মুসলমানদের বোধোদয় ঘটবে কি?

লিখেছেন লিখেছেন হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ০ ০৬ মে, ২০১৪, ০৯:৪০:৫১ রাত

মুসলমানদের বোধোদয় ঘটবে কি?

নিজ বাস ভূমে থেকেও পরবাসীর তেতো স্বাদ নিতে হচ্ছে ফিলিস্তিনি জনগন কে, মধ্যপ্রাচ্যের ভাইরাস খ্যাত ইসরাইল নামক এক বর্বর রাষ্ট্রের জন্ম লগ্ন থেকেই ফিলিস্তিনিদের জীবন স্বাভাবিক জীবন যাত্রা বিপন্ন হয়েছে, দেশটির জনগনের জন্য যেন কারো কিছু করার নেই, মনে হয় দেশটি বিশ্বে অবাঞ্চিত একটি রাষ্ট্র, তারা যে জুলুজ নির্যাতনের স্বীকার হচ্ছে, যেন এটা তাদের প্রাপ্যই ছিল। একটি প্রবাদ আছে , আমার বাড়ি আমার ঘর, আমারে কয় সইরা পর। ফিলিস্তিনি জনগনের জন্য এর চেয়ে দূর্ভাগ্য আর কি হতে পারে, যারা ক্ষণে ক্ষণে ইসরাইলি দখল দারিত্বের যাতাকলে পিষ্ঠ হয়ে খোলা আকাশের নিচে বিনিদ্রা যাপন করছে।

১৯১৪ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে তুরস্কের ইসলামী খেলাফত ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পর ফিলিস্তিনসহ আরবের অনেক দেশ বৃটিসদের দখলে চলে যায়। ১৯১৭ সালের ২ নভেম্বর তৎকালীন বৃটিস পররাস্ত্রমন্ত্রী আর্তার জেমস বালফোর ইহুদীদেরকে লেখা এক পত্রে ফিলিস্তিনি ভূখন্ডে একটি ইহুদী রাস্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি ঘোষনা করেন। সেখান থেকে শুরু এবং ১৯৪৮ পর্যন্ত সেখানে ইহুদী সংখা দাঁড়ায় ৬ লক্ষে। 'হাগানাহ' নামে একটি গুপ্ত বাহীনি তৈরী করে ফিলিস্তিনের উপর চালাতে একের পর এক হত্যাযজ্ঞ, বাড়ি ঘর লুট, ভূমি থেকে উচ্ছেদ। গাজার ১৫ লক্ষ মানুষ অবরুদ্ধ হয়ে মানব ধংসস্মাতুপের উপর মানবেতর জীবন যাপন করছে, দখলদার ইসরাইল ২০০৯ সালে জানুয়ারিতে তিন সপ্তাহের এক সশস্র হামলায় এক হাজার ৪০০ নিরীহ নিরস্র মানুষকে হত্যা করেছে।

আমি বিস্মিত হয়ে পড়ি, যখন দেখি ইসরাইলি বর্বর সেনাদের বুলের আঘাতে ফিলিস্তিনি নিরপরাধ অসহায় নারী পুরুষ, শিশুদের বুকে ক্ষত বিক্ষত হয়ে যায়, রক্তে রঞ্জিত হয় ভূখন্ডটি, তাদের স্বজনদের আর্তচিৎকারে আকাশ বাতাস ভারী হয়ে ধরা প্রকম্পিত হলেও কেও সাহায্যে এগিয়ে আসেনা, মাঝে মাঝে কোন কোন রাস্ট্র নিন্দা প্রতিবাদ করলেও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়না। একটু নিন্দা জ্ঞাপন, সমবেদনা প্রকাশ, কন্ঠে আফসোস প্রকাশ পর্যন্তই তাদের দায়িত্ব বলে মনে করা হয়। সমস্ত বিশ্বকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অবিরত ফিলিস্তিন ভূখন্ডে অবৈধ দখলদারিত্ব চালিয়ে যাচ্ছে, জাতিসংঘ এটাকে বেয়াইনি ঘোষনা করলেও উল্লেখ যোগ্য কোন ব্যবস্থা নেয়নি। জাইতিসঙ্ঘের জন্মই হল বিশ্বে শান্তি স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করতে, কিন্তু এ ক্ষেত্রে সংস্থাটি চরম ব্যার্থতার পরিচয় দিয়েছে, পক্ষপাতিত্ব, পরাশক্তি রাষ্ট্রগুলোর তাবেদারী সংগঠনটির ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। ফিলিস্তিনিরা কার কাছে বিচার চাইবে, জাতিসঙ্ঘের কাছে? কি হবে, তারাই ত যত নষ্টেরর মূল, তারাই সম্পূর্ণ অবৈধভাবে আসা ইস্রাইলদের ১৯৪৭ সালে জাতিসঙ্ঘের সাধারন পরিষদে ফিলিস্তিনি ভূখন্ডকে দ্বিখন্ডিত করা সংক্রান্ত ১৮১ নম্বর প্রস্তাবের অবতারনা করে, যার মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের মাতৃভূমির মাত্র ৪৫% প্রদান করে আর ইসরাইলদের প্রদান করে ৫৫ %, যদিও তারা এক ইঞ্চি পাওয়ার অধিকার রাখেনা।

যেসব পরাশক্তি সন্ত্রাস দমনের স্লোগান দিয়ে মানবাধিকার রক্ষার কথা বলে ইরাক আফগানিস্তান, সোমালিয়া, সহ বিভিন্ন দেশে অভিযান চালায়, অথচ তাদের নাকের ডগায় ইসরাইল চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের ধৃষ্টতা দেখাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিয়েছে কি? উলটো তাদের অর্থ অস্র দিয়ে সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে। অবস্থআদৃষ্টে মনে হচ্ছে ইসরাইলি সৈন্যদের বর্বর, লোমহর্শক, খুন রাহাজানি তাদের চোখে পড়েনা অথবা ফিলিস্তিনিদের আর্তচিতকার তাদের কানে পৌছায়না। আসলে সত্য হচ্ছে তারা দেখে, কিন্তু দেখতে চায়না, তারা শোনে, কিন্তু শুনতে চায়না। কেন শুনবে, যেখানে স্বহজাতি মুসলমান ভাইয়েরা দেখেও দেখেনা শুনেও শোনেনা, নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত থাকে, যা কিছু হয় হোক, প্রভূদের খুশি করতেই সদা তৎপর থাকে। তবে অন্যরা কেন ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়াবে, তাদের কি ঠেকা পড়েছে?

ফিলিস্তিনি যে দুইটি বড় রাজনইতিক সঙ্গঠন আছে, যারা উভয়েই ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা সার্ভৌমত্বের জন্য আন্দোলন করছে, তারা চাইলে সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে ইসরাইলের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে একটা শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে, কেন পারছেনা? দেখা যাক, কি কারন- ফিলিস্তিনের জনপ্রিয় দল হামাসকে ধংস করতে ইসরাইলের সাথে হাত মিলিয়ে কাজ করছে প্রেসিডেন্সট মাহমুদ আব্বাসের নেতৃত্বধীন কর্তিপক্ষ, ২০১১ তে উইকিলিক্সের ফাঁস করে দেয়া যুক্তরাষ্টের একটি তার বার্তায় এ খবর প্রকাশিত হয়েছে। নিজ দেশে আপন ভাইয়েরা মার খাচ্ছে, আর শুধু ব্যক্তিকেন্দ্রিক কিংবা দল কেন্দিক স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে শত্রুদের সাথে আঁতাত করছে, যেমন মিরজাফরদের স্বরযন্ত্রের কারনে বাঙ্গার সর্বশেষ স্বাধীন নবাব ইংরেজদের কাছে শোচনীয় পরাজয় বরণ করতে হয়েছে। এই রকম বিভক্তি থাকলে সমাধান কিভাবে আশা করা যায়!

আমরা লক্ষ করলে দেখে থাকব, ইসলাম অথবা কোন মুসলিম দেশের বিরুদ্ধে অন্য কোন ধর্মের অনুসারি বা দেশ বিরুদ্ধাচারন করলে, তখন তাদের নিজেদের মধ্যে পারস্পরিক বিরোধ থাকা সত্ত্বেও উক্ত দেশটির সাথে সুর মিলিয়ে বিরুদ্ধাচারণে অংশগ্রহণ করে। আর মুসলমানদের নিজদের মাঝে এতোই বৈরিতা যে, একজন প্রতিপক্ষের দ্বারা আক্রমনে জর্জরিত হলেও অন্য মুসলিম দেশ গুলো বসে বসে তামাশা দেখে, তারা একবারো ভাবেনা, আজ তার ভাইয়ের পাশে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ না করার কারণে ধাপে ধাপে একদিন তার ঘার মটকে দেবে বা দিতে দ্বিধা করবেনা। তাদের লক্ষ দু একটা দেশ নয়, তাদের লক্ষ সারাবিশ্বের মুসলিম দেশগুলোকে এক ঘরে করে রাখা। সময় থাকতে সচেতন না হলে পরে কিছু করার থাকবেনা।

সব কিছুতে বাহিরের লোকদের নাক গলাতে দেয়া কোনভাবেই উচিত নয়। নিজেরা নিজেরাই সমস্যা সমাধানের সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও মোড়ল ডেকে আনার প্রবণতা মুসলিম দেশগুলোর মাঝে অনেক দেখা যায়। আফগানিস্তানে তালেবান ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর মাঝে দ্বন্দ্ব আছে, চাইলে তারা নিজেরাই সমাধান করতে পারত, কিন্তু বিদেশিরা জঙ্গী সন্ত্রাস দমন করতে আসে, আর এ দেশেরি একটি পক্ষ তাদের সাদরে অভ্যর্থনা জানায়। খাল কেটে কুমির আনা। অনেকে বলে থাকে, তারা নিজেরাই আক্রমণ করেছে, কেও তাদের আমন্ত্রণ জানায়নি, কিন্তু এটাতো ঠিক দেশের কর্তিপক্ষ তাদের বিদায় করে দেইনি, বরং রাষ্ট্রক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করার জন্য, বিশেষ করে বিরোধী পক্ষকে ঘায়েল করার জন্য বিদেশি প্রভূদের সার্বিক সহযোগিতা করে যাচ্ছে। ভিন্দেশি বন্ধুরা খুব চালাক, সুই হয়ে ঢুকে আর কুরাল হয়ে ছিড়ে ফুরে বের হয়, তত দিনে সব সর্বনাশ করে বের হয়, তবু মুসলমানদের হুশ হয়না।। বিভিন্ন সময় ভিন্দেশিদের অভিযান দেখে মনে হয় তারা সন্ত্রাস দমন করতে আসেনি, বরং নারী শিশু নিরপরাধ মানুষদের হত্যার মিশনে নেমেছে। এসব করতে পেরেছে মুসলমান্দের ভুল আর চাটুকারী স্বভাবের কারণে।।

মুসলিম দেশগুলোর ভুলের মাশুল গুনতে হচ্ছে ভারতের জম্মু কাশ্মীর, ফিলিস্তিন, চেচনিয়া বস্নিয়া, চীনের উইগুর মুসলিম সম্প্রদায়, মায়ানমারের হতভাগ্য রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী, ক্রিমিয়ার জনগণ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান , ইরাক , সর্সবশেষ ভারতের আসামে অবস্থানরত মুসলিম সহ অসংখ্য মুসলিম জনগোষ্ঠীকে। আশানুরুপ কোন প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা যায়না। মুসলমান চেতনা যেন সবার থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে, শরীর অসার হয়ে গেছে, রসদ ফুরিয়ে গেছে, প্রতিবাদের ভাষা যেন সবাই ভুলে গেছে।

বিস্ময়ের সীমা থাকেনা, যখন কোন ইসলাম ভিত্তিক দল দ্বারা একটু নুন চুন হয়, সেটা হয়ে যায় সন্ত্রাসী কর্মকান্ড। আর অন্য ধর্মের কেও ঠিক একি কাজ আরো ভয়ংকারভাবে করলেও সেটা সন্তাসী কর্মকান্ড হয়না। ২০১২ সালে নরওয়ের রাজধানি অসলোতে আন্দ্রেস বেইরিং ভ্রেইভিএক নামে এক ব্যক্তি বোমা হামলা চালিয়ে ৭৭ লোকজন লোককে হত্যা করে, কারন হিসেবে বলে সে দেশকে ইসলামমুক্ত করতে চায়। ঘটনার পর তার হামলাকে জঙ্গী হামলা আখ্যা না দিয়ে বরং বলা হয় সে মানুষিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় ছিল আক্রমণের সময়, সুস্থ থাকলে এতোগুলো মানুষ হত্যা করতনা। কি অবিনব যুক্তি! শুধু তাই নয়, আফগানিস্তানে কান্দাহার ঘাটির পাশে এলোপাতারি গুলি করে ১৬ জন বেসামরিক লোক কে হত্যা করে এক মার্কিন সৈন্য, এখানেও তাকে বলা হয় মানুষিক ভারসাম্যহীন। তারা হামলা করলে হয় মানুষিক ভারসাম্যহীন, ইচ্ছাকৃত হামলা নয়, মুসলমানদের দ্বারা কেও আক্রান্ত হলে কোন কিছু না ভেবেই বলে দেয়া হয় এটা অবশ্য জঙ্গী হামলা। আর তাদের সাথে সুর মিলায় কিছু নামধারী মুসলমান, তারা মুসলমান ঘরে জন্ম নেয়াটাকে তাদের জীবনে একটা অভিশাপ মনে করে।

মুসলমানদের বিরুদ্ধে ষরযন্ত্র মোকাবিলায় সমাধান কি হবে তা আমার জানা নেই, তবে স্বল্পজ্ঞানে কিছু করণীয়/পরামর্শ দিতে পারি----

১, পারস্পরিক হিংসা বিদ্বস ভুলে পরস্পরের সহযোগিতায় এগিয়ে আসা

২, আনঃকোন্দল বছরের পর বছর জিইয়ে না রেখে ছাড় দেয়ার মন মানুসিকতা নিয়ে সমস্যা সমাধান করে ফেলা।

৩, ভিনদেশি রাষ্ট্রের উপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে দেশীয় সম্পদকে কাজে লাগিয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টা করা

৪, যে সব বিষয়ে সব মুসলমানের স্বার্থ জড়ীয়ে আছে সে সব বিষয়ে সব বিষয়ে সব ধরণের বৈরিতা ভুলে একযোগে কাজ করা।

৫, কোন মুসলিম দেশ অন্য কারো দ্বারা অন্যায়ভাবে আক্রান্ত হলে সম্মিলিতভাবে তা প্রতিহত করা

৬, অভ্যন্তরীন সমস্যা মোকাবিলায় দক্ষতার পরিচয় দেয়া

৭, সমস্যাগুলো যতদ্রুত সম্ভব মিটিয়ে ফেলা, জিইয়ে না রাখা, নতুবা সুবিধাবাদীরা সমাধান করার অযুহাতে ঢুকে সর্বনাশ করে তবেই বের হবে।

বিষয়: বিবিধ

১৭০৮ বার পঠিত, ১২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

218272
০৬ মে ২০১৪ রাত ০৯:৫৫
ইবনেআদম লিখেছেন : মুসলমানদের বোধোদয় ঘটবে ----- মরণের পরে!
218288
০৬ মে ২০১৪ রাত ১০:১০
সন্ধাতারা লিখেছেন : যন্ত্রণাদগ্ধ মন নিয়ে আমিও ভাবি আপনার মতো!!! বেশি বেশি করে লিখুন। আপনা জন্য মহামহিম প্রভুর নিকট প্রাণভরা দোয়া রইলো। আপনিও আমার জন্য দোয়া করবেন।
০৬ মে ২০১৪ রাত ১০:১৭
166338
হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ০ লিখেছেন : অনেক খুশি হলাম, আল্লাহ আপনাকে সদা সর্বদা ভাল রাখুন, এই দোয়া করি
218290
০৬ মে ২০১৪ রাত ১০:১৩
পুস্পিতা লিখেছেন : দুই-একটি বাদে বর্তমান মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ট দেশগুলোর শাসকদের ভিতর "বোধ" আছে বলেই মনে হয়না। বোধ থাকলেই না "বোধদোয়" হওয়ার বিষয় আসে।
218299
০৬ মে ২০১৪ রাত ১০:২৭
ছিঁচকে চোর লিখেছেন : বোধোদয় হবে যখন দেখবে পৃথিবীতে আর তাদের থাকার জায়গা নেই তখন।
218304
০৬ মে ২০১৪ রাত ১০:৩৩
ফেরারী মন লিখেছেন : ওরে মজলুম তোরা জাগরে বাবা জাগ। তোদের ঘুম ভাঙবে কবে ।
218314
০৬ মে ২০১৪ রাত ১০:৪৬
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : বোধদোয় হলে ঐক্য হবে আর ঐক্য হলে জুলুম থেকে বাঁচা যাবে ,বাস্তব লিখেছেন অনেক ধন্যবাদ।
218406
০৭ মে ২০১৪ সকাল ১১:২৭
আহ জীবন লিখেছেন : পথের বাকে এসে মনে হল অতীতটা রয়ে গেছে দূর,
চলব এগিয়ে তবু মনের বাঁশিটা থেকে বাঁধব নতুন এক সুর।
218792
০৮ মে ২০১৪ রাত ১২:০২
সিংহ শাবক লিখেছেন : ভালো লাগলো
218831
০৮ মে ২০১৪ রাত ০১:৪৩
কাওছার জামাল লিখেছেন : ভালো লাগলো
১০
218870
০৮ মে ২০১৪ রাত ০৪:৫২
পাহারা লিখেছেন : ভালো লাগলো কিন্তু মুসলমান এক হ্ওয়া ওনেক কটিন কাজ।
১১
219422
০৯ মে ২০১৪ দুপুর ০২:০৫
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : এর জন্য রাজনীতি এবং হিন্দুদের মত মুসলিম সমাজেও বিভিন্ন উপভাগ কম দ্বায়ী নয়।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File