ডঃ মাসুদের জীবন সঙ্গীনি ডাঃফারহানা মাসুদ(জাকিয়া) কে সত্যিই একজন আদর্শ স্ত্রী ও মা হিসাবে দেখেছি।
লিখেছেন লিখেছেন ইসলামী দৃষ্টিকোণ ১৪ আগস্ট, ২০১৪, ১০:৩৫:১০ সকাল
স্টাডি সার্কেলের দিন বিজ্ঞ বড় আপাদের সামনে পড়া দেওয়ার ভয়ে পা দুইটা অট্রালিকার ফিলারের মত মগবাজারের দিকে আগাতো না
নফসের সাথে ননস্টোপ যুদ্ধ আর একসাথে পাঠচক্রে যাওয়া মনা আপার দেওয়া সাহসী কথা্ শুনে বাতাস ছাড়া বেলুনের মত নেতিয়ে পড়া মনটা নিয়ে গেলাম।গিয়েই পড়া না পারার ভয়ে ভীরু ভীরু মনে ফজিলা তাহের মিতু আপার বাম পাসে বসতে চাইতাম।কারন আপার চিরাচরিত নিয়ম ডানদিক থেকে পড়া ধরা শুরু হয়।আজ গিয়ে দেখি ৭০বছর বয়সের এক খালাম্মা।আমি ভেবেছি কোণ আপার সাথের মেহমান।আল্লাহ খাল্লামা দেখি নির্ভয়ে গঠন তন্ত্রের ধারা সব না দেখে বলে ফেলছে।মনে মনে প্রতিজ্ঞা নিলাম খালাম্মা কে আর আগে পড়া বলতে দিব না।আমি ভাল ভাবে শিখে আসব আর খালাম্মার আগেই শপথ নিব।এক আপাকে কানে কানে ফিসফিসিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম এই খালাম্মা কে?
এই খালাম্মা হলো ডঃ শফিকুল ইসলাম মাসুদ ভাইয়ের আম্মা।
নেক্কার সন্তানের নাম আর নেক্কার মাকে দেখে আনন্দে হৃদয়টা নেচে উঠলো।এমন মনোলোভা সদগায়ে জারিয়া সন্তান থাকতে মায়ের আবার জান্নাতের চিন্তা করতে কেন হবে?তাই বললাম,খালাম্মা “আপনি কেন এই বয়সে এত কষ্ট করে বাইয়াত নেওয়ার জন্য পেরেসান হয়েছেন।খালাম্মা আমাকে একঝাপ্টায় উত্তর দিয়ে দিলেন যে “তুমি কি জাননা বাইয়াত বিহিন মৃত্যু জাহিলিয়াতের মৃত্যু,আর আমার ছেলের বউরা বাইয়াত নিবে আমার সামনে দিয়ে আর আমি তা চেয়ে চেয়ে শুধু দেখব।তাই মা যত কষ্টই হোক না কেন আমাকে বাইয়াত নিতেই হবে”।সত্যি আল্লাহ খালাম্মার বাইয়াত কবুল করেছেন।তখন আমার মনে হয়েছে খালাম্মা ৭০বছরের বৃদ্ধা নয় তিনি ১৭ বছর বয়সের চিরতরুনী। খালাম্মা সারাক্ষন পড়া চিন্তায় থাকেন।তাই খালাম্মার রান্না ঘরে খাবার টেবিলে শোয়ার ঘরে সব খানে খালাম্মার সঙ্গী বই সাথে থাকেন এখনো।ডঃমাসুদ যেমন ইসলামের যোগ্য সেনাপতি তেমনি যথা যোগ্য মাবাবা ও স্ত্রী সন্তান আল্লাহ দিয়েছেন।
একজন ইসলামী অন্দোলনের সেনাপতির মা-বাবা কি এত ধৈর্য্যশীল হয়?
আল্লাহর সৃষ্টির সকল জীব জন্তুর মা চান তার সন্তান তার বুকের উষ্ণ ভালবাসার কোমল বাহূ বাহুবন্ধনে জড়ায়ে রাখতে আর পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ট্য নিরাপদ আশ্রয় ও দুনিয়াতে আল্লাহর জান্নাতী রহমতের সুখ মায়ের আচলের তলে থাকুক।কিন্তু গাজা মিশর কাশ্মীরের মত বাংলাদেশেরও বহু মা দিনের পর দিন মাসের পর মাস বছরের পর বছর সন্তানের ফিরে আসার পথপানে অপলক নয়নে চেয়ে চেয়ে কাটায়, এই বুঝি মায়ের বুকের বাচাধন ফিরে আসছে।রাতের পর রাত মা অতদ্র প্রহরীর মত কাটিয়ে দেয়।তেমনি করে ডঃ মাসুদের মাও ধৈর্য্যের বিশাল পাথরটা দিয়ে বুকের সব ব্যাথা চাপা দিয়ে রেখেছেন।খালাম্মা কে কখন আন্দোলনের ব্যাপারে ফিছিয়ে থাকতে দেখিনি।ছেলের জন্য পেরেশানী না হয়ে আরো ছেলের বৌকে ঈমানের ধৈর্য্যধারন করতে বলেন।
ডঃমাসুদ ভাইর বাবা একজন ৯০ বছরের বৃদ্ধ।সব বাবারা সংসারের ঘানী টেনে টেনে নিজের মাথার ঘাম পায়ে ফেলে সন্তান জন্ম দেওয়া থেকে শুরু করে একজন সন্তানকে কত কষ্টে বড় করেন।বাবা একসময় শরীলের সমস্ত শক্তি শেষ করে নিস্তেজ ও দুর্বল হয়ে ছোট বাচ্ছার মত হয়ে যান।তখন সন্তান আবার সংসারের হাল ধরে বাবাকে সংসারের দায়িত্ব থেকে মুক্ত করে দেন।আর নিজের সন্তানদের সাথে মা বাবা কেও লালন পালন করতে থাকে।এই সুযোগ সুবিধা থেকেও এই জালিম সরকার ক্ষমতায় বসার পর থেকে বঞ্চিত করেছেন।তাও মুত্তাকিন ও ধৈর্য্যশীল মজলুম মা বাবা তার জন্য অস্থির হয়ে জ়াহেলদের কাছে ধরনা না দিয়ে মেহেরবান দয়ালু আল্লাহর কাছে অনবরত সন্তানের হেফাজতের জন্য অশ্রু বিসর্জন করে যাচ্ছেন। উনার সন্মানিত বাবা কিশোর বয়স ক্লাস সেভেন থেকে এই পর্যন্ত তাহাজ্জত নামাজ বাদ দেননি।তেমনি উনার সন্মানিতামহিয়ষী মাতাকে নিজের চোখে দেখেছি।একজন আদর্শ মায়ের সকল গুনাবলী উনার মাঝে বিদ্যমান।
ডঃ মাসুদের জীবন সঙ্গীনি ডাঃফারহানা মাসুদ(জাকিয়া)সত্যিই একজন আদর্শ স্ত্রী ও মা হিসাবে দেখেছি।
খালাম্মার মুখে(ডঃ মাসুদের আম্মা)আর খুব প্রিয় দ্বীনি বোন দিলারা আপার মুখে মাসুদ ভাইয়ের মত এত বড় নেতার জীবন সঙ্গীনি ও একজন দ্বীনি বোনের প্রশংসা শুনে উনাকে দেখার জন্য আমার তৃষ্ণার্থ হৃদয় লোভ আর সামলাতে পারছিলাম না।আর আদর্শের কিছু সুঘ্রান গায়ে মাখার সুযোগ চাইলাম আল্লাহর কাছে। আলহামদুলিল্লাহ একটা বড় প্রোগ্রামে আল্লাহ আমাকে দূর থেকে দেখার সেই সুযোগ পেলাম।কিন্তু তাতে মার্বেলের মত চোখ দুইটা কিছুটা শান্তনা ফেলেও ছোট টিলার মত অন্তরটা বোনটাকে কাছে না পাবার আকাঙ্খার অপূর্ণতার ব্যাথায় ব্যাথিত হয়ে উঠল।আল্লাহ তার বান্দা বান্দির কোন আশাই অপূর্ন রাখেন না।
সত্যিই একজন আদর্শ স্ত্রী ও মা হিসাবে দেখেছি।
আমি রাজশাহীর মানুষকে খুব ভালবাসি অনেক আগে থেকে।তার কারন মিষ্টি আম আমার খুব প্রিয় ফল সেই আমটা রাজশাহীতে হয়।এই এলাকার মানুষ গুলো খুব সহজ সরল ও ইসলামের জন্য নিবেদিত প্রানের।এই এলাকার মানুষেরা অন্য মানুষকে মন প্রান দিয়ে নিস্বার্থ ভাবে ভালবাসে।রাজশাহীর মানুষের আচার ব্যবহার ও মুখের ভাষা আমার হিমসাগর ন্যাংরা গোপাল ভোগ আমের চেয়েও মিষ্টি।এই এলাকার মেয়েরা নোয়াখালীর মেয়েদের মত খেয়ে না খেয়েও স্বামীর সাত খুন মাফ করে একগলা ভালবাসায় নিয়ে এক পায়ের উপর স্বামীর কল্যানে ও অন্ধ আনুগত্যে নিজের সর্বস্ব বিলিয়ে দিয়েও দাঁড়িয়ে থাকে।মা হিসাবে সন্তান লালন পালন আর তাদের কে ইসলামের আলোকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলার ব্যাপারে এই মাদের সাথে অন্য মাদের জুড়ি মিলানো কষ্ট সাধ্য ব্যাপার।তাই এই কানে শহিদী কাফেলা ও মুজাহিদদের দুর্গ।আমি এই গুন গুলোর বাস্তব উদাহরন হিসাবে ডাঃফারহানা মাসুদ(জাকিয়া)সত্যিই কে খুব কাছে থেকে দেখেছি।আরো আমার মেয়ে থাকলে জাকিয়া তার চেয়েও ছোট হত।কিন্তু বয়স হিসাবে জ্ঞান বুদ্ধি বিচক্ষনতা সবরের পিরামিড।তার কাছে বসে আমার মনে হয়েছে সে সত্যি একজন সেনাপতির যথাযোগ্য স্ত্রী।স্বামী কে ইসলামের জন্য ময়দানে দিয়ে জীবন মরনের সন্ধিক্ষনে থেকে নিজেও ময়দানের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।য়ালহামদুলিল্লাহ।
ডাঃফারহানা মাসুদ(জাকিয়ার)দৃষ্টিতে স্বামী হিসাবে ডঃ মাসুদ একজন আদর্শ স্বামী ও বাবাঃ
বর্তমানে আধুনিক যুগের ছেলে মেয়েদের বিয়ের পরে দাম্পত্য জীবনের সম্পর্ক যেখানে ললিফপের বাবলের মত একটুতেই ফুটুস হয়ে যাচ্ছে।ছেলেরা চায় রেডিমেট জান্নাতী মেয়ে দুনিয়াতেই।আর মেয়েরা চায় স্বামী শুধু আমাকে নিয়ে থাকবে তার ১৮ গোষ্টির খবর আমাদের দুই জনের একজনেরও নেওয়ার নেই।নিলেই আমি নাই তোমার সাথে।সেখানে জাকিয়া শ্বশু্র শ্বাশুড়ী জন্য কখন তাদের ছেলে হয়ে আবার ছেলের বৌ হিসাবে অর্থনৈতিক সাংসারিক উভয় ভাবে উনাদের খেয়াল রাখছে।কারন ৬বছরের দাম্পত্য জীবনে স্বামীর একটাই আবদার ছিলো “আমার মাবাবা ও সন্তানদের খেয়াল রেখো”।তাই আমার প্রান প্রিয় বোনটি স্বামীকে মানুষিক ভাবে একদিকে চিন্তা মুক্ত করার জন্য নিজের অসুস্থ্যতা নিয়েও স্বামীর দেওয়া দায়িত্ব হাসি মুখে পালন করছেন।বাচ্ছাকে একদিকে বাবার অভাব পুরোন করা অন্য দিকে মায়ের প্রস্ফুটিত ফুলের মত নিষ্পাপ ভালবাসা দিয়ে ইসলামের শিক্ষায় লালন পালন করে যাচ্ছেন।আলহামদুলিল্লাহ।আল্লাহ জাকিয়াকে সাহায্য করুন।
ডঃ মাসুদ একজন আদর্শ স্বামী হিসাবে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই পেয়ে গেলেন।একটা ছেলে মায়ের কাছে সোনার ছেলে,বোনের কাছে অতিপ্রিয় ভাই,আত্নীয় স্বজনের কাছে কত ভাল ছেলে হওয়া সত সহজ একজন স্ত্রীর কাছে একজন আদর্শ স্বামী হওয়া তত কঠিন।তাই হাদিসে বলেছেন যিনি স্ত্রীর কাছে উত্তম পুরুষ তিনিই সর্বোত্তম।জাকিয়া বলেন,মাসুদ কে জীবনসাথী হিসাবে পেয়েছেন ৬ বছর আগে।কিন্তু দাম্পত্য জীবনের জন্য কাছে পেয়েছেন ১থেকে দেড় বছর।মধুময় এই টুকু সময়ে স্বামী হিসাবে মাসুদ স্ত্রীকে যেই ভালবাসা দিয়েছেন তা স্মরন করেই তার স্ত্রী হিসাবে জাকিয়া জীবনের বাকি সময় স্বামীর জন্য কাটিয়ে দিতে পারবে ইনশাল্লাহ। স্বপ্নের মত স্বামীকে যেই টুকু সময় পেয়েছেন, তখন স্ত্রী আর বাচ্ছার সেবায় নিজেকে ব্যস্ত রাখতেন।সবার ভালবাসা ছাড়া বাচা যায় ।কিন্তু আমার মনে হয় পানি ছাড়া যেমন মাছ বাচে না তেমনি স্বামীর হৃদয় নিড়ানো ভালবাসা ছাড়া একজন স্ত্রী বাচতে পারে না।আল্লাহ আপনি আমার প্রান প্রিয় বোনটির মনের প্রকাশ্য গোপন সকল ফরিহাদ কবুল করে তার স্বামীকে ফিরিয়ে দাও।
মাসুদের আদরের মিষ্টি মেয়ে রাজকন্যাঃ
বাবা মা এর আদর্শের মেয়ে মিষ্টি মিষ্টি কথা দিয়ে যে কাউকে ক্ষনিকের মধ্যে তার হৃদয় কেটে কেটে ডুকে যেতে পারবে।সাজু গুজো করে থাকা তার খুব প্রিয় অভ্যাস।তার বুঝ হওয়ার পর থেকেই তার বাবা তার খুব প্রিয় ব্যক্তি।মাঝে মাঝে বাবার সাথে দেখা হয় তাতে বাবা বলতে সে অজ্ঞান। মামনি তুমি কি খেতে ভালবাস?কোন দেরি করবে না উত্তর দিতে। সাথে বলে দেয় ।খালামনি আমি চকোচকো খাবো।আর কিছুই তার প্রিয় না।মা বকা দিলে এক্টাই ধমক বাবার কাছে চলে যাবে।সে তো জানে না বাবা জালিমের কয়েদ খানায় আসেন। মাসাল্লাহ অনেক জ্ঞানী ও শান্ত মেয়ে ।
অসস্তিকর অবস্থ্যার মাঝেও এখন মনে হচ্ছে যেন কয়টা দিন মনে হয় সস্তির মাঝেই জনগন ছিল। আবার দেশের নিরাপরাধ জনগন কে নিয়ে সরকার বেলকি খেলা শুরু করতে ফিল্ডে নেমেছে। হুতুম পেচার মত কিছু সময় ঝোপ ঝাড়ের আড়ালে লুকিয়ে থেকে শকুনের আর হায়নার মত হঠাত থাবা মেরে বসে নিরোপরাধ ইসলাম প্রিয় জনগনের উপর। আর সেই কষ্টের যন্ত্রনায় ছটপট করেতে থাকে শরীলের এক অঙ্গের ব্যাথা যেমন সারা শরীলে অনুভব কুরে তেমনি সারা দেশের ইসলামের জন্য নিবেদিত প্রানের সকল নরনারী ।আমি তা আমার ও আমার ঘরের সবার মনোভাব দেখেই বুঝেছি।গতকাল ৪ দিনের রিমান্ডের কথা শুনেই বুঝেছি এবার হায়নাদের খাচায় নিয়ে ডুকাবে। কিছু খবর শুনে কেন জানি কষ্টে মনে হচ্ছে কেউ যেন কলিজাটা ছিড়ে নিয়ে যাচ্ছে। ডঃ মাসুদ সহ সব দ্বীনি ভাইদের শরীলে আঘাত গুলি এসে আমার দেহ মনে এসে লাগছে। আমার এতো কষ্ট লাগছে না জানি ডঃ মাসুদ সহ অন্য সবার মা বাবা স্ত্রী সন্তান্দের কাছে কেমন লাগছে। মাসুদ ও তার পরিবার কে মনে হচ্ছে আমার রক্তের কিছু না হলেও আমার আত্নার সাথে মিশে যাওয়া আত্তীয়।
আমার শুধু কান্না আসছে আর একজন মা ও স্ত্রী শুনে কেমন লাগছে যে আওয়ামী বাহিনীর অবর্ণনীয় নির্মম নির্যাতনের কবলে "ডক্টর শফিকুল ইসলাম মাসুদ" ভাই। কঠোরতম পাশবিকতার মাধ্যমে অকেজো করে দেওয়া হচ্ছে মাসুদ শরীরের একেকটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ। গাজ়ার ইসরাইলীদের বর্বরতার মত সকল ইতিহাস ছাড়িয়ে যাচ্ছে কুলাঙ্গার রক্ষী বাহিনী হায়েনার দল।তার মেধাবি স্বামীকে রিমান্ডের নামে করছে নির্যাতন। মেধাবী ইসলামী আন্দোলনের কর্নধারকে চিরতরে অকেজ করার ঘৃন্য ষড়যন্ত্র। বাংলাদেশ কে গাজা বানানোর নিষ্টুর পায়তারা চলছে।খুনি বাকশালী আওয়ামী হায়েনারা ইসলামের কোণ ক্ষতি করতে পারবে না।এরা কচুরী ফেনার মত ভাসমান জ়ীব।অতীত ইতিহাস স্বাক্ষী দ্বীন কায়েমের ক্ষেত্রে সকলেই এই ভাবে রোষানলে পড়তে হয়েছে ।তাই মুমিন হয়ে জান্নাতে জেতে হলে এমন পরিক্ষা সবাইকেই দিতে হবে।
হে আমাদের প্রতিপালক! যে বোঝা বহন করার সামর্থ আমাদের নেই , তা আমাদের ওপর চাপিয়ে দিয়ো না ৷ আমাদের প্রতি কোমল হও, আমাদের অপরাধ ক্ষমা করো এবং আমাদের প্রতি করুণা করো৷ তুমি আমাদের অভিভাবক ৷ কাফেরদের মোকাবিলায় তুমি আমাদের সাহায্য করো৷বাকারা
বিষয়: বিবিধ
২২১৫ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
"হে আমাদের প্রতিপালক! যে বোঝা বহন করার সামর্থ আমাদের নেই , তা আমাদের ওপর চাপিয়ে দিয়ো না ৷ আমাদের প্রতি কোমল হও, আমাদের অপরাধ ক্ষমা করো এবং আমাদের প্রতি করুণা করো৷ তুমি আমাদের অভিভাবক ৷ কাফেরদের মোকাবিলায় তুমি আমাদের সাহায্য করো"
সুন্দর লেখা দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ. আল্লাহ আপনাকে যাযায়ে খায়ের দান করুন.আমিন.
মন্তব্য করতে লগইন করুন