ইসলাম ধর্মে নারীর মর্যাদা............................

লিখেছেন লিখেছেন গ্রামের পথে পথে ২০ আগস্ট, ২০১৪, ০১:৪৯:০০ রাত



সূরা মুমিনূন :

১। মুমিনগণ সফলকাম হয়ে গেছে,

২। যারা নিজেদের নামাযে বিনয়-নম্র;

৩। যারা অনর্থক কথা-বার্তায় নির্লিপ্ত,

৪। যারা যাকাত দান করে থাকে

৫। এবং যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে।

৬। তবে তাদের স্ত্রী ও মালিকানাভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে সংযত না রাখলে তারা তিরস্কৃত হবে না।


সূরা বাকারা

২৮২। ......দুজন সাক্ষী কর, তোমাদের পুরুষদের মধ্যে থেকে। যদি দুজন পুরুষ না হয়, তবে একজন পুরুষ ও দুজন মহিলা।......।

সুরাহ তালাক আয়াত ৪

তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের ঋতুবর্তী হওয়ার আশা নেই, তাদের ব্যাপারে সন্দেহ হলে তাদের ইদ্দত হবে তিন মাস। আর যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি, তাদেরও অনুরূপ ইদ্দতকাল হবে। গর্ভবর্তী নারীদের ইদ্দতকাল সন্তানপ্রসব পর্যন্ত। যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার কাজ সহজ করে দেন।

সহিহ্‌ বোখারী ভল্যুম ৫,৭০৯:

"সাহাবী আবু বাক্‌রা বলছেন, নবী (দঃ) বলেছেন যে, যে জাতি নারীর ওপরে নেতৃত্ব দেবে, সে জাতি কখনো সফলকাম হবে না।"

সহিহ্‌ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭:

আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন:

এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম। তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে।”


সহিহ্‌ মুসলিম, বই ৩১ হাদিস ৫৯৬৬:

"আবু মূসার বর্ণনা মতে নবী (দঃ) বলেছেন: "পুরুষদের মধ্যে অনেকেই ত্রুটিমুক্ত কিন্তু নারীদের মধ্যে কেউ-ই ত্রুটিমুক্ত নয়, কেবল ইমরানের কন্যা মেরী এবং ফারাওয়ের স্ত্রী আয়েশা ছাড়া।"

সহিহ্‌ বোখারি ভল্যুম ৭, হাদিস ৩০:

"আবদুল্লা বিন ওমর বলেছেন, আল্লাহর নবী বলেছেন যে তিন জিনিসের মধ্যে অশুভ আছে, নারী, বাড়ী আর ঘোড়া।"

বিষয়: বিবিধ

১৮২৬ বার পঠিত, ১৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

256178
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০২:২৪
শুভ্র আহমেদ লিখেছেন : অন্য ধর্ম বাদ থাকবে কেনো? হয়ে যাক?
256185
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০২:৩৩
শুভ্র আহমেদ লিখেছেন :
মনুসংহিতা এবং নারী
“নৈতা রূপং পরীক্ষন্তে নাসাং বয়সি
সংস্থিতিঃ/
সুরূপং বা বিরূপং বা পুমানিত্যেব ভুঞ্জতে
॥“ (৯:১৪), অর্থাৎ “যৌবনকালে নারী রূপ
বিচার করে না, রূপবান বা কুরূপ পুরুষ মাত্রেই
তার সঙ্গে সম্ভোগ করে।”

স্বভাব এস
নারীনাং নরাণামিহ দূষণম্/অতোহর্থান্ন
প্রমাদ্যন্তি প্রমদাসু বিপশ্চিতঃ॥” (২:২১৩)
অর্থাৎ “নারীর স্বভাবই হলো পুরুষদের দূষিত
করা...”!
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০২:৫২
199759
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : আপনার সাথে সহমত। আসলে সব ধর্ম গ্রন্থই স্রেফ আবর্জনা। ধন্যবাদ।
২০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:০৬
199922
শুভ্র আহমেদ লিখেছেন : ওয়াহ হাহ হাহ হাহ হাহ
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:৫৩
200060
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : তো ভাইজান, এইবার ইসলামের তেনা চ্যাননি ইস্তফা দেন। ধন্যবাদ।
২২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:৪০
200673
শুভ্র আহমেদ লিখেছেন :
কেউ আমারে মাইররাল্লা রে কেউ আমারে মাইররাল্লা

ইমরানের মেয়ের নাম কি আয়শা? কোথায় পাইছেন ভাই? আপনি না আরবী জানেন! তাইলে এই অবস্থা (?)
256193
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৩:০২
সজল আহমেদ লিখেছেন : আসুন জাল হাদীস গুলো দেখিঃ-
৬। তবে তাদের স্ত্রী ওমালিকানাভুক্ত দাসীদেরক্ষেত্রে সংযত না রাখলে তারা তিরস্কৃত হবে না।

এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম।তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম।এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে।”

"পুরুষদের মধ্যে অনেকেই ত্রুটিমুক্ত কিন্তু নারীদের মধ্যে কেউ-ই ত্রুটিমুক্ত নয়, কেবল ইমরানের কন্যা মেরী এবং ফারাওয়ের স্ত্রী আয়েশা ছাড়া।"
(ফারাওয়ের স্ত্রী আয়েশা কে ? আর কোন হাদীসে ফারাও লেখা আছে নাকি ?)
"আবদুল্লা বিন ওমর বলেছেন, আল্লাহর নবী বলেছেন যে তিন জিনিসের মধ্যে অশুভ আছে, নারী, বাড়ী আর ঘোড়া।"

হেঁদু ধর্ম পুরুষকে বসাইয়াছেন প্রভুর (দেবতার) আসনে আর নারীকে করিয়াছেন গোলামঃ- মনুসংহিতার [৫:১৫৪] তে বিধান রহিয়াছেঃ বিশীলঃ কামবৃত্তো বা গুণৈর্বা পরিবর্জিতঃ । উপচর্যঃ স্ত্রিয়া সাধ্বা সততং দেববত্ পতিঃ \\ ১৫৪ \ \ অর্থঃ “পতি সদাচারহীন (চরিত্রহীন) পরস্ত্রীর সঙ্গে যৌন সম্পর্কযুক্ত বা গুণহীন হলেও সতী স্ত্রী সেই পতিকে দেবতার মতই পুজো করিবে।” সূত্রঃ মনুসংহিতার [অধ্যায়-৫, পৃষ্ঠা- ১৬২, শ্লোক-১৫৪, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়] [!] পতির সব দোষই নিবরে সহ্য করিবে পত্নী কিন্তু পত্নীর কোন দোষ করা চলিবে না। পতির পরস্ত্রীতে আসক্ত হওয়াটা কোন দোষের নয়। হিন্দু ধর্মে আছে পতির মৃত্যুর পর পত্নীর পুনরায় বিয়ে করা যাইবে না। কিন্তু পত্নীর মৃত্যু হলে দাহ ও অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া শেষে পুরুষ পুনরায় বিয়ে করিতে পারিবে। পুরুষ তাহার অতিক্রিয়া নিবৃত্ত করার জন্য পুনরায় বিয়ে করিতে পারিবে কিন্তু যে মেয়ের স্বামী বিবাহের রাতে কিংবা বিবাহের দু’তিন মাসের মধ্যে মরিয়া যায়; সেই মেয়েকে কেন সারাটি জীবন বিধবা সাজিয়া থাকিতে হইবে?হিন্দু ধর্মে মেয়েদের অতিক্রিয়ার কি কোনই মূল্য নাই? হিন্দু ধর্মে আছেঃ কামনত্ত ক্ষপয়েদ্দেহং পুষ্পমূলফলৈঃ শুভৈঃ । ন তু নামাপি গৃহ্নীয়াত্ পত্যৌ প্রেতে পরস্য তু \\ ১৫৭ \\ অর্থঃ ”পতির মৃত্যুর পর পত্নী ফলমূলের স্বল্পাহার দ্বারা দেহ ক্ষয় করিবে, তবু পর পুরুষের নাম করিবে না।” সূত্রঃ মনুসংহিতা [অধ্যায়-৫ , শ্লোক- ১৫৭, পৃষ্ঠা- ১৬৩, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়] ভার্যায়ৈ পূর্বমারিণ্যৈ দত্ত্বাগ্নীনন্ত্যকর্মণি । পুনর্দারক্রিয়াংকুর্যাত্ পুনরাধানমেব চ \\ ১৬৮ \\ অর্থঃ ”পত্নীর মৃত্যুর হইলে দাহ ও অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া শেষে পুরুষ আবার বিয়ে করিবে।” সূত্রঃ মনুসংহিতা [অধ্যায়-৫, শ্লোক-১৬৮, পৃষ্ঠা-১৬৪, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়] অপর এক মতে আছেঃ বিয়ে ছাড়া নারীর মুক্তি নাই। কাঙ্খিত স্বর্গ প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে নারীদের অবশ্যই বিয়ে করিতে হইবে। নারীরা চিরকুমারী থাকিতে পারিবে না। কিন্তু পুরুষেরা চিরকুমার হইয়া থাকিতে পারিবেন। তাহা হইলে হিন্দু ধর্মে নারী-পুরুষের সম অধিকার কোথায়?এছাড়াও হেঁদু ধর্মে নারী তাহার পুত্রের সম্পত্তি হইতে এতটুকুও পায়না।নারীরা নাকি পুরুষের দাস ইহাও হেঁদু ধম্মের মূলনীতি!

আরো তথ্য:,,,,
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৩:৫২
199766
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : কোরাণের সূরা এবং সহিহ হাদীসের সব জলজ্যান্ত রেফারেন্স দেয়া আছে। জাল পেলেন কই???

হিন্দু ধর্মের আবর্জনা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ। তবে ইসলাম নিয়ে পিছলামি করারও সুযোগ নেই।

কৃষ্ণ, বুদ্ধ, মোহাম্মদ, যিশু, গুরুনানক......এগুলো সব ভন্ড বদমাসের হাড্ডি।
256226
২০ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৫৩
স্ব.ঘোষিত.নাস্তিক লিখেছেন : গ্রামের পথে পথে@তোরে কাছে পাইলে জুতার মধ্যে গু দিয়া তোর গালে মারতাম@তোর মাথার ভিত্রে গুবরও
নাই
২২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:৩৭
200671
শুভ্র আহমেদ লিখেছেন : জব্বর কথা বলছেন। এই আবাল টায় যে কোথা থেকে এসব যোগার করে, মাথাই হ্যাং খাইয়া যায়। এর আগে একবার বলেছিলেন : ফারাও এর বৌয়ের নাম আয়শা। দিছিলাম কোমড় ভাইঙ্গা। এরপরে ঐ নিকে আর লেখে না। এর কাজ দেখলে শরীর জ্বলে। খালি পিসলামি করে। কষ্ট করে যে ডিবেট করব সেই উপায় নাই। আগেই পায়খানায় পালায়।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ১০:৪৬
284966
আল্লাহর সন্তুষ্টি লিখেছেন : Applause
256227
২০ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৫৫
স্ব.ঘোষিত.নাস্তিক লিখেছেন : একটা নারীর যখন
জন্ম হয়, ইসলাম
বলে, "যার
ঘরে প্রথমে কন্যা সন্তান
হয় সেই ঘর
বরকতময়"।
নারী যখন
যুবতী হয়, ইসলাম
ঘোষনা দেয়
যে "তার
মেয়েকে সঠিক
ভাবে লালন পালন
করে ভাল পাত্র
দেখে বিয়ে দেয়
তার জন্য জান্নাত
ওয়াজিব হয়ে যায়।"
নারী যখন
বিবাহিত, ইসলাম
বলে "সেই পুরুষই
সর্বোত্তম যে তার
স্ত্রীর
কাছে উত্তম"।
নারী যখন সংসারী,
ইসলাম
বলে "স্ত্রীর
দিকে দয়ার
দৃষ্টিতে তাকানো সওয়াবের
কাজ।
এমনকি স্ত্রীকে আদর
করে মূখে এক
লোকমা খাবার
তুলে দেয়াও"।
নারী যখন
গর্ভবতী, ইসলাম
বলে, "গর্ভাবস্থায়
যে নারী মারা যায়
সে শহীদের
মর্যাদাপায়"।
নারী যখন মা,
ইসলাম
বলে "মায়ের পদ
তলে সন্তানের
বেহেশত"।
২০ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:১৪
199828
সজল আহমেদ লিখেছেন :
স্ব.ঘোষিত.নাস্তিকলিখেছেন : একটা নারীর যখন
জন্ম হয়, ইসলাম
বলে, "যার
ঘরে প্রথমে কন্যা সন্তান
হয় সেই ঘর
বরকতময়"।
নারী যখন
যুবতী হয়, ইসলাম
ঘোষনা দেয়
যে "তার
মেয়েকে সঠিক
ভাবে লালন পালন
করে ভাল পাত্র
দেখে বিয়ে দেয়
তার জন্য জান্নাত
ওয়াজিব হয়ে যায়।"
নারী যখন
বিবাহিত, ইসলাম
বলে "সেই পুরুষই
সর্বোত্তম যে তার
স্ত্রীর
কাছে উত্তম"।
নারী যখন সংসারী,
ইসলাম
বলে "স্ত্রীর
দিকে দয়ার
দৃষ্টিতে তাকানো সওয়াবের
কাজ।
এমনকি স্ত্রীকে আদর
করে মূখে এক
লোকমা খাবার
তুলে দেয়াও"।
নারী যখন
গর্ভবতী, ইসলাম
বলে, "গর্ভাবস্থায়
যে নারী মারা যায়
সে শহীদের
মর্যাদাপায়"।
নারী যখন মা,
ইসলাম
বলে "মায়ের পদ
তলে সন্তানের
বেহেশত"।

চমত্‍কার রেফারেন্স!
গ্রামের পথে পথে আর কি আয়াত আছে আপনার কাছে ?
২০ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:৪৬
199842
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : কথায় বলে- দুষ্ট লোকের মিষ্টি কথায় ভুলিতে নাই


মনের মাধুরী মিশানো এসব মিষ্টি কথা কোরান-হাদীসের কোথায়, কোন অধ্যায়ে লেখা আছে? বলেন তো, শুনি?
256371
২০ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:০১
একাকী মানুষ লিখেছেন : আরে আপনি কই আছিলেন এতদিন আপনারেই তো দরকার |
343548
২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ১০:৫৬
আল্লাহর সন্তুষ্টি লিখেছেন : তোমাদের মত অন্ধেরা যারা কিনা নিজের বাবার বৈধ সন্তান কিনা তাই বুঝার বিবেক-বুদ্ধি নাই,

তারা আবার কুরআনের আইয়াত অথবা ইসলামের সত্যতা বুঝার বিবেক-বুদ্ধি কোথায় পাবে,

তোমাদের জন্য কোরআন কি বলে শুন ঃঃ--
"তাদের অবস্থা সে ব্যক্তির মত, যে লোক কোথাও আগুন জ্বালালো এবং তার চারদিককার সবকিছুকে যখন আগুন স্পষ্ট করে তুললো, ঠিক এমনি সময় আল্লাহ তার চারদিকের আলোকে উঠিয়ে নিলেন এবং তাদেরকে অন্ধকারে ছেড়ে দিলেন। ফলে, তারা কিছুই দেখতে পায় না, (বাকারা-১৭)"


"""তারা বধির, মূক ও অন্ধ। সুতরাং তারা ফিরে আসবে না, (বাকারা-১৮)""

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File