১০.৭২.৮-৯
"তারপর সৃষ্ট ক্ষেত্রে সাতধাপে সংকোচন-প্রসারন সম্পন্ন হল।তারপর সৃষ্টি হল ভারসাম্যের।"
এই থেকেই স্পষ্ট বোঝা যায় বেদের সৃষ্টিতত্ত আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে কতটুকু সামঞ্জস্যপূর্ণ।সৃষ্টিতত্তের সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য মডেল “Lambda-CDM Concordance Model” অনুযায়ী “The evolution of the universe from a very uniform, hot, dense primordial state to its present অর্থাৎ একটি উত্তপ্ত, কেন্দ্রীভূত আদি অবস্থা থেকেই বর্তমান অবস্থার উত্থান।” এছাড়া বেদএ উল্লেখিত বিস্ফোরণ বর্তমান বিশ্বের বহুল আলোচিত বিগ ব্যাংগ তত্তের সাথে প্রায় পুরোপুরি মিলে যায়। আশ্চর্যের এখানেই শেষ নয়।বেদ এর মতে সৃষ্টির শুরুতেই ওঁম উচ্চারিত হয় আর এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরন । বেদান্ত সূত্র(4/22) "অনাবৃতিঃ শব্দহম" অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির শুরু যা মাত্র দুই বছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিস্কার করেছেন। এই শব্দ তরঙ্গকে আধুনিক বিজ্ঞানের ভাষায় Cosmic sound wave বলা হয়। ইউনিভার্সিটি অব এরিজোনা এর এস্ট্রোনমির প্রফেসর ডেনিয়েল জে আইনস্টাইন এবং জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটির পদার্থবিদ্যার প্রফেসর চার্লস বার্নেটের সম্মিলিত আর্টিকেল "Cosmic sound wave rules" থেকে কি করে এই শব্দের মাধ্যমে মহাবিশ্ব সৃষ্টি হল তার ব্যখ্যা দেয়া হল। আমরা জানি যে সৃষ্টির শুরুতে মহাবিশ্ব ছিল একটি ঘন,উত্তপ্ত পিন্ড(বেদের ভাষায় হিরন্যগর্ভ বা হিরন্ময় ডিম)।এই পিন্ডের মধ্যস্থিত পদার্থসমূহকে Cosmologist রা দুই ভাগে ভাগ করেন-Baryonic&Non-baryonic.Baryonic পদার্থ হল ইলেকট্রন,প্রোটন ও নিউট্রন।এইসময় এরা সকলেই ছিল আয়নিত অবস্থায়। প্রসারন শুরু হবার জন্য মূল ভূমিকা ই ছিল এই উত্তপ্ত ও আয়নিত Baryonic পদার্থগুলোর মধ্যস্থিত ইলেকট্রনগুলোর মাধ্যমে নিঃসৃত ফোটন কনাগুলো(Compton scattering of photon from electron)।এই ফোটন কনাগুলো উত্তপ্ত প্লাসমার সাথে Baryon-photon fluid তৈরী করে।কনাসমূহের মধ্যে সংঘর্ষের কারনে এই Fluid এর সংকোচন ঘটে কিন্তু এই সংকোচিত প্লাসমাই ফোটনসমূহকে উচ্চ বেগে বিচ্ছুরিত করে।যে স্থান থেকে ফোটনসমূহ নির্গত হয়ে যায় সেই স্থান ফাঁকা হয়ে যাওয়ায় সেখানে একটি নিম্নচাপ যুক্ত স্থান তৈরী হয় যা তার চারদিকের Fluid দ্বারা চাপ প্রাপ্ত হয়।আর এই চাপই সেই পানিতে একটি শব্দ তরঙ্গের সৃষ্টি করে,শুধু পার্থক্য হল এই যে এখানে কাউকে মুখে শব্দ করে তরঙ্গ তৈরী করতে হয়নি বরং ফোটন নির্গত হয়ে যাওয়ায় সৃষ্ট চাপের কারনেই এই তরঙ্গের তৈরী হয়। আর বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব মতে এই শব্দ হল ওঁ! তাই বেদের সৃষ্টিতত্ত পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এর Dr. Kevin Hurley বলেছিলেন
"How could Aryan sages have known all this 6000 years ago, when scientists have only
recently discovered this using advanced equipments which didn't exist that time!"
নোবেল লরেট Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন "A Cosmogony which no European conception has ever surpassed!"
ওঁ শান্তি শান্তি শান্তি
বিষয়: বিবিধ
৪৭১৫ বার পঠিত, ২১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
খিকখিকখিক!
ওঁ পূর্ণমদঃ পূর্ণমিদং পূর্ণাত্ পূর্ণমুদচ্যতে।
পূর্ণস্য পূর্ণমাদায় পূর্ণমেবাবশিষ্যতে
সরলার্থ : উহা (পরব্রহ্ম) পূর্ণ, ইহা (নামরূপে স্থিত ব্রহ্ম) পূর্ণ; এই সকল সূক্ষ্মও স্থূল পদার্থ পরিপূর্ণ ব্রহ্ম হইতে উদগত বা অভিব্যক্ত হইয়াছে। আর সেই পূর্ণস্বভাব ব্রহ্ম হইতে পূর্ণত্ব গ্রহণ করিলেও পূর্ণই অর্থাৎপরব্রহ্মই অবশিষ্ট থাকেন। ত্রিবিধ বিঘ্নের (আধ্যাত্মিক, আধিদৈবিক ও আধিভৌতিক) শান্তি হোক।ঈশ উপনিষদ। শান্তিপাঠ। [অতুলচন্দ্রসেন, সীতানাথ তত্ত্বভূষণ, মহেশচন্দ্রকর্তৃকঅনূদিত ও সম্পাদিত- উপনিষদের অখণ্ড সংস্করণ থেকে উদ্ধৃতকরা হলো।]
উপনিষদে বর্ণিত ব্রহ্ম অদ্বিতীয় সত্তা। ইনি সূক্ষ্মও স্থূল সকল কিছূরই উত্স। এই উত্স থেকে জগতের বিভিন্ন উপকরণের সৃষ্টি হয়। এর সমর্থন পাওয়া যায় অন্যান্য হিন্দু ধর্মগ্রন্থে। যেমন- মার্কেণ্ডয় পুরাণে আছে-
যা অব্যক্ত এবং ঋষিরা যাকে প্রকৃতি বলে থাকেন, যা ক্ষয় বা জীর্ণ হয় না, রূপ রস গন্ধ শব্দ ও স্পর্শহীন, যার আদি অন্ত নেই, যেখান থেকে জগতের উদ্ভব হয়েছে, যা চিরকাল আছে এবং যার বিনাশ নেই, যার স্বরূপ জানা যায় না, সেই ব্রহ্ম সবার আগে বিরাজমান থাকেন।মার্কেণ্ডয় পুরাণ/শ্রীসুবোধকুমার চক্রবর্তৗ।
উপনিষদ ও মার্কেণ্ডয় পুরাণ অনুসারে- দেখা যাচ্ছে, সৃষ্টির আদিতে পরমব্রহ্ম বিরাজ করেন। এবং সেই পরমব্রহ্ম থেকেই জগতের সব কিছু সৃষ্টি হয়। এই সৃষ্টি প্রক্রিয়ার স্তরগুলো সম্পর্কে মার্কেণ্ডয় পুরাণে যা বিবৃত হয়েছে, তা হলো-
সত্ত্ব (প্রকৃতি) রজ (যার প্রভাবে অহংকারসহ অন্যান্য মন্দগুণের জন্ম হয়) ও তম (অন্ধকার) এই তিন গুণ তাঁর মধ্যে পরস্পরের অনুকূলে ও অব্যাঘাতে অধিষ্ঠিত আছে।সৃষ্টিক্রিয়ায় প্রবৃত্ত হলে প্রধান তত্ত্ব প্রাদুর্ভূত হয়ে মহত্তত্ত্বকে (মহৎনামক তত্ত্ব) আবৃত করে। এই মহত্তত্ত্ব তিনগুণের ভেদে তিন প্রকার। এর থেকে তিন প্রকার ত্রিবিধ অহঙ্কার প্রাদুর্ভূত হয়। এই অহঙ্কারও মহত্তত্ত্বেআবৃত ও তার প্রভাবে বিকৃত হয়ে শব্দতন্মাত্রের সৃষ্টি করে। তা থেকেই শব্দ লক্ষণ আকাশের জন্ম। অহঙ্কার শব্দমাত্র আকাশকে আবৃত করে এবং তাতেই স্পর্শতন্মাত্রের জন্ম। এতে বলবান বায়ু প্রাদুর্ভূত হয়। স্পর্শই বায়ুর গুণ। শব্দমাত্র আকাশ যখন স্পর্শমাত্রকে আবৃত করে, তখন বায়ু বিকৃত হয়ে রূপমাত্রের সৃষ্টি করে। বায়ু থেকে জ্যোতির উদ্ভব, রূপ ঐ জ্যোতির গুণ। স্পর্শমাত্র বায়ু যখন রূপমাত্রকে আবৃত করে, তখন জ্যোতি বিকৃত হয়ে রসমাত্রের সৃষ্টি করে। তাতেই রসাত্মক জলের উদ্ভব। সেই রসাত্মক জল যখন রূপমাত্রকে আবৃত করে তখন জল বিকৃত হয়ে গন্ধমাত্রের সৃষ্টি করে। তাতেই পৃথিবীর জন্ম হয়।মার্কেণ্ডয় পুরাণ/শ্রীসুবোধকুমার চক্রবর্তৗ।
পুরাণের এই বিবৃত থেকে বুঝা যায় ব্রহ্মা প্রকৃতিকে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় রূপান্তর করে পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু এই বর্ণনা আমাদের কাছে সুষ্পষ্ট বর্ণনার পরিবর্তে এক দুর্বোধ্য কল্পনাকে জাগ্রত করে। আবার বিভিন্ন পণ্ডিতরা যখন এর ব্যাখ্যা নিজেদের মতো করে করতে থাকেন, তখন তা বিভিন্ন অর্থে প্রতীয়মান হতে থাকে।
মহাভারতের আদিপর্বের সৃষ্টিবর্ণন অংশের-এই বিশ্বসংসার কেবল ঘোরতর অন্ধকারে আবৃত ছিল। অনন্তর সমস্ত বস্তুর বীজভূত এক অণ্ড প্রসূত হইল। ঐ অণ্ডে অনাদি, অনন্ত, অচিন্তনীয়, অনির্বচনীয়, সত্যস্বরূপ নিরাকার, নির্বিকার, জ্যোতির্ময় ব্রহ্ম প্রবিষ্ট হইলেন। অনন্তর ঐ অণ্ডে ভগবান্ প্রজাপতি ব্রহ্মা স্বয়ং জন্ম পরিগ্রহ করিলেন। তত্পরে স্থাণু, স্বায়ম্ভুমনু দশ প্রচেতা, দক্ষ, দক্ষের সপ্ত পুত্র, সপ্তর্ষি, চতুর্দশ মনু জন্মলাভ করিলেন। মহর্ষিগণ একতানমনে যাঁর গুণকীর্তন করিয়া থাকেন, সেই অপ্রমেয় পুরুষ, দশ বিশ্বদেব, দ্বাদশ আদিত্য, অষ্টবসু, যমজ অশ্বিনীকুমার, যক্ষ, সাধুগণ, পিশাচ, গুহ্যক এবং পিতৃগণ উত্পন্ন হইলেন। তত্পরে জল, পৃথিবী, বায়ু, আকাশ, দশ দিক্, সংবত্সর, ঋতু, মাস, পক্ষ, রাত্রি ও অন্যান্য বস্ত ক্রমশঃ সঞ্চাত হইল। (কালীপ্রসন্নসিংহ কর্তৃকঅনূদিত সংস্করণ থেকে।)অনুসারে যে সার কথা পাওয়া যায় তা হলো- আদিতে ব্রহ্ম নামক পরম সত্তা ছিল। উক্ত সত্তা প্রকৃতিকে একটি বিশাল অণ্ডে রূপান্তরিত করলেন। উক্ত অণ্ড থেকে সৃষ্টি হয়েছিল বিশ্ব-চরাচর এবং দেবতাসহ অন্যান্য সকল প্রাণী।বলা যায় গ্রীক পুরাণের সাথে হিন্দু দর্শনের মূল কথা একই রকম।
কিন্তু নবী মোহাম্মদের গাধার পিঠে সওয়ার হয়ে মহাশুন্য ভ্রমন বিলাস নিশ্চয় আপনাকে NASA Space Station এর কথা মনে করিয়ে দেয়? নাকি???
হাসান (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “আমি হাজরে আসওয়াদের কাছে ঘুমিয়ে ছিলাম। সহসা জিবরীল এলেন। তিনি আমাকে চিমটি কাটলেন। আমি উঠে বসলাম কিন্তু কোন কিছু না দেখে আবার শুয়ে পড়লাম। তিনি আবার এসে আমাকে চিমটি কাটলেন। আমি আবার উঠে বসলাম এবং কিছু না দেখে আবার শুয়ে পড়লাম। তিনি তৃতীয়বার এলেন এবং পুনরায় চিমটি কাটলেন। এবারে আমি উঠে বসতেই তিনি আমার বাহু ধরে টান দিলেন। সেখানে আমি একটা সাদা বর্ণের জন্তু দেখতে পেলাম। তা ছিল খচ্চর ও গাধার মাঝামাঝি আকৃতির। তার দুই উরুতে দুটি পাখা। পাখার সাহায্যে সে পা সঞ্চালন করে। আর হাত দুটিকে সে দৃষ্টির শেষ সীমায় দিয়ে রাখে। তিনি আমাকে ঐ জন্তুটির ওপর সওয়ার করালেন। অতঃপর আমাকে নিয়ে রওনা দিলেন। দুজনের কেউ কাউকে হারিয়ে না ফেলি, এতটা পাশাপাশি আমরা চলতে লাগলাম।” হাসান (রা) তার বর্ণনায় বলেন, অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চলতে লাগলেন।আর তাঁর সাথে জিবরীলও চলতে লাগলেন। বাইতুল মাকদিস গিয়ে তাঁরা যাত্রাবিরতি করলেন।"
হাসান (রা) থেকে বর্ণিত।
সে রজনীটি ছিল রজব মাসের ২৬ তারিখের দিবাগত রজনী, নবীজী তখন শূয়ে ছিলেন উম্মে হানীর ঘরে সেখান থেকে জিব্রাঈল (আঃ) তাঁকে নিয়ে কাবার হাতিমে গেলেন সেখানে নবীজীর বক্ষ বিদীর্ণ করে কলব মোবারককেজান্নাতের স্বর্ণের রেকাবীতে জমজমের পানি দ্বারা ধৌত করে নবীজীকে বোরাকে আরোহন করিয়ে মক্কাশরীফ থেকে জেরূজালেমের বাইতুল মাকদাসে নিয়ে যান।আল্লাহ পাক সেখানে সকল নবীদের একত্রিত করেন, জিব্রাঈল (আঃ) নবীজীকে আগে বাড়িয়ে দেন, নবীজী সকলকে নিয়ে জমাতে নামায আদায় করেন।
তাহলে তো, কোরাণ-বেদ যেই লাউ সেই কদু। হাহা, হাহা,
আমি কি বল্লাম আর আপনে কি কইলেন ?
যান এইসব নিয়া না ঘাইটা কামসূত্র মুখস্ত করেনগে কাজে লাগবে :
আসেন এবার কিছু বাংলাচটি পড়ি ,
ভ্যাগাপন ব্রহ্মা লুচুর লুচু কাহীনি:
সেই পাত্রে জন্ম হয় ঋষি অগস্ত্য এবং অগস্ত্য জন্ম দেন সরস্বতীর | এই সূত্র অনুযায়ী সরস্বতী ব্রহ্মার নাতনি | আবার অন্য সূত্র বলে, ব্রহ্মার শুক্রাণু থেকে সরাসরি জন্ম হয় সরস্বতীর |
কিন্তু আত্মজার রূপ দেখে মুগ্ধ হন প্রজাপতি | তিনি তাঁর সঙ্গে যৌন সঙ্গম করতে চান | জন্মদাতার কামনা থেকে বাঁচতে পালিয়ে যান সরস্বতী | কিন্তু শেষ অবধি হার মানতে হয় ব্রহ্মার কামনার কাছে |
ব্রহ্মা এবং সরস্বতী স্বামী-স্ত্রীর মতো থাকেন পদ্ম ফুলে | প্রায় ১০০ বছর ধরে | তাঁদের পুত্রের নাম স্বয়ম্ভুমারু এবং কন্যা শতরূপা | কিন্তু এরপরেও ব্রহ্মার বিকৃত যৌন কামনা কমেনি | এতে বিদ্যা এবং জ্ঞানের দেপী সরস্বতী অভিশাপ দেন ব্রহ্মাকে | বলেন, দেবতাদের মূলস্রোতে থাকবেন না প্রজাপতি ব্রহ্মা | অর্থাৎ তিনি পূজিত হবেন না | হিন্দু দেবতাদের মূলধারার মধ্যে পড়েন না ব্রহ্মা | তাঁর রাজস্থানের পুষ্কর ছাড়া তাঁর মন্দির এবং অর্চনা বিরল | কুপিত হয়ে সরস্বতী তাঁকে ছেড়ে চলে যান | দেবী থেকে রূপান্তরিত হন নদীতে | সেখান থেকেই বৈদিক যুগের 'সরস্বতী নদী' | কৃষিপ্রধান সভ্যতার মূলে থাকা উর্বরতার উৎস এই নদীর উৎসমুখ ও প্রবাহ নিয়ে এখনও চলে গবেষণা |
ব্রহ্মার অজাচারের প্রমাণ ঐতেরেয় ব্রাহ্মণ, শতপথ ব্রাহ্মণ, মৎস্য পুরাণ এবং ভাগবৎ পুরাণেও আছে | সমাজতাত্ত্বিকরা মনে করেন, ঘনিষ্ঠজনের সঙ্গে যৌনাচার বৈদিক যুগে বহুল প্রচলিত ছিল | তাই বাবা-মেয়ে এবং ভাই-বোন যৌনতাকে তখন বংশবৃদ্ধি বা সন্তান উৎপাদনের কারণ দেখিয়ে 'অপরাধ' তকমার বাইরে রাখা হত | রামভক্তরা কানে আঙুল দিলেও কোনও কোনও সূত্র বলে, রাম-সীতাও নাকি আসলে ভাই-বোন ছিলেন |
ঐতিহাসিকরা মনে করেন, বৈদিক যুগের এই অন্ধকার রীতি-নীতি সমাজে প্রচলিত ছিল খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ থেকে ১০০০ খ্রিস্টাব্দ অবধি | সেইজন্যেই তো একমাত্র ব্রহ্মা জানেন গোপন কম্মো কী...
সূত্রঃ Here
আবার,
যাই হোক ইন্দ্র ছিলেন গৌতমের সবচেয়ে প্রিয় শিষ্য। খুব বিশ্বাস করতেন গৌতম ইন্দ্রকে।কিন্তু ইন্দ্রের নজর ছিল সবসময় গৌতমের স্ত্রীর দিকে। তিনি সবসময় সুযোগ খুজতেন যে কিভাবে অহল্যার সাথে সঙ্গম করা যায়।
একদিন মুনিবর তপস্যা করতে গেলেন। সেই সুযোগে ইন্দ্র পুরোপুরি মুনির ছদ্মবেশ ধরে এলেন মুনির পত্নির কাছে।চতুর ইন্দ্রের ছিদ্মবেশ ছিল খুবই নিখুত। তিনি এমনকি মুনির সব আচার আচরন নকল করেছিলেন।
যাই হোক তিনি যখন তাঁর গুরুর ছদ্মবেশ ধরে গুরুপত্নীর কাছে আসলেন, তখন গুরুপত্নী অহল্যা বিস্মিত হয়ে ভাবলেন যে তাঁর স্বামী মহামুনি গৌতম তপস্যা থেকে এত দ্রুত ফিরে আসলেন কেন। সে কথা তিনি গৌতম মুনি রূপী ইন্দ্রকে জিজ্ঞেস করলেন। ইন্দ্র উত্তর দিলেন,“প্রিয়তমা, তোমার কথা হঠাৎ করে মনে হল আর মন চঞ্চল হয়ে উঠলো। তোমার সৌন্দর্যের কথা মনে এলে আমার ধ্যান ট্যান সব টুটে যায়”।যাক পতিপ্রাণা নারী অহল্যা আর কিছু না হলে স্বামীর বাহুতে ধরা দিলেন। চলতে লাগলো রমন পর্ব।কামে জর্জরিত ইন্দ্রের একবার মনেও এলো না যে অহল্যা শুধু বিবাহিতা পরনারীই নন, স্বয়ং মাতৃসমা গুরুপত্নি। এভাবেই গুরুপত্নীকে নষ্ট করলেন দেবতাদের রাজা ইন্দ্র।
যাইহোক ইন্দ্র ঘর থেকে বেরিয়ে যাবার বেশ পরে আসল মুনি গৌতম তপস্যা থেকে ফিরে এলেন। এসে তিনি স্ত্রীর শরীরে রতি গন্ধ পেলেন। এবং অবাক হয়ে বললেন এ ব্যাপার কি? অহল্যা করজোড়ে বললেন যে স্বামী নিজেই একটু আগে তাঁর সাথে রমন করে এখন আবার তাঁকেই দোষারোপ করছেন কেন?
এই কথা শুনে মুনির মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ল। তিনি অমনি ধ্যান শুরু করে দিলেন। ধ্যানে জানতে পারলেন যে এই অপকর্মটি করেছে তারই প্রানপ্রিয় সন্তানতুল্য শিষ্য দেবতা ইন্দ্র। তিনি ক্রোধে অগ্নিশর্মা হয়ে ইন্দ্র কে ডাকতে লাগলেন। পুথিপত্র হাতে নিয়ে ইন্দ্র এমন নিরীহ ভঙ্গীতে প্রবেশ করলেন গুরুর ঘরে যেন তিনি ভাজা মাছটি উলটে খেতে জানেন না।
কিন্তু মুনি তখন ইন্দ্রকে লক্ষ করে সক্রোধে বলতে লাগলেন, "রে দুরাচার পাপী ইন্দ্র আমি আমার সব বিদ্যা শিক্ষা তোকে দান করলাম আরতুই আমাকে ভাল গুরু দক্ষিনা দিলি আমার স্ত্রীর সাথে ছলনা করে তার সাথে সহবাস করে জাতি নষ্টের মাধ্যমে?যা আমি তোকে অভিশাপ দিলাম তোর সারা শরীর যোনিময় (vagina) হোক ।“
অভিশাপ দেয়ার সাথে সাথে দেব্রাজ ইন্দ্রের সারা শরীর সহস্র যোনি (vagina) দিয়ে ভরে গেল। অনেকদিন পরে ইন্দ্র এই শাপ থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন কিন্তু সে কথা এখন থাক।
মুনি অহল্যাকেও শাপ দিলেন পাথরে পরিনত হবার।
সূত্রঃ-Amarblog.com
সব মিলিয়ে:
কামসূত্র বইটা কোথা থেকে এলো
সূত্র:উইকিপিডিয়া
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7238
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> রায়হান রহমান লিখেছেন : বয়স লুকাইতে চান কেন? পাঁকনা হজরত মোহাম্মদ সাল্লেল্লাহু আলাহুআসল্লাম আপনার কঁচি আম্মারে ফাঁটায়্যা ফালাইসে, তাই?আয়শা হতে বর্নিত- যখন নবী আমাকে বিয়ে করেন তখন আমার বয়স ছয় বছর , আর আমার বয়স যখন নয় বছর তখন আমি স্ত্রী হিসাবে তার গৃহে গমন করি। সহি মুসলিম, বই -০৮, হাদিস-৩৩১০
আয়শা হতে বর্নিত- যখন আল্লাহর নবী তাকে বিয়ে করেন তখন তার বয়স ছয় বছর, যখন তার বয়স নয় বছর তখন তিনি তার সাথে স্বামী হিসাবে বসবাস শুরু করেন ও তিনি তার সাথে মোট নয় বছর অতিবাহিত করেন( নবীর মৃত্যু পর্যন্ত)। সহি বুখারী, বই -৬২, হাদিস-৬৪
আয়শা থেকে বর্নিত – যখন আল্লাহর নবী তাকে বিয়ে করেন তখন তার বয়স ছিল ছয়, তার নয় বছর বয়েসে তারা স্বামী স্ত্রী হিসাবে বসবাস শুরু করেন। হিসাম বর্ননা করেন- আমি জ্ঞাত আছি যে আয়শা নবীর সাথে নয় বছর ঘর সংসার করেন। সহি বুখারী, বই – ৬২, হাদিস- ৬৫
উর্সা হতে বর্নিত- নবী তার বিয়ের কাবিন নামাতে লিখেছিলেন যে আয়শার বয়স যখন ছয় তখন তিনি তাকে বিয়ে করেন , যখন তার বয়স নয় বছর হয় তখন তার সাথে সংসার শুরু করেন। সহি বুখারী, বই- ৬২, হাদিস-৮৮
হিসামের পিতা হতে বর্নিত- খাদিজা মারা যাওয়ার তিন বছর পর নবী মদিনাতে হিযরত করেন। তার মারা যাওয়ার প্রায় দুই বছর পর নবী আয়শাকে বিয়ে করেন যখন তার বয়স ছিল ছয় বছর আর তার বয়স নয় বছর হলে তার সাথে ঘর সংসার শুরু করেন। সহি বুখারী, বই -৫৮, হাদিস- ২৩৬
আয়শা থেকে বর্নিত- আমার বয়স যখন ছয় কি সাত আল্লাহর নবী তখন আমাকে বিয়ে করেন। আমরা মদিনা গমন করলাম ও কিছু মহিলা আসল। বিশর’র বর্ননা মতে- যখন আমি খেলছিলাম তখন উম রূমান আমার কাছে আসল। তারা আমাকে নিয়ে সজ্জিত করল। অত:পর আমাকে আল্লাহর নবীর নিকট সমর্পন করা হলো আর আমার বয়স তখন নয় বছর। সুনান আবু দাউদ, বই- ৪১, হাদিস-৪৯১৫
আয়শা বর্ননা করেন যে – যখন আল্লাহর নবীর সাথে তার বিয়ে হয় তখন তার বয়স ছিল ছয়, আর যখন তার বয়স নয় বছর তখন নবী তাকে স্ত্রী হিসাবে ঘরে তোলেন আর তখন আয়শা তার সাথে তার খেলার পুতুল গুলিও নিয়ে যান। আর যখন নবী মারা যান তখন তার বয়স আঠার। সহি মুসলিম, বই-০০৮, হাদিস – ৩৩১১
The Most Complete Explanation There is a lot of misunderstanding in the Muslim world regarding the age of Hazrat Aisha at the time of her marriage to the Prophet Muhammad (PBUH). This misunderstanding has often led to the belief that child marriage is permissible in Islam; and still remains one of the favourite points used by many non-Muslims to create skepticism against the religion of Islam. The popularly believed notion is that Hazrat Aisha was 6 years old when her Nikah was performed in Mekkah; and 9 years old when she moved in to live with the Prophet (PBUH). However, an in-depth study of historical facts and authentic ahadith actually reveals that this information can not be true, and Hazrat Aisha was atleast 16-19 years old when she was married to the Prophet (PBUH). We will prove this fact in two parts: 1. Invalidating the authenticity of the narration(s) that state Hazrat Aisha's age to be 9 years at the time of her marriage. 2. Proving the actual age of 16-19 years via several ahadith from the AUTHENTIC books on ahadith PART 1: First, we must consider that there is ONLY ONE HADITH reported by Hisham bin Urwah that states Hazrat Aisha's age to be 9 when she moved in. (Note: Although this information is widely quoted and found in many Hadith and history books, it must be noted that this information has come from a single person, i.e. Hisham bin Urwah, who is the last narrator in this Hadith's chain of narrators, on the authority of his father. Thus, this Hadith is primarily a single Hadith. In general, a Hadith has more credibility if it is narrated by more people independently from diverse chains of narrators. In this case, there is basically only one source.) Hashim bin Urwah lived for 71 years. In the first part of his life, he lived in Madina. Following 131 AH, he moved to Iraq. Hashim had a huge number of students at Madina, and NONE of them - not even the most famous ones like Malik ibn Anas - reported to have learnt any such hadith from him. Practically, all the narrators of this Hadith were Iraqis.However: It is reported that Hisham bin Urwah's memory suffered in his later years in Iraq - to the extent that some of the traditions reported from Hisham bin Urwah could not be trusted for authenticity. (Mizanu'l-ai`tidal, by Al-Zahbi , Arabic, a book on the life sketches of the narrators of the Hadith, Al-Maktabatu'l-athriyyah, Sheikhupura, Pakistan, Vol 4, pg 301). Yaqub ibn Shaibah is reported to have said, "narratives reported by Hisham are reliable EXCEPT those that are reported through the people of Iraq". Even Malik ibn Anas, the most popular student of Hisham, discredited all narratives of Hisham that were reported through people of Iraq. (Tehzibu'l-tehzib, by Ibn Hajar al-Asqalani, Arabic, Dar Ihya al-turath al-Islami, one of the most well known books on the life and reliability of the narrators of the traditions of the Prophet (PbuH), vol 11, pg 48 - 51). PART 2: There are ahadith from Sahih Bukhari and Sahih Muslim, and also from earlier Islamic histories, that suggest that Hazrat Aisha must have been older than nine when married. We list some of them below: According to ahadith in Bukhari and Muslim, Hazrat Aisha is said to have joined the Prophet Muhammad (PBUH) on the raid that culminated in the Battle of Badr, in 624 CE. However, because no one below the age of fifteen was allowed to accompany raiding parties, Hazrat Aisha should have been at least fifteen in 624 CE and thus at least thirteen when she was married following the Hijra in 622 CE. The earliest surviving biography of Hazrat Muhammad PBUH (Ibn Hisham’s recension of Ibn Ishaq’s Sirat Rashul Allah), records Hazrat Aisha as having converted to Islam before Hazrat Umar ibn al-Khattab, during the first few years of Islam around 610 CE. In order to accept Islam she must have been walking and talking, hence at least three years of age, which would make her at least fifteen in 622 CE. According to many Ahadith in Bukhari, it is believed Hazrat Aisha participated in the battle of Badr and Uhud. Also in Bukhari (Kitabu’l-maghazi) Ibn `Umar states that the Prophet did not permit me to participate in Uhud, as at that time, I was 14 years old. But on the day of Khandaq, when I was 15 years old
Click here to read more
The Most Complete Explanation There is a lot of misunderstanding in the Muslim world regarding the age of Hazrat Aisha at the time of her marriage to the Prophet Muhammad (PBUH). This misunderstanding has often led to the belief that child marriage is permissible in Islam; and still remains one of the favourite points used by many non-Muslims to create skepticism against the religion of Islam. The popularly believed notion is that Hazrat Aisha was 6 years old when her Nikah was performed in Mekkah; and 9 years old when she moved in to live with the Prophet (PBUH). However, an in-depth study of historical facts and authentic ahadith actually reveals that this information can not be true, and Hazrat Aisha was atleast 16-19 years old when she was married to the Prophet (PBUH). We will prove this fact in two parts: 1. Invalidating the authenticity of the narration(s) that state Hazrat Aisha's age to be 9 years at the time of her marriage. 2. Proving the actual age of 16-19 years via several ahadith from the AUTHENTIC books on ahadith PART 1: First, we must consider that there is ONLY ONE HADITH reported by Hisham bin Urwah that states Hazrat Aisha's age to be 9 when she moved in. (Note: Although this information is widely quoted and found in many Hadith and history books, it must be noted that this information has come from a single person, i.e. Hisham bin Urwah, who is the last narrator in this Hadith's chain of narrators, on the authority of his father. Thus, this Hadith is primarily a single Hadith. In general, a Hadith has more credibility if it is narrated by more people independently from diverse chains of narrators. In this case, there is basically only one source.) Hashim bin Urwah lived for 71 years. In the first part of his life, he lived in Madina. Following 131 AH, he moved to Iraq. Hashim had a huge number of students at Madina, and NONE of them - not even the most famous ones like Malik ibn Anas - reported to have learnt any such hadith from him. Practically, all the narrators of this Hadith were Iraqis.However: It is reported that Hisham bin Urwah's memory suffered in his later years in Iraq - to the extent that some of the traditions reported from Hisham bin Urwah could not be trusted for authenticity. (Mizanu'l-ai`tidal, by Al-Zahbi , Arabic, a book on the life sketches of the narrators of the Hadith, Al-Maktabatu'l-athriyyah, Sheikhupura, Pakistan, Vol 4, pg 301). Yaqub ibn Shaibah is reported to have said, "narratives reported by Hisham are reliable EXCEPT those that are reported through the people of Iraq". Even Malik ibn Anas, the most popular student of Hisham, discredited all narratives of Hisham that were reported through people of Iraq. (Tehzibu'l-tehzib, by Ibn Hajar al-Asqalani, Arabic, Dar Ihya al-turath al-Islami, one of the most well known books on the life and reliability of the narrators of the traditions of the Prophet (PbuH), vol 11, pg 48 - 51). PART 2: There are ahadith from Sahih Bukhari and Sahih Muslim, and also from earlier Islamic histories, that suggest that Hazrat Aisha must have been older than nine when married. We list some of them below: According to ahadith in Bukhari and Muslim, Hazrat Aisha is said to have joined the Prophet Muhammad (PBUH) on the raid that culminated in the Battle of Badr, in 624 CE. However, because no one below the age of fifteen was allowed to accompany raiding parties, Hazrat Aisha should have been at least fifteen in 624 CE and thus at least thirteen when she was married following the Hijra in 622 CE. The earliest surviving biography of Hazrat Muhammad PBUH (Ibn Hisham’s recension of Ibn Ishaq’s Sirat Rashul Allah), records Hazrat Aisha as having converted to Islam before Hazrat Umar ibn al-Khattab, during the first few years of Islam around 610 CE. In order to accept Islam she must have been walking and talking, hence at least three years of age, which would make her at least fifteen in 622 CE. According to many Ahadith in Bukhari, it is believed Hazrat Aisha participated in the battle of Badr and Uhud. Also in Bukhari (Kitabu’l-maghazi) Ibn `Umar states that the Prophet did not permit me to participate in Uhud, as at that time, I was 14 years old. But on the day of Khandaq, when I was 15 years old
Click here to read more
জড়িত?
ব্রহ্ম হল ভগবানের অপর নাম। একদা ব্রহ্ম কৌতুহলে একটি প্রতিকৃতি সৃষ্টি করেন।ব্রহ্মের বানানো প্রতিকৃতি টা এক সময় ব্রহ্মের কাছে পছন্দ হয়ে যায়, ফলে ব্রহ্ম সেটার ভিতরে প্রাণের সঞ্চার করেন।প্রাণ পেয়ে প্রতিকৃতিটি একটি মেয়ে রূপ ধারন করেন। মূলত ব্রহ্ম নিজের অজান্তে একটি মেয়ে বানিয়েছেন। ব্রহ্ম তখন এই মেয়ের প্রেমে আসক্ত হয়ে পড়েন।
ব্রহ্ম অবশেষে তার নিজের সৃষ্ট
মেয়ে কে জোড় করে গর্ভবতী করে ব্রহ্মর মেয়ের নাম দেওয়া হয় শতরূপা
যাই হোক শতরূপা গর্ভবতী হল কিন্তু ছয় হাজার বছর পরেও প্রসব হবার কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছেনা। ব্রহ্ম তথা ভগবান রাগ করে মর্ত ছেড়ে স্বর্গে চলে যান।
আরো ছয় হাজার বছর পরে হঠাৎ করে শতরূপার প্রসব বেদনা শুরু হয়। ব্রহ্ম তথা ভগবানের দেহে শিহরণ সৃষ্টি হয়, তিনি পুনরায় মর্তে ফিরে আসেন কিন্তু শতরূপার প্রসবের কোন কুল কিনারা নাই, শুধু বেদনাই অনুভুত হচ্ছে।
ভগবান স্বর্গে ফিরে গেলেন। আরো ছয় হাজার বছর পড়ে খবর আসল শতরূপা প্রসব করেছেন।
ভগবান খুশিতে টগবগ হয়ে মর্তে ফিরে আসেন, শতরূপার প্রসবকৃত সৃষ্ট দেখার জন্য ভগবানের তাড়া সইছিল না। তিনি শতরূপার কাছে আসলেন এবং তাজ্জব হয়ে দেখলেন শতরূপা একটি বিশাল আকৃতির আণ্ডা প্রসব করেছেন! আটার হাজার বছর অপেক্ষার পর শতরূপা একটি বিশালকায় আন্ডা প্রসব করেছেন এটা দেখে ব্রহ্ম
তথা ভগবানের মেজাজ গেল তিরিক্ষী হয়ে। শতরূপা আন্ডা প্রসব করলেও মূলত আন্ডার অধিকারী ব্রহ্মই ছিল। তাই প্রচন্ড গোস্বায় ব্রহ্ম আন্ডাটি হাতে তুলে নিয়ে ফুটবলের মত
করে বিশাল একটি লাথি মারেন। ব্রহ্মের প্রচন্ড লাথিতে আন্ডা চৌচির হয়ে পড়ল। আন্ডার যে অংশ উপরে উঠে গেল তা দিয়ে আকাশ সৃষ্টি হয়েছে। আর যা নীচে পড়ে গেল তা দিয়ে জমিন সৃষ্টি হয়েছে।যেহেতু ব্রহ্মের লাথির আঘাতে ব্রহ্মের
আন্ডা থেকেই মহাবিশ্ব সৃষ্টি,
সেহেতু মহা বিশ্বের অপর নাম ব্রহ্মাণ্ড ।
[তথ্যসূত্র]
শতরুপা
In Hindumythology, when Brahmawas creating the universe, he made a female deity known asShatarupa(literally śata-rūpā,she of a hundred beautiful forms). According to the Matsya Purana, Shatarupa was known by different names, including Satarupa, Sarasvati, Sandhya, or Brahmi.
Hindu mythology uses her story to explain Brahma'sfour heads. When Brahma created Shatarupa, he was immediately infatuated and pursued her wherever she went. Shatarupā moved in various directions to avoid his gaze but wherever she went, Brahmā developed another head until he had four, one for each direction of the compass. Desperate, Shatarupa leaped over him to stay out of his gaze even for a moment. A fifth head, however, appeared above the others. Thus, Brahmā developed five heads. At this moment Shivaappeared, cut off the top head and determined that since Shatarupā was Brahma's daughter (being created by him), it was wrong and incestousof Brahma to become obsessed with her. He directed that there be no proper worship in India for the "unholy" Brahma. Thus, only the other two Gods of the Trimurti, Vishnuand Shivacontinue to be worshipped, while Brahma is almost totally ignored. Ever since the incident, Brahma has been reciting the four Vedas, one from every mouth, in his attempt at repentance.
Another version of the story describes Shatarupa as a deity with beauty in many forms. After Brahma had grown his fifth head Shatarupa had turned into a cow to avoid his lust. When Brahma found out he turned into a bull in order to continue to follow Shatarupa, eventually finding her. She hid in the form of another animal in order to quell his unnatural lust. But, alas, Brahma found out again and incarnated as the appropriate male animal. Again, she hid in the form of another animal. This continued until all of the animals of all kinds in today's world were born and Shiva finally ripped off one of Brahma's five heads to put an end to his lust.
তথ্যসূত্র:Wikipedia
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7238
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> রায়হান রহমান লিখেছেন : তাইলে আপনের বালছাল কোরান-হাদিসে যা লেখা আছে সব মিথ্যা।এইডা আগে কইবেন্না??
আব্বে এইগুলা তো কোরআন হাদীসের আলোকেই রেফারেন্স দেয়া।
টিকটিকির লেজ একদিন খসবেই, আজ আমনের শরীরে পাত্থরী চুন পড়ছে তাই লেজ ও লেজ গোড়ালী সহ সবই খইস্যা পড়ল।
সনাতনী ধর্ম গ্রন্থের যে কাহিনী আমনে বয়ান করিলেন তা হাঁছা কথা না মিঁছা কথা হেইডা বুঝার মত কুন ব্যক্তি দুনিয়ায় বাইচা নাই, কেবল আমনে ছাড়া। আমার কথা অন্যখানে।
বেদের নাম নিবার বেলায় তা আমনের ভাষায় 'পবিত্র বেদ' হইয়া গেল।
আর কোরআনের নাম নিবার সময় তা 'পবিত্র কোরআন' হয়না কেন? বুঝাইয়া কইবেন?
আমনের মত কট্টর কাপালিক আকাটা হিন্দু আল্লাহর নামটি লিখতে গিয়া ভুল করেন, হেই ধরনের একখান বেজন্মা আকাটা জ্ঞানী কাউরে ধর্ম জ্ঞান দিলে সেইটা অন্যরা হুলো হুলি কইরা লুইটা নিব তা ভাইবলেন কেমনে? আমনে জন্য শিবলিঙ্গ থেরাপী ছাড়া অন্য থেরাপী কার্যকর হইবে না তা আমি শুরুতেই বুইঝা লইয়াছিলাম।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7238
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
নতুন ভগবান এসে ভগবান মনু ও দেবীর ঐ সংযোগস্থল কোপ দিয়ে কেটে দিল। সে থেকে শিবলিঙ্গ পূজা শুরু।
ভগবান মনু(শিব)একবার এক দেবীর সাথে কামলীলা করতে গিয়ে মনুর অতি উত্তেজনার ফলে উক্ত দেবীর প্রাণনাশের অবস্থা হয়েছিল। ঐ দেবী তখন প্রাণ রক্ষার জন্য আরেকজন ভগবান কে ডাকল। নতুন ভগবান এসে ভগবান মনু ও দেবীর ঐ সংযোগস্থল কোপ দিয়ে কেটে দিল। সে থেকে শিবলিঙ্গ পূজা শুরু।
নইলে হেতেও কামসূত্র পড়সে !
কি ঠ্যালা মাইরি !
মন্তব্য করতে লগইন করুন