বাজেয়াপ্ত নয়, ঘৃণা জানিয়ে আরেকটি বই লিখতে হবে : রাবিশমন্ত্রী; বোকচুদ আর কাহাকে বলে???
লিখেছেন লিখেছেন নানা ভাই ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০৩:০৯:০৩ রাত
একসময় এই বাংলাদেশে, তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর ছিলেন মোনায়েম খা্ঁন। তিনি কিন্তু বাংগালী ছিলেন।আইয়ুব খা্ঁনের শাসনকাল। পুরা পাকিস্তানে সারাক্ষন তখন ভারত বিরোধী প্রচারনা। সে সময়ে ভারতীয় সিনেমা, বই, সাপ্তাহিক, উপন্যাস, এমনকি রবীন্দ্রসংগীত পর্যন্ত নিষিদ্ধ ছিল। এমনই এক সময় কিছু বাংগালী বুদ্ধিজীবি গেলেন গভর্নর মোনায়েম খানের সাথে দেখা করতে। মোনায়েম খান তাদের সাথে অনেক কথা বললেন, সব কথা বলার পরে এক সময় তিনি সেই বুদ্ধিজীবিদেরকে একটু রাগের সাথেই জিজ্ঞাসা করলেন, "আপনারা এতকিছু পারেন, তবে কিছু রবীন্দ্রসংগীত লিখতে পারেন না?"
আইজ আমাগো রাবিশ মন্ত্রী মালও ঐরকমই একটা কতা কইলেন একে খন্দকারের বই ‘১৯৭১ : ভেতরে-বাইরে’ বাজেয়াপ্ত করার দাবি নাকচ করে দিয়া, "ঘৃণা জানিয়ে আরেকটি বই লিখতে হবে"।
রাবিশমন্ত্রী যে কি রাবিশমার্কা কতা কন, তা কি উনি যদি নিজে বুঝতে পারতেন তাইলেতো নিজে "রাবিশ" হইতেন না!
বিষয়: রাজনীতি
১১৩৭ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
"ওয়াশিংটনে তৎকালীন পাকিস্তানের দূতাবাসে প্রথম কুটনীতিবিদ হিসেবে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের স্বপক্ষে নিজ অবস্থান তুলে ধরে চাকুরী থেকে ইস্তফা প্রদান করেন মুহিত।
পরে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে গঠিত অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের পররাস্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়াশিংটন দূতাবাসে ইকনমিক কাউন্সেলরের দায়িত্ব পালেন করেন তিনি।"
http://bn.wikipedia.org/wiki/আবুল_মাল_আবদুল_মুহিত
কিবা গাছের গুণ,
একই গাছে পান সুপারী,
একই গাছে চুন!
মন্তব্য করতে লগইন করুন