একমাত্র "আল কোর'আন ই" পারে 'ফিলিস্তিন-ইসরাইল' ইস্যুর সমাধান করতেঃ আসুন তাহলে, কোরআন থেকেই জেনে নেই। প্রথম কাজটি মুসলমানদের, দ্বিতীয়ত ইহুদীদের আর তৃতীয় কাজটি আবার মুসলমানদের।

লিখেছেন লিখেছেন রঙ্গিন স্বপ্ন ১২ জুলাই, ২০১৪, ০১:৩০:৪৫ রাত



(ভালো করে দেখুন, ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত ইসরাইল নামক রাষ্ট্রের কোন অস্তিত্ত ছিলনা)

প্রথমতঃ মুসলিম দেশগুলো ইসরাইলের সাথে কোন বন্ধুত্ত রাখতে পারবেনা-

আহা! গোটা মুসলিম উম্মাহ, আরব লীগ, ওআইসি, সাউদী আরব, মিশর, আরব আমিরাত, কাতার, সিরিয়া, জর্ডান,ইরাক, মরক্কো,ইয়েমেন,উমান যদি এই আয়াতগুলো মেনে চলতো, তাহলে- তারাই পৃথিবীর নেতৃত্ত দিত। আহারে! মসজিদ সমূহে তারাবীহর নামাজে আয়াতগুলো পড়ছে কিন্তু কোরআন বুঝার ও মানার খবর নাই!!! ঘুরেফিরে ইসরাইলের বন্ধু।

১, হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না। -সুরা আল মায়েদাঃ ৫১

২, বস্তুতঃ যাদের অন্তরে রোগ রয়েছে, তাদেরকে আপনি দেখবেন, দৌড়ে গিয়ে তাদেরই মধ্যে( মানে ইহুদী- খৃষ্টানদের সাথে সম্পর্ক রাখে) প্রবেশ করে। তারা বলেঃ আমরা আশঙ্কা করি, পাছে না আমরা কোন দুর্ঘটনায় পতিত হই। অতএব, সেদিন দুরে নয়, যেদিন আল্লাহ তা'আলা বিজয় প্রকাশ করবেন অথবা নিজের পক্ষ থেকে কোন নির্দেশ দেবেন-ফলে তারা স্বীয় গোপন মনোভাবের জন্যে অনুতপ্ত হবে। -সুরা আল মায়েদাঃ ৫২

৩, যারা মুসলমানদের বর্জন করে কাফেরদেরকে নিজেদের বন্ধু বানিয়ে নেয় এবং তাদেরই কাছে সম্মান প্রত্যাশা করে, অথচ যাবতীয় সম্মান শুধুমাত্র আল্লাহরই জন্য। -আন নিসাঃ ১৩৯

৪, হে মুমিনগণ, আহলে কিতাবদের মধ্য থেকে যারা তোমাদের ধর্মকে উপহাস ও খেলা মনে করে, তাদেরকে এবং অন্যান্য কাফেরকে বন্ধু রূপে গ্রহণ করো না। আল্লাহকে ভয় কর, যদি তোমরা ঈমানদার হও। -সুরা আল মায়েদাঃ ৫৭

৫, আর যারা আল্লাহ তাঁর রসূল এবং বিশ্বাসীদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে, তারাই আল্লাহর দল এবং তারাই বিজয়ী।

সুরা আল মায়েদাঃ ৫৬



দ্বিতীয়তঃ ইহুদীরা মুসার (আঃ) অনুসারী দাবীদার, অথচ মুসা আঃ মুসলিম ছিলেন, তিনি তাঁর অনুসারীদের খাঁটি মুসলিম হবার দাওয়াত দিয়েছিলেন। হিংসা, মারামারি, বাড়াবাড়ি, রক্তপাত, জুলুম তিনি শেখাননি। তারা নবীদের পর্যন্ত হত্যা করেছে। সুতরাং বর্তমানের ইহুদীরা অভিশপ্ত ও আল্লাহর পক্ষথেকে রয়েছে মহা শাস্তির ঘোষণা। তার প্রমানঃ

ইহুদী-খৃষ্টানরা কোন ধর্মের উপর নেইঃ সুরা আল মায়েদা-৬৮

বলে দিনঃ হে আহলে কিতাবগণ (ইহুদী ও খৃস্টান), তোমরা কোন পথেই নও, যে পর্যন্ত না তোমরা তওরাত, ইঞ্জিল এবং যে গ্রন্থ তোমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে তোমাদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে তাও পুরোপুরি পালন না কর। আপনার পালনকর্তার কাছ থেকে আপনার প্রতি যা অবর্তীণ হয়েছে, তার কারণে তাদের অনেকের অবাধ্যতা ও কুফর বৃদ্ধি পাবে। অতএব, এ কাফের সম্প্রদায়ের জন্যে দুঃখ করবেন না।

১, আমি তওরাত (মুসার আঃ উপর) অবর্তীর্ন করেছি। এতে হেদায়াত ও আলো রয়েছে। আল্লাহর মুসলিম পয়গম্বরগণ- দরবেশ, আলেম ও ইহুদীদেরকে এর মাধ্যমে ফয়সালা দিতেন। কেননা, তাদেরকে এ খোদায়ী গ্রন্থের দেখাশোনা করার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল এবং তাঁরা এর রক্ষণাবেক্ষণে নিযুক্ত ছিলেন। অতএব, তোমরা মানুষকে ভয় করো না এবং আমাকে ভয় কর এবং আমার আয়াত সমূহের বিনিময়ে স্বল্পমূল্যে গ্রহণ করো না, যেসব লোক আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী ফায়সালা করে না, তারাই কাফের।- সুরা আল মায়েদাঃ ৪৪

২, আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে (ইহুদী- খৃস্টান নয় বরং যারা অন্যান্য ধর্ম ও পুজার নামে শিরক করে তাদের কে আল্লাহ মুশরিক নামে অভিহিত করেছেন) পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না।-সুরা আল মায়েদাঃ৮২

আর ওরাই সন্ত্রাসী। আজকের ফিলিস্তিন তার জলন্ত প্রমাণ। তারা নবীকে পর্যন্ত হত্যা করেছে। কোন মুসলমান কি কোন নবীকে হত্যা করেছে? ওরাই বড় সন্ত্রাসী। এটা আল্লাহর কথা।

৩, আল্লাহর প্রতিশ্রুতি কিংবা মানুষের প্রতিশ্রুতি ব্যতিত ওরা যেখানেই অবস্থান করেছে সেখানেই তাদের ওপর লাঞ্ছনা চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। আর ওরা উপার্জন করেছে আল্লাহর গযব। ওদের উপর চাপানো হয়েছে গলগ্রহতা। তা এজন্যে যে, ওরা আল্লাহর আয়াতসমূহকে অনবরত অস্বীকার করেছে এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করেছে। তার কারণ, ওরা নাফরমানী করেছে এবং সীমা লংঘন করেছে।-আলে ইমরানঃ ১১২

বরং ইহুদীরাই অশান্তি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীঃ তারাই সন্ত্রাসী

৪, আর ইহুদীরা বলেঃ আল্লাহর হাত বন্ধ হয়ে গেছে। তাদেরই হাত বন্ধ হোক। একথা বলার জন্যে তাদের প্রতি অভিসম্পাত। বরং তাঁর উভয় হস্ত উম্মুক্ত। তিনি যেরূপ ইচ্ছা ব্যয় করেন। আপনার প্রতি পলনকর্তার পক্ষ থেকে যে কালাম অবর্তীণ হয়েছে, তার কারণে তাদের অনেকের অবাধ্যতা ও কুফর পরিবর্ধিত হবে। আমি তাদের পরস্পরের মধ্যে কেয়ামত পর্যন্ত শত্রুতা ও বিদ্বেষ সঞ্চারিত করে দিয়েছি। তারা যখনই যুদ্ধের আগুন প্রজ্জলিত করে, আল্লাহ তা নির্বাপিত করে দেন। তারা দেশে অশান্তি উৎপাদন করে বেড়ায়। আল্লাহ অশান্তি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদেরকে পছন্দ করেন না।-আল মায়েদাঃ ৬৪

ইহুদী ও খৃষ্টানদের প্রতি আল্লাহর ভাষায় আমাদের আহবানঃ যারা দৌড়ে দৌড়ে পাপে( বার ও নাইট ক্লাবের ড্যান্সে এবং ছেলে-মেয়ের অবাধ মেলামেশা), সীমালঙ্ঘনে( ইহুদীরা মুসার আঃ কথা অমান্য করে আর খৃষ্টানরা ঈসাকে আঃ গড মেনে) এবং হারাম (মদ- শূকর) ভক্ষনে লিপ্ত।

৫, বলুনঃ হে আহলে কিতাবগণ, আমাদের সাথে তোমাদের এছাড়া কি শত্রুতা যে, আমরা বিশ্বাস স্থাপন করেছি আল্লাহর প্রতি, আমাদের উপর অবতীর্ণ গ্রন্থের প্রতি এবং পূর্বে অবতীর্ণ গ্রন্থের প্রতি। আর তোমাদের অধিকাংশই নাফরমান।-সুরা আল মায়েদাঃ ৫৯

৬, বলুনঃ আমি তোমাদেরকে বলি, তাদের মধ্যে কার মন্দ প্রতিফল রয়েছে আল্লাহর কাছে? যাদের প্রতি আল্লাহ অভিসম্পাত করেছেন, যাদের প্রতি তিনি ক্রোধাম্বিত হয়েছেন, যাদের কতককে বানর ও শুকরে রূপান্তরিত করে দিয়েছেন এবং যারা শয়তানের আরাধনা করেছে, তারাই মর্যাদার দিক দিয়ে নিকৃষ্টতর এবং সত্যপথ থেকেও অনেক দূরে। -সুরা আল মায়েদা ৬০

৭, আর আপনি তাদের অনেককে দেখবেন যে, দৌড়ে দৌড়ে পাপে, সীমালঙ্ঘনে এবং হারাম ভক্ষনে পতিত হয়। তারা অত্যন্ত মন্দ কাজ করছে।

-সুরা আল মায়েদাঃ ৬২

৮, (তাদের) দরবেশ ও আলেমরা কেন তাদেরকে পাপ কথা বলতে এবং হারাম ভক্ষণ করতে নিষেধ করে না? তারা খুবই মন্দ কাজ করছে। -সুরা আল মায়েদাঃ ৬৩

তৃতীয়তঃ জিহাদ

এরপরও যারা আল্লাহর অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে মুসলমানদের সাথে বাড়াবাড়িতে লিপ্ত হবে, আল্লাহ তাদের বিরুদ্ধে কঠোর যুদ্ধের জন্য মুসলমানদের কড়া নির্দেশ দিয়েছেন।
আর এই নির্দেশ মেনেই কেবল মুসলমান থাকা যাবে এবং ইজ্জত,সম্মান ও নেতৃত্ত লাভ করা যাবে । অন্যথা দুনিয়ায় মুসলমানরা অসম্মানীত ও লাঞ্ছিত হবে ( যেটা আমরা দেখতেই পাচ্ছি) আর আখেরাতে হবে ভয়াবহ শাস্তির সম্মুখীন।

১, হে ঈমানদারগণ! নিজেদের অস্ত্র তুলে নাও এবং পৃথক পৃথক সৈন্যদলে কিংবা সমবেতভাবে বেরিয়ে পড়।-সুরা আন নিসাঃ ৭১

২, আর তোমাদের কি হল যে, তেমারা আল্লাহর রাহে লড়াই করছ না দুর্বল সেই পুরুষ, নারী ও শিশুদের পক্ষে, যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদিগকে এই জনপদ থেকে নিষ্কৃতি দান কর; এখানকার অধিবাসীরা যে, অত্যাচারী! আর তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য পক্ষালম্বনকারী নির্ধারণ করে দাও এবং তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্যকারী নির্ধারণ করে দাও। -সুরা আন নিসাঃ ৭৫

৩, যারা ঈমানদার তারা যে, জেহাদ করে আল্লাহর রাহেই। পক্ষান্তরে যারা কাফের তারা লড়াই করে শয়তানের পক্ষে সুতরাং তোমরা জেহাদ করতে থাক শয়তানের পক্ষালম্বনকারীদের বিরুদ্ধে, (দেখবে) শয়তানের চক্রান্ত একান্তই দুর্বল। -সুরা আন নিসাঃ ৭৬

৪, আল্লাহর রাহে যুদ্ধ করতে থাকুন, আপনি নিজের সত্তা ব্যতীত অন্য কোন বিষয়ের যিম্মাদার নন! আর আপনি মুসলমানদেরকে উৎসাহিত করতে থাকুন। শীঘ্রই আল্লাহ কাফেরদের শক্তি-সামর্থ খর্ব করে দেবেন। আর আল্লাহ শক্তি-সামর্থের দিক দিয়ে অত্যন্ত কঠোর এবং কঠিন শাস্তিদাতা। -আন নিসাঃ ৮৪

৫, কাজেই আল্লাহর কাছে যারা পার্থিব জীবনকে আখেরাতের পরিবর্তে বিক্রি করে দেয় তাদের জেহাদ করাই কর্তব্য। বস্তুতঃ যারা আল্লাহর রাহে লড়াই করে এবং অতঃপর মৃত্যুবরণ করে কিংবা বিজয় অর্জন করে, আমি তাদেরকে মহাপুণ্য দান করব। -সুরা আন নিসাঃ ৭৪

৬, হে মুমিনগণ, তোমাদের মধ্যে যে স্বীয় ধর্ম থেকে ফিরে যাবে, অচিরে আল্লাহ এমন সম্প্রদায় সৃষ্টি করবেন, যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারা তাঁকে ভালবাসবে। তারা মুসলমানদের প্রতি বিনয়-নম্র হবে এবং কাফেরদের প্রতি কঠোর হবে। তারা আল্লাহর পথে জেহাদ করবে এবং কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারে ভীত হবে না। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ-তিনি যাকে ইচ্ছা দান করেন। আল্লাহ প্রাচুর্য দানকারী, মহাজ্ঞানী। -সুরা আল মায়েদাঃ ৫৪

এরপরও কি ইসরাইলের বিরুদ্ধে জিহাদ করার জন্য কোন মুফতির ফতোয়ার অপেক্ষা করার দরকার আছে?

বিষয়: বিবিধ

১৮০৪ বার পঠিত, ১০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

243967
১২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৩:৪৫
মেরাজ লিখেছেন : আরবের পাচাটা বাদশারাই আজকের এই অধপতনের জন্য দায়ী
আল্লাহ্ ওদের ক্ষমতা দিয়েছেন শক্তি দিয়েছেন কিন্তু তারা এর যথাযথ ব্যবহার করেনি
"ইন্না বাতশা রাব্বিকা লা শাদিদ"
১২ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৬
189630
রঙ্গিন স্বপ্ন লিখেছেন : ওরাইতো বড় শয়তান।
243968
১২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৩:৪৭
সন্ধাতারা লিখেছেন : It is a very valuable discussion in the light of Al Quran. Muslim should achieve the right knowledge from AlQuran and then it should be applied in the practical life. Now we claim that we are Muslim but following the nonmuslims activities being their good friend. What a shame for Muslim. That's why greatest Allah is taking examp of us, Jajakalla khairan
১২ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৬
189631
রঙ্গিন স্বপ্ন লিখেছেন : দারুন বলেছেন আপনি, ধন্যবাদ
243971
১২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৩:৫০
আব্দুল গাফফার লিখেছেন : যথার্থ বলেছেন , অনেক ধন্যবাদ
১২ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৭
189632
রঙ্গিন স্বপ্ন লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।
243978
১২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৪:৩৩
ঈগল লিখেছেন : ওরে বাবা যুদ্ধ!! না না ইসলামী গণতন্ত্র।
ওরে বাবা যুদ্ধ!! না না রাজতন্ত্র।
===============
আমেরিকার জন্য যে ইসরাঈল টিকে রয়েছে সেই আমেরিকা এবং তাদের নেতাদের একটু সহানুভূতি পাওয়ার জন্য ব্যস্ত তথাকথিত ইসলামী গণতান্ত্রিক ও রাজতান্ত্রিক নেতারা। হায়! মুনাফিক, দ্বিমুখী, বহুমুখী শয়তান, কাপুরুষ আর কাকে বলে।
১২ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১০
189634
রঙ্গিন স্বপ্ন লিখেছেন : আরবের ভোগবাদী মোড়লেরাই ইসরাইলের বন্ধু
243991
১২ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৬:৪৭
লেখার আকাশ লিখেছেন : একমত আপনার সাথে।
১২ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৯
189633
রঙ্গিন স্বপ্ন লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ খাইর

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File