সত্য উন্মোচন ---- আলি সিনা (২)
লিখেছেন লিখেছেন শুভ্র আহমেদ ১৩ জুলাই, ২০১৪, ০৬:২৯:২৮ সন্ধ্যা
গত পর্বে আমরা আলি সিনার প্রথম পাঁচটি প্রতারনার জবাব দিয়েছি। এবারে আরো ১ টি কালো দাগের প্রতারনার জবাব দেবো, যেটা দেখে মুসলিমসহ সকল নাস্তিকেরও হাসির অন্ত থাকবে না। এরপরে আপনি নিজেই অনুধাবন করবেন, আসলেই কি আলি সিনা জাকির নায়েকের সাথে ডিবেট করার যোগ্যতা রাখে? আমার ধারনা আলি সিনা কান্না করতে করতে স্টেজ ভাসিয়ে দিবে, যদি সত্যিই এমনটা হয়। ।
আলি সিনা লিখেছেনঃ
Of course both are false. The earth is inside the sky and
part of it. They can neither come together nor
separate. Here we have two version that contradict each
other and both are scientifically wrong
আমার জবাবঃ
গত পর্বে আমরা পরিষ্কার করেছি যে, আয়াত ২১:৩০ এবং ৪১:১১ এর মধ্যে কোনো পরস্পর বিরোধী আলোচনা নাই। বরং বিজ্ঞানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ন। এবার আরেকটা জিনিস এড করতে চাই যেখানে আলি সিনা বিগ ব্যাং এর সাথে আদম - হাওয়া আঃ এর দুনিয়ায় আগমনের কথা উল্লেখ করেছেন। সত্যি বলতে আদম-হাওয়া আঃ - পৃথিবী সৃষ্টির অনেক পরে এসেছিলেন। তাই আলি সিনার এই প্রশ্ন উদ্দেশ্যহীন। এখানে একমাত্র Evolution থিয়োরি দিয়েই আলোচনা করা যায়, বিগ ব্যাং দিয়ে নয়। সুতরাং এই প্রশ্নের কোনো উত্তরই নাই। বরং, একটা থিয়োরি দিয়ে কোরআন ভুল করার কোনোই মানে হয় না। এছাড়াও, আলি সিনা Evolution -এর সপক্ষে কোনো যুক্তি বা প্রমান দেখান নাই। যেমনটা প্রায় সকল নাস্তিকই করে থাকেন। তাই আমরা ধরে নেবো আলি সিনা খুবই অগুরুত্বপূর্ণ একটি প্রসঙ্গ উৎক্ষেপণ করেছেন যার কোনোই ইয়াত্তা নাই।
এবার আমি যে কাজটা করবো, আলি সিনা সঠিক বিজ্ঞান ই জানেন না, এটাই প্রমান করবো। তিনি বলেছেন, সূরা হা-মীম সেজদাহ:১১ -
অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোযোগ দিলেন যা ছিল ধুম্রকুঞ্জ, অতঃপর তিনি তাকে ও পৃথিবীকে বললেন, তোমরা উভয়ে আস ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়। তারা বলল, আমরা স্বেচ্ছায় আসলাম
আয়াতের বিশ্লেষণ করে বলেছেন, ধূম্রপূঞ্জ বা গ্যাস আলাদা হতে পারে না বা একত্র হতে পারে না।
দেখুন বিজ্ঞানীরা কি বলেনঃ
* নোবেল পুরষ্কার প্রাপ্ত Physicist Leon Lederman বলেছেন ;
Well, the first thing is there's no 'before.' Because
time itself, as far as we understand time, was
generated—and space—at the Big Bang (Taken from
http://www.sciencenetlinks.com/sci_update.cfm?DocID=7)
* Dr. Michael Turner, a cosmologist at University of
Chicago বলেছেনঃ ; If inflation is the dynamite behind the
Big Bang, we're still looking for the match (Taken
from an article written by Dennis Overbye in New
York Times, May 22, 2001 - http://www2.gol.com/users/coynerhm/before_the_big_bang_there_was__.htm )
* Craig Hogan at the University of Washington বলেছেন ;
“ No one could really know. All memory of that time is
lost, everything from then is forgotten. That was a
period of such catastrophic instability that it just
doesn't remember what came before it. We probably
could never find out, either. There just isn't any
information left over from it " (Take from http://www1.cac.washington.edu/alumnicolumns/march96/
universe1.html )
* Karen Masters, PhD from Cornell and now a
Postdoctoral Fellow at the Harvard Smithsonian Center
for Astrophysics তিনি বলেছেন ; “We also say that space and
time both started at the Big Bang and therefore there
was nothing before it. (Taken from http://curious.astro.cornell.eduquestion.php?number=364)
মূলতঃ এখানে (৪১:১১) ডিজাইনের কথাই বলা হচ্ছে। পৃথিবীর অস্তিত্ব কিভাবে এলো এটাই বুঝানো হচ্ছে।
Ali sina is Totally exposed by scientists
এবার আমরা নতুন বিষয়ে যাবো, যার নাম। Does the Quran say the Sun and the Moon Revolve
Around Their Own Axis? "বা" কোরআন কি বলছে সূর্য এবং চন্দ্র ঘুরছে তার নিজ কক্ষপথে?
আলি সিনা লিখেছেনঃ
-
-(Dr. Naik) When I was in school, I had learned that the
Sun in respect to the Earth - it was stationary - the Earth
and the Moon, they rotated about in axis, but the sun
was stationary. But when I read a Verse of the Qur’an
saying, in Surah Al–Ambiya, Ch. . 21 Verse No. 33, it
says…. (Arabic). … ‘It is Allah who has created the night
and the day.’…. (Arabic)…. The sun and the moon….
(Arabic)…. Each one traveling in an orbit with its own
motion. Now Alhamdulillah, modern science has
confirmed the Qur’an ic statement. The Arabic word used
in the Qur’an is ‘Yasbahoon’ , which describes the motion
of a moving body. When it refers to a celestial body, it
means it is rotating about its own axis. So Qur’an says
the sun and the Moon, they revolve as well as rotate
about their own axis. Today we have come to know that
the Sun takes approximately 25 days to complete one
rotation.
-(Ali Sina) Dr. Naikr claims that the verse 21:33 which
says the sun and the moon follow their orbits means they
rotate around their axis because the word íóÓúÈóÍõæäó
ysbahun means rotating around its own axis. This is
simply not true. Dr. Naik is fabricating evidence and
twisting the meaning of the words. The word here
implies that the Sun and the Moon rotate in circle, i.e.
around the Earth and not around their own axis. This is
what Muhammad observed and this is what he said. He
stated what was obvious to him and to everyone else.
See how this word is translated.
Pickthall : They float, each in an orbit.
Yusuf Ali : swim along, each in its rounded course.
Hilali-Khan : each in an orbit floating.
Shakir : all (orbs) travel along swiftly in their
celestial spheres.
Sher Ali : each gliding along smoothly in its orbit.;
Khalifa : each floating in its own orbit.
Arberry :each swimming in a sky.
Palmer : each floating in a sky.
Rodwell : each moving swiftly in its sphere.
Sale : [the celestial bodies] move swiftly, [each] in
[its respective] orb.
As one can see, Dr. Naik is in error. By bundling the
Moon and the Sun together, it is clear that Muhammad
thought they are alike with one being brighter than the
other.
Attempts such as this, to twist the apparent meaning of
the words reveal the desperation of Muslims to find
miracles and science in the absurdities of the Quran and
hide its errors. Why none of these so called miracles
attributed to Muhammad are in clear language? Why
Allah did not say the Earth is round and it is rotating
around the Sun and the Moon is rotating around the
Earth? Simple and clear! In none of the so called Quranic
miracles you find clarity.
Then again, if the Quran is full of science why the
Islamic countries are most wretched? Muslim's response
to this is that Muslims do not practice Islam, that is why.
But how is it that the Kafir countries that do not practice
Islam at all are better than Muslim countries that
practice it a little? Why virtually all the kafir countries
are more advanced than virtually all the Islamic
countries? The more Islamic a country gets the more
backward, barbaric and poor it becomes. Is there in this
a lesson for us all?
আমার জবাবঃ
এটা খুবই কমন প্রশ্ন। আসলে প্রথম প্রথম কোরআনকে আক্ষরিক অর্থে অনুবাদ করা হতো। যারা এই অনুবাদ গুলো করেছেন তাদের বৈজ্ঞানিক জ্ঞান খুবই সীমিত ছিলো। তারা শুধু কুরানে যেভাবে জীবন পালন করবে, এই দিক গুলো কোরআন থেকে বুঝতেই অনুবাদ করেছিল। যে কারনে কোরআনে বৈজ্ঞানিক ঈঙ্গিত সম্মত আয়াত গুলো চাপাপড়েছে। এখন একটা কথার উত্তর দিন আলি সিনা, যদি একজন লেখক কোনো বই লিখেন যেমন ধরুন হিমুর হাতে লাল গোলাপ - আব্দুল হাকিম চাকলাদার ভাই অনুবাদ করলেন। এখন ফারাবী ভাই সেই লেখায় ডজন ডজন ভুল পেলেন। এখন ক্ষতিয়ে দেখা গেলো ভুল গুলা হুমায়ূন আহমেদের নয়, আব্দুল হাকিম চাকলাদার করেছেন। তাহলে প্রশ্ন এটাই যে, আপনি কাকে দোষ দিবেন হুমায়ূন আহমেদকে নাকি আব্দুল হাকিমকে? অবশ্যই আব্দুল হাকিমকে। এরপরে যদি বইটা পরের বই মেলায় আমি অনুবাদ করি আর প্রুফশিট সঠিক হয়ে গেলো, তখন আপনি কি আমাকে এটা বলবেন যে শুভ্র আহমেদ হুমায়ূন আহমেদের লেখা নতুন নতুন শব্দের সাহায্যে ঠিক করেছেন। কেমন লাগবে তখন যখন অন্য কোনো যুক্তিবাদী মানুষ আপনার এই লেখা গুলো দেখবেন? গায়ের জোরে বলে দিলেই তো আর হয়ে গেলো না, তাই না? দেখুন তার দেওয়া অনুবাদক Sale কিন্তু পরের এডিশনে জাকির নায়েকের মতোই অনুবাদ করেছেন। [the
celestial bodies] move swiftly, [each] in [its respective]
orb
এখানে ব্যবহহৃত 'orb ' - মানে পক্ষপথ
এখানে দেখুন " orb '' শব্দের বিভিন্ন অর্থঃ
http://www.dictionary.reference.com/browse/orb
- এরপরে প্রশ্ন হল, আল্লাহ্ কেনো বললেন না যে পৃথিবী গোল?
সত্যি বলতে আলি সিনা একজন ব্যাধি গ্রস্থ্য প্রানী। এখানে আয়াতে বলা হচ্ছে চন্দ্র ও সূর্যের কক্ষপথে সাতার কাটার কথা, আর তিনি খুঁজছেন পৃথিবী কেনো গোল বলা হল না, পৃথিবী কেনো সূর্যের চতুর্দিকে ঘুরছে, চন্দ্র পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে, বলা হল না। হাস্যকর! ব্যাপারটা এরকম যে, আইন্সটাইনের আপেক্ষিক তত্বের মধ্যে জাকির নায়েক একজন ইসলামিক স্কলার " এটা খোজা । এসব কাজ দেখে আমার আর লেখাই এগুতে ইচ্ছা হচ্ছে না। ভেবেছিলাম আলি সিনা একজন পোক্ত প্রতিপক্ষ, আসলে সেটা ভুল ধারনা। সত্যি বলতে পৃথিবী গোলাকার ই না। তাহলে আল্লাহ্ কেনো বলতে জাবেন পৃথিবী গোলাকার? হাহ হাহ। বরং আল্লাহ্ উদাহরনের মাধ্যমে বলেছেন যে পৃথিবী বর্তুলাকার (সূরা আন-নযিআ’ত:30)
- আবার তিনি বলেছেন যে, কোরআনে যদি এতোই বৈজ্ঞানিক কথা বার্তা লেখাই থাকে তাহলে কেনো মুসলিমদের মাঝে বিজ্ঞানীর অভাব!
আলি সিনা লিখেছেনঃ
quick calculation reveals that the likelihood that a Jew
wins the Noble Prize is 2088 times higher than a Muslim
winning it. If all the science is in the Quran why all the
Muslims are so miserable?
পাঠক, এসব যে কোনো যুক্তিই নয় সেটা যে কোনো মানুষেরই বুঝার কথা। কুরান থেকে বিজ্ঞান বের করতে হলে তো সেই কুরান পড়তে হবে! এখন ইতিহাস দেখুন, যতদিন কুরান পড়েছে মুসলিমরা ততদিন বিশ্ব মুসলিমদের দিকে তাকিয়ে ছিলো। একটা উদাহরন দেই।
নিউটন (১৬৪৩-১৭২৭) গতি সংক্রান্ত
৩টি সূত্র বিভিন্ন মুসলিম বিজ্ঞানীদের
কিতাব থেকে নকল করে তার “Philosophi
Naturalis Principia Mathematica” বইতে তার নিজের
নামে চালিয়ে দেয়। এখানে তারও
মুখোশ উম্মোচন করা হলো।
গতির প্রথম সূত্র বলা হয়েছে যে, “স্থির বস্তু
স্থির থাকবে এবং গতিশীল বস্তু
সমবেগে গতিশীল থাকবে।” গতিবিদ্যার এই
সূত্রটি মুসলিম
বিজ্ঞানী ইবনে সিনা (৯৮০-১০৩৭) মহাচোর
নিউটনের ৬০০ বছর পূর্বে রচিত “আল ইসহারাত
ওয়াল তানবিহাত” (Remarks and Admonitions)
কিতাবে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন যে,
“যদি বাহ্যিক কোন বল প্রয়োগ করা না হয়
তবে বস্তু স্থির বা সমবেগে সরলরেখা বরাবর
গতিশীল থাকবে।” এই বক্তব্যের
মাধ্যমে স্পষ্টতঃ প্রমাণিত হয় যে,
নিউটন নয় বরং মুসলিম
বিজ্ঞানী ইবনে সিনাই গতির প্রথম সূত্র
আবিষ্কার করেছেন। ইবনে সিনার বই পশ্চিমা বিশ্বে তখন প্রচলিত ছিলো।
গতির দ্বিতীয় সূত্রে বলা হয়েছে যে,“কোন
বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার প্রযুক্ত বলের
সমানুপাতিক এবং বল
যে দিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের
পরিবর্তন সেদিকেই ঘটে।”
অথচ মুসলিম বিজ্ঞানী হিবাতুল্লাহ আবুল
বারাকাত আল বাগদাদী (১০৮০-১১৬৫) নিউটনের প্রায় ৫৫০ বছর পূর্বে “আল
মুকতাবার ফিল হিকমা” (The Considered in
Wisdom) কিতাবে উল্লেখ করেন যে,
“শক্তিশালী বল প্রয়োগে বস্তু দ্রুত
চলে এবং স্বল্প সময় নেয়। যদি বল
কমানো না হয় তাহলে গতিও কমবে না।”
তিনি তার কিতাবটির চর্তুদশ
অধ্যায়ে বলেন, “যদি বেশি বল প্রয়োগ করা হয়
তবে বস্তু দ্রুত বেগে চলবে এবং কম সময়ে দুরত্ব
অতিক্রম করবে। ” এই বক্তব্যের
মাধ্যমে স্পষ্টতঃ প্রমাণিত হয়ে যে,
নিউটন নয় বরং মুসলিম
বিজ্ঞানী হিবাতুল্লাহ আবুল বারাকাত আল
বাগদাদ তিনিই গতির দ্বিতীয় সূত্র
আবিষ্কার করেছেন।
একই সূত্রটি মানতেকের ইমাম ফখরু উদ্দীন
রাজী রহমতুল্লাহি আলাইহি (১১৫০-১২১০)
উনার “আল মাবাহেত আল মাসরিকাইয়াহ
ফি ইলম আল ইল্লাইয়াত ওয়া আল
তাবিয়াত” (The Eastern Disciplines in Theology and
Natural Sciences) কিতাবে বলেন যে, “
দুটি সমান বল বৃত্তটিকে টানতে থাকে যতক্ষণ
পর্যন্ত না বৃত্তটি মাঝখানে থেমে যায়,
এখানে নিশ্চিতভাবে ধরে নেয়া হয় যে,
উভয় বল একটি করে কাজ সম্পাদন
করেছে যা একে অন্যের বিপরীত।”
এই বিষয়ে ইবনে হাইছাম (৯৫৬-১০৪০) তার
রচিত “আল মানাথার” (The Scenes) এ উল্লেখ
করেন যে, “যদি চলমান বস্তু কোন
প্রতিবদ্ধকতা দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয়
এবং বলের অস্তিত্ব থাকে তাহলে প্রতিবদ্ধক
বলের অনুপাতে চলমান
বস্তুটি সমবেগে বিপরীত
দিকে ফিরে আসে।” মুসলিম
বিজ্ঞানী হিবাতুল্লাহ আবুল বারাকাত আল
বাগদাদী, মানতেকের ইমাম ফখরু উদ্দীন
রাজী রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং ইবনে
হাইছাম, উনাদের প্রত্যেকের বক্তব্যের
দ্বারা স্পষ্টতঃ প্রমাণিত হয় যে,
নিউটন তৃতীয় সূত্রটিও মুসলমানদের
থেকে চুরি করেছে।
সূত্রঃ http://www.wikipedia.org/islamstory
মুসলিম বিজ্ঞানী সম্পর্কে জানতে এই লিংকে ঘুরে আসুনঃ http://ummah.net/history/scholars/index.html
গত শতাব্দীতে একজন পাকিস্তানী মুসলিম ( আব্দুস সালাম) নোবেল প্রাইজপ্রাপ্ত। কুরান পড়লে এর পরিমান আরো বৃদ্ধি পেতো বলেই মনে করি। মূলত, আপনি একটা কিছু এমনি এমনি আবিষ্কার করতে পারবেন না। লাগবে গবেষণাগার। কিন্তু, বাংলাদেশ, আরব বিশ্ব, পাকিস্তানে এসব নাই। যে কারনে যেতে হবে জার্মানি আর আমেরিকা। সেখানে গেলে আপনাকে বানাবে সন্ত্রাসী। দেখা গেলো আপনি একটা বৈজ্ঞানিক থিয়োরি নিয়ে গেছেন, আমেরিকা এয়ারপোর্ট থেকেই আপনাকে গ্রেফতার করে জেলের মধ্যে কুকুর দিয়ে খাইয়ে ফেলেছে। যাই হোক, বিজ্ঞানী পেতে হলে উন্নত বিশ্বে পাওয়া যায়। বোদ্ধ ধর্মাবলী তেমন কোনো বিজ্ঞানী পাওয়া যায় না, হিন্দু ধর্মেরও একই অবস্থা। তাই বিজ্ঞানীর সাথে ধর্মের সম্পর্ক নাই।
শুভ্র আহমেদ
বিষয়: বিবিধ
১৫৪০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন