প্রৌঢ় বয়সে বন্ধুদের বাড়ীতে গিয়ে তাদের শিশু কন্যাদের বিয়ে করার প্রস্তাবদেয়া কি পুরুষের জন্য সুন্নত?

লিখেছেন লিখেছেন গ্রামের পথে পথে ২৮ এপ্রিল, ২০১৪, ০৫:৫৪:৪৯ সকাল

উর্সা হতে বর্নিত- আল্লাহর নবী আবু বকরকে তার কন্যা আয়শাকে বিয়ে করার প্রস্তাব দিলেন।আবু বকর বললেন- কিন্তু আমি তো তোমার ভাই হই। নবী বললেন-তুমি তো আমার ধর্ম সম্পর্কিত ভাই, তাই আয়শাকে বিয়ে করাতে আমার কোন বাধা নেই। সহি বুখারী, ০৭:১৮

ইসলামি পন্ডিতরা বহু গবেষণা করে দুর্বল আর সবল হাদিস বের করে যতই প্রমান করার চেষ্টা করুক না কেন যে আয়শার বয়স ছয় বছর ছিল না যখন তার বিয়ে হয় প্রৌঢ় মোহাম্মদের সাথে , তা হালে পানি পাবে না কারন যতগুলো হাদিস পাওয়া তার সবই সহি হাদিস মানে পরীক্ষিত হাদিস। বহু পরীক্ষা নিরীক্ষার পরেই এসব হাদিসকে সংকলন করা হয়েছে। এখন কেউ এসে হঠাৎ করে বলল এসব দুর্বল হাদিস আর তাই এসব বাদ দিতে হবে- এরকম মামা বাড়ীর আবদার চলবে বলে মনে হয় না।

এ বিষয়ে একজন ইসলামী পন্ডিতের সাথে আলাপ করার সৌভাগ্য হয়েছিল। তিনি বললেন- সেই নয় বছর বয়েসে আয়শার নাকি মাসিক রজস্রাব শুরু হয়। আর তাই তখন মোহাম্মদের সাথে তার ঘর করার বিষয়ে কোন আপত্তি থাকতে পারে না।কোথা থেকে এ পন্ডিত এ তথ্য অবগত হলেন তা অবশ্য জ্ঞাত করেন নি। যদিও আমরা জানি ১৩/১৪ বছর হলো মেয়েদের মাসিক রজস্রাব হওয়ার সাধারন সময়। ব্যাতিক্রম হিসাবে কোন কোন মেয়ের ৭/৮ বছরেও হতে পারে যা নিতান্ত অস্বাভাবিক।এখন আয়েশার ৯ বছরে রজস্রাব হলেও সে মানসিক বা দৈহিক ভাবে একজন ৫৪ বছরের প্রৌঢ়ের সাথে স্ত্রী হিসাবে ঘর করার যোগ্য ছিল কি না তা এসব পন্ডিতদের কাছে গুরুত্বপূর্ন নয় কারন মোহাম্মদের সব কাজ কারবারই তাদের কাছে আল্লাহর নির্দেশ হিসাবে বিশ্বাস্য। তাই তা আদর্শ ।এমন কি এটাও তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ন না যে , অন্য সাধারন মানুষরা যা করবে একজন আল্লাহর নবীর পক্ষে তা করা মানানসই কিনা।পুতুল হাতে নিয়ে শিশু আয়শা ৫৪ বছরের প্রৌঢ় মোহাম্মদের ঘরে তার বিছানায় যাচ্ছে স্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে তাও তাদের কাছে দৃষ্টি কটু লাগে না। খোদ মোহাম্মদের মনেও এ নিয়ে কোন বিকার নেই। বেশ খুশী ও ফুর্তি নিয়েই তিনি আয়শার সাথে সহবত করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন।এ হেন নবীর আদর্শ অনুসরন করতে গিয়ে সকল মুমিন মুসলমানের উচিত ৬/৭ বছরের মেয়েকে বিয়ে করা।আয়েশাকে বিয়ে করে মোহাম্মদ প্রমান করতে চেয়েছিলেন যে বন্ধুর কন্যাকেও বিয়ে করা যায়।তাই এখন থেকে মুমিন বান্দাদের উচিত তাদের সমবয়স্ক বন্ধুদের বাড়ীতে গিয়ে তাদের শিশু মেয়েদেরকে বিয়ে করার প্রস্তাব দেয়া কারন সেটাই আদর্শ , স্বয়ং মহানবী তা নিজ জীবনে প্রদর্শন করে গিয়েছেন।মুমিন বান্দারা কতটা মানসিক প্রতি বন্ধি হলে তারা এ বিষয়টাতে বিন্দু মাত্র খারাপ কিছু দেখে না তা বিশেষ বিবেচ্য।

লেখক : ভবঘুড়ে

বিষয়: বিবিধ

৩৩১৩ বার পঠিত, ২৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

214245
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৩৪
মেঘ ভাঙা রোদ লিখেছেন : এসব সম্পর্কে নলেজ কম।
২৯ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:২২
162936
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : আরো পড়াশুনা করেন, সত্য সমাগত।
214254
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৪৭
এম এম নুর হোসাইন মিয়াজী লিখেছেন : পাগলে কিনা খায় আর এ ছাগলে কি বলে।
আরে নাস্তিক তোর সমস্যা কোন যায়গা তা বল?
214265
২৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০৮
অক্টোপাশ লিখেছেন : হুমায়ুন আহমদ বড়ই ধার্মীক ছিলেন মনে হয়।
214297
২৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন :
ইসলামি পন্ডিতরা বহু গবেষণা করে দুর্বল আর সবল হাদিস বের করে যতই প্রমান করার চেষ্টা করুক না কেন যে আয়শার বয়স ছয় বছর ছিল না যখন তার বিয়ে হয় প্রৌঢ় মোহাম্মদের সাথে , তা হালে পানি পাবে না কারন যতগুলো হাদিস পাওয়া তার সবই সহি হাদিস মানে পরীক্ষিত হাদিস।


অনেক জ্ঞান তো ঝাড়লেন, এখন একটু বলেন তো, সহীহ হাদীসকাকে বলে? হাদীস সহীহ হওয়ার শর্ত কী কী?
২৯ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৭:২০
162929
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : ধান্ধাবাজ জোকার নায়েকের সার্টিফিকেট পাওয়াই সহিহ হাদিসের মূল শর্ত।

এবার বলেন নিচের হাদীসগুলো সহিহ কিনা??

আয়শা হতে বর্নিত- যখন নবী আমাকে বিয়ে করেন তখন আমার বয়স ছয় বছর , আর আমার বয়স যখন নয় বছর তখন আমি স্ত্রী হিসাবে তার গৃহে গমন করি। সহি মুসলিম, বই -০৮, হাদিস-৩৩১০

আয়শা হতে বর্নিত- যখন আল্লাহর নবী তাকে বিয়ে করেন তখন তার বয়স ছয় বছর, যখন তার বয়স নয় বছর তখন তিনি তার সাথে স্বামী হিসাবে বসবাস শুরু করেন ও তিনি তার সাথে মোট নয় বছর অতিবাহিত করেন( নবীর মৃত্যু পর্যন্ত)। সহি বুখারী, বই -৬২, হাদিস-৬৪

আয়শা থেকে বর্নিত – যখন আল্লাহর নবী তাকে বিয়ে করেন তখন তার বয়স ছিল ছয়, তার নয় বছর বয়েসে তারা স্বামী স্ত্রী হিসাবে বসবাস শুরু করেন। হিসাম বর্ননা করেন- আমি জ্ঞাত আছি যে আয়শা নবীর সাথে নয় বছর ঘর সংসার করেন। সহি বুখারী, বই – ৬২, হাদিস- ৬৫

উর্সা হতে বর্নিত- নবী তার বিয়ের কাবিন নামাতে লিখেছিলেন যে আয়শার বয়স যখন ছয় তখন তিনি তাকে বিয়ে করেন , যখন তার বয়স নয় বছর হয় তখন তার সাথে সংসার শুরু করেন। সহি বুখারী, বই- ৬২, হাদিস-৮৮

হিসামের পিতা হতে বর্নিত- খাদিজা মারা যাওয়ার তিন বছর পর নবী মদিনাতে হিযরত করেন। তার মারা যাওয়ার প্রায় দুই বছর পর নবী আয়শাকে বিয়ে করেন যখন তার বয়স ছিল ছয় বছর আর তার বয়স নয় বছর হলে তার সাথে ঘর সংসার শুরু করেন। সহি বুখারী, বই -৫৮, হাদিস- ২৩৬

আয়শা থেকে বর্নিত- আমার বয়স যখন ছয় কি সাত আল্লাহর নবী তখন আমাকে বিয়ে করেন। আমরা মদিনা গমন করলাম ও কিছু মহিলা আসল। বিশর’র বর্ননা মতে- যখন আমি খেলছিলাম তখন উম রূমান আমার কাছে আসল। তারা আমাকে নিয়ে সজ্জিত করল। অত:পর আমাকে আল্লাহর নবীর নিকট সমর্পন করা হলো আর আমার বয়স তখন নয় বছর। সুনান আবু দাউদ, বই- ৪১, হাদিস-৪৯১৫

আয়শা বর্ননা করেন যে – যখন আল্লাহর নবীর সাথে তার বিয়ে হয় তখন তার বয়স ছিল ছয়, আর যখন তার বয়স নয় বছর তখন নবী তাকে স্ত্রী হিসাবে ঘরে তোলেন আর তখন আয়শা তার সাথে তার খেলার পুতুল গুলিও নিয়ে যান। আর যখন নবী মারা যান তখন তার বয়স আঠার। সহি মুসলিম, বই-০০৮, হাদিস – ৩৩১১
২৯ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৯
163161
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মতো গাঁজাখুরি চেষ্টার এর অপূর্ব নমুনা এই মন্তব্যটা। আমি কি একবারও জানতে চেয়েছি, কোথায় আছে যে যখন উম্মাহাতুল মুমিনীন আয়িশা (রাযি.) এর বিয়ে হয় তখন তার বয়স কত ছিলো! আমার প্রশ্ন ছিলো আপনি যে সহীহ হাদিস সহীহ হাদিস চিল্লাচ্ছেন, আদৌ কি জানেন সহীহ হাদীস কাকে বলে?
তা তো জানবেন না, মুসলমান আলেমদের কথাগুলোকে নিজেেদের সুবিধামত ব্যবহার করা দালালেরা এগুলোর ধার ধারে না, তাই না?
214557
২৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:০৩
এম_আহমদ লিখেছেন :
যদিও আমরা জানি ১৩/১৪ বছর হলো মেয়েদের মাসিক রজস্রাব হওয়ার সাধারন সময়।
ওরে গর্দভ, তুমি কি জানো? আর "তোমরা" কারা? তোমরা তো কিছুই জানো না। এই দেখ ব্রিটেনের National Health Service (NHS) এর তথ্য বলছে মেয়েরা ৮ বৎসর বয়সেও মাসিক-স্রাব পেতে পারে। তো জানো মূর্খ?

আর আয়েশা (রা.) তাঁর সংসার করতে পারতেন কীনা তা তুমি জানো, তাই না? ইতর কোথাকার! এই বিংশ শতাব্দীর শেষ পর্যন্তও মেয়েদের early বিয়ে হত। নবীর মেয়েদের বিয়ে হয়েছিল ১৩/১৪ আগে। তোমাদের রবীন্দ্রনাথ ১০ বছরের মেয়েকে বিয়ে করেছিল। হিন্দু সমাজে বাল্য বিবাহ ছিল। এই গোটা ইউরোপ জুড়ে বাল্য বিবাহ ছিল। তুমি কবে সভ্য হয়েছে, কোন সালে?
২৯ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:২০
162935
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : এক প্রোঢ় লুইচ্চার তাবৎ কুকর্ম ধামাচাপা দিতে ঘর্মাক্ত আম-মুমিন! বিষটি উপভোগ্য বটেই। (তথ্য বলছে মেয়েরা ৮ বৎসর বয়সেও মাসিক-স্রাব পেতে পারে!!!!!) অথচ ৯৯% ক্ষেত্রে যে হতে পারে না সেটি বাতুলতা মাত্র?

হায়রে গোবরধন মুমিন! রবীন্দ্রনাথ বাল্য বয়সেই বাল্য বধু বরন করেছেন। তিনি সাত ঘাটের পানি খাওয়া নষ্ট, পঁচা যৌন বিকারগ্রোস্থ ৫৪ বছরের শিশুমর্দনকারী পেডোফিল ছিল না। আশা করি বিষয়টি এইবার এন্টিনায় ধরা পরেছে @ ছাগু।
২৯ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৫:২৯
163126
এম_আহমদ লিখেছেন : মুখে তথ্যসহ থাপ্পড় দেয়ায় এখন বলছিস ৯৯% ক্ষেত্রে হতে পারে না, ওরে মূর্খ, এটাও ভুল আর যদি তোর কথামত বাস্তবতা ১% হয় তবে তুই’ই সেই ১% বাস্তবতাকে স্বীকৃতি দিচ্ছিস, আয়েশা সেই ১% হবেন না বলে কি তোর কাছে কি কোনো দলিল রয়েছে, ডুমনাবাচচা? ডুবমানের যৌক্তিক কোনো জ্ঞান নেই, আছে শুধু মূর্খামি।
রবীন্দ্রনাথ বাল্য বয়সেই বাল্যবধূ বরন করা যদি তোর কাছে ঠিক হয়ে গেল, তবে বাল্য বিয়েতে তো তোর সমস্যা নেই? আয়েশার (রা.) বাল্য বিয়ে তাহলে ঠিক কিন্তু প্রৌঢ়ের বিয়েতেই তোর সমস্যা, তাই না? মূর্খের বাচ্চা থাপ্পড় খেয়ে এখন বলছিস পিডোফাইল! যা প্রথমে পিডোফাইলের ডেফিনিশন কি তা দেখ, এটা পড়ে দেখ(পেডোফাইল!!! নবীর (সাঃ) প্রতি ইসলাম বিদ্বেষীদের মিথ্যাচার!!!), তারপর এটা দেখ (লিঙ্ক)। তারপর কথা বলবি। ডুমনাদের পড়াশুনা নেই, কেবল আছে এক গান: মুসলমান হিন্দু মেয়েদের গণিমত মনে করে ৬ শো বছর ভারতে (মুসলিম শাসকবর্গসহ) তাদের মেয়েদের ধর্ষণ করে কোটি কোটি জারজ হিন্দুর জন্ম দিয়েছে। এই লজ্জা তারা এখন কোথায় ঢাকবে, তাই ইসলাম বিদ্বেষ, কেননা কোরানই তাদের এই দশার জন্য দায়ী। তো এখন কী করতে পারবি? যা, মুসলিমরা যা করার তা তো করেই ফেলেছে, আর তোমরা যা হবার তা হয়েই গিয়েছো। বাস্তবতাকে তো খণ্ডাতে পারবে না। তবে কান্নাকাটি করতে পার আর যে গালাগালি করছো তা করে যাও এতে হয়ত মনে কিছু শান্তি পাবে।
আরেকটি কথা, মূর্খপুত্র। রবীন্দ্রনাথ বাল্যবয়সে বাল্যবধু বরণ করল কিভাবে? ডুমনা-বাচ্চা আগে পড়াশুনা কর। তারপর গোবিষ্ঠা ও মূত্র পান করে মুসলিম শাসক-স্পর্শের অপবিত্রতা দূর কর, তবেই সমঝ আসবে। ২২ বছরের বরীন্দ্রনাথ তোর কাছে ‘বালক’? গোবরধন! এখানে দেখ দেখ তো রবীন্দ্রনাথ ও তার বাল্যস্ত্রী ভবতারিণীকে (মৃণালিনী) কেমন দেখায়? আর পড়ে দেখ কার বয়স কত। তারপর দেখ, তোর এন্টেনায় কিছু ধরে কিনা। কুশিক্ষিত মূর্খ কোথাকার! কিছু ডুমনা মুসলমানদের ব্যাপারে মিথ্যাচার আর গালাগালি করার লিস্ট শিখিয়ে দিয়েছে তার তা নিয়ে ভবঘুরে সেজে ফেরি করে বাড়াচ্ছো! খবিস!
২৯ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৯
163143
এম_আহমদ লিখেছেন : আরেকটি কথা। রাসূলের সাথে আয়েশার (রা.)বিয়ের মাধ্যমে আত্মীয়তার যে সম্পর্ক সৃষ্টি হয় তাতে আবু-বকরের গোত্র ও পরিবার গর্ব করতেন –এটা লোকানোর কিছু নয়। আয়েশার (রা.) নিজেই বিয়ের জন্য গর্ববোধ করতেন। আয়েশা (রা.) তাঁর স্বামীর মহান চরিত্র সম্পর্কে অসংখ্য হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা আজও এই বিয়ে ও সম্পর্কের জন্য, আয়েশার (রা.) জন্য, তাঁর পরিবারের জন্য, তাঁর গোত্রের জন্য গর্ববোধ করি; আমরা এটাকে চাপা দিব কেন? এই বিয়েকে আমাদের সাহিত্যে স্থান দেই, শিক্ষাঙ্গনে আলোচনা করি, এটা তুই কি বুঝবি, ডুমনা-বাচ্চা? তোর এতে কী? তুই যা, শিবের লিঙ্গে পূজা দেয় গিয়ে, oil your own machine. And get lost!

রবীন্দ্রনাথ ও ভবতারিণীর লিঙ্ক এখানে
৩০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০২:০৪
163379
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : তথ্য বলছে মেয়েরা ৮ বৎসর বয়সেও মাসিক-স্রাব পেতে পারে!!!!!) অথচ ৯৯% ক্ষেত্রে যে হতে পারে না সেটি বাতুলতা মাত্র?

এ বিষয়ে হেরা গহব্বের ইন্দুরের গর্তে জন্ম নেয়া মোহাম্মদের কোরাণ কি বলে : "৬৫:৪- তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের ঋতুবর্তী হওয়ার আশা নেই, তাদের ব্যাপারে সন্দেহ হলে তাদের ইদ্দত হবে তিন মাস। আর যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি, তাদেরও অনুরূপ ইদ্দতকাল হবে। গর্ভবর্তী নারীদের ইদ্দতকাল সন্তানপ্রসব পর্যন্ত। যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার কাজ সহজ করে দেন।"
হুমম, ঐ পিডোফিল লুইচ্চা শিশু আয়শার ঋতু শ্রাবের থোরাই কেয়ার করেছেন। আর এখন তা নিয়ে ছাগুলাপে শুরু হয়েছে হাত সাফাইয়ের কান্নাকাটি।


("এই লজ্জা তারা এখন কোথায় ঢাকবে, তাই ইসলাম বিদ্বেষ, কেননা কোরানই তাদের এই দশার জন্য দায়ী")

বটেই! তবে কোরাণ কে তো ফ্রী-পাশ দেয়া যায় না। হপায় শুরু হয়েছে ইহুদী, নাসারা, পৌত্তলিক আর নাস্তিকের কিল, গুতা, উষ্টা। সুদুর মিশর, মালি, আলজেরিয়া থেকে শুরু করে ফিলিস্তন, সিরিয়া, ইরাক, আফগানিস্তান, মধ্য এশিয়া, তাতার, চেচেনিয়া, সোয়াত ভেলি, কাশ্মির, গুজরাট, আরাকান, সাতক্ষিরা, শাপলা চত্তর........ সর্বত্র চলছে মুমিনের গালের সুন্নতি দাড়ি হেচকা টানে ছিঁড়ে ফেলার মহাউৎসব। দিক-বিদিক জ্ঞানশুন্য মোহাম্মদ পুপূজারী লুচ্চা মুমিনরা এখন তরাক করে দাড়িয়ে যাওয়া ধর্মানুভুতি নিয়ে কার্তিক মাসের কুকুরের মত চটফট করে মরছে।
৩০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০২:২২
163383
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : জীবনের শেষ দিকে মোহাম্মদের রোগ হয় যার নাম Acromegaly. দেহবর্ধক হরমোনের অস্বাভাবিক উৎপাদনে এই রোগ হয় যার ফলস্বরুপ হাড় বড় হয়ে যাওয়া, ঠান্ডা এবং মাংশল হাত পা, বড় নাক ঠোঁট এইসব লক্ষণ দেখা যায় । সাধারণত Acromegaly রোগ শুরু হয় চল্লিশোর্ধ বয়সে এবং প্রথম ষাটের দিকে আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যুর কারণ হয় এই রোগ । এই রোগ একদিকে ইরেকটাইল ডিসফাংশন (সময় মত লিঙ্গ উত্থিত না হওয়া )তৈরী করে অন্যদিকে Temporal lobe (মস্থিষ্কের একটি অংশ) এর অতিরিক্ত কার্যকারীতার ফলে যৌনতাড়না বাড়ে । বৃদ্ধ বয়সে মোহাম্মদের খেয়ালি যৌনজীবনের ব্যাখা দেয়া যায় এভাবে এবং ধারণা করা যায় কেন জীবনের শেষ দিনগুলোতে তার ব্যাপক যৌন ইচ্ছা ছিলো । ইতিহাসে পাওয়া যায় মোহাম্মদ একরাতেই তার নয় বিবির ঘরে যেত , তৃপ্তি ছাড়াই । শেষ জীবনের যৌন-অক্ষমতা দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায়, কেন মোহাম্মদ তার যুবতি বিবিদের নিয়ে ঈর্ষা, ভয় এবং নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতো । অন্যরা যাতে তার বিবিদের উপর কাম-নজর দিতে না পারে সেজন্য সে তাদের পর্দার ব্যাপারে কড়াকড়ি আরোপ করে । আজকের দুনিয়ার কোটি কোটি নারীর বোরকা পড়ার পিছনের রহস্য লুকানো আছে মোহাম্মদের শেষ বয়সের যৌন-অক্ষমতার মধ্যে । ইসলামের অনেক উদ্ভট আচরণের ব্যাখ্যা পাওয়া যাবে মোহাম্মদের অসুস্থতা বিশ্লেষণ করে ।
৩০ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩১
163813
এম_আহমদ লিখেছেন : “জীবনের শেষ দিকে মোহাম্মদের রোগ হয় যার নাম Acromegaly।” মূর্খ-বাচ্চা, তোমার ব্যাখ্যাতে প্রমাণিত হয় মুহাম্মদ একজন নিরপরাধ ব্যক্তি যার বিয়ে সংক্রান্ত কাজের ব্যাখ্যা হল তাঁর Acromegaly রোগ! তুমি যে কত মূর্খ তা কি তোমার ঘিলুতে ঢুকে? মূর্খ-পুত্র, থাপ্পড় খেয়ে এখন ইদ্দতের আয়াত দিচ্ছ, এটাতে তাঁর বয়সের কি আছে, ইদ্দতের কি আছে? তুমি এত মূর্খ কেন? এখানে অসহায়ের মত থাপ্পড় খাচ্ছ কেন? তোমার লাজ-লজ্জা নেই কেন? যাও, মুসলমানরা তোমাদেরকে ভারতে “যা-কিছু” করেছে, তার জন্য তোমাদের দ্বিতীয় বাবাগণের কিল ঘুষির দিকে তাকিয়ে থাক, আর দেখ তোমাদের অস্তিত্ব পবিত্র হয় কি না। বেশি বেশি গোবিষ্ঠ ও মুত্র পান করতে থাক।
৩০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:০৩
163822
এম_আহমদ লিখেছেন : আর যাও তোমার দেবদেবীর লীলাকান্ড দেখ। আমার মনে তুমি এগুলো দেখ নাই এজন্য নবীর “বিয়ে” নিয়ে কষ্ট পাচ্ছ। এগুলো পাঠ করলে সেই কষ্ট কিছুটা হলেও লঘব হতে পারে।
(1) "কামসূত্র" বইটা কোথা থেকে এল? এর ইতিহাস কি আপনি জানেন? http://www.somewhereinblog.net/blog/farabi2012/29672423
(2) দেবতাদের কামলীলা- নমঃ নমঃ https://www.amarblog.com/index.php?q=munim/posts/20949
(3) ঠিক যে কারনে আমি হিন্দু ধর্ম নিষিদ্ধ করার কথা বলেছিলাম http://www.farabiblog.com/?p=21
(4) সন্ত্রাসবাদী হিন্দুদের ধর্ম বিশ্বাস রাম লক্ষন রাবন কিংবা রাম মন্দির ঠাকুরমার ঝুলি ছাড়া আর কিছুই না (লিঙ্ক এখানে, ক্লিক কর)।
তারপর আমার লেখা এটিও পড়ে দেখতে পার। Remembering Babri Mosque http://songlapblog.com/3443

তুমি এক কাজ কর। মুসলমানদের হাতে যখন তোমাদের “একটা কলঙ্ক” হয়ে গিয়েছে, তুমি এখন মুসলমান হয়ে যাও। হয়ত বা এতেই জীবনের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। আর এই সমস্যা নিয়ে আর ভাবতে হবে না।
০১ মে ২০১৪ রাত ০৪:৩১
163963
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : ঐ ছাগলা ; কোরাণের তাফসীর থেকে জানা গেছে তোদের নূরাণী নবী মোহাম্মদের নাকি সিফলিস-গনোরোয়া রোগও ছিল? ঠিক কিনা??
০১ মে ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৯
164243
এম_আহমদ লিখেছেন : “জানা গেছে” –তোমার কোন্‌ বাবার কাছ থেকে জানা গেছে? তোমার বাবাদের মিথ্যা কথা ফেরি করতে গিয়ে এই যে থাপ্পড় খাচ্ছ, কেন? যাও তোমাদের বাবাদেরকে জিজ্ঞেস কর গিয়ে।
০১ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:০৩
164245
এম_আহমদ লিখেছেন : আবারও বলি, মুসলমান হয়ে যাও, তখন আর জ্বালা থাকবে না। দেব-দেবীর কূকর্ম দেখে বিব্রত হতে হবে না।
০২ মে ২০১৪ সকাল ০৫:৪০
164463
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : কিরে ছাগলা, এখন কি অবস্থা?

এক পিচ্চি পোলা নাকি তোর সুন্নতি ছাগলা দাড়ি টান মেরে ছিড়ে দিসে, হায়হায় তোর আল্লা এখনো মুখে কলা দিয়ে ঝিম মেরে আছে!!!!

০২ মে ২০১৪ রাত ০৯:৪৮
164832
এম_আহমদ লিখেছেন : এই আল্লাহকেই তোর দরকার, মূর্খ-পোলা। তুই এমন একটা গোয়ার, গোবরধন যে কাউকে না দেখে মুখের দাড়িকে ছাগলা বুঝে, তারপর কল্পনার পিচ্চি পোলা দেখে, ঐ পোলা আবার দাড়ি ধরে টানতে দেখে, আল্লাহর মূখে কলা দেখে, ঝিম হয়ে বসতে দেখে –এই সব হচ্ছে গোবিষ্ঠা ও গোমূত্র খাওয়ার কারণে। তুই এগুলো ত্যাগ করে মুসলমান হও, তবেই মানুষ হতে পারবে।
০৬ মে ২০১৪ সকাল ১১:৩৬
166151
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : কিরে মোহাম্মদী ছাগলা, কেমন আছিস?

তোর আল্যর নাকি হেরা পাহাড়ের শিয়ালের গর্তে জন্ম হয়েছে, ঠিক কিনা?

আর, বাইদ্যা ওয়ে- তোদের কাশ্মিরী মুমিনদের পাতলা হাগু বন্ধ হয়েছে? নাকি ফিলিস্তিন, চেচেইন, রোহিঙ্গাদের মত ওর স্যালাইনই ভরসা??
০৬ মে ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৪
166201
এম_আহমদ লিখেছেন : শুন, এখন যা বলে যাচ্ছিল তা কেবল তোর ও তোর জাতীয়-মূর্খতাই প্রমাণ করে। যেসব্ব বিষয়ে জ্ঞান নেই সেসব বিষয়ে মুসলমানদের নিয়ে কথা বলতে এসেছিলি। তারপর লাথি আর থাপ্পড় খেয়ে এই তো হয়েছে দশা! দেখ, থাপ্পড় কী করতে পারে। যা শিব লিঙ্গে উপাসনা দে গিয়ে।
০৮ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৬
166974
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : লাথ্থি উষ্টা খেয়ে আর কতকাল মুমিন হয়ে থাকবি, এবার তুই মানুষ হ @ ছাগলা।
০৯ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:১৪
167198
এম_আহমদ লিখেছেন : আরে যা, তোমরা তো মুসলমানদের জারজ সন্তান। ৬ বৎসরে তোমাদের তোমাদের মা-বোনদের মাধ্যমে তোমাদেরকে বানিয়ে এনেছে। কান্না তো এজন্যই। যাও, কান্না কর, আর তোমাদের পশ্চিমা বাবাদের কাছে বিচার চাও, তাদের সহযোগী হয়ে প্রতিশোধ নাও, প্রোপাগান্ডা কর, আর চড় থাপ্পড় খাও।
০৯ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:১৫
167199
এম_আহমদ লিখেছেন : আরে যা, তোমরা তো মুসলমানদের জারজ সন্তান। ৬ শো বৎসরে তোমাদের মা-বোনদের মাধ্যমে তোমাদেরকে বানিয়ে এনেছে। কান্না তো করতেই হবে। যাও, কান্না কর, আর তোমাদের পশ্চিমা বাবাদের কাছে বিচার চাও, তাদের সহযোগী হয়ে প্রতিশোধ নাও, প্রোপাগান্ডা কর, আর চড় থাপ্পড় খাও।
214944
২৯ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৩
পরবাসী লিখেছেন : টুডে ব্লগ কতৃপক্ষ কি করে ?

এই নিক গুলোর ব্যান দাবী করি

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File