"হে বীর নেতাগণ! হেরে যাওনি তোমরা, বরং জিতেছো। দুঃখিত হয়োনা, আমরাও দুঃখিত নই"
লিখেছেন লিখেছেন রঙ্গিন স্বপ্ন ২২ নভেম্বর, ২০১৫, ০২:২০:৩৪ রাত
১৯৭৫ সালের পরে দীর্ঘ ২১ বছর পর ৯৬ সালে ক্ষমতায় আসে আওয়ামিলীগ।
২০০১ সালে বি এনপি- জামায়াত জোট করলে আবার আওয়ামিলীগ বিরোধী দলে।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর মঈন- ফখরুদ্দীন তাদেরকে শাস্তি দেওয়া হবে না মর্মে আওয়ামিলীগকে ক্ষমতায় বসায়।
ভোট বিহীন নির্বাচনে বন্দুকের নলের জোড়ে আবার তারা ক্ষমতায় ৫ জানুয়ারি, ২০১৪।
তারা জানে স্বাভাবিক নির্বাচনে ক্ষমতায় যাওয়া সম্ভব নয়।
আধিপত্যবাদী ভারত তাদের পেটের ভেতরে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রে তাদের অনুগত সরকার চায়।
এ লক্ষ্যে তারা আওয়ামিলীগকে বেছে নেয়।
বিনিময়ে তারা যা যা চায় তারও বেশী দেওয়ার অঙ্গীকার করা হয়।
ভারতের ইচ্ছা পুরনে তারা বিরোধীদল দমনে তথাকথিত ট্রাইব্যুনাল গঠন করে।
যেহেতু বিএনপি- জামায়াত ঐক্য মানে আওয়ামিলীগ বিরোধী দলে-
তাই, তারা হামলা- মামলা ও জুডিশিয়াল কিলিং এর মাধ্যমে বিরোধী পক্ষ দমনে লিপ্ত।
ভারত আমাদের সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, লেখক এবং সেনাবাহিনী কিনতে পারলেও জামায়াতকে কিনতে ব্যর্থ হয়েছে। আগামী প্রজন্ম বাংলাদেশের স্বার্থ ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তোমাদেরকে বীর হিসেবেই স্মরন করবে।
ফাঁসির মঞ্চে তোমাদের হাসিমুখ ভবিষ্যৎ বীরদের জন্য অনুপ্রেরনা হয়ে রইলো। ভালো থেকো জান্নাতে আল্লাহর মেহমান হয়ে।
তোমাদের নাম নেয় মানুষ দোয়ার সাথে।
আর ওদের থেকে মানুষ নিস্তার চায়, আল্লাহর গযব কামনা করে, আর্ত চিৎকারে ভারী হয় আকাশ - বাতাস।
তবে মুক্তি মিলবেই দেশের মানুষের, ইনশা আল্লাহ।
বিষয়: বিবিধ
১২৩৪ বার পঠিত, ৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
কোটি মানুষের মধ্য থেকে আল্লাহ তোমাদের নির্বাচন করলেন শাহাদাতের মর্যাদা দেয়ার জন্য। তোমাদের ঘাতকেরা পচে যাবে, তোমরা অমর থাকবে ইতিহাসের সোনালী পাতায়। জান্নাতে রহমানের মেহমান খানায়।
আপন হাতেই নেয় ক্ষমতা,
সময় এবার হলো বুঝি
প্রতিরোধ তাই সোজাসুজি।
ধৈর্য্য সীমার বাঁধ ভেঙ্গেছে
আম জনতা আজ জেগেছে,
কেড়ে নিবে সব ক্ষমতা
নওকো তুমি দেও দেবতা।
পাপীর পাপ দেয়না ক্ষমা
সময় মতো পাইবে জমা,
আর্তনাদের দীর্ঘ্যশ্বাসে
ধ্বংস হবে অবশেষে।
হিসেব নিকেষ নিবে এবার-
মজলুমেরা এক হয়েছে,
আর কতকাল ধৈর্য্য ধারন
সহ্য সীমার বাঁধ ভেঙ্গেছে.....
(অনেক ধন্যবাদ)
মন্তব্য করতে লগইন করুন