‘মানুষ মানুষের জন্য’ স্বেচ্ছায় ৬৬ বার রক্ত দিয়ে সেরা হলেন মামুন ! আসুন আমরাও রক্ত দান করি, জীবন বা্ঁচাই !!

লিখেছেন লিখেছেন নানা ভাই ১৩ মে, ২০১৪, ১১:৫০:৫২ রাত





‘মানুষ মানুষের জন্য’ এ স্লোগানটিতে উদ্বুদ্ধ হয়ে স্বেচ্ছায় ৬৬ বার রক্ত দিয়ে কথাটিকে আবারো প্রমাণ করছেন নরসিংদী ব্লাড ডোনার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন (৩১)। তাঁর রক্তের গ্রুপ ও পজেটিভ।

মামুন জানান, ২০০০ সালের ২১ অক্টোবর তার বয়স যখন ১৭, তখন শিরিন নামে তার এক ফুফাত বোনের সিজারের মাধ্যমে বাচ্চা প্রসব করানো হয়। অপারেশনের ফলে দ্রুত সময়ের মধ্যে রক্তের প্রয়োজন হয়। অনেক চেষ্টা করেও যখন রক্ত সংগ্রহ হলো না, তখন তিনি বোনকে রক্ত দেন। এটাই তার প্রথম রক্তদান।

এর পরে থেকে মানুষের প্রয়োজনে তিনি তিন মাস অন্তর এমন কি কোনো সময় খুব প্রয়োজনে হলে দুই মাসের মাথায়ও স্বেচ্ছায় রক্তদান করেছেন।

মামুন বর্তমানে বাংলাদেশের প্রথম টেক্সটাইল পণ্যে ব্যবহৃত রং প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ‘এথ্রি কালার কেম’ নামে একটি প্রতিষ্ঠানে নরসিংদীতে কর্মরত আছেন। এর আগে তিনি বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি নরসিংদী ইউনিটের যুব প্রধান ছিলেন।

মামুন বলেন, ‘মানব সেবায় নিজকে উৎসর্গ করে দিতে পারলে আমি নিজকে ধন্য মনে করব। বয়স অনুসারে মানুষের প্রয়োজন যত বার রক্তদান করা যায় ততবার রক্ত দেব।’

মামুন শুধু নিজেই রক্ত দিয়ে আর্তমানবতায় এগিয়ে আসেননি। মুমূর্ষু রোগীর আত্মীয়স্বজনেরা তার সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি ছুটে যান তাদের কাছে। তার সংগ্রহে আছে বিভিন্ন গ্রুপের প্রায় শতাধিক স্বেচ্ছায় রক্তদাতার ফোন নম্বর। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে স্বেচ্ছায় রক্তদানের মাধ্যমে ইতিমধ্যে অনেক মুমূর্ষ রোগীকে বাঁচিয়ে তুলেছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার বিশ্ব রেডক্রস ও রেডক্রিসেন্ট দিবস উপলক্ষে নরসিংদী রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের পক্ষ থেকে মামুনকে জেলার সেরা রক্তদাতা হিসেবে সম্মাননা দিয়েছে।

‘মানুষ মানুষের জন্য’ এ স্লোগানটিতে উদ্বুদ্ধ হয়ে স্বেচ্ছায় ৬৬ বার রক্ত দিয়ে কথাটিকে আবারো প্রমাণ করছেন নরসিংদী ব্লাড ডোনার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন (৩১)। তাঁর রক্তের গ্রুপ ও পজেটিভ।

মামুন জানান, ২০০০ সালের ২১ অক্টোবর তার বয়স যখন ১৭, তখন শিরিন নামে তার এক ফুফাত বোনের সিজারের মাধ্যমে বাচ্চা প্রসব করানো হয়। অপারেশনের ফলে দ্রুত সময়ের মধ্যে রক্তের প্রয়োজন হয়। অনেক চেষ্টা করেও যখন রক্ত সংগ্রহ হলো না, তখন তিনি বোনকে রক্ত দেন। এটাই তার প্রথম রক্তদান।

এর পরে থেকে মানুষের প্রয়োজনে তিনি তিন মাস অন্তর এমন কি কোনো সময় খুব প্রয়োজনে হলে দুই মাসের মাথায়ও স্বেচ্ছায় রক্তদান করেছেন।

মামুন বর্তমানে বাংলাদেশের প্রথম টেক্সটাইল পণ্যে ব্যবহৃত রং প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ‘এথ্রি কালার কেম’ নামে একটি প্রতিষ্ঠানে নরসিংদীতে কর্মরত আছেন। এর আগে তিনি বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি নরসিংদী ইউনিটের যুব প্রধান ছিলেন।

মামুন বলেন, ‘মানব সেবায় নিজকে উৎসর্গ করে দিতে পারলে আমি নিজকে ধন্য মনে করব। বয়স অনুসারে মানুষের প্রয়োজন যত বার রক্তদান করা যায় ততবার রক্ত দেব।’

মামুন শুধু নিজেই রক্ত দিয়ে আর্তমানবতায় এগিয়ে আসেননি। মুমূর্ষু রোগীর আত্মীয়স্বজনেরা তার সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি ছুটে যান তাদের কাছে। তার সংগ্রহে আছে বিভিন্ন গ্রুপের প্রায় শতাধিক স্বেচ্ছায় রক্তদাতার ফোন নম্বর। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে স্বেচ্ছায় রক্তদানের মাধ্যমে ইতিমধ্যে অনেক মুমূর্ষ রোগীকে বাঁচিয়ে তুলেছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার বিশ্ব রেডক্রস ও রেডক্রিসেন্ট দিবস উপলক্ষে নরসিংদী রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের পক্ষ থেকে মামুনকে জেলার সেরা রক্তদাতা হিসেবে সম্মাননা দিয়েছে।

Click this link

বিষয়: বিবিধ

১৩৯৬ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

221234
১৪ মে ২০১৪ রাত ০২:৫২
সন্ধাতারা লিখেছেন : অনন্য ও প্রেরণামূলক উদাহরণ।
221239
১৪ মে ২০১৪ রাত ০৩:২৯
শেখের পোলা লিখেছেন : উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত বটে৷ জাজাকাল্লাহু খাইরান৷
221444
১৪ মে ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৮
আকরামস বিডি লিখেছেন : ১৪ বছরে কি ভাবে ৬৬ বার রক্ত দেয়? প্রতি ৩ মাসের আগে আইনত রক্ত দেয়া যায় না। তাহলে ১৪ বছর X ৪(বছরে ৪ বার= ৫৬ বার হয়।
হিসাবটা একটু গোলমেলে না??? Worried

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File