অজানা অনেক কিছু: তথ্য কমিশনের বিচারিক কার্যক্রমের ভিডিও
লিখেছেন লিখেছেন শাহ আলম বাদশা ০৯ মার্চ, ২০১৪, ০৯:২৯:৩৭ রাত
১৯২৩ সালের অফিসিয়াল সিক্রেটস এ্যাক্টের আওতায় অফিসিয়াল তথ্য কাউকে দিলে ২,৭,১৪ বছর জেল ছাড়াও ফাঁসিও দিতো ইংরেজ সরকার। এতেকত বাঙ্গালীর যে ফাঁসী হয় তার ইয়ত্তা নেই।
সেই জালেম ইস্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানী আমাদের কিছু মিরজাফরের কারণে এদেশে খুঁটি গেড়ে কেড়ে নেয় আমাদের স্বাধীনতা। তাদের বিরুদ্ধে যারাই লড়েছে তাদেরই মেরেছে বা জেলে ভরেছে। অবশেষে এমন এক আইন জারী করলো যার নাম--''দি অফিসিয়াল সিক্রেটস এ্যাক্টস-১৯২৩''।
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর জালেমরা এদেশ দখল করে এদেশের জনগণকে দাস বানিয়ে রেখেছিলো। যারা প্রতিবাদ করতো বা সরকারী চাকরি করেও তাদের তথ্য পাচার করে দিতো, তাদের ফাঁসি দিতেই তারা এই আইন জারী করে। আমরাও কয়েকশো বছর এই কালো আইনের দাসত্ব করে জনগণের তথ্য জানার অধিকার দমিয়ে রেখেছিলাম এতদিন।
কিন্তু সরকার তথ্য অধিকার আইন কার্যকর করে সেই আইনের ওপরেই একে স্থান দেয়ায় এখন সহজেই যে কোন তথ্য আপনি পেতে পারেন। কেউ তথ্য না দিলেই বরং এখন শাস্তি পেতে হয়!!
তাই আপনাদের অজানা অনেক কিছু জানতে পারবেন তথ্য কমিশনের কার্যক্রমের এই ভিডিও্তে।
দেখুন তবে--
১) বিচারিক কার্যক্রমের ভিডিও দেখুন
২) তথ্য কমিশনের কার্যক্রমের ভিডিও
বিষয়: বিবিধ
১০৭০ বার পঠিত, ১২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আশা করি লেখা চালিয়ে যাবেন ।
ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন