টাকা খেয়ে ‘গার্মেন্টস শিল্পকে ধংসের ষড়যন্ত্র’ বাম দলগুলোর!!! মোশরেফা মিশু ও জার্মান সাংবাদিকের ফোনালাপ ফাঁস (ইউটিউবের অডিও সহ)

লিখেছেন লিখেছেন এমরুল কায়েস ভুট্টো ০৯ আগস্ট, ২০১৪, ০৫:২৯:৪৬ বিকাল



বেতন-

ভাতার দাবিতে তোবা গ্রুপের শ্রমিক আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে গত ৬ আগস্ট গার্মেন্ট শ্রমিক ঐক্য ফোরামের সভাপতি মোশরেফা মিশুর সঙ্গে থমাস নামে এক জার্মান সাংবাদিকের ফোনালাপ হয়। এই ফোনালাপের অডিও গোপনে ধারণ করে তা দ্রুত ইউটিউবে দিয়ে দেয় কোনো একটি পক্ষ। তাতে এই ফোনালাপটিকে রাষ্ট্রবিরোধী ও পোশাক খাতের জন্য ষড়যন্ত্রমূলক বলেও উল্লেখ করা হয়।

ফোনালাপের বিস্তারিত তুলে ধরা হলো–


থমাস : মোশরেফা মিশু বলছেন? আমি ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে থমাস। হাই মিশু, আপনি কেমন আছেন? শুনলাম আপনি অসুস্থ।

মিশু : হ্যাঁ, আপনি কেমন? আমরা অনশনে আছি। আজকে নবম দিন চলছে।

থমাস : অনশন করছে কতজন?

মিশু : সব মিলিয়ে ১৬০০। এর মধ্যে ১৩০০ নারী আর ৩০০ পুরুষ কর্মী। তিন মাসের বেতন, এক মাসের ওভারটাইম আর ঈদ বোনাসের জন্য তাদের সঙ্গে আমাদের সংগঠন অনশন করছে।

থমাস : অর্থাৎ তোবা গ্রুপের কাছে আপনাদের বিশেষ দাবি রয়েছে। এখন পরিস্থিতি কেমন?

মিশু : এখন পরিস্থিতিটা বেশ মজার। সব বাম দল, সব উদারপন্থী বাম গণতান্ত্রিক দল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংগঠন আমাদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছে। ঢাবিতেও শিক্ষকরা প্রতীকী অনশন করেছেন। এই ফাঁকে আমরা তোবা গ্রুপ ওয়ার্কার্স অ্যাকশন কমিটি নামে একটি সংগঠনও গড়ে তুলেছি। এরই মধ্যে সব ছাত্র ও নারী সংগঠনগুলোর সঙ্গে বামপন্থী রাজনৈতিক দলগুলো যেমন- জাফরুল্লাহ চৌধুরী ও খুশী কবিরের মতো মানুষেরাও আমাদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছেন। বস্তুত, সকল দেশপ্রেমী ও গণতান্ত্রিক মানুষ আমাদের সঙ্গে আছে। এখন মানুষগুলো সব একতাবদ্ধ। সরকার ও বিজিএমইএকে এখন গোটা জাতি এখন ঘৃণার চোখে দেখছে। নয় দিন ধরে অনশনে আছি আমরা, এখনো তারা কর্মীদের বেতন দেয়নি। আমরা স্বাস্থ্যঝুঁকিতে আছি, আমার নিজের রক্তচাপ এখন ১৭০ বাই ১২০। অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছে। তাদের বেশির ভাগই নারী। তাদের স্যালাইন ও ভিটামিন দিচ্ছি। প্রথম দিন থেকেই আমরা মেডিক্যাল টিম গঠন করেছি। আমার সহপাঠী ডাক্তাররাও সাহায্য করছে। লোকের দ্বারে দ্বারে গিয়ে তহবিল সংগ্রহের চেষ্টা করছি। এই প্রথম পোশাকশ্রমিকরা এত কঠিনভাবে একতাবদ্ধ হয়েছে। কয়েক মিনিট আগেও ১০টি পোশাক কারখানার কর্মীরা আমাদের কাছে এসে একাত্মতা প্রকাশ করেছে। তারা বাড্ডা ও গুলশান এলাকা থেকে এসেছে।

থমাস : এখন আপনি কোথায়? কারখানা ভবনে?

মিশু : হ্যাঁ, তোবা গ্রুপের ১২ তলা ভবনের ৮ তলায় আছি।

থমাস : বিজিএমইএর সঙ্গে কি আপস করছেন? নাকি করছেন না?

মিশু : অনশনের আগে তোবা গ্রুপ ও বিজিএমইএ কর্তৃপক্ষকে আমরা জানিয়েছিলাম। সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে বেতন-বোনাস দেওয়ার আলটিমেটাম দিয়েছিলাম। শ্রম প্রতিমন্ত্রী, বিজিএমইএ ও তোবা গ্রুপের সঙ্গে আলাপ করেছি। কিন্তু তারা পাত্তা দেয়নি। তাই ঈদের আগের দিন আমরা অনশনে যেতে বাধ্য হয়েছি। এই শ্রমিকরা বিশ্বকাপে জার্মানি, ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার জন্য জার্সি তৈরি করেছিল। আমি খুব খুশি যে আপনি আমাকে কল করেছেন। এখন এই খবর যদি জার্মানি থেকে ইউরোপীয়দের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারেন যে, বিশ্বকাপটা কোটি কোটি দর্শক উপভোগ করলেও এ কর্মীরা তাদের মজুরি পায়নি। এটা নৃশংস-অমানবিক।

থমাস : জার্মান কোম্পানিগুলোর নাম জানেন?

মিশু : হ্যাঁ, আমি জানি কোম্পানিগুলোর নাম।

থমাস : কোম্পানির নামগুলো আপনি আমাকে মেইল করতে পারেন।

মিশু : এখানে ইন্টারনেট নেই। তবে আমি নাম বলতে পারি- ওডব্লিউআইএম।

থমাস : আপনি এসএমএস করে পাঠাতে পারেন।

মিশু : আপনি আপনার ইমেইল ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর পাঠিয়ে দিন। আর এই খবর ইউরোপ ও আমেরিকায় ছড়িয়ে দিন।

থমাস : আমি করব। এটাকে ইন্টারভিউ হিসেবে ছাপব।

মিশু : এখানে চারটা শ্রমিক ইউনিয়ন আছে, কিন্তু কর্তৃপক্ষ এগোলোকে পাত্তা দেয় না। আপনি এটাও উল্লেখ করবেন যে, রানা প্লাজা ও তাজরীনের ঘটনার পর বিজিএমইএ বলেছিল গার্মেন্টস কারখানার কর্মীদের অবস্থা বেশ ভালো, তাদের নিয়মিত বেতন দেওয়া হচ্ছে; কিন্তু আদতে এসব সত্য নয়।

থমাস : আমাকে মেইলে প্রতিদিনকার আপডেট পাঠানো সম্ভব কি? তাহলে এটা যত দিন চলবে, আমি ইন্টারনেটে প্রতিদিন আপডেট করতে পারব।

মিশু : ঠিক আছে।

থমাস : আমার শুভেচ্ছা রইল। আমরা যোগাযোগের মধ্যে থাকব।

মিশু : দয়া করে আমাদের জন্য ও এই আন্দোলনের জন্য একটা কিছু করবেন। জার্মান পত্রিকাগুলোতে এ নিয়ে লিখবেন, যাতে বাস্তবতাটা সবাই বুঝতে পারে।

থমাস : ঠিক আছে। ধন্যবাদ। মিশু। লাল সালাম।

মিশু : লাল সালাম।

ফোনালাপের অডিও

https://www.youtube.com/watch?v=CGHXV8A6grQ#t=22

বিষয়: বিবিধ

১৬৫৫ বার পঠিত, ২০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

252592
০৯ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৯
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এ তো অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে, এর আগেও না একবার ধরা খেলো টাকার বিনিময়ে আগুন দেয়া ...

তবে এরা লাভ করতে পারবে না বলে মনে হয়।
০৯ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫০
196703
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : কিন্তু এভাবে চলতে থাকলে তো দেশের গার্মেন্টস শিল্প ধংস হয়ে যাবে। এর নেতিবাচক প্রভাব তো পড়তেছেই
০৯ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৩
196709
বুড়া মিয়া লিখেছেন : মারামারি করে, প্রোডাকশন বন্ধ রেখে, আগুনে পুড়ে – যা একটু ক্ষতি করতেছে; এবং বাইরের আক্রমণ ছাড়া (যেমন আগুন ধরিয়ে দেয়া), আভ্যন্তরীন গণ্ডোগোলের বেশীরভাগ ব্যাপারের জন্য অবশ্যই মালিক পক্ষই দায়ী – যতই তারা বাচ্চাদের মতো লেবার সাপ্লাই-ডিমান্ড এর ফালতু বুলি আওড়াক।

এসব ডাষ্টবিন-টেকনিকে কিছুই করতে পারবে না এরা, যতদিন পর্যন্ত কুয়ালিটি এবং প্রাইসে মার্কেটে বাংলাদেশের বিক্রেতারা ভালো করবে!

আমি মনে করি, মালিকপক্ষের লাভ থেকে আরো কিছুটা ছাড় দেয়া উচিৎ লেবারদের জন্য – কম সুযোগ তো আর দেয়া হয় নাই তাদের ব্যবসারঃ ট্যাক্স বেনিফিট, নানামূখী ইন্সেন্টিভ, সাবসিডি, লোন-ফ্যাসিলিটি কতো কি! এ দেশের লেবারদের ঠিকমতো খাইতে দিলেই ওদের আর কোন সমস্যা নাই, অন্য কেউ মারামারিতে উস্কানী দিলে বরং ওরাই উল্টা প্রতিরোধ করবে ...
০৯ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৭
196738
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : গার্মেন্টস শিল্পের মালিকেরা যে শ্রমিকদের শোষন করে এটা ১০০% সত্য। কিন্তু তারপর বলতে হবে এই গার্মেন্টস শিল্পই অসহায় মহিলাদের একমাত্র আশ্রয় দাতা। আপনি যদি কখনো গার্মেন্টস শ্রমিকের সাথে অালাপ করেন দেখবেন হয়তো বলবে তালাক প্রাপ্তা, স্বামী পরিতাক্ত, উপর্জনক্ষম কেউ নেই, সবাই মেয়ে এই ধরনের করুন কাহিনী গুলো শুনবেন। শোষন করলেও একটু আশ্রয় দাতা হল এই গার্মেন্টস শিল্প। এখন যদি কেউ বিভিন্ন উৎসা থেকে টাকা খেয়ে শ্রমিকদের কে গার্মেন্টস বিরোদ্ধে প্ররোচনা দিয়ে লেলিয়ে দিয়ে জ্বালাও পোড়ায় করে এই শিল্পকে ধংস করে দেন তাহলে দেশের তো ক্ষতি হবেই এবং সব চেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখিন হবে এই অভাগা নারীরাই। কারন তাদের জন্য বিকল্প কোন কর্মস্থল নাই। তাদেরকেই অনাহারে মরতে হবে।

শ্রমিক শোষন বিষয়টি নিয়ে সরকারের সাথে আলোচনা করেই কোন একটা সমাধান করা যেত।

কিন্তু তা না করে ফোন করেছে ইউরোপে!! এই ফোনলাপে বলা হয়েছে ইউরোপে এই কথা গুলো প্রচার করার জন্য। আর প্রচার করলে কি হবে... তারা আর অর্ডার দিবে না। যার ফলে একে একে গার্মেন্টস বন্ধ হবে। সাথে অসহায়দের দুবেলা খাবারও বন্ধ হয়ে যাবে।
০৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:০৮
196747
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এটার জন্য আপনি তাদের মানসিকতার দোষ দিতে পারেন – যারা দেশের বাইরে ফোন করে দেশের ইমেজ খারাপ করতে চা, আর এ ব্যাপারটাও চিন্তা করবেন – যদি মালিকপক্ষ একটু নমনীয় হতো তবে এসব লোকজন দেশের বাইরে ফোন করার সুযোগটাই তো পেতো না; মালিকপক্ষ কেনো তাদের সুযোগ করে দেয়?

নিশ্চিত থাকেন, তাদের এসব ফোনে কোন অর্ডার বন্ধ হবে না – অন্য কোন যুক্তিসঙ্গত ইস্যু না থাকলে। আর আগে এসব ফোনের চাইতেও ভয়াবহ ঘটনা ঘটে গেছে দেশের গার্মেন্টস গুলোয় – আগুনে পুড়ে শ্রমিক মারা গেছে, বিল্ডিং ধসে মারা গেছে – সারা বিশ্বে ফলাও করে প্রচার হয়েছে, বিভিন্ন ট্যাগ লাগিয়ে বাংলাদেশী প্রোডাক্টে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে খুচরা ক্রেতাদেরওঃ কিন্তু যখনই বড়-বায়াররা এবং খুচরা ক্রেতারাও দেখে কুয়ালিটির বিচারে এ প্রোডাক্ট-ই প্রাইস এ বেষ্ট, এটাই সিলেক্ট করেছে এবং ভবিষ্যতেও করবে।
০৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:০০
196769
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : বেতন ভাতার জন্য কমিউনিটি ব্লাগার ফোরামের বেনারে আমারও গত শত্রুবার মানব বন্ধ করেছি। কিন্তু তা না করে সরাসরি ইউরোপে দিয়ে দেশের বিরোদ্ধে নালিশ করবে??? এরা কি কখনো দেশপ্রেমিক হতে পারে?? তাদের এই কর্মের আড়ালের অসল উদ্দেশ্য কি???
০৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:১৬
196778
বুড়া মিয়া লিখেছেন : অবশ্যই আমি এরকম হীন-মানসিকতাসম্পন্নদের, যারা নিজেদের ব্যাপারে দেশের হস্তক্ষেপের জন্য বিদেশিদের কাছে ফোনে বিলাপ করে, ধ্বিক্কার জানাই!

যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি-আকর্ষনে আপনাদের মানববন্ধনের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। আশা করি সর্বস্তরের মানুষ এ আন্দোলনে য়ানুপ্রাণিত হয়ে দুঃস্থ-শ্রমিকদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের জীবন-মান-উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।
০৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৩৩
196832
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : আপনি কি মনে করেন এরা এমনি এমনি এই বিলাপ করতেছে বিদেশিদের কাছে?? নিচ্ছই না।

কথায় আছেনা.."অতি ভক্তি চুরের লক্ষন"
নীতি নৈতিকতাহীম বাম দলো মাঝে মাঝে খেটে খাওয়া মানুষের কথা বলে দাবী করে হাতুড়ি মার্কা পতাকা নিয়ে ঘুরে। ইদানিং তারা

##বিভিন্ন বিদেশি এনজিও এবং মিশনারীতে থেকে টাকা খেয়ে পাবর্ত চট্টগ্রামে উপজাতিদের কে "নির্যাতিত আদিবাসী" অবিহিত করে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করার পায়তারা করতেছে।
##ইন্ডয়া থেকে টাকা থেয়ে দেশের গার্মেন্টস শিল্প এবং মধ্যপ্রাচ্যে শ্রম বাজারের ইন্ডিয়ার একছত্র অধিকার প্রতিষ্টার লক্ষে তারা কাজ করতেছে।
০৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৫১
196843
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এটা তো অবশ্যই মনে করতেই হবে, আমাদের গার্মেন্টস এর চাইতে এক সময় ইন্ডিয়ার এক্সপোর্ট বেশী ছিলো এবং তারা টপ-টেন আর.এম.জি এক্সপোর্টার ছিলো ওয়ার্ল্ডে, সেখানে বাংলাদেশ ঢুকে যাওয়ায় এবং আরও কিছু দেশ ঢুকে যাওয়ায় ইন্ডিয়া এ শিল্পে মার খেয়েছে – এখনও খুব-সম্ভবত টপ-টেনে তারা নেই; এবং ইন্ডিয়ার এ মার খাওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পে নানান ঘটনা ঘটতে থাকে; এবং এ নিয়ে অনেকে সরাসরি ইন্ডিয়াকে দোষারোপ করে পত্রিকায়ও রিপোর্টও করেছে – দেখেছি।

ক্লথিং এবং টেক্সটাইলের সেসব ডাটা WTO এর ওয়েবে দেয়া আছে – দেখেছিলাম সেখানে বাংলাদেশ কিভাবে ইন্ডিয়াকে টপকে টপ-টেনে চলে গেছে।
252599
০৯ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৮
তহুরা লিখেছেন :
০৯ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৪
196705
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : এসব ঘুষখোরের দেশবিরোদি কিছু মহল এবং মিড়িয়ার প্রমোট পেয়ে রাতারতি "সুশীল" বনে যায়।
252600
০৯ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৯
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামুয়ালাইকুম ভাইয়া। এগুলো রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিমণ্ডলে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই করা হচ্ছে!!!
০৯ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০১
196706
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : বাংলাদেশের বামধারার রাজনীতি বরাবরই দেশ বিরোধী কর্মকান্ডে লিপ্ত।
##বিভিন্ন বিদেশি এনজিও এবং মিশনারীতে থেকে টাকা খেয়ে পাবর্ত চট্টগ্রামে উপজাতিদের কে "নির্যাতিত আদিবাসী" অবিহিত করে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করার পায়তারা করতেছে।
##ইন্ডয়া থেকে টাকা থেয়ে দেশের গার্মেন্টস শিল্প এবং মধ্যপ্রাচ্যে শ্রম বাজারের ইন্ডিয়ার একছত্র অধিকার প্রতিষ্টার লক্ষে তারা কাজ করতেছে।
252623
০৯ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩০
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : আমাদের দেশের গার্মেন্টস সেক্টর ধ্বংসের মূলে পাশের দেশের হাত রয়েছে সরাসরি
০৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:০০
196739
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : আর পাশের দেশটি তাদের পরিকল্পনাটি বাস্তবায়নের জন্য মোশরেফা মিশুদের মত কিছু বাম কুলাঙ্গার বাড়া করেছে।
252638
০৯ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৫
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : বাঙ্গালী জাতি বীরের জাতি এটা মিথ্যা। বাঙ্গালী একটি দালাল ও কতগুলো অমানুষের নেতৃত্বে পরিাচালিত দেশ। স্বাধীনতা এদের পুজি।
০৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:১১
196774
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : কথায় আছেনা.."অতি ভক্তি চুরের লক্ষন"
নীতি নৈতিকতাহীম বাম দলো মাঝে মাঝে খেটে খাওয়া মানুষের কথা বলে দাবী করে হাতুড়ি মার্কা পতাকা নিয়ে ঘুরে। হাউ ফানি???
252738
১০ আগস্ট ২০১৪ রাত ১২:৪২
সরল কথা লিখেছেন : ওরা কত ভয়ংকর!!
253851
১৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
সায়িদ মাহমুদ লিখেছেন : এখানে ষঢ়যন্ত্রের কি শুনলেন ভাই? তারা যে অনাহারি সে কথা যদি বিশ্ববাসি জানেন তাইলে হয়তো সরকার কিংবা বিজিএমইএ প্রেসারে পড়ে হলেও তাদের বেতন বোনাস পে করতে পারে সেই আশায় হয়তো বিদেশি কাউকে ইন্টারভিউ ‍দিয়েছেন, নাকি বেতন বোনাস দিচ্ছেনা তাও বলা যাবেনা?
১২ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০২:০৯
217493
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : বাবা মার অতি প্রীতির কারণে অনেক সন্তানের জীবন নষ্ট হয়ে যায়।যতিও মা বাবা সেটা প্রথমে খেয়াল করেনা। ঠিক একই ভাবে দেশের গার্মেন্টসও কিছু কিছু মানুষ অতি প্রীতি দেখাচ্ছে। যার কারণে গার্মেন্টসে বিরুপ প্রভাব পড়তে পারে। যা কনো ভাবেই সমর্থন করা যায় না। মন্তব্য গুলো পড়লে আশা করি বুঝতে পারবেন।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File