জায়নিস্ট মুভমেন্ট থেকে হামাসঃ ফিলিস্তিনের রক্তাত্য উপাখ্যান

লিখেছেন লিখেছেন চিলেকোঠার সেপাই ০৮ আগস্ট, ২০১৪, ১০:২৭:৫৯ সকাল

জায়নিস্ট ইজরাইল বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে। এক সময়ের আরব বিশ্বের ক্যান্সার এখন পুরো বিশ্বের ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে। এই ইজরাইল এর জন্মের ইতিহাস খুব বেশি দিন এর নয়। কিন্ত এটা অনেক বেশি গোলমেলে এবং মাল্টি ডাইভারসড। এর সাথে জড়িত একটি মহাযুদ্ধ, ৩ টি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং গোপন চুক্তি এবং একটি আন্দোলন। তবে প্রথমেই একটা ব্যাপারে আমদের পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন সেটা হল ইহুদি এং জায়নিস্ট এক নয়। ইহুদিরা কোন সমস্যা নয়। জেরুজালেমে ইহুদীদের সাথে মুসলিমদের সম্পর্ক ঐতিহাসিক ভাবে ভাল। ক্রুসেড এর সময় মুসলিম এবং ইহুদি উভয়ই নির্যাতন এর স্বীকার হয়েছে। জেরুজালেম যখন খ্রিস্টান এর অধীনে ছিল তখন ইহুদিরা ছিল দ্বিতীয় শ্রেনির নাগরিক।তাদের ধর্ম স্বাধীন ভাবে পালন করতে পারতো না। শুধুমাএ জেরুজালেম যখন মুসলিমদের অধীনে ছিল তখন ইহুদিরা তাদের ধর্ম স্বাধীন ভাবে পালন করতে পারতো। নবিজির বাসার পরের বাসাটি(Next door neighbor) ছিল ইহুদির। ইতিহাস দেখা যায় মহানবী সা এর অনেক সাহাবির ইহুদি বন্ধু ছিল। মুসলমানদের সাথে ইহুদীদের কোন সমস্যা নেই। এখনও আমেরিকা, ইউরোপে অনেক ইহুদি ইজরাইল এর বিপক্ষে জোরালও কথা বলে, সমাবেশ করে। The State Israel/Zionisam does not represent Judaism এমন কথা অনেক ইহুদি সংগঠনের ওয়েব পোর্টাল এ দেখতে পাবেন।



ইজরাইলের এর জন্মের সাথে যে শব্দটি সবচেয়ে বেশি জড়িত টা হল জায়নিজম মুভমেন্ট। এই জায়নিজম মুভমেন্ট অফিশিয়ালি ১৮৯৬ সালে তৎকালীন অস্ট্র-হাঙ্গেরিয়ান এ্যামপয়ারের রাজধানী ভিয়েনাতে। জায়ন শব্দটি এসেছে জেরুজালেম এর জায়ন পাহাড়ের নাম থেকে। ইহুদিরা বিশ্বাস করে এই জায়ন পাহাড়ে উপরে ইহুদীদের সবচেয়ে পবিএ সিনাগ রয়েছে।১ জায়নিস্ট মুভমেন্ট এর প্রধান পুরুষ ছিল থিওডর হার্টজেল(Theodor Herzl)। এই জায়নিস্টদের উদ্দেশ্য ফিলিস্তিন এর পুরোটা, এবং হেজাজের ইয়াসরিব (জাজিরাতুল আরব এর মদিনা) থেকে তুরস্কের আলেকজান্দ্রিয়া প্রদেশ অর্থাৎ লেভেন্ত এর একটি অংশ হয়ে ভুমধ্যসাগর ও নীল নদের সীমা থেকে ট্রাইগ্রিস ও ইউফ্রেতিস (ফেরাত ও দজলা) নদীর মোহনা পর্যন্ত তাদের কল্পিত পিতৃভূমি এর উপর অধিকার প্রতিষ্ঠা।২ হার্টজেল তার বিখ্যাত "The Old New Land" বইতে লেখেন,

"ইহুদীদের আদি বাসভুমি হলো জেরুজালেম এবং তার সংলগ্ন অঞ্চল। তাদের অবশ্যই সেখানে ফিরে যেতে হবে এবং গড়তে হবে স্বাধীন আবাস ভূমি।"

যদি এর সীমানার ব্যাপারে তারা কখনো মুখ খোলে না। একটা ইন্টারেস্টিং বিষয় এখানে বলে রাখা ভাল। ইজরাইলের সংবিধানে কোন দেশের নির্দিষ্ট কোন সীমানা উল্লেখ নেই। জায়নিস্টদের সন্ত্রাসবাদী দল ইরগুন একবার এর ম্যাপ প্রকাশ করে তবে হিব্রু ভাষায়।৩



এই জায়নিস্টদের প্রধান নেতাদের মধ্যে ছিল এ্যয়াপলিনারি হার্টগ্যালস(Apolinari Hartglass), নাথান স্যাকয়েব(Nathan Schwalb), ভ্লাদিমির জ্যাবতনিস্কি(Vladimir Jabotinsky), ডেভ জসেপ (Dov Joseph), ডেভিট বেনগুরিয়ান( David Ben-Gurion) মোজেজ ম্যান্টেফিরো (Moses Montefiore), সেম ওয়াইজম্যান (Chaim Weizmann) এরা সবাই ছিল মাল্টি বিলিয়োনিয়ার। জায়নিস্ট আন্দোলন ইউরোপিয়ান ইহুদীদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়তা পায়। এই জায়নিস্ট গ্রুপ ব্রিটেন সহ পুরো ইউরোপে অর্থ-মেধায় বেশ এগিয়ে ছিল। জায়নিস্টরা ফিলিস্তিনে ইউরোপ থেকে ইহুদিদের পাঠাতে শুরু করে। এমন অবস্থায় শুরু হয় প্রথম মহাযুদ্ধের দামামা। মহাযুদ্ধে যখন অটোমানরা জার্মান ও অস্ট্র-হাঙ্গেরিয়ান এ্যামপয়ারের পক্ষে যোগ দেয়। তখন নরে চরে বসে জায়নিস্ট গ্রুপ। উল্লেখ্য ওই সময় জেরুজামেল এবং ফিলিস্তিন ছিল অটোমান খেলাফাত এর অধীনে। এসময় সেম ওয়াইজম্যান ইতিহাসের প্রথম লবিং এর ধারনার দেন। ওয়াইজম্যান ব্রিটিশ পার্লামেন্টে একটি শক্তিশালী লবিং গ্রুপ তৈরি করেন। প্রথম মহাযুদ্ধ ছিল তখন পর্যন্ত ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ংকর যুদ্ধ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ। ৭০ মিলিয়ন সৈন্য এর যুদ্ধে অংশ নেয়। এমন যুদ্ধ এর কথা কেউ আগে চিন্তাও করে নি। ফলাফল সমরঅস্ত্র এর সংকট দেখা দেয় ইংল্যান্ডে। সংকট আরও বেশি দেখা দেয় কারন সমরঅস্ত্র এর কারখানা ছিল সব জার্মানিতে। এ সময় সেম ওয়াইজম্যান ব্রিটিশ সরকারকে একটি প্রস্তাব দেয়। সেম ওয়াইজম্যান ছিল একজন মাল্টি বিলিয়োনিয়ার ও রসায়ন বিজ্ঞানী এবং তার ছিল ইউরোপের অন্যতম বড় এ্যাসিটোন তৈরির কারখানা। এই এ্যাসিটোন বিস্ফোরক তৈরিতে ব্যবহার হয়। সেম ওয়াইজম্যান ব্রিটিশ সরকারকে একটি নতুন এবং শক্তিশালী এ্যাসিটোন করে দেয় এবং বিনা মুল্যে যত দরকার তা উৎপাদন করে দেবে বলে প্রতিশ্রুতি দেয়। বিনিময়ে ফিলিস্তনে ইহুদিদের জন্য একটি আবাসভূমি দাবি করে। একে এ্যাসিটোন এর প্রয়োজনীয়তা অন্যদিকে ওয়াইজম্যান এর লবি। জায়নিস্টরা একটি সুবিধা জনক অবস্থান পায়। ১৯১৫ সালে জায়নিস্টদের সাথে ব্রিটিশ সরকার এর আলোচনা শুরু হয়।

ব্রিটিশ সরকার একই সময়ে (১৯১৫) আরও একটি গোপন আলোচনা শুরু করে মক্কার গভর্নর শরীফ হোসাইন ইবনে আলী সাথে। এই শরীফ হোসাইন ইবনে আলী ছিলেন রাসুল সা এর সারাসরি বংশধর (৪০ তম)। এই জনাব ব্রিতিশদের সাথে মুসলিম খেলাফতের বিরুদ্ধে গোপন চুক্তি করেন। এবং মুসলিম খেলাফতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেন। ব্রিটিশ সরকার তাকে প্রতিশ্রুতি দেয় যুদ্ধে আরবরা জিতলে তাকে পুরো আরব এর খলিফা বানানো হবে। ১৯১৫ সালের অক্টবর মাস এর ২৪ তারিখ এই গোপন চুক্তিটি সম্পাদিত হয় যা হোসাইন-ম্যাকমোহন চুক্তি নামে পরিচিত। এই হেনরি ম্যাকমোহন ছিলেন ব্রিটিশ সরকার এর হাই কমিশনার। ৩



একই সময়ে ব্রিটিশ সরকার মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে আরও একটি খুবই গোপন একটি চুক্তি করে যা সাইক-পিকো এ্যাগরিমেন্ট নামে পরিচিত। এই সাইক-পিকো এ্যাগরিমেন্ট বর্তমান মধ্যপ্রাচ্য এর ম্যাপ এর আকার ঠিক করে দেয়। এর আলোচনা খুব বেশি জরুরী নয় তাই এখানে আলোচনা বাদ দেওয়া হল।

অন্যদিকে জায়নিস্টদের সাথে ব্রিটিশ সরকার এর আলোচনা চলতে থাকে। ব্রিটিশ সরকার প্রথমে জায়নিস্টদের অন্য কোন জায়গা নিতে বলে। তারা উগান্ডার নাম প্রস্তাব করে। তবে জায়নিস্টরা ফিলিস্তিন এর ব্যাপারে অনড় থাকে। ৪ টি দিক বিবেচনা করে ব্রিটিশ সরকার সেম ওয়াইজম্যান এর প্রস্তাবে রাজি হয়ে যায়। বিষয়গুলো ছিল

১। ইহুদিদের সমর্থন পেতে। ওই সময় পুরো ইউরোপে ইহুদিদের ভাল প্রভাব ছিল। মহাযুদ্ধে তাদের পক্ষে আনার জন্য।

২। সেম ওয়াইজম্যানের এ্যাসিটোন।

৩। কিছু উগ্র ডানপন্থী খ্রিস্টান দলকে খুশি করতে। আমরা অনেকই এই সত্য এর ব্যাপারে সচেতন নই। কিছু ডানপন্থী খ্রিস্টান দল আছে যারা উগ্রভাবে প্রো-জায়নিস্ট। এরা মনে করে পবিএ শহর ইহুদিদের অধীনে আসলে যিশু খ্রিস্ট এর পুনরায় আগমন হবে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড লয়েড জর্জ(David Lloyd George) সয়ং ডানপন্থী খ্রিস্টান ছিলেন।৪

৪। প্রথম ৩ টি কারন নিয়ে কোন বিতর্ক নেই। তবে চার নম্বর পয়েন্ট নিয়ে কিছুটা মতভেদ আছে। ৪ নম্বর কারন হল আমেরিকার জায়নিস্টদের খুশি করে মহাযুদ্ধে আমেরিকাকে আনার জন্য। বিতর্ক এর কারন হলোকাস্ট এর পূর্ব পর্যন্ত আমেরিকার মেইন স্টিম ইহুদিরা জুইশ হোমল্যান্ড ধারনার বিরোধী ছিল।

১৯১৭ সালের মহাযুদ্ধে ইংল্যান্ড একটি ভাল অবস্থানে গেলে এই জুইস হোমল্যান্ড এর ব্যাপারটি জনসম্মুখে আসে। অগাস্ট মাসে উঠে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে। সে সময় ব্রিটিশ পার্লামেন্টে মাএ একজন ইহুদি সদস্য ছিল। তার নাম এ্যাডউিন স্যামুয়েল মন্টিগু (Adwin Smual Montigu)। এই এ্যাডউিন স্যামুয়েল মন্টিগু ছিলেন ফিলিস্তনে ইহুদিদের জন্য একটি আবাসভূমি প্রস্তাবের অন্যতম প্রধান বিরোধী। তিনি বলেন ফিলিস্তনে ইহুদিদের জন্য আবাসভূমি কখনোই সম্ভব না। এতে আরবদের সাথে আমাদের ঝামেলা হবে। আমাদের কমিউনিটির একটা অংশযে ওখানে বাস করে তারা সমস্যায় পড়বে। এখন আমাদের সাথে আরবদের কোন সমস্যা নেই। এটা পাশ হলে কঠিন সমস্যা হবে। তবে সেম ওয়াইজম্যান এর লবি এবং পূর্ব প্রতিশ্রতির জন্য এ্যাডউিন এর বিরোধিতা ধোপে টেকে না। নভেম্বর এর ২ তারিখে ঐতিহাসিক বেলফোর ঘোষণা আসে। এই দিন ব্রিটিশ সরকার এর ফরেন সেক্রেটারি আরথার জেমস বেলফোর (Arthur James Balfour) জায়নিস্ট নেতা ব্যারন রস্টচাইল্ড (Baron Rothschild) এর কাছে একটি চিঠি লেখেন এতে ব্রিটিশ সরকার অফিশিয়ালি জায়নিরস্টদের দাবি মেনে নেয়।৫



বেলফোর ঘোষণাকে বলা যেতে পারে মানবতার ইতিহাসের জঘন্যতম ভূমি দস্যূতা। সে সময় ফিলিস্তিনে ইহুদির সংখ্যা ছিল ১১ ভাগেরও কম। এই ১১ ভাগেরও ৬+ ভাগ মাএ কয়েক বছর হল বসতি স্থাপন করেছে।



১৮৭৮ সালে ফিলিস্তিনের জনসংখ্যার মাএ ৩.২ ভাগ ছিল ইহুদি। জায়নিস্টদের ইউরোপিয়ান ইহুদি পুনর্বাসনের ফলে ১৯২২ সালে এর পরিমাণ দারায় ১১ ভাগ।



১৯২২ থেকে ১৯৩০ সালের মধ্যে আরও ১,০৮,৮২৫ ইহুদি ফিলিস্তনে আসে। ফলাফল ১৯৩১ সালে তাদের পরিমাণ ১৬.৯ ভাগ হয়ে যায়।



১৯৩৩ সালে হিটলার জার্মানির ক্ষমতায় আসে। প্রথম মহাযুদ্ধে পরাজয়ের প্রতিশোধ এবং জার্মানির সংহতি নষ্টের অভিযোগ এনে হিটলার পাইকারি ভাবে ইহুদিদের হত্যা করা শুরু করে যা হলোকাস্ট নামে পরিচিত। এ সময় ফিলিস্তিনিতে ইহুদি পুনর্বাসন কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায়।



বলা হয় হিটলার ৬০ লক্ষ ইহুদি হত্যা করেছে হলোকাস্টে। তবে খোদ ইহুদিদের মধ্যে-ই এ নিয়ে বিতর্ক আছে। The Holocust Victim Accuse: Documents and Testimony on Jewish War Criminal বইয়ে রেব মোষে সেনফিল্ড (Reb Moshe Shonfeld) এন্টি জায়নিস্ট ইহুদি দাবি করেন হলোকাস্টে জায়নিস্ট প্রপাগন্ডা। সেনফিল্ড এই বইয়ে উল্লেখ করেন ১৯৩৯ সালে আমেরিকা জার্মান ইহুদিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে। আমেরিকার খুবই শক্তিশালী জায়নিস্ট দল এ ব্যাপারে আমেরিকার সরকারকে এ ব্যাপারে কোন চাপ দেয়নি।

অতিরিক্ত ইহুদি পুনর্বাসন এ স্বাভাবিক ভাবে আরব এবং ইহুদিদের মধ্যে ঝামেলা শুরু হয়। এবং ব্যাপক প্রানহানি ঘটে। এ হত্যাকন্ড গুলোর মধ্যে রয়েছে বিখ্যাত কিং ডেভিড হোটেল হত্যাকান্ড। ব্রিটিশ সরকার এ নিয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটি সকল ঘটনার জন্য জায়নিস্টদের সন্ত্রাসী দল ইরগুন, হাগানাকে দায়ী করে। এবং এদের নেতাদের নামে ওয়ারেন্ট ইস্যু করে।



এর মধ্যে রয়েছে মেনাকিম বেগেন, এয়ারিয়েল শ্যারন যারা পড়ে ইজরাইলের প্রধানমন্ত্রী হয় এমনকি মেনাকিম বেগেন নোবেল পর্যন্ত পায়। ব্রিটেন জায়নিস্টদের সাথে পেরে ওঠে না এবং জাতিসংঘ এর দারস্ত হয়।জাতিসংঘ একটি অমানবিক, অবিবেচক, ঘৃণ্য সমাধান এর কথা বলে তা হল দুই দেশ। জাতিসংঘ এর রেজুলেশনে এতে ৬৯ ভাগ মানুষ যারা ৯২ ভাগ জমির মালিক তাদের মাএ ৪৩+ ভাগ জায়গা দেওয়া হয়। আর ৩১ ভাগ মানুষ যাদের ৯৫ ভাগই পুনর্বাসিত মাএ ৮ ভাগ জমির মালিক তাদের দেওয়া হয় ৫৬+ ভাগ জায়গা।



মুসলিমরা এই রেজুলেশন প্রত্যাখান করে। জায়নিস্ট নেতা ডেভিড বেন গুরিয়ান সামরিক শক্তির জোরে আরব শহর গুলো দখল করা শুরু করে। মিসর, ইরাক, সিরিয়া, জর্ডান, লেবানন একসাথে আক্রমণ করে ইজরাইলকে। উন্নত অস্ত্রপাতি, পরাশক্তি গুলোর প্রত্যক্ষ সহায়তার কারনে তারা ইজরাইল এর সাথে পেরে ওঠে না। ইজরাইল একের পর এক আরব শহর দখল করে নেয়। এবং শহরের মানুষদের উপর হত্যাযজ্ঞ চালায়। যারা বেঁচে যায় আশ্রয় নেয় পাশের দেশ গুলোতে। ধংস কারা হয় শত শত গ্রাম।৬



ফিলিস্তিন বলে মানচিএে আর কিছু থাকে না।



বিশ্ব ইজরাইলের এই আগ্রসন এর ব্যাপারে নিরব থাকে। ফলে ফিলিস্তিনের মানুষ নিজের হাতে অস্ত্র তুলে নেয়।



১৯৬৪ সালে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (PLO) প্রতিষ্ঠিত হয়। পরে ইয়াসির আরাফাত ফাতাহ গঠন করে। ইজরাইলের সাথে চুক্তিও করে। সরকার গঠন করে। কিন্তু বাস্তবে তাদের কোন ক্ষমতা ছিল না। তাদের কাজ ছিল ফিলিস্তিন এর মানুষদের উপর ইজরাইলের পক্ষে পুলিশ হিসেবে কাজ করা। ইজরাইল এ সব চুক্তির শর্তের ধার ধারে নি কখনও। শান্তি আলোচনার মধ্যেই তাদের সন্ত্রাসী কাজ চালিয়ে গেছে। ইজরাইল ১৯৬৭ সাল থেকে ১২ হাজার এরও বেশি বিল্ডিং ধংস করে। এই ১২ হাজার এর মধ্যে ৭৪০ টি করে শান্তি আলোচনা চলা কালীন সময়।



অর্থাৎ ইজরাইল তাদের কল্পিত পিতৃভূমি পরিপূর্ণভাবে দখল না হওয়া পর্যন্ত থামবে না। এই অব্যস্থায় ১৯৮৭ সালে জন্ম হয় হামাসের। হামাস আরবি শব্দ এর অর্থ প্রানচ্ছল বা তারুন্য। এটি ফিলিস্তিন এর গাজাতে ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর মূল উদ্দেশ্য ফিলিস্তিন এর দখল কৃত ভূমি উদ্ধার করা। এর প্রতিষ্ঠাতা শেখ আহমেদ ইয়াসিন, ড. আব্দুল আজিজ রানতিসি এবং মোহাম্মাদ জাহার। ফিলিস্তিনের মানুষের কাছে তুমুল জনপ্রিয় হামাস ইজরাইলের ভূমি দখল এর পথে প্রধান বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইজরাইল কয়েকবার হামাসকে ধংস করার জন্য গাজায় হামলা চালায়। কিন্তু প্রতিবারই পরাজিত হয়। হামাস এখন একাই ইজরাইলের সাথে লড়াই করে যাচ্ছে। হামাসের ৩ টি শাখা রয়েছে,

১।মজলিশে সূরা। ২। সামরিক শাখা (আল কাসাম ব্রিগেড) ৩। সমাজ কল্যাণ শাখা। যদিও হামাস একটি বিপ্লবী দল। তাদের বাজেটের ৯০ ভাগেরও বেশি ব্যয় করা হয় জনকল্যাণ মূলক কাজে।৭ যেমন শিক্ষা, চিকিৎসা, বাড়ি মেরামত, এতিম ভাতা, ইজরাইলি হামলায় নিহত পরিবার গুলোকে ভাতা প্রদান ইত্যাদি। হামাস এর সদর দপ্তর কাতারের দোহায়। এছাড়াও তেহরানে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অফিস রয়েছে। হামাস তাদের অর্থের উৎস সম্পর্কে কখনোই কোন তথ্য প্রকাশ করে না। তবে ধারনা করা হয় মুসলিম ব্রাদারহুদ, ইরান এবং কাতার তাদের প্রধান অর্থদাতা। বর্তমানে খালেদ মিশাল হামাসের প্রধান। ইসলামাইল হানিয়া প্রধানমন্ত্রী

রেফারেন্সঃ

১। http://www.truetorahjews.org/zionism

২। Sicker, Martin. 2001. The Middle East in the Twentieth Century. 23

৩। The Shapping Muslim World by Dr. Yasir Quadi, Part-1

৪। Gelvin, James .2005. The Israel-Palestine Conflict: One Hundred Years of War. 82,83.

৫। http://www.keyway.ca/htm HYPERLINK "http://www.keyway.ca/htm2012/20120820.htm"2012 HYPERLINK "http://www.keyway.ca/htm2012/20120820.htm"/ HYPERLINK "http://www.keyway.ca/htm2012/20120820.htm"20120820 HYPERLINK "http://www.keyway.ca/htm2012/20120820.htm".htm

৬। The Shapping Muslim World by Dr. Yasir Quadi, Part-1

৭। http://www.al-monitor.com/pulse/iw/originals/ HYPERLINK

এছাড়াও Occupation 101 ডকুমেন্টারি, আল জাজিরা, বিবিসি, কিছু সংবাদপএ এর সাইট থেকে তথ্য নেওয়া হয়েছে।

বিষয়: বিবিধ

১৮৪৭ বার পঠিত, ২৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

252195
০৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:০৩
দিশারি লিখেছেন : ভাইয়া, আসলেই লেখাটি অসাধারণ হয়েছে।
০৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:২৪
196330
চিলেকোঠার সেপাই লিখেছেন : ধন্যবাদ ভাই
252198
০৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:১৮
কাহাফ লিখেছেন : এখন একজন হিটলারের বড় প্রয়োজন.............।
০৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:২৬
196332
চিলেকোঠার সেপাই লিখেছেন : ভাই পুরো লেখা পড়েছেন????
০৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
196337
দিশারি লিখেছেন : পড়লে কি তিনি এটা বলতেন?
০৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
196345
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : তা হলে এখন বুঝুন, ইহুদীরা কেন মুমিনদের ছেঁচা দেয় @ চিলেকোঠার সেপাই?
252206
০৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
হতভাগা লিখেছেন : পোস্ট পড়ে ভাল লেগেছে কারণ অনেক কিছু জানতে পেরেছি ।

ইহুদীরা অভিশপ্ত । আর ইসরায়েলীরাও ইহুদী ।

তাই ইসরায়েলের বাইরের ইহুদীদেরকে অনুকম্পা দেখানো মানে অভিশপ্তদেরকেই অনুকম্পা দেখানো ।

এদের শিশু থেকে শুরু করে অশীতিপর বৃদ্ধদেরকে হত্যা করার পরেও কারও মনে তাদের প্রতি করুনা আশা উচিত নয় ।

কারণ প্রতিশোধ ততটুকু নিতে বলা হয়েছে যতটুকু অত্যচার করা হয়েছে ।

এদের প্রতি অনুকম্পা দেখানোকেই বরং পাপের কাজ বলে মনে করি ।

হিটলারের মত লোক দরকার ইহুদীদের একটা সেপে আনার জন্য ।
০৮ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৮
196483
চিলেকোঠার সেপাই লিখেছেন : হতভাগা ভাই ব্লগের প্রথম ছবিটি একটু দেখুন। আর শেষে এ্যাডউিন স্যামুয়েল মন্টিগু নামে একজন এর কথা উল্লেখ আছে দেখুন। এবং নোয়াম চমস্কি নামে এক জন ইহুদি আছে। এদের ব্যাপার একটু ব্যাখ্যা করবেন প্লিজ।
০৮ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:২০
196499
হতভাগা লিখেছেন : ফিলিস্তিনি ছোট ছোট শিশুদের তো কোন অন্যায় ছিল না ? যে শিশু মাত্র মায়ের গর্ভ থেকে দুনিয়াতে আসতে চেয়েছে বা এসেছে তার তো কোন অন্যায় ছিল না ?

প্রথম ছবি + এ্যাডউিন স্যামুয়েল মন্টিগু + নোয়াম চমস্কি বনাম নিষ্পাপ শিশুগুলো

হত্যার বদলা আমাকে নিতে বলা হয়েছে । এখানে যাদেরকে নিষ্পাপ দেখাতে চাচ্ছেন তাদের মত ছোট ছোট শিশু গুলিও নিষ্পাপ ছিল ।
আমি নিষ্পাপকে মারার জন্য নিষ্পাপকে মারার কথা বলছি এবং আমি মনে করছি যে এর সাথে আমি তাদের প্রতি দয়াও করছি । কারণ চমস্কিরা তাদের জীবন পার করে এসেছেন , ওরা এখনও দুনিয়ার আলো দেখেই নি ।
কোলেটারাল ড্যামেজ হিসেবে কিছু ভাল মানুষ তো মরবেই ।

মানবতার প্রশ্ন এখন আর আনা উচিত না । এটা ধান্ধাবাজদের ধান্ধা । নিজেদের ব্যাপারে সব জায়েজ , অন্যের ব্যাপারে অনেক রুলস্‌ আনে ।

ইসরায়েলি এক সৈন্য ১৩ জন ফিলিস্তিনি শিশু মেরে গর্ব করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিল । এরকম মাইন্ডের না হলে দুনিয়াতে চিরটা কাল মার খেয়ে যেতে হবে ।
মুসলমানদের এরকম বেশ কিছু সৈন্য বা লিডার থাকা উচিত ।
০৮ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:২৯
196528
চিলেকোঠার সেপাই লিখেছেন : আমার ধারনা আপনি বলগটি না পড়ে কমেনট করেছেন।
০৯ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৭:৩১
196564
হতভাগা লিখেছেন : ''চিলেকোঠার সেপাই লিখেছেন : আমার ধারনা আপনি বলগটি না পড়ে কমেনট করেছেন। ''

০ খুবই কমন ডায়লগ একজন পোস্টদাতার যখন নিজের পোস্টে নিজেই ধরা খায় ।

তবে ভাব তো বজায় রাখা চাই ।

আমি এমন কারো প্রতি দয়া দেখানোর পক্ষে না যারা বার বার অন্যায় করে । এটা স্বয়ং আল্লাহও করেন না । তাই তো ইহুদীদের অভিশপ্ত বলেছেন পবিত্র ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা । আল্লাহ অসীম দয়ালু আবার কঠোর শাস্তি দাতাও ।

ইসরায়েল যদি তাদের কাঙ্খিত ভূ-খন্ড পেয়েই যায় তাহলে এই চমস্কিরা কি তার ফল ভোগ করবে না ?
ইহুদী আলেমরাও তাদের লোকদেরকে ভাল পথে চালায় নি রাসুল (সাঃ) এর সময়কালে । তারা জেনে শুনেই রাসূলের আগমনের কথা বিকৃত করেছিল ।


এসব ইহুদীদের প্রতি অনুকম্পা আসে কি করে যেখানে ইহুদীরা তাদের আশ্রয় দাতাকে বছর ঘুরতে না ঘুরতেই হত্যা করতে শুরু করেছে ? এদের প্রতি করুনা দেখানোর ফল এই গত ৬০-৭০ বছরে দেখেও কি তাদের কারও কারও জন্য সাপোর্ট চলে আসে ?
০৯ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৪৯
196577
চিলেকোঠার সেপাই লিখেছেন : হতভাগা সাহেব না জেনে আন্দাজে কথা বলা ঠিক না। হিটলারের মত লোক দরকার এটা আপনার মত নির্বোধ লোক-ই বলে। ইসলাম বলে একজন মানুষকে নিরপরাধ মানুষকে মারা হোক সে ইহুদি অথবা হিন্দু মানে পুরো মানব জাতিকে হত্যা করা। আর আপনি হিটলার সম্পর্কে কতটুকু জানেন??? বিবিসি দেখে হিটলারকে চেনা কঠিন। হলোকাস্ট ভুয়া এটা খোদ অনেক ইহুদি বলে। সালাহউদ্দিন দরকার। হিটলার না। আর ভাই পড়া শোনা না করে প্লিজ প্যাচাল পারবেন না। আপনাদের মত এই অদ্ভুদ কিছুর জন্য ইজরাইল পশ্চিমাদের সাপোর্ট পায়।
০৯ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:২১
196582
হতভাগা লিখেছেন : ১৯৪৭ এ যখন নিরীহ ইহুদীদের আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল ফিলিস্তিনে পরে তারা কতটুকু নিরীহ বা নিরাপরাধ ছিল ? তাদের ছোট ছোট পোলাপানরা যাদের আদতে নিরীহ মনে করেন দেখেন তাদের কাজ কারবার ?









http://www.bing.com/images/search?q=israeli+children+writing+on+the+missile&qpvt=israeli+children+writing+on+the+missile&FORM=IGRE#a


এত্ত এত্ত পড়াশুনা কইরা এই নি শিখছেন ?

দুধ কলা দিয়ে যে সাপ পুষতে নেই - তা মনে হয় আপনার বিশাল জ্ঞান ভান্ডারে নেই ।
০৯ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:৪১
196637
চিলেকোঠার সেপাই লিখেছেন : আপনিতো বিশিষ্ট হিটলার ভক্ত। হিটলার নিয়ে কিছু বলেন। আর জেরুজালেমে হাজার বছর ধরে অনেক ইহুদি থাকে তাহদের সাথে মুসলমানদের কবে সমস্যা হয়েছে??????আর এই ছবি দিয়ে কি বোঝান???? সব বাচ্চাদের মেরে ফেলতে হবে???
০৯ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৬
196649
হতভাগা লিখেছেন : ঠিক ইসরায়েল যেমন করেছে সে ভাবে । একটা বাচ্চা সাপও যদি বেঁচে থাকে তাহলে তা পরবর্তীতে আবারও অশান্তির জন্ম দেবে।

হাজার বছর ধরে ছিল সমস্যা করে নি , তবে যখন লাই পেয়ে গেছে তখন সমস্যার পর সমস্যা সৃষ্টি করে যাচ্ছে । ভেতরে ভেতরে তা সুপ্তাবস্থায় ছিল । অনুকূল পরিবেশে তা প্রকাশ পেয়ে গেছে .

মুসলমানদের এখন আর কোন চিলে কোঠার সেপাই দিয়ে কাজ হবে না । হিটলারের মত নৃশংস কাউকেই তারা চাইছে এই নৃশংসদের থেকে বাঁচার জন্য ।

কাঁটা দিয়েই কিন্তু কাঁটা তুলতে হয় - এটাও কি আপনার বিশাল পড়াশুনার + জ্ঞানের ফাঁক গলিয়ে গেছে ?
০৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৫২
196797
চিলেকোঠার সেপাই লিখেছেন : একনম্বর আপনার ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান খুবই কম। কাঁটা দিয়েই কিন্তু কাঁটা তুলতে হয় এটা ইসলাম বলে না। দুই আপনি হিটলার সম্পরকেও কিছু জানেন না। হলোকাস্টে নিয়ে খোদ ইহুদিদের মধ্যে-ই এ নিয়ে বিতর্ক আছে। অনেকেই বলে হলোকাস্টে ভুয়া। তিন- ইজরাইলে সমস্যা তৈরি করেছে জায়নিস্টরা(হতে পারে বেশির ভাগ ইহুদিই জায়নিস্ট। তবে সবাই না)। ইহুদিরা না। কয়েকদিন আগে তেল আবিবে কিছু ইহুদি গাজায় হামলার প্রতিবাদ করেছে।
১০ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:৩৮
196960
হতভাগা লিখেছেন : ইসলাম সম্পর্কে আপনার জ্ঞান কি রকম তা অভিশপ্তদের পক্ষে সাফাই গাওয়া দেখেই বোঝা যায় ।
252209
০৮ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:০৯
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : গত ৫ হাজার বছর ধরে ইহুদীদের আদি পিতৃ ভুমি ইসরাইল(জেরুজালেম এবং নীলনদ অববাহিকা)। এটি ইহুদীদের জন্য গড গিফটেড ল্যান্ড। ১৪০০ বছর আগে উড়ে আসা ঝুড়ে বসা মুসলিমরা তাদের ধর্মীয় ঘৃনার কারনে ইহুদীদের ইসরাইল থেকে উছ্ছেদ করে। এরপর অনেক হাত বদলের পর সর্বশেষ ১৯৪৮ সালে ইহুদীরা তাদের পিতৃভূমি মুসলিম দখল মুক্ত করে।


সেই থেকে ইসরাইল থেকে ইহুদীদের উছ্ছেদ করার জন্য মুমিনরা একজোট হয়ে যারপর নেই চেষ্টা করেছে। কিন্তু প্রতিবারই শৌর্য, বীর্য, বিজ্ঞান, আবিস্কর,শিক্ষা, সভ্যতায় বলিয়ান ইহুদীদের কাছে আল্লার পেয়ারা বান্দা মুমিনরা শোচোনীয় ভাবে পরাজিত হয়। তারপর থেকে পরাজিত মুস্লিমরা সন্ত্রাসের পথ বেছে নেয়। এইতো ইতিহাস, এই।
০৮ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:০২
196490
চিলেকোঠার সেপাই লিখেছেন : একটু রেফারেনস দিবেন প্লিজ কবে মুসলিমরা ইহুদিদের নির্যাতন করেছে ।আর শোচনিয় পরাজয় এর ব্যাপারে একটা নতুন ব্লগ লিখবো আশা করি তখন কথা হবে।
252213
০৮ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:২৪
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন :
১৯৬৭'র Six day war এ বিজয়ী ইহুদী সৈনিকদের বিজয় উল্লাস। পিছে আল আকসা মসজিদ। এই মসজিদেই ফজর নামাজ শেষ করে নবী মোহাম্মদ নাকি খচ্চরের পিঠে মহাশুন্য ভ্রমন করেন!!!!!! অথচ ইহুদী সৈন্যরা এই মসজিদেই জুতো পায়ে বিচরন করেছে।
০৮ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:০৪
196491
চিলেকোঠার সেপাই লিখেছেন : ভাই আপনার কি ইতিহাস এর ব্যাপারে কোন সমস্যা আছে??? জেরুজালেম কত বছর কার অধীনে ছিল জানেনে কিছু????????
252217
০৮ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : অনেক গবেষণাধর্মী লেখা। নতুন বেশকিছু জানতে পারলুম। আপনাকে ধন্যবাদ।
০৮ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:০৫
196493
চিলেকোঠার সেপাই লিখেছেন : Happy ধন্যবাদ ভাই
252265
০৮ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:৪২
সন্ধাতারা লিখেছেন : It is an excellent post with deep analysis. Jajakallahu khair.
০৮ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:০৬
196494
চিলেকোঠার সেপাই লিখেছেন : শুকরিয়া ভাই। ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File