রোজা রাখা স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর.................

লিখেছেন লিখেছেন খেলাঘর বাধঁতে এসেছি ০৪ জুলাই, ২০১৪, ০৭:০২:২৩ সকাল

রোজা রাখা স্বাস্থ্যকর নিরোগ জীবনের জন্য চরম ক্ষতিকর । রোজার মাধ্যমে শরীরকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পানি এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান থেকে বঞ্চিত রেখে দৈনন্দিন জীবনে খাদ্যগ্রহণের ডিসিপ্লিনটিকে নষ্ট করা হয় এবং অনেক স্বাস্থ্যগত সমস্যাকে দাওয়াত দিয়ে ডেকে আনা হয় । তাছাড়া দীর্ঘক্ষণ খাদ্যগ্রহণ না করার কারণে ক্ষুধার চাহিদা খুব বেশি থাকে বলে মানুষ অতিভোজনে লিপ্ত হয়, যেই ভোজনের অনেকটা জুড়েই থাকে ডুবো তেলে ভাজা মশলাদার রিচ ফুড যা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। যারা দাবী করেন যে “ আল্লাহ যেহেতু বলেছেন রোজা রাখতে সেহেতু রাখতে হবে ” –তাদের কথা থেকে এটাই প্রমাণিত হয় যে, তারা ধর্মের অন্ধ অনুসারী । এটিও প্রমাণিত হয় যে, প্রকৃতপক্ষে ইসলামের যুগই ছিল অন্ধকারাছন্ন আইয়্যামে জাহেলিয়ার যুগ, নাহলে চরম অবিজ্ঞানময় এবং স্বাস্থ্যগত, সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাষ্ট্রীয় ক্ষতির কারণ রোজা প্রথা তারা প্রবর্তন করতো না।

স্বাস্থ্যগত ক্ষতিসমূহ

১) পানিশূন্যতা

সারা দিন ঘাম, প্রস্রাব ও শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে প্রচুর পানি শরীর থেকে বেরিয়ে যায়; কিন্তু রোজা রাখায় তা আর পূরণ করা সম্ভব হয় না । বয়স্কদের এ সমস্যা বেশি হয়। আবার যাঁরা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য ডাইইউরেটিকস ওষুধ সেবন করেন, তাঁদেরও হয়। রোজা রাখার কারণে দীর্ঘসময় পানি থেকে বঞ্চিত হওয়ার ফলে ডিহাইড্রেশন বা পানিশুন্যতা দেখা দেয় যার ক্লিনিক্যাল সিম্পটমগুলো হলো –

১) হৃদস্পন্দনের উচ্চহার

২) ক্লান্তি

৩) অস্থিরতাবোধ

৪) কিডনীতে পাথর

৫) বমিভাব

৬) ইউরিক অ্যাসিড আধিক্য এবং ক্লিয়ারেন্স না হওয়া

৭) গাউট

৮) হেমাটোক্রিট, সেরাম প্রোটিন, ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিনের আধিক্য

৯) ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা

১০) গাঢ় হলুদ রঙের প্রস্রাব এবং ডিফিক্যাল্ট ইউরিনেশন ।

এছাড়া অন্যান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে -

১) ইরিটেবিলিটি এবং মুড সুইয়িং

২) উদ্বিগ্নতা এবং রেস্টলেসনেস

৩) বডি ও জয়েন্ট পেইন

৪) ইরেগুলার মেন্সট্রুয়েশন এবং স্পটিং

৫) সাইনাস প্রেশার এবং ন্যাজাল ডিসচার্জ

৬) ডায়রিয়া

৭) ডিপ্রেশন ও স্যাডনেস

৮) ঘেমে যাওয়া

৯) মাসল সোর

১০) ফ্লু লাইক সিন্ড্রোম

১১) মাথা ঘোরা ও মূর্ছা যাওয়া

১২) অ্যাবডোমিনাল ফুলনেস বা পেট ফাঁপা এবং ফ্ল্যাটুলেন্স বা পায়ুপথ দিয়ে অত্যাধিক বায়ু নিঃসরণ

১৩) বেলচিং

১৪) কোষ্ঠকাঠিন্য

১৫) কুইন্সিস

১৬) রেনাল ক্লিচ

১৭) স্পাইনাল পেইন

১৮) মাসল পেইন

১৯) ঠান্ডা জনিত সমস্যা

২০) গায়ে ও মুখে দুর্গন্ধ ( দিনের বেলায় গোসল না করা, অনেকক্ষণ ধরে পানিপানে বিরত থাকা এবং পানিশুন্যতার কারণে) ।

চিকিৎসাঃ প্রচুর পরিমাণে পানি এবং প্রয়োজনবোধে স্যালাইন খেতে হবে ।

২) ক্লান্তি ও অবসন্নতা (রক্তচাপ কমে যাওয়া)

রোজার মাসে বেশি ঘাম, দুর্বলতা, বলশক্তির অভাব, মাথা ঝিমঝিম, (বিশেষ করে বসা থেকে উঠে দাঁড়ালে), ফ্যাকাসে চেহারা, মূর্ছা যাওয়ার মতো ভাব, হাইপোটেনশন ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে, এসব উপসর্গ প্রধানত বিকেলের শেষভাগে হয়ে থাকে । খুব কম পানি ও তরল পান করলে, খাদ্যে লবনের পরিমাণ একেবারে কম থাকলে এমনটি হতে পারে।

চিকিৎসাঃ বিশুদ্ধ পানি ও তরল পান বাড়াতে হবে। রক্তচাপ মেপে দেখতে হবে, কমে গেলে তাৎক্ষণিকভাবে কাঁচা লবন দেওয়া যেতে পারে।

৩) হার্টবার্ন ও হায়াটাস হার্নিয়া

নিম্নলিখিত কারণে বুক জ্বলা বা হার্ট বার্নের সমস্যা সৃষ্টি হয়ঃ

ক) ক্ষুধা পেলে বা খাবারের কথা চিন্তা করার কারণে

খ)পাকস্থলীতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত এসিড তৈরি হওয়ার কারণে

গ)পাকস্থলীতে খাবার না থাকার সময় এসিড নিঃসরিত হওয়ার ফলে অথবা

ঘ) পাকস্থলী থেকে এসিড ইসোফেগাসে (খাদ্যনালির অংশ) চলে আসার কারণে

তাই, রোজার সময় এই হার্টবার্ন বা বুক জ্বলা সমস্যাটি খুবই লক্ষ্যণীয়, এজন্য রোজা না রাখা, তৈলাক্ত, ভাজাপোড়া, বাসি ও অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার খাবার না খাওয়া এবং ধূমপান না করাটাই যুক্তিযুক্ত । যাঁদের টক ঢেঁকুর আসে বা বুক জ্বলে, তাঁরা শোয়ার সময় একটু উঁচু বালিশ ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।

চিকিৎসাঃ ডমপেরিডোন ১০ মিগ্রা খাওয়ার ১০ মিনিট আগে দিনে দুবার ৭-১৪ দিন ।

৪) পেপটিক আলসার, গ্যাস্ট্রাইটিস

উল্লেখিত দিকগুলো ছাড়াও যুক্তির দিক থেকেও রোজা প্রথা একেবারেই অযৌক্তিক কেননা, যুগ যুগ ধরে রোজা রাখার পরও বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারতসহ বিভিন্ন মুসলিম অধ্যুষিত জনগণের দেশে দারিদ্র দূরীভূত হয়নি, রোজা মানুষের মনে সংযমের সামান্যতম ধারণা ঢোকাতে যারপরনাই ব্যর্থ হয়েছে যা রোজার সময় চরম ভাজাপোড়া ও রিচ ফুড গ্রহণের মাধ্যমে প্রমাণিত হয় । গরীবেরাও যে মানুষ – সেটিও রোজা মুসলিম জনগোষ্ঠীর মনে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেনি যার প্রমাণ সমাজের চরম স্তরবিন্যাস ও ধনী গরীবে নিদারুণ বৈষম্য । তাছাড়া, গরীবের কষ্ট বোঝার জন্য একটি ভালো মন ও ভালো নিয়্যতের প্রয়োজন, এভাবে নিজের শরীরকে কষ্ট দিয়ে গরীবের কষ্ট বোঝার অলীকতত্ত্ব নিতান্তই শিশুসুলভ চপলতা, এভাবে গরীবের কষ্ট বোঝা যায়না । গরীবের ভাল চাইলে তাকে অর্থ দিয়ে সাহায্য করা যায়, সমাজের অসঙ্গতিগুলো দূর করার ব্যবস্থা নিয়ে এবং অর্থনীতির সংস্কার সাধন করে তাদের অবস্থার উন্নতি করা যায়, কিন্তু রোজা করে সেটি একেবারেই সম্ভব নয়। অর্থাৎ তত্ত্বীয়ভাবে ইসলাম রোজার মাসে সংযমের কথা বললেও রোজা করার সিস্টেম একেবারেই অপরিকল্পিত এবং অবৈজ্ঞানিক এবং স্বাস্থ্যসম্মত নয়, তাই এরকম অবৈজ্ঞানিক মেথডে ফাস্টিংয়ের কারণে ফলিতভাবে রোজা একটি ব্যর্থ সিস্টেমে পরিণত হয় এবং তার শিকার হয় কোটি কোটি মুসলিম জনসংখ্যা ।

বিষয়: বিবিধ

৩৫৮৬ বার পঠিত, ১৭ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

241540
০৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৭:১৩
ইসলামিক বই লিখেছেন : Big Grin Big Grin Big Grin পেটের মাল মাথায় উঠছে মনেহয় Big Grin Big Grin Big Grin
০৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৭:৫৪
187533
খেলাঘর বাধঁতে এসেছি লিখেছেন : মাথায় আরবী কিতাবের আবর্জনা কিলবিল করে নাকি?
০৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:৪৬
187537
ইসলামিক বই লিখেছেন : টয়লেটের রাস্তাতো নিচে!! মাথায় উঠলে মুখদিয়ে বেড়ুবে তাই সাবধান Big Grin Big Grin Big Grin Big Grin Big Grin Big Grin Big Grin Big Grin Big Grin Big Grin Big Grin Big Grin
241556
০৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৯:১৭
দ্য স্লেভ লিখেছেন : পৃথিবীর প্রায় সকল মুসলিম ডাক্তার রোজা রাখেন। এদের মধ্যে বিখ্যাত ডাক্তার,গবেষক রয়েছেন। নাসার মুসলিম সায়েন্টিস্টরাও রোজা রাখেন। আমেরিকার বেশীরভাগ ডাক্তারই রোগেদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মাঝে মাঝে উপোস করতে বলেন। আমি রোজা রাখি নিয়মিত,আর আমার স্বাস্থ্য আপনার ধারনার চাইতেও বেশী ভাল। মূলত: মুসলিমদের প্রতি আপনার মাত্রাতিরিক্ত বিদ্বেষের কাছে আপনি পরাস্ত
০৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৯:৫৮
187539
খেলাঘর বাধঁতে এসেছি লিখেছেন : নবী মোহাম্মদ বলেছেন রোজা রাখতে, সেখানে কি আর যুক্তি, বুদ্ধি, চিকিৎসা বিজ্ঞান চলে?

যেমনটি নবী বলেছেন- "গ্লাসের পানিতে মাছি পরলে তা ভাল মত ডুবিয়ে তারপর পানি পান কর। তাতে কোন সমস্যা নেই।" আর এ ব্যাপারেও আপনাদের কাছে ডাক্তারী সার্টিফিকেট আছে। মোহাম্মদ পূজারী হলে যা হয় আর কি? ধন্যবাদ।
০৫ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:৪৩
187731
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আপনি যদি তাই মনে করেন,তবে তাই। আখিরাতে দেখা হবে ইনশাআল্লাহ। সেদিন আপনাকে জিজ্ঞেস করব,কোনটা সত্য ছিল...
০৬ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৬:৪৩
188032
খেলাঘর বাধঁতে এসেছি লিখেছেন : ৭ শতকে গাধার পিঠে চড়ে মহাশুন্যের আখেরাত, জান্নাত, জাহান্নাম ভ্রমন ফ্যানটাসিতে আপনি আপ্লুত হলেও, আমি কিন্তু নই। দুঃখিত।
241570
০৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:০১
শুভ্র আহমেদ লিখেছেন : মানষিক ডাক্তার বলেন যে, যারা ক্ষুদা নিবারণ করতে পারে তারা সব ধরণের মানষিক সমস্যা মুকাবিলা করতে পারে। * *রোযার
মধ্যে সাস্থ্যের জন্য খুবই উপকার রয়েছে।
রোযায় রয়েছে শরীরের ওজন বৃদ্ধি,
হ্যাপাটাইটিস, জন্ডিস, প্লীহা , যকৃৎ, বদহজম
প্রভৃতি রোগের জন্য উপকারিতা। এছাড়াও, বিড়ি, সিগারেট, মদ, যুয়া এসবে টাকা পয়সা নষ্টের পরিমান কমে যায়। যে, ধুমপানের
অপকারিতায় বছরে আমেরিকাতেই প্রায়
(৩,৪৬০০০) তিনলক্ষ ছেচল্লিশ হাজার
ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে থাকে।
তেমনি চীনে প্রায় (১,৪০০০০) একলক্ষ চল্লিশ
হাজার, ব্রিটেনে ( ৫৫,০০০) পঞ্চান্ন
হাজার, সুইডেনে (৮,০০০) আট হাজার
এবং অনুরুপ সারাবিশ্বে (২৫,০০০০০) পঁচিশ লক্ষ
মানুষ প্রত্যেক বছর মৃত্যুর কলে ঢলে পড়ে। তাহলে অন্তত এক মাসে তারা সিগারেট থেকে মুক্ত থাকে। অনেকে হয়তো, ছেড়েও দেন। কেউ দৈনিক ২০ টি সিগারেট পান
করলে তার শরীরে শতকরা পনেরো ভাগ
হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি দেখা দেয়। আমি রোযা থাকলে সবার সাথে খুবই নর্মভাবে কথা বলি। আমার বাবা রোযা রেখে সাড়াদিন অফিসে থাকে। আমাদের কারোই কোনো সমস্যা নাই। রোযা যারা না রাখছে তাদের কাছে এমনটা লাগাই সাভাবিক। আমার ১৩ বছর বয়সের ছোট ভাই, ওকে প্রায়ই নিষেধ করা হয় রোযা না রাখতে, তবুও ৩০ টা রোযাই রাখে। গত বছর ২৮ টা রেখেছিলো।একদিন শুধু সেহরি করতে পারেনি বলে।
০৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:২১
187548
খেলাঘর বাধঁতে এসেছি লিখেছেন : ধুমপানের অপকারিতায় মানুষ যেমন মারা যায় ঠিক তেমনি রোজার সাইড এফেক্টের কারনেও লক্ষকোটি পরকালের ৭২ বেশ্যালোভি মুমিন অকালে স্বাস্থ্যগত জটিলতায় মারা যায়। কিন্তু কথা সেটা নয়, নবী মোহাম্মদ বলেছেন রোজা রাখতে, সেখানে কি আর যুক্তি, বুদ্ধি, চিকিৎসা বিজ্ঞান চলে?

যেমনটি নবী বলেছেন- "গ্লাসের পানিতে মাছি পরলে তা ভাল মত ডুবিয়ে তারপর পানি পান কর। তাতে কোন সমস্যা নেই।"আর এ ব্যাপারেও আপনাদের কাছে ডাক্তারী সার্টিফিকেট আছে। তেমনি- মানুষের শরীরে জ্বরের উত্তাপ দোজগের আগুন থেকে আসে, এর পক্ষেও আপনাদের বৈজ্ঞানিক যুক্তি আছে।
গন্ডমূর্খ মোহাম্মদ পূজারী হলে যা হয় আর কি? ধন্যবাদ।
241576
০৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:২৭
গুমড়া লিখেছেন : এই ব্যক্তির উম্মাদ হওয়ার লক্ষণ প্রকাশ পেয়েছে।
241579
০৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:৪০
রায়হানমোসি লিখেছেন : ১.তুমি যদি অমুসলমান হও তবে তোমার সকল মন্তব্যের যুক্তি বিখ্যাত সব ডাক্তাররাই দিয়েছেন। রোজা সম্পর্কে বিখ্যাত ব্যক্তিদের উক্তি পড়লেই জানতে পারবে।
২.তুমি যদি নামধারী মুসলমান হও তবে প্রস্তুত থাকো, শীগগীরই এমন অবস্থার শিকার তুমি হবে যে ডাক্তারই তোমাকে না খেয়ে থাকতে বলবে,তখন তুমিই না খেয়ে থাকার উপকারিতা লিখতে বাধ্য হবে। অথবা এমন অর্থকষ্টে পড়বে যে তোমার খাওয়াই জুটবে না। যে রোজাকে ঘৃণা করছো সেই রোজার স্রষ্টা তোমাকে প্রাকৃতিকভাবে রোজা রাখতে বাধ্য করবে। হ্যা, তোমার এইডস রোগ হতে পারে।
241602
০৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৩১
আনোয়ার আলী লিখেছেন : আপনার মাথায় কিডনী আছে।
241618
০৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৫২
মহিলা কর্ণার লিখেছেন : আনোয়ার আলী লিখেছেন : আপনার মাথায় কিডনী আছে। Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
241723
০৪ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:২৭
শেখের পোলা লিখেছেন : যব ফাটেগা তব শিখোগী৷
241769
০৫ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:১৬
শুভ্র আহমেদ লিখেছেন :
খেলাঘর বাধঁতে এসেছি লিখেছেন :

ধুমপানের অপকারিতায় মানুষ যেমন
মারা যায় ঠিক তেমনি রোজার সাইড
এফেক্টের কারনেও লক্ষকোটি পরকালের ৭২
বেশ্যালোভি মুমিন অকালে স্বাস্থ্যগত
জটিলতায় মারা যায়। কিন্তু কথা সেটা নয়,
নবী মোহাম্মদ বলেছেন রোজা রাখতে,
সেখানে কি আর যুক্তি, বুদ্ধি,
চিকিৎসা বিজ্ঞান চলে?



- রোযার সাইড ইফেক্ট খুবই কম। আমি জানি আপনি কোথা থেকে লেখাটা চুড়ি করছেন। আপনার কোনো ধারণাই নাই। রোযা রাখলে ধনীদের মধ্যে মূল্যবোধ জাগে। আর এমন কোনো জরিপ বা গবেষণার কথা আমি শুনি নাই যারা বলেছে, রোযা রাখলে মানুষ মারা যায়। ব্যাপারটা হাস্যকর। এর সাইড ইফেক্ট এর মধ্যে একটাই, পানি শূন্যতা। তবে, দিনের একটা অংশে না খেয়ে থাকলে কোনোই অসুবিধে নেই। আমি কখনো কোনো মুসলিমকে বলতে শুনিনি যে, রোযা রেখে আমার সেলাইন খেতে হয়। আমিও খাইনা। তবে ইফতারে সরবত খাই। বাজাপোড়া খাওয়ার কথা এমনিতেই নিরুউৎসাহিত করা হচ্ছে। টিভিতে হুজুররা কি বলেন এটা একটা দেখবেন। সব মিলিয়ে অনেক সময় ব্যয় হয়েছে। আমাদের কোনো সমস্যা নাই, আপনি নাক গলানোর কে? ব্লগে আর কেউ কি বলেছে যে, আমি রোযা রেখে মারা গিয়েছি বা সেলাইন খাই? আজব ব্রেইন আপনার। হিন্দুরা একটানা তিনদিন না খেয়ে থাকে সম্ভবত : লক্ষিপুজায়, এটা বড়ই সাস্থ্যের জন্য উপকারী! হাহ হাহ হাহ।
০৫ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:৪৮
187674
খেলাঘর বাধঁতে এসেছি লিখেছেন : দেখুন- ইসলাম ধর্মের মরা, পঁচা, আবর্জনা সহিহ প্রমান করার জন্য আপনি হিন্দু ধর্মের দুঃগন্ধ টেনে আনলেন। এতে কিন্তু আপনাদের অসহায়ত্বই প্রকট হয়। খুব খেয়াল করে কিন্তু।

আমি কখনো বলিনি রোজা রাখলেই মানুষ ঠাস করে মরে যায়। আমার লেখায় রোজা রাখার সাইড এফেক্ট তথা মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুকির কথা বলেছি। এ নিয়ে আর কোন কথা চলে না, আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিষয়টি ১০০% প্রুভেন।

অবশ্য, আপনাদের মত ৭২ বেশ্যালোভী মোহাম্মদপূজারীদের কাছে যুক্তি, মেধা, বিজ্ঞানের কোন মুল্য নেই। কেননা কোরাণের বি-অজ্ঞানই আপনাদের বিজ্ঞান ভান্ডার। সেই কোরানের ভান্ডারে সফীহুজুর, আমিনী, বোকোহারাম, তালেবান.........ছাড়া ভাল কিছু পয়দা হয় কি?
১০
242548
০৭ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৩
শুভ্র আহমেদ লিখেছেন :
অবশ্য, আপনাদের মত ৭২
বেশ্যালোভী মোহাম্মদপূজারীদের
কাছে যুক্তি, মেধা, বিজ্ঞানের কোন মুল্য
নেই। কেননা কোরাণের বি-অজ্ঞানই
আপনাদের বিজ্ঞান ভান্ডার। সেই কোরানের
ভান্ডারে সফীহুজুর, আমিনী, বোকোহারাম,
তালেবান.........ছাড়া ভাল কিছু পয়দা হয় কি?



আপনাদের বলতে কাদের বুঝালেন? যদি মুসলমানদের বুঝিয়ে থাকেন তাহলে পুরো ৩৬০ ডিগ্রি উল্টো কথা বললেন। কারণ, কোনো মুসলমানই মুহাম্মদ পুজা করে না। কোনো মুসলমানই ৭২ টা ব্যাশ্যা নারী লোভী নয়। অ জ্ঞান এর নামে বিজ্ঞানের ঢোলের বাড়ী পড়তে পাড়ে আপনার ঘাড়ে। আর বোকাহারাম ফোকাহারাম তো ইসলামে নাই ই নাই উল্টা টা আছে। যেমনঃ, আমরা বন্ধুরা এবার পথশিশুদের ঈদের খুশী তে সাহায্য করতে যাচ্ছি। দোয়া করবেন।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File