তসলিমা নাসরিন--- আপনার জন্য কিছু কথা || শুভ্র আহমেদ
লিখেছেন লিখেছেন শুভ্র আহমেদ ০৪ এপ্রিল, ২০১৪, ০৮:০৫:৪২ রাত
তসলিমা নাসরিন আপনি তো বলেছেন, নারী স্বাধীনতার কথা। আপনি বলেছেন, মানুষের বিয়ে করার দরকার নেই, বিয়ে একটি বাড়তি খরচ। পশু-পাখিরা বিয়ে ছাড়াই উন্নত সন্তান জন্ম দিচ্ছে। পশ্চিমারা এখন বিয়ে ছাড়াই বাচ্চা উৎপাদন করছে, আরো উন্নত দেশেও এমনটি হচ্ছে।
আমি আপনার এই কথার উত্তর ইসলামে খুঁজে পেয়েছিলাম, এবং তার উত্তরও কিছুদিন আগে দিয়েছিলাম। আবারও দিচ্ছি,
হযরত আয়শা রা. থেকে বর্ণিত,
নবী কারীম সা. বলেছেন, “নিশ্চয়ই
সবচেয়ে বেশি বরকত ও কল্যাণময় বিবাহ
হচ্ছে সেটি, যেখানে খরচ কম হয় (অহেতুক
খরচ হয় না)।”
(বায়হাকী, ঈমান অধ্যায়)
আপনি আবার বললেন,ইসলাম নারীকে স্বাধীনতা দেয়নি।
আরো বললেন, নারীকে না দেওয়া হচ্ছে স্বাধীনতা না দেয়া হচ্ছে অধিকার । নারীকে শুধু উপপত্নী, রক্ষিতা, যৌন সঙ্গী হিসেবে ব্যবহার করছে, পুরুষ। তাদের বিয়ে করছে না, স্ত্রীর মর্যাদা দিচ্ছে না।
আপনি খেয়াল করেছেন, তসলিমা নাসরিন যে আপনার এই দুটো বইয়ের দুই বক্তব্য
সাংঘর্ষিক?
এক জায়গায় বলা হচ্ছে, বিয়ে করা উচিত না। উন্নত সভ্যতার দিকে আঙুল তুলে দেখিয়ে দিলেন বিয়ে না করেও উন্নত সন্তান আর আনন্দে বসবাস করা যায়।
আবার বললেন,নারীকে বিয়ে না করে তাকে যৌন নির্যাতন, রক্ষিণী করে রাখা হচ্ছে।
একই ভাবে বিয়ে করে পুরুষ জালেম হচ্ছে, আবার না বিয়ে করেও হচ্ছে জালেম, শয়তান।
আমি মনে করি দুটো সাংঘর্ষিক। (!!!)
আচ্ছা, তসলিমা ম্যাডাম। আপনি কি রোমানদের ইতিহাস জানেন না?
তারা কিভাবে নারীদের ভোগ করতো?
আপনি কি জাহেলিয়াতের যুগের কাহিনী জানেন না?
না জেনেই বলে ফেল্লেন,ইসলামে নারী স্বাধীনতা দেয়া হয়নি।
আপনি কি হিন্দু ধর্মের নারী স্বাধীনতা দেখেন নি?
এই আধুনিক যুগেও তারা কোনো সম্পত্তি পায় না। স্বামী মারা গেলে তাদের আর বিয়ে করার অধিকার নেই। স্বামী খারাপ হলেও তার প্রতিবাদ না করার মতো অজ্ঞ অনুসারীদের দেখেন নি?
দেখেন নি, মেয়েদের ঈশ্বরের নামে ছলনা করে পুরোহিতগনের প্রকাশ্য গোপনীয় ধর্ষন কাহিনী ?
পোপদের নির্যাতন, যারা ঈশ্বরের নৈকট্য লাভের আশায় নিরীহ নারীকে বলি দিতো?
তাদের দেখেন নি, যে পুরোহিতগন ধর্মের নামে কন্যাদের উৎসর্গ করতো?
আপনি কি জাহেলিয়াত এর যুগের ঘটনা জানেন না?
যেখানে নারী কে অপমানকর মনে করে জ্যান্ত পুঁতে ফেলা হত?
যেখানে যে যেভাবে পারতো নারীকে ভোগ করতো, পন্য হিসেবে বিক্রি করতো?
তাদের সিদ্ধান্ত শোনানোর অধিকার ছিলো না।
ঠিক এমন যুগেই মহা নবী (সঃ) জন্ম গ্রহন করলেন। হ্যা তসলিমা ঠিক এমন সময় অন্ধকার দূর করে নারীকে শিক্ষা দান, নারীকে সম্পত্তির মালকিন হবার অধিকার দিলো।
যে কুরআনের আলোয় আলোকিত লোকজন শান্তি গামী হল।
কোনো মানুষ অনাহারী ভুখা ছিলো না, কারো ঈজ্জত হারাবার ভয় ছিলো না। কিভাবে এই সকল অন্যায় কাজ দূর করে দিল।
বর্তমানের অবস্থা কি বিবেচনা করবেন না, সম্মানীয় তসলিমা নাসরিন?
এখনের অবস্থা কি আপনার কাছে সেই যুগের নারী স্বাধীনতার মতো মনে হয় না?
আমার কাছে তো অনেক প্রমান আছে মিস তসলিমা....।
নারী কি প্রগতি শীল হচ্ছে নাকী সেই আধি যুগেই পরে আছে?
নারীর স্বাধীনতা যদি হয় পুরুষকে আকর্ষিত করা, তাহলে এতে খুবই বিপর্যয় লক্ষ করি।
“আমেরিকায় প্রতি ২৪
সেকেন্ডে একটি করে ভ্রুণ হত্যা করা হয়।”
১৯৭৩-২০০৫ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে ৪৭
কোটি ২৮ লক্ষ ৯ শত ২৩ টি ভ্রুণ
হত্যা করা হয়েছে।” (সূত্র:দ্য অ্যালান গুটম্যাচার
ইন্সটিটিউট ২০০৫ সালে-‘র্পাসপেকটিভ অন
সেক্সুয়াল এন্ড রি-প্রোডাকটিভ হেলথ’ নামক
রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়)
জাহেলিয়াত এর যুগেও এতো কন্যা মানুষ মারা হয় নি। ইন্ডিয়ায় প্রতি বছর দশ'লক্ষ কন্যা শিশু ভ্রূণ হত্যা করা হয়।
জাহেলিয়াত এর যুগের চাইতেই জাহেলিয়াত যুগের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে মানুষ, এটাই প্রগতি।
অথচ ইসলামেই এর সমাধান দেয়া আছে। ভ্রূণ হত্যা নিষেদ শুধু কুরান নামের একটি বইয়েই আছে, আর শ'কোটি মানুষ সে বানী মেনে আধুনিক জীবন যাপন করছে। আর কতিপয় নারী স্বাধকেরা জাহেলিয়ায় বসবাসরত।
“বৃটেনে প্রতি ২০জনে এক জন ধর্ষিত হয়।
”(সূত্র:আমেরিকান এসাসিয়েশন অব
ইউনিভার্সিটি ওম্যান,১৯৯৩)
সেই যুগেও নারীকে এতো নির্যাতিত হতে দেখা যায় না। আপনি গননা করে দেখুন, প্রগতি শীল মূর্খ নারী।
“আমেরিকাতে প্রতি ৪৫ সেকেন্ডে এক জন
নারী ধর্ষিত হয়।” (সূত্র:দ্য আগলি ট্রুথ:মাইকেল
প্যারোন্টি,আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন
লেখক)
“প্রতি বছর ৪ কোটি মার্কিন নারী যাদের বয়স
৯-১২ বছর,তারা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়।
”(সূত্র:দ্য আগলি ট্রুথ:মাইকেল
প্যারোন্টি,আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন
লেখক)
এটা কিভাবে নারীর স্বাধীনতা হয়? তাহলে তো জাহেলিয়াত এর যুগেই নারী আরো স্বাধীন ছিলো।
এতো কঠিন তম যুগের মাঝে মহা নবী (সঃ) নারীকে তার মর্যাদা দিলেন।
তসলিমা নাসরিন, আপনার উচিত একটা বই লেখা যেখানে আপনি সবাইকে ইসলামের নারীর অধিকারের অনুসারিণী হতে লিখবেন । তাহলে এই জাহেলিয়াতের যুগ আবার আলোয় আলোকিত হয়ে উঠবে।
আপনার প্রতি আমার অনুরোধ, আপনি আবার হেদায়াত প্রাপ্তি হন।
[শুভ্র আহমেদ]
বিষয়: বিবিধ
১৪৩৪ বার পঠিত, ১০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7238
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
২। ওহ, আছ্ছা? রোমানরা নারী নির্যাতন করেছে, হিন্দুরা এটা করেছে, ওটা করেছে........ তো মোহাম্মদ বসে থাকবে কেন? তিনি ওদের দেখদেখি বেসুমার দাসী, বাদী, গনিমত ধর্ষন করেছেন।
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন
মায়ের চাইতে মাসীর দরদ
বেশী বলে একটা কথা আছে। আপনার
সাথে মিলে যায়। যেখানে আয়শা,(রাঃ)
কোনো বাধা ছিলো না, সেখানে আপনি
কে তাকে কেনো বিয়ে করা হল,
তা জিজ্ঞেস করার ?
আমরা হাদিস
পড়ে জানতে পারি যে আয়শা (রাঃ)
.কে তার পিতা নবীজির নিকট
বিয়ে দিয়েছিলেন। এর চেয়ে আর ভাগ্যের
কিছু হতে পারে না। আমরা আয়শা (রাঃ)
কে মুমিনদের মাতা বলে ডাকি শ্রদ্ধা করি।
আর আয়শা রাঃ ছাড়া হাদিস
রচনা অনেকাংশ কষ্ট সাধ্য হয়ে যেতো।
আয়শা (রাঃ) ২২১০ টি হাদিস রচনা করেন।
আর নবীজি তার সাথে কোনো অন্যায়
আচারন করেন নাই। তার সাথে যেমন
ভাবে সংসার করেছেন, তা আজকের যুগের
কোনো দাম্পত্য জীবন কাটান সম্ভব না।
তারা এতোটাই সহানুভূতিশীল ছিলেন,
জীবনে কোনো গায়ে হাত তো দূরের
কথা চোখ রাঙিয়ে কথা পর্যন্ত বলেন নি।
আর আমরা আরো জানি, ১৯৭১ সালের যুদ্ধের
সময়ও একজন নারীরা ১৬ বছর বয়সে তিন চার
সন্তানের জনক অধিকারীনি হয়েছে।
ইন্ডিয়ার মনিপুরী গোষ্ঠীরা ৯ বছর
বয়সে সংসার জীবন শুরু করে।
আর কিছুবছর আগে ইন্ডিয়া টাইমস পত্রিকায়
প্রকাশ করা হয়, ৯ বছর বয়সী কন্যার শারীরিক
গঠন গড়ে উঠেছে (ঋতু স্রাব)।
আর আমেরিকার এক এলাকায় এক বাবা তার ১০
বছরের বাচ্চাকে ধর্ষন করেছে বলে পড়েছি।
আমাদের দেশেও এমন দেখা যায়।
আয়শা(রাঃ) এর যেহেতু
কোনো আপত্তি ছিলো না, তাই এই প্রশ্ন
করা মানে ব্যক্তিগত ভাবে আক্রমণ করা।
রায়হান ও উল্লাশ এই কারনেই ধরা খেয়েছিল ,আয়শা (রাঃ)
কে নিয়া কুটুক্তি করার জন্য।।
আর যদি আয়শা ( রাঃ) এর এই ব্যাপারে
আপত্তি থাকতো তাইলে নবীজির মৃত্যুর
পরে তার কষ্ট গুলা বলে দিতো। কিন্তু
তিনি তা না করে, ইসলাম ধর্ম সম্বৃদ্ধ করলেন।
আর আপনারা কখনো নবীজির
জীবনী নিয়া গবেষণা করেন নাই, তাই এই
কথা গুলা বলতে পারেন । আপনারা শুধু কট্টর হিন্দু
নাস্তিক দের বানানো মতবাদে বিশ্বাসী।
যারা নিবীজির
জীবনী নিয়ে গবেষনা করেছে তারা কি
বলে পড়ে দেখুন ।
আমেরিকা থেকে প্রকাশিত
যে পুস্তকটি সর্বত্র সর্বাধিক আলোড়ন
সৃষ্টি করেছে তার নাম হল, “দি হান্ড্রেড”। এই
পুস্তকটিকে “শীর্ষস্থানীয় শত ব্যক্তি”
বা ‘ইতিহাসের শতজন শ্রেষ্ট ব্যক্তি” নামেও
অভিহিত করা যেতে পারে। মাইকেল
এইচ.হার্ট নামক জনৈক মার্কিন
ঐতিহাসিক,অঙ্কশাস্ত্রবিদ ও
জ্যোতির্বিজ্ঞানী এই
সাড়া জাগানো পুস্তকটির রচয়িতা।
তিঁনি ইসলামের নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
কে স্থান দিয়েছেন সকলের উপরে। অর্থাৎ
হযরত
মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম
হচ্ছেন বিশ্বের শতজন শ্রেষ্ঠতম
প্রভাবশালী ব্যক্তির মধ্যে প্রথম।
তিঁনি লিখেছেন-
পৃথিবীর সবচাইতে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের
তালিকায় যাঁর নাম সর্বাগ্রে স্থান
পেতে পারে তিনি হচ্ছেন- হযরত মুহাম্মদ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তিঁনিই
হচ্ছেন ইতিহাসের সেই অনন্য ব্যক্তিত্ব,
যিনি ধর্মীয় ও পার্থিব উভয় ক্ষেত্রেই
অতুলনীয়
সাফল্য অর্জন করেন। অতি সাধারণ অবস্থায়
জীবন শুরু করে তিঁনি পৃথিবীর একটি শ্রেষ্ঠ ধর্ম
বিশ্বাসের প্রবর্তণ করেন এবং অত্যন্ত সফল
একজন
রাজনৈতিক
নেতা হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন।
আজকে তাঁর মৃত্যুর তের’শ বছর পরেও তাঁর প্রভাব
পৃথিবীতে ব্যাপক ও প্রবল।
প্রফেসর জুলেস ম্যাসারম্যান ঃ
ম্যাসারম্যান একজন মনস্তত্ত্ববিজ্ঞানী,
শিকাগো ইউনিভার্সিটির একজন অধ্যাপক
(মার্কিন ইহুদী)। প্রফেসর ম্যাসারম্যান বলেন,
কোন লোকের মাথায় শ্রেষ্ঠত্বের
শিরোপা পরানোর আগে বিচার বিবেচনার
জন্য আমাদের অবশ্যই কিছু সংখ্যক নিরপেক্ষ
মাপকাঠি বা মানদন্ড নির্ধারণ
করে নিতে হবে। এ বিষয়ে তাঁর বক্তব্য হল,
নেতাকে অবশ্যই
তিনটি ভূমিকা সাফল্যজনকভাবে পালন
করতে হবে। যথা-
(১) নেতাকে অবশ্যই তার অনুসারীদের কল্যাণ
ও
মঙ্গল সুনিশ্চিত করতে হবে। অর্থাৎ
যিনি নেতা হবেন তাঁকে অবশ্য অবশ্যই তাঁর
অনুসারীদের মঙ্গলামঙ্গলের
ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।
(তাকে গাইয়েনার জেম্সটাউনের কুখ্যাত
সুইসাইড কাল্টের প্রতিষ্ঠাতা রেভারেন্ড
জোন্স-এর মত স্বীয় ব্যক্তিগত
লালসা চরিতার্থ
করার মানসিকতাসম্পন্ন হলে চলবে না।)
(২)
নেতাকে বা নেতৃত্বে আগ্রহী ব্যক্তিকে
তাঁর
অধীনস্থ-অনুসারীদের জন্য এমন
একটি সামাজিক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করতে হবে,
যার আওতায় তাঁর অনুসারীবৃন্দ তুলনামূলক
ভাবে নিজেদের নিরাপদ ভাবতে পারে।
(৩) যিনি নেতা হবেন, তিনি তার
অনুসারীদের একটি পরিপূর্ণ বিধান প্রদান
করবেন।
যাহোক, বর্ণিত ৩টি মাপকাঠি বা মানদন্ড
সহযোগে প্রফেসর ম্যাসারম্যান তন্ন তন্ন
করে ইতিহাস ঘেঁটেছেন এবং লুই পা¯ু—র,
স্যালক, গান্ধী, কনফুসিয়াস, আলেকজান্ডার,
সিজার, বুদ্ধ, যিশুখ্রিষ্ট এবং আরো অনেকের
জীবনী চুলচেরাভাবে বিচার-বিশ্লষণ
করে দেখেছেন। পরিশেষে, তিনি এই
সিদ্ধান্তে বা উপসংহারে পৌঁছেছেন যে,
“সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নেতা হচ্ছেন মুহাম্মদ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -
যিনি একই সঙ্গে সমভাবে একাই এই
তিনটি ভূমিকা সাফল্যজনকভাবে পালন
করে গেছেন। মুসা (আঃ) এর দ্বারাও
একইভাবে অনুরুপ ভূমিকা পালিত হয়েছে বটে;
কিন্ত মাত্রার দিক থেকে তা অনেক কম।”
এনসাইক্লোপেডিয়াঃ “সকল ধর্মীয় নেতা ও
ব্যক্তিত্বের মধ্যে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহ
আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন সর্বাধিক
সফলতা অর্জনকারী।” (এনসাইক্লোপেডিয়া,
ব্রিটেনিকা, ১১ সংস্করণ)
স্বামী বিবেকানন্দ (১৮৬৩-১৯০২ খৃঃ)বিখ্যাত
লেখক ও ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব ভারত ঃ “মুহাম্মদ
সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন
সমস্ত মানুষের পয়গম্বও - সাম্যে, মানুষের
ভ্রাতৃত্বের, সমস্ত মুসলমানের
ভ্রাতৃত্বের।” (দি গ্রেট লিডার অব
দি ওয়ার্ল্ড)
য়ার্ল্ড)
প্রসিদ্ধ বৌদ্ধ নেতা ফুন চী ঃ “আরবের
নবী যেসব শিক্ষা বিশ্বমানবের
সামনে উপস্থাপন করেছেন,
সেগুলো আধ্যাতিœক ও বৈষয়িক-উভয় দিকের
আচার অনুশীলনকে যথাস্থানে স্থাপন
করেছে এবং উভয়ের মাঝে সর্বোত্তম
ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করেছে। ”
এটা কি করে সম্ভব? এটা কি মোরগকে ডিম পাড়ার কথা বলা নয়?
সর্বপরি কঠিন হয়েছে। সংগ্রহে রাখলাম।
মন্তব্য করতে লগইন করুন