"পরিপ্রেক্ষিত পাঠক ভাবনাঃ লঞ্চডুবি"

লিখেছেন লিখেছেন রঙ্গিন স্বপ্ন ০৭ আগস্ট, ২০১৪, ০৫:২৬:২১ সকাল

১, বাবলুঃ একটি ফেরি দুর্ঘটনার পর আজ দক্ষিন কোরিয়া কাপছে, দেশের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেছে, জাহাজ কোম্পানির মালিক আত্মহত্যা করেছে, জাহাজের ক্যাপ্টেন ও অন্যান্য ক্রুসহ কোম্পানির কর্মকর্তারা গ্রেফতার হয়ে বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে, দেশের প্রেসিডেন্টের গদি নড়েবড়ে হয়েছে !!!! আর বাংলাদেশে কিছু দিন পরপর বিপুল সংখ্যক অমুল্য প্রাণ ঝরে গেলেও সবাই নির্বাক চেয়ে থাকে আর রাজনীতিবিদরা, আল্লাহর মাল আল্লায় নিয়ে গেছে, আমাদের তদারকি দল থাকলে লঞ্চের মালিকরা কথা শোনে নাহলে শোনে না,এইধরনের দায়িত্বহীন কথাবার্তা বলে !!!! দেশের নেতারা বলে, দেশ উন্নয়নের জোয়ারে ভেসে যাচ্ছে অথচ আমরা দেখছি মানুষ নদীর জোয়ারে, অন্যায় অবিচার এবং অনিয়মের জোয়ারে ভেসে যাচ্ছে !!! আর দেশের অন্যানি সব রাজনৈতিক দলগুলো জনগনের ঘরে করে ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে আছে !!! তাদের একমাত্র দাবি হচ্ছে সংলাপ করে নির্বাচন দাও, এছাড়া তাদের চোখে দেশে আর কোন সমস্যা নেই !!! দেশের মানুষ সব মরে গেলে কার জন্য নির্বাচন ???? হতাহতদের আত্মার শান্তির দোয়া করছি |

২, সুলতানাঃ চোখের পানি ধরে রাখতে পারছিনা। কয়েকটি বিষয় সরকার করতে পারে কি ? ১) ধারন খমতার চেয়ে বেশী যাত্রী যাতে না ওঠে সেই ব্যবসথা কঠোর ভাবে monitor করা। আমাদের দেশের জনগনকেও আরও সতরক হতে হবে। ঢাকায় যেমন দেখি, বাসে যাত্রী উঠতে থাকে তো উঠতেই থাকে, নিষেধ করলেও শোনেনা। জোর করে ঠেলা গুতা দিয়ে ওঠে। ২) বেশী করে উননত মানের দরুতগতির লঞ্চ সরবরাহ করা। ৩) লিফটের মত alarm system install করা যাতে ধারন ধারণক্ষমতার বেশী যাত্রী উঠলেই alarm বেজে ওঠে। ৪) নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি সব মন্ত্রণালয়েই ভাল বেতন ও সুযোগ সুবিধা সহ কিছু Inspector নিয়োগ দেয়া যাদের First and prime priority হবে honesty; যারা ঘুষ খাবেনা, যাদের মানবিক এবং ন্যয়নীতি বোধ থাকবে এবং এদের নিয়োগ, ঘুষ বানিজ্য কিংবা স্বজনপরিতির মাধ্যমে হবেনা। এই Inspector রা সব ধরনের অব্যবসথাপনার বিরুদধে কাজ করবে স্বাধীনভাবে। ৫) লঞ্চে CCTV install করা।

৩, সেই ছোটবেলা থেকে দেখছি লঞ্চ ডুবে আর উদ্ধার কার্য দেরী হয় রুস্তমের না আসার কারণে । কক্সবাজার বা তেতুলিয়া যেখানেই দুর্ঘটনা - ডাক পড়ে রুস্তমের; আর রুস্তমী চালে রুস্তমের পৌছার আগে সবশেষ । অস্ত্র কিনছি, গোলাবারুদ, যুদ্ধবিমান কিনছি ; কোটি টাকায় মানব পতাকা বানানো আর জাতীয় সঙ্গীত গাই কিন্তু একবারও ভাবিনা প্রতিটি জেলা শহরের জন্য অন্তত একটি রুস্তম আমাদের দরকার ।

৪, আশেকঃ আসছে বছর বা দুমাস পর কোরবানীর ঈদও এমনই ঘটবে; প্রতি বছরই ঘটছে;

কিন্তু এর কোন প্রতিকারের ব্যাবস্থা হচ্ছেনা। এই মন্ত্রীও পরবর্তী তিন/চার দিন বিভিন্ন সভায় বা টকশোতে টক, টক করে কিছু বলবে। গোল্ড ফিশের মগজের চেয়েও ক্ষনস্থায়ী স্মৃতিশক্তির আমরা খুব শিঘ্রই অন্যকিছুতে ব্যাস্ত হয়ে যাব।

৫, মাসুদঃ খুব কষ্টের খবর । আমরা যদি দূর্ণীতিগ্রস্থ না হতাম, তাহলে এত দিনে পদ্মা সেতু হয়ে যেত , হয়ত এই মানুষ গুলাও এইভাবে মারা যেত না ।

৬, তামিমঃ আমার একটা জিনিস ভাবতে খুবই কষ্ট লাগে, ৮৫ জন ধারন ক্ষমতার লঞ্চে যারা 'অতিরিক্ত' যাত্রী হয়ে লঞ্চে উঠেছিল, তারা কোন ভরসায় লঞ্চে উচেছিল? আপনি অতিরিক্ত যাত্রী হয়ে না উঠলে কে আপনাকে জোর করে লঞ্চে উঠাবে?

৭, আরিফঃ যাত্রীদের জোর করেই লঞ্চে উঠানো হয়, লঞ্চে যতক্ষণ অতিরিক্ত যাত্রী না হয় ততক্ষণ লঞ্চে ছারে না। শরিয়তপুর থেকে ঢাকা আসতে হলে এই ভয়ঙ্কর পদ্মা পাড়ি দেওয়া ছাড়া বিকল্প কোন পথ নাই। আমরা জিম্মি!!! আমরা জিম্মি!! আমরা জিম্মি!

৮, রাশেদঃ @তামিম-

আপনারা যারা এই পথে যাতায়াত করেন না তাদের কিন্তু আসল অবস্থাটা জানা নাই। আমি গত ৩ আগস্ট(দুর্ঘটনার আগের দিন) বিকেলে এই পথ দিয়েই লঞ্চ পারাপার হই। নদীতে যে পরিমাণ ঢেউ ছিল আমি মনে হয় গত সাত-আট বছরে এমন ঢেউ এর কবলে পরেছি বলে মনে পড়ে না। প্রতি মুহূর্তে মনে হচ্ছিল এই বুঝি কাত হয়ে গেল......, অবশেষে আল্লাহ্‌ তা’লার মেহেরবানীতে পার হতে পেরেছি।

তামিম ভাইদের হয়তো জানা নেই লঞ্চ ততক্ষণ পর্যন্ত ছাড়বে না যতক্ষণ না পর্যন্ত কানায় কানায় পরিপূর্ণ হবে। আপনার বলার কিছুই নেই। নেমে গিয়ে পরেরটায় উঠবেন...... একি অবস্থা। আমি যেদিন আসলাম ওইদিনও লঞ্চে জায়গা নেই তাও তারা জোর করে যাত্রী উঠাচ্ছে অথচ ঘাটে পুলিশ দিব্যি পাহাড়া দিচ্ছে। যদিও তাদেরও কিছু করার নেই কারণ পুলিশের চেয়ে লঞ্চ মালিকদের হাত অনেক লম্বা। আমরাও এইভাবে ঝুঁকি নিয়েই সবসময় পার হই, কিন্তু কার কাছে অভিযোগ করব, করেই বা কি লাভ......কয়দিন পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হবে তারপর হয়তো আস্তে আস্তে মানুষ হাজারও ঘটনার ভীরে ভুলে যাবে। কিন্তু যে মা তার সন্তানকে হারিয়েছে, যে সন্তান তার পিতা-মাতাকে হারিয়েছে তার এই ক্ষত কি কোনদিন মুছবে...... খুব কান্না পাচ্ছে......ওই লঞ্চটায় তো আমিও থাকতে পারতাম......

আমরা এমন এক দেশে বাস করছি যেখানে না ঘরে, না রাস্তায়, না বাসে, না লঞ্চে......কোথাও কারো জীবনের কোন নিরাপত্তা নেই। দুর্ঘটনা ঘটতেই পারে, কিন্তু আমাদের কি কিছুই করার নেই.........পদ্মা সেতু নিজেরা করবেন করেন , আজ করেন না হয় পঞ্চাশ বছর পরে করেন আপত্তি নাই, কিন্তু আমরা পদ্মার পারের এই অবহেলিত লোকগুলি কিভাবে পারাপার হই একটু দেখেন.........

৯,রনিঃ এ এক কঠিন বাসতবতা আমাদের সামনে। রোববার থেকে একই সাথে সারা ঢাকার কর্মজীবন শুরু। ঢাকায় কয়েক কোটি লোকের বাস আর এদের অধিকাংশ-ই ঈদ করতে ঢাকার বাইরে যান। সকলকেই ফিরতে হয় একটা নির্দিষট সময়ের মধ্যে, যেটা মানবিক ভাবে সমপুর্ন অসমভব। আমি মনে করি আমাদের সময় এসেছে এখন ঈদের ছুটি একটু আগে পরে করে (সরকারী ও বেসরকারী ভাবে) দু-তিনটি ভাগে ভাগ করে নেওয়া। যেমন, যারা এবছর ঠিক ঈদের সময় ছুটি নিবে, পরবর্তী বছর তারা ছুটি পাবে ঈদের ঠিক পরে পরে। আবার যারা ঈদের পর দেরি করে কাজে যোগদান করবেন (সর্বাধিক এক সপতাহ) তাদের সাজা লঘু করা যাতে তারা জীবনের ঝুকি নিয়ে ঢাকায় না আসার চেষটা না করে। একটু ভাবলে এমন আরও অনেক উপায় বের করা সমভব এবং এটা যত তারাতারি করা হবে, আমাদের অনেকের জীবন বাচবে

১০,দস্তগীরঃ এসব লঞ্চঘাটে ইজারাদা, লঞ্চ মালিক, প্রশাসন এবং রাজনৈতিক দলের কিছু হোতাদের সমন্বিত সিন্ডিকেটই এর জন্য দায়ি । যেমন দূর পাল্লার বাসগুলোর ক্ষেত্রে এসব ঘাটের লঞ্চ এর নিয়ম হল এক বাসের যাত্রী নিয়ে একটা লঞ্চ পার হবে । পারাপারের পুরো টাকাই বাস কর্তৃপক্ষ দেয় । কিন্তু তার পরও ঘাটের সিন্ডিকেট চাদাবাজরা এসব ডিরেক্ট বাসের যাত্রীদের সাথে শত শত অন্য লোকাল যাত্রী তোলে । এদের বিরুদ্ধে কথা বলা যায় না । অনেকে বলেন যাত্রী কেন বোঝা হয়ে ওঠেন ? কিন্তু বাস্তব হল, এই সিন্ডিকেট তাদের ইচ্ছামত লঞ্চ না পুরে ছাড়েই না , তখন সাধারণ যাত্রীদের কীইবা করার থাকে ? সুতরাং এ সমস্যার মূলে আঘাত করুন, নয়তো চিরকাল এভাবেই মানুষ মরবে ।

১১, শফিকঃ লঞ্চটিতে নাকি রানা প্লাজার মত এখানেও জোরপূর্বক যাত্রি ওঠাচ্ছিল। আর আমাদের দেশের মানুষও সচেতন না, সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য বেশি একথাটি আমরা ভুলে যাই এবং অতিরিক্ত যাত্রি হয়ে উঠে। একটু পরে গেলে সময় গেলেও জীবন বাচবে।

১২, আব্দুল্লাহঃ গত রাতে ঘুমাতে পারিনি । বার বার লঞ্চ ডুবার দৃশ্য চোখে ভাসছিল । অনেকবার পদ্মা পার হয়েছি । মনে হয়েছে আমিও সেই লঞ্চের যাত্রী ছিলাম- আমার আত্তিও স্বজন ডুবে যাচ্ছে - কিছুই করতে পারছি না । কি ভয়াবহ অবস্থা ! ছোটকাল থেকে লঞ্চ ডুবার ঘটনা দেখে আসছি- সাথে এও দেখছি তদন্ত কমিটি করতে। কিন্তু আজও কোন প্রতিকার দেখি নাই, দেখি নাই কারো শাস্তি হতে, দেখি নাই কেউ দায়িত্ব নিয়ে পদত্যাগ করতে । মনে আছে ভারতে রেল দুর্ঘটনা ঘটল আর রেল মন্ত্রি পদত্যাগ করলেন । কোরিয়া তে সেতু থেকে গাড়ি পরে গেল, মন্ত্রি পদত্যাগ করলেন । আমাদের দেশে কিছুই হয় না- এখানে দলিও সন্ত্রাসীদের কারাগারে বিয়ে হয় কিন্তু সাধারন মানুষের নিরাপত্তার কিছুই হয় না ।

১৩, ফাতিমাঃ নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান, যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের দুইটার পদত্যাগ করা উচিত । নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান অযোগ্য, ব্যর্থ । আইনের প্রতিষ্ঠা করবে এরা ? ওবায়দুল কাদের আছেন TV ক্যামেরা নিয়ে ।

১৪, এটা দূর্ঘটনা নয় এটা হত্যাকান্ড! মন্ত্রীর পদত্যাগ ও কর্তব্যে অবহেলার জন্যে সংশ্লিষ্ঠ কর্মকর্তাদের কঠিন শাস্তি হওয়া দরকার।

১৫, মাশুকঃ কেন যে তদন্ত কমিটি গঠন করে বুঝিনা। একটা ছোট্ট বাচ্ছাও জানে যে অতিরিক্ত যাত্রী এর কারনে লঞ্চ ডুবে। তো শুধু শুধু এই কমিটির কাজ কি? তদন্ত কমিটির রিপোর্ট যে দিবেনা সেটাও জানে সবাই। নৌ মন্ত্রী বলতেন গরু ছাগল চিনলে নাকি লাইসেন্স পাওয়া যায়। তো নদী তো অনেক বড় ওখানে ..................

১৬, মামুনঃ এসব আমাদেরকে বাকরুদ্ধ করে দিচ্ছে। সরকারের দায়িত্ব যেমন আনফিট যান চলাচলে বাধা দেওয়া তেমনি কোন কারনে দূর্ঘটনা ঘটলে তরিত ব্যাবস্থা নিয়ে একটু হলেও স্বস্তি দেওয়া। এসব নানা কারনে দূর্ঘটনা গুলোকে হত্যা বলে ধরে নেয়া হয়।

১৭, সোহাগঃ আর কত কত লাশ দেখলে কর্তা ব্যাক্তিদের ঘুম ভাংবে বলতে পারেন,প্রতিবছর দুর্ঘটনা ঘটছে তারপরও এ মৌসুমে কেনো অতিরিক্ত তদারকির ব্যবস্থা করা হয়না।কোন জানোয়াররা এসব ফিটনেসবিহীন জাহাজের অনুমোদন দেয় তাদের কেনো ধরা হয়না?বিচার আল্লার কাছে আর হারিয়ে যাওয়া সকল যাত্রিদের আললাহ মাফ করুন ।

১৮, মিজানঃ কাকে কি বলবো? তবে নির্দ্বিধায় বলতে পারি পূর্বসূরীদের মতই শাহজাহান খান যেমন ব্যার্থ তেমনি নৌ-মন্ত্রণালয়ও সেই আগের মতই ব্যার্থ এবং দুর্নীতিগ্রস্থ রয়ে গেছে। আনফিট লঞ্চ চলাচলে এবং অতিরিক্ত যাত্রী চলাচলে বাধা দেয়ার কেউ নেই।

১৯, রাজিবঃ কখন বুঝবে একটি দেশ ও সমাজ নষ্ট হয়ে গেছে, যখন দেখবে দরিদ্ররা ধৈর্যহারা হয়ে গেছে, ধনীরা ক্বৃপন হয়ে গেছে, মূর্খরা মঞ্চে বসে আছে, জ্ঞানীরা পালিয়ে যাচ্ছে এবং শাসকরা মিথ্যা কথা বলছে।

১৪, ফাহিমঃ এ দায় কার? যে যাত্রীটি ঝুকি নিয়ে ওঠে যার প্রাণ হারাল তার ? যে প্রশাসন লঞ্চটির যাত্রী ক্ষমতা নিয়ে ভ্রুক্ষেপ করে না তার ? নাকি লঞ্চ এর মালিক এর যে কিনা কয়েকগুণ লাভের আশায় যাত্রী বেশি নিয়েছিল তার ?

এ দায় সবার । প্রশাসন ভ্রুক্ষেপ করে না/ তাদের মুখ বন্ধ করে রাখার চিরস্থায়ী ব্যবস্থা লঞ্চ মালিকদের জানা আছে তাই, লঞ্চ মালিকেরা পরোয়া করে না কারণ প্রশাসন এর মন অনেক বড় তার মনের লোভটাও তাই বড়...আর মানুষ ওঠে সবাই ওঠছে তাই অথবা তাকে এভাবেই যেতে হবে তাই...মূলত প্রশাসন এর মুখ বন্ধ করার উপায় যদি তারা কাউকে শিখিয়ে না দিত তাহলেই Root cause গুলো বাংলাদেশে সামধান হয়ে যেত

২০, আহমেদঃ একতরফা ভাবে প্রশাসনের দোষ দেয়াটা ঠিক না। যাত্রীদেরও দায় আছে, তারা না উঠলে কেউ তাদের জোর করে উঠাতে পারবে না। যাত্রীদেরও সচেতন হতে হবে। এছাড়া ঘাটে ঘাটে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার লিখিত ছাড়পত্র নিতে হবে। তবে যদি রক্ষা হয়।

২১, টিটুঃ ঈদে বাড়ি যাওয়ার সময় দেখেছি দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশকে ১৫০- ২০০ টাকা দিচ্ছে আর সে পুলিশ নিজে দাড়িয়ে থেকে অতিরিক্ত যাত্রী লন্ঞে তুলে দিচ্ছে।

২২, শফিকঃ টাকার মূল্য এত বেড়ে গেছে যেখানে জিবনের কোন মূল্য নেই। মানুষ সবাই টাকা আর ক্ষমতা অর্জন নিয়ে ব্যাস্ত। মানবতা বোধের কোন স্থান নেই ।

সুত্রঃ প্রথম আলো

বিষয়: বিবিধ

১৮৪৩ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File