বঙ্গীয় পাতি নাস্তিকদের নাস্তিকতার সীমাবদ্ধতা

লিখেছেন লিখেছেন সজল আহমেদ ২১ জানুয়ারি, ২০১৫, ১২:৫০:৩৪ রাত

আজকের নাস্তিকতা মানেই ইসলামকে এক গাদা গালিগালাজ ,ইসলামের নবী মোহাম্মদ কে(সঃ) গালির মধ্যেই সীমাবদ্ধ।নাস্তিকতা মানেই ইসলামের চৌদ্ধগোষ্ঠী উদ্ধার করে ব্লগে ফেইসবুকে স্ট্যাটাস মারা ।ইসলামের নবীকে গালিগালাজ না করলে এদের যেন নাস্তিকতাই সহীহ্ বলে গণ্য হবে না।

পাশ্চাত্যের গুরুরা তাদের যেন একটা সীমা রেখা দিয়ে দিয়েছেন,সহীহ্ তরিকায় ইসলামকে গালি দাও ,ইসলামের নবীকে গালি দাও অন্যথায় আমাদের এসাইলাম পাবেনা,হটডগ ,শুয়রের বার্গার ও পাবেনা।

ইসলাম ,ইসলামের নবীকে গালির প্রথাটা অনলাইনে নাস্তিকরা শিখেছেন ,হিন্দুত্ববাদী হনু আর থাবা বাবা ছাগলটার কল্যাণে যার কিনা ইসলাম সম্বন্ধে জ্ঞান ছিল অতি সামান্য ,থাবা ইসলাম ফোবিয়ায় ভুগত ।একমাত্র চরিত্রহীনরাই ইসলাম ,ইসলামের নবীকে গালিগালাজ করতে পারে যার বড় দৃষ্টান্ত থাবা ।থাবা যৌন রোগে ভুগত ১২ মাসই।থাবা ইনসেস্টের পক্ষে যেভাবে লিখতেন সেভাবেই থাবা ইনসেস্টের সাথে জড়িত ও ছিল বলে সবার ধারনা।এমন কি এটা ও শুনেছি যে থাবা গ্রুপ সেক্স করত।থাবা তার মাকে ও জ্বালাতন করত ।বিস্তারিত জানুন ফারাবীর কাছ থেকে ।

ইসলামের অবস্থান হোমোসেক্সুয়ালিটি,ইনসেস্ট ,ফ্রি সেক্সের বিপক্ষে বিধায়ই থাবা ইসলাম বিরোধী ছিল।

থাবা বাবা,মগাচীপ ,লুক্স ,আরিফরা তো ইসলামের বিরুদ্ধে লিখত ফ্রি সেক্স ,ইনসেস্ট এর পক্ষে এরা ছিল বিধায় এবং ইউরোপ আমেরিকায় এসাইলাম পাওয়ার লোভে কিন্তু পাতি নাস্তিকগুলা লিখে কিসের লোভে ?

হুমায়ুন আজাদ ,তসলিমারা তো লিখত ভারতীয় গুরুজিদের লুঙ্গীর নিচে একটু এসাইলাম পাওয়ার লোভে কিন্তু পাতি নাস্তিকরা লিখে কিসের লোভে ?

রুশদি তার স্যাটানিক ভার্সেস লিখেছিল লন্ডন আমেরিকার খৃষ্টান গুরুজীদের হাতিয়ে সেলিব্রেটি বনে যাওয়ার লোভে,নোবেল পাওয়ার লোভে কিন্তু পাতি নাস্তিকরা ?

বলছি বলছি পাঠক হতাশ হওয়ার কিছু নাই ।পাতি নাস্তিকরা ও ইউরোপ আমেরিকায় এসাইলাম পাওয়ার লোভেই ইসলামের বিপক্ষে লিখে যাচ্ছে কিন্তু তাদের কেউ পাত্তা দিচ্ছেনা ।তাই লজ্জায় পরে ছাগু কায়দায় আমেরিকায় এসাইলাম চাই,এসাইলাম চাই ,দিতে হবে ,দিয়ে দাও বলে চিল্লিয়ে ছাগুত্ব প্রকাশ করতে না পেরে এখন ইসলামের চৌদ্দগোষ্ঠী অনলাইনে রক্ষা করে যাচ্ছে এই ভেবে,যদি কেউ একটু দয়া করল !

পাতি নাস্তিকরা তাদের প্রথম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে গালিকে আর সে গালি দেয় একমাত্র ইসলাম আর মহানবীকে(সঃ)।

আর সহীহ্ তরিকায় গালি না দিলে তো আবার ভারত থেকে নেট খরচ আসবেনা ,ভারত ,ইউরোপ আমেরিকায় এসাইলামের আশা তো দূরে থাক।

শার্লী হেবদোর সাংবাদিকদের যে ৩জন হত্যা করেছে সে ইস্যু নিয়ে পাতি নাস্তিকদের লেখা দেখেছেন সবাই কিন্তু সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে একটা লেখাও কি দেখেছেন ?

সাংবাদিকরা বিনা কারনে কেন ইসলামের নবীকে (সাঃ) নিয়ে কেন কার্টুন ছাপাতে যাবে ?

এ রকম প্রশ্ন কোন পাতি নাস্তিককে করতে দেখেছেন ?

না দেখননি ।কিন্তু কেন ?

এখানেও গুরুজীদের সীমাবদ্ধতা আছে।হাহাহা গুরুজীদের নির্দেশ মোতাবেক কেউ এসব প্রশ্ন করলেই নাস্তিকতার খাতা থেকে এদের নাম কাঁটা যাবে ।

যেমন ,মুক্তমনার অভিজিতের কোন লেখার বিরোধীতা করলেই তার নাম সহীহ্ নাস্তিকতা থেকে কেঁটে দেয়া হয়।

পাতি নাস্তিকরা কেন ইসলামকে কটাক্ষ করার বাইরে একটি লেখাও লিখবেনা সে রহস্য মুক্তমনা,আমার ব্লগ ঘাটলেই বের হয়ে আসে যে এখানেও পশ্চিমা গুরুদের হাত আছে।অথচ যে পশ্চিমা গুরুদের কথায় অভিজিত্‍ গংরা মুহম্মদকে(সাঃ) গালি গালাজ করে সেই পশ্চিমাদের আদি গুরুরা মহানবীকে যে কতটা সম্মান করত সে বিষয়ে কি গংদের ধারনা নেই ?

আসুনতো একটিবার দেখিতো:

ঐতিহাসিক উইলিয়াম মূর বলেছেন,

Muhammad was the master mind not only of his own ages,but all of ages.


ইতিহাসবিদ স্টানলি লেনপুল

বলেছেন,
‘জীবনে কখনো কাউকে মুহাম্মদ আঘাত করেননি। তিনি বলেছিলেন, কাউকে অভিশাপ দেওয়ার জন্য আমি প্রেরিত হয়নি, প্রেরিত হয়েছি বিশ্বজাহানের জন্য

রহমতস্বরূপ।’


প্রাচ্য পণ্ডিত গিব ‘মুহাম্মদ

ডেনিজম’ বইয়ে লিখেছেন,
‘আজ এটি এক বিশ্বজনীন সত্য

যে মুহাম্মদ নারীদের উচ্চতর মর্যাদায় অভিষিক্ত করেছেন।তিনি এই কথাটি দ্বারা কি বুঝতে চাচ্ছেন আমি নিজেও বুঝি নাই | কারণ ইতিহাস আমার নিজের পছন্দের সাবজেক্ট আমি নিজেও মুসলিম মনিষীদের জীবন সংক্রান্ত

নিয়ে রিসার্চ করেছি | ইসলামের

প্রতি আমার ভালবাসা সৃষ্টি হয়েছে তাদের জীবন ধারণা থেকে |


স্যার জর্জ বার্নার্ডশ তার

in ‘The Genuine Islam,’

Vol. 1, No. 8, 1936 বইতে লিখেছেন,

মুহাম্মদের ধর্মের প্রতি আমি সবসময় সুউচ্চ

ধারণা পোষণ করি কারণ এর চমৎকার প্রাণবন্ততা। আমার কাছে মনে হয় এটাই একমাত্র ধর্ম যেটা সদা পরিবর্তনশীল জীবনযাত্রার সাথে অঙ্গীভূত হওয়ার ক্ষমতা রাখে যা প্রত্যেক

যুগেই মানুষের হৃদয়ে আবেদন রাখতে সক্ষম। আমি তাঁর(মুহাম্মদ সাঃ)সম্বন্ধে পড়াশোনা করেছি–চমৎকার একজন মানুষ এবং আমার মতে খ্রিস্টবিরোধী হওয়া সত্বেও তাঁকে অবশ্যই মানবতার ত্রাণকর্তা বলতে হবে।আমি বিশ্বাস করি তাঁর

মতো ব্যক্তির নিকট যদি আধুনিক

বিশ্বের একনায়কতন্ত্র অর্পণ করা হতো তবে এর সমস্যাগুলো তিনি এমনভাবে সফলতার সাথে সমাধান করতেন যা বহু প্রতিক্ষীত শান্তি ও সুখ আনয়ন করতো।আমি ভবিষ্যতবাণী করছি যে মুহাম্মদের ধর্ম বিশ্বাস আগামীদিনের ইউরোপের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে[তথ্যসূত্র:এখানে আপনি আরো অনেক পাবেন]


এসব মূল্যবান উক্তি যদি পাতি নাস্তিকরা পড়ে তবে তারা এ কথা বলতে ভুলবেনা যে ,এই ঐতিহাসিকরা সৌদীর তেলের লোভে লিখেছে ।যেমনটা নাস্তিকান্ধরা দ্য কার্ডিওলজি জার্নাল আর মরিস বুকাইলির বেলায় বলেছে।তাদের ব্রেইনে যে ইসলাম এন্টিপ্যাথেটিক ভাইরাস ঢুকে গেছে তাদের প্রভুদের কারনে সে ভাইরাস কে নির্মূল করতে এক আল্লাহ্ ছাড়া আর কেহ পারবে বলে মনে হয়না ।তাদের গুরুজিরা তাদের যেটা বলবে ঐটাই সঠিক বাকি সব মিথ্যা।হায়রে নাস্তিকান্ধ আবার বলি তোরা মানুষ হ ....

বিষয়: বিবিধ

২৯৬৫ বার পঠিত, ২৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

301031
২১ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ১২:৫৬
shaidur rahman siddik লিখেছেন : বাকিটা ইস্টিশন ব্লগে দেখবেন----আর কমেন্ট গুলি দেখে অবাক হতেই হবে। নাস্তিকতা কাহাকে বলে
২১ জানুয়ারি ২০১৫ দুপুর ০৩:২৯
243541
সজল আহমেদ লিখেছেন : ওখানে আমি এই ৩ সপ্তাহ আছি ,ইকারাস ,শওকাত খান ,নুর নবী দুলাল,নীল ,সুষুপ্ত নিক ছাড়া ঐখানে ইসলাম নিয়ে কারো কোন আপত্তি নাই
301033
২১ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ০১:২০
সঠিক ইসলাম লিখেছেন : ২০০০ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত নাস্তিকদের গ্রোথ রেট মাত্র ০.০৫%
ওয়ার্লড রিলিজিওন ডেটাবেজ অনুসারে -
বর্তমানে সারা দুনিয়ায় নাস্তিক সংখ্যা মাত্র ২%
হিসেব অনুযায়ী ২০৫০ সালে এই সংখ্যা হবে ১.৪%
এবং ২০৫০ সালে এই গ্রোথ রেট হবে মাইনাস ফিগার !!. অর্থাৎ কমবে গ্রোথ রেট হবে -০.০৭% ( মাইনাস ফিগার )
অর্থাৎ , বাড়ার তো প্রশ্নই নেই , উল্টা ৪০ লাখ মানুষ নাস্তিক থেকে আস্তিক হবে !!!
হ্যাপি নাস্তিক!! আপনাদের কর্মকাণ্ড চরম বৃথা যাচ্ছে - জোকারি ছেড়ে এখনো সময় আছে ভালও হুয়ার !
http://en.m.wikipedia.org/wiki/Growth_of_religion
আস্তিক ভাইদের সবাইকে এই সব তথ্য জানানোর অনুরোধ করছি?
আর ইসলাম কি হারে বাড়ছে - সেটা জানতে -
আপনি জানেন কি পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি বর্ধনশীল ধর্ম
কোনটি??? উত্তর - ইসলাম হ্যাঁ ইসলামই । এতো কিছুর পরেও ইসলাম। প্রায় ২% হারে।
৮০% মুসলিমই আরব দেশের বাইরে।
wikipedia তে সামান্য খোঁচা দেবার পর জানতে পারলাম -
"Although the religion began in Arabia, by 2002
80% of all believers in Islam lived outside the Arab
world. In the period 1990–2000, approximately 12.5 million more people converted to Islam than
to Christianity"
যদিও ধর্মটি আরববিশ্বে উৎপত্তি হলেও ৮০% মুসলিমই
আরববিশ্বের বাইরে
বসবাসকারী।১৯৯০-২০০০ - এই সময়ের মধ্যেই ১২৫০০০০০
জন অর্থাৎ ১ কোটি ২৫ লক্ষ মানুষ খ্রিস্টান
থেকে মুসলিমে রূপান্তরিত হয়েছে!!!
সূত্র -
http://en.wikipedia.org/wiki/Growth_of_religion
গবেষণাটি করেছে -
Guinness World Records. 2003. p. 142. -
গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড
এতো খালি খ্রিস্টানদের কথা গেলো , আর বাকীদের
কথাতো বাদই রইলো।এ সময়ে কোন যুদ্ধ
হয়েছিলো বলতে পারবেন কি।
২১ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ০৮:৪৫
243519
মায়াবন বিহারিণী হরিণী লিখেছেন : পরিসংখ্যানে দেখা গেছ শুধু মাত্র গাজা উপাত্যকায় প্রতি ১ জন মহিলা মাত্র ৬টি বাচ্চা বিয়ায়। সূত্র- Click this link পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানে একই চিত্র। অন্য দিকে চীন, জাপান সহ প্রশ্চাত্যের সব দেশেই জনসংখ্যা গ্রথ নেগেটিভ।

সুতরাং,পৃথিবীর জনসংখ্যা গননা করে ইসলামের আত্মতৃপ্তি পাওয়ার কোন কারন নেই। সর্ব সাকুল্যে ২ কোটি ইহুদী ধর্মালম্বীর কাছে ১৬০০ কোটি মুসলমান নাস্তানাবুদ। শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, আবিস্কার, শক্তি, সামথ্য সব দিক দিয়েই মুসলিমরা ইহুদীদের কাছে ১ অনুপাত ৮০ পিছিয়ে। নাস্তিক সংখ্যাগরিষ্ট চীন, জাপান, কোরিয়া প্রসঙ্গে নাই গেলাম। এই তো গেল ইসলামের অবস্থা।

আরেক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ৫ জনে ১ জন আল্লা খোদায় বিশ্বাসী না। এটি এ একটি নতুন ট্রেন্ড। সূত্র এখানে : http://religion.blogs.cnn.com/2012/10/09/survey-one-in-five-americans-is-religiously-unaffiliated/

এই একই ট্রেন্ড পৃথিবীর অধিকাংশ উন্নত দেশে। সুইডেনে প্রতি ১০ জনে ৭ জন স্রোষ্টা বিশ্বাসী নয়। জার্মানীতে ১০ জনে ৬ জন, ফ্রান্স, ডেনমার্ক, নরওয়ে, ফিনল্যান্ড, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া সর্বত্র একই ব্যারো মিটার। অন্যদিকে প্রাচ্যের জাপানে প্রতি ৩ জনে ২ জন এ্যাথিষ্টী, চীনে প্রতি ৪ জনে ৩ জন, কোরিয়ায় একই হিসাব।
ধন্যবাদ।
২১ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ০৮:৪৫
243520
মায়াবন বিহারিণী হরিণী লিখেছেন : পরিসংখ্যানে দেখা গেছ শুধু মাত্র গাজা উপাত্যকায় প্রতি ১ জন মহিলা মাত্র ৬টি বাচ্চা বিয়ায়। সূত্র- Click this link পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানে একই চিত্র। অন্য দিকে চীন, জাপান সহ প্রশ্চাত্যের সব দেশেই জনসংখ্যা গ্রথ নেগেটিভ।

সুতরাং,পৃথিবীর জনসংখ্যা গননা করে ইসলামের আত্মতৃপ্তি পাওয়ার কোন কারন নেই। সর্ব সাকুল্যে ২ কোটি ইহুদী ধর্মালম্বীর কাছে ১৬০০ কোটি মুসলমান নাস্তানাবুদ। শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, আবিস্কার, শক্তি, সামথ্য সব দিক দিয়েই মুসলিমরা ইহুদীদের কাছে ১ অনুপাত ৮০ পিছিয়ে। নাস্তিক সংখ্যাগরিষ্ট চীন, জাপান, কোরিয়া প্রসঙ্গে নাই গেলাম। এই তো গেল ইসলামের অবস্থা।

আরেক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ৫ জনে ১ জন আল্লা খোদায় বিশ্বাসী না। এটি এ একটি নতুন ট্রেন্ড। সূত্র এখানে : http://religion.blogs.cnn.com/2012/10/09/survey-one-in-five-americans-is-religiously-unaffiliated/

এই একই ট্রেন্ড পৃথিবীর অধিকাংশ উন্নত দেশে। সুইডেনে প্রতি ১০ জনে ৭ জন স্রোষ্টা বিশ্বাসী নয়। জার্মানীতে ১০ জনে ৬ জন, ফ্রান্স, ডেনমার্ক, নরওয়ে, ফিনল্যান্ড, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া সর্বত্র একই ব্যারো মিটার। অন্যদিকে প্রাচ্যের জাপানে প্রতি ৩ জনে ২ জন এ্যাথিষ্টী, চীনে প্রতি ৪ জনে ৩ জন, কোরিয়ায় একই হিসাব।
ধন্যবাদ।
২১ জানুয়ারি ২০১৫ দুপুর ০৩:৩২
243542
সজল আহমেদ লিখেছেন : হিন্দু হ্রাস ও মুসলিম বৃদ্ধি নিয়ে সদালাপে ২ টা লেখা আছে ।আমিও ওখান থেকে তথ্য ধার করে একটা পোস্ট লিখেছিলাম ।আপনাকে ধন্যবাদ জনাব
301034
২১ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ০১:২৪
পললব লিখেছেন : ভালো লাগল। ধন্যবাদ
২১ জানুয়ারি ২০১৫ দুপুর ০৩:৩৩
243543
সজল আহমেদ লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকেও
301044
২১ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ০২:৪০
দ্য স্লেভ লিখেছেন : হায়রে নাস্তিকান্ধ আবার বলি তোরা মানুষ হ ....
২১ জানুয়ারি ২০১৫ দুপুর ০৩:৩৩
243544
সজল আহমেদ লিখেছেন : ধন্যবাদ
301048
২১ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ০৩:২১
sarkar লিখেছেন : ভাই খুবই সূন্দর একটা লিখা লিখেছেন। অনেক ধন্যবাদ।
২১ জানুয়ারি ২০১৫ দুপুর ০৩:৩৪
243545
সজল আহমেদ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ Sarkar
301056
২১ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ০৬:৪৬
মায়াবন বিহারিণী হরিণী লিখেছেন : পতিতাবাজি, গ্রুপসেক্স করতেন নবী মোহাম্মদ এবং তার সাঙ্গপাঙ্গরা।

সহিহ্‌ মুসলিম, বই ৮ হাদিস ২৩৪৯:
জাবির বিন আবদুল্লাহ বর্ণনা করেছেন:
আমরা চুক্তি করে (মুতা) বিয়ে করতাম কয়েক মুঠো আটার বিনিময়ে। ঐ সময় আল্লাহ্‌র রসুল আমাদের মাঝে জীবিত ছিলেন।


মালিকের মুয়াত্তা হাদিস ২.২৩.৯০:
ইয়াহিয়া—মালিক—নাফি থেকে। ইয়াহিয়া বললেন যে আবদুল্লাহ ইবনে উমরের ক্রীতদাসীরা তাঁর পা ধৌত করতো এবং তাঁর কাছে খেজুর পাতার তৈরি এক মাদুর নিয়ে আসত। সে সময় তারা ঋতুমতী ছিল।

মালিককে জিজ্ঞাসা করা হল কোন এক ব্যক্তি গোসল করার আগেই কি তার সব ক্রীতদাসীদের সাথে যুগপৎ সহবাস করতে পারবে? তিনি (অর্থাৎ মালিক) উত্তর দিলেন যে গোসল ছাড়াই পরপর দুইজন ক্রীতদাসীর সাথে সহবাসে কোন অসুবিধা নাই। কিন্তু যখন কোন স্বাধীন স্ত্রীর সাথে সহবাসের দিন থাকবে সেদিন অন্য আর এক স্বাধীন স্ত্রীর সাথে যৌন সঙ্গম করা যাবে না। কিন্তু এক ক্রীতদাসীর সাথে যৌন সঙ্গমের পর সাথে সাথে অন্য ক্রীতদাসীর সাথে সহবাস করা আপত্তিকর নয়—যদিও তখন লোকটি জুনুব (সহবাসের পর তার কাপড়ে অথবা দেহে বীর্য ও অন্যান্য কিছু লেগে থাকা)।
২১ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ০৮:১৯
243516
মোতাহারুল ইসলাম লিখেছেন : এটা মনে হচ্ছে 'মুক্তি যুদ্ধের কণ্যার' ভুত। ধংস তোদের আনিবার্য।
301062
২১ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ০৮:৪৫
মায়াবন বিহারিণী হরিণী লিখেছেন : পরিসংখ্যানে দেখা গেছ শুধু মাত্র গাজা উপাত্যকায় প্রতি ১ জন মহিলা মাত্র ৬টি বাচ্চা বিয়ায়। সূত্র- Click this link পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানে একই চিত্র। অন্য দিকে চীন, জাপান সহ প্রশ্চাত্যের সব দেশেই জনসংখ্যা গ্রথ নেগেটিভ।

সুতরাং,পৃথিবীর জনসংখ্যা গননা করে ইসলামের আত্মতৃপ্তি পাওয়ার কোন কারন নেই। সর্ব সাকুল্যে ২ কোটি ইহুদী ধর্মালম্বীর কাছে ১৬০০ কোটি মুসলমান নাস্তানাবুদ। শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, আবিস্কার, শক্তি, সামথ্য সব দিক দিয়েই মুসলিমরা ইহুদীদের কাছে ১ অনুপাত ৮০ পিছিয়ে। নাস্তিক সংখ্যাগরিষ্ট চীন, জাপান, কোরিয়া প্রসঙ্গে নাই গেলাম। এই তো গেল ইসলামের অবস্থা।

আরেক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ৫ জনে ১ জন আল্লা খোদায় বিশ্বাসী না। এটি এ একটি নতুন ট্রেন্ড। সূত্র এখানে : http://religion.blogs.cnn.com/2012/10/09/survey-one-in-five-americans-is-religiously-unaffiliated/

এই একই ট্রেন্ড পৃথিবীর অধিকাংশ উন্নত দেশে। সুইডেনে প্রতি ১০ জনে ৭ জন স্রোষ্টা বিশ্বাসী নয়। জার্মানীতে ১০ জনে ৬ জন, ফ্রান্স, ডেনমার্ক, নরওয়ে, ফিনল্যান্ড, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া সর্বত্র একই ব্যারো মিটার। অন্যদিকে প্রাচ্যের জাপানে প্রতি ৩ জনে ২ জন এ্যাথিষ্টী, চীনে প্রতি ৪ জনে ৩ জন, কোরিয়ায় একই হিসাব।
ধন্যবাদ।
২১ জানুয়ারি ২০১৫ দুপুর ০৩:৩৬
243546
সজল আহমেদ লিখেছেন :
২ কোটি ইহুদী ধর্মালম্বীর কাছে ১৬০০ কোটি মুসলমান নাস্তানাবুদ।

পৃথিবীর মোট জনসংখ্য কত ছাগু কোথাকার ?
থাবা বাবা,মগাচীপ ,লুক্স ,আরিফরা তো ইসলামের বিরুদ্ধে লিখত ফ্রি সেক্স ,ইনসেস্ট করত বিধায় এবং ইউরোপ আমেরিকায় এসাইলাম পাওয়ার লোভে কিন্তু পাতি নাস্তিকগুলা লিখে কিসের লোভে ?
২১ জানুয়ারি ২০১৫ দুপুর ০৩:৪৮
243550
সজল আহমেদ লিখেছেন :
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ৫ জনে ১ জন আল্লা খোদায় বিশ্বাসী না।

তোমার মাথা ।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল স্লোগানই হল ,আমরা গডে বিশ্বাসী ।বারাক ওবামা যখন শপথ নেয় তখন ঐ বাইবেলের উপরই হাত দেয় কোন এথেস্টিক বইয়ের উপর হাত দিয়া শপথ নেয় না ।আমার কাকা যুক্তরাষ্ট্রে থাকে ,ঐখানে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া মেয়েরাও যিশুর বাণী বিলি করে ।যুক্তরাষ্ট্রে ২% নাস্তিক ও নাই আছে স্যাম ব্যাসিলের মত কয়েকটা পাতি নাস্তিক যার আচরন তোমার মত ।শুনলাম আমার ব্লগের ফুলবানু নাকি যুক্তরাষ্ট্রে থাকত তো যুক্তরাষ্ট্রে থাইকা এই জানছে নাকি ?
301063
২১ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ০৮:৫০
মায়াবন বিহারিণী হরিণী লিখেছেন : পরিসংখ্যানে দেখা গেছ শুধু মাত্র গাজা উপাত্যকায় প্রতি ১ জন মহিলা মাত্র ৬টি বাচ্চা বিয়ায়। সূত্র- Click this link পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানে একই চিত্র। অন্য দিকে চীন, জাপান সহ পশ্চাত্যের সব দেশেই জনসংখ্যা গ্রথ নেগেটিভ।

সুতরাং,পৃথিবীর জনসংখ্যা গননা করে ইসলামের আত্মতৃপ্তি পাওয়ার কোন কারন নেই। সর্ব সাকুল্যে ২ কোটি ইহুদী ধর্মালম্বীর কাছে ১৬০০ কোটি মুসলমান নাস্তানাবুদ। শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, আবিস্কার, শক্তি, সামথ্য সব দিক দিয়েই মুসলিমরা ইহুদীদের কাছে ১ অনুপাত ৮০ পিছিয়ে। নাস্তিক সংখ্যাগরিষ্ট চীন, জাপান, কোরিয়া প্রসঙ্গে নাই গেলাম। এই তো গেল ইসলামের অবস্থা।

আরেক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ৫ জনে ১ জন আল্লা খোদায় বিশ্বাসী না। এটি এ একটি নতুন ট্রেন্ড। সূত্র এখানে : Click this link

এই একই ট্রেন্ড পৃথিবীর অধিকাংশ উন্নত দেশে। সুইডেনে প্রতি ১০ জনে ৭ জন স্রোষ্টা বিশ্বাসী নয়। জার্মানীতে ১০ জনে ৬ জন, ফ্রান্স, ডেনমার্ক, নরওয়ে, ফিনল্যান্ড, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া সর্বত্র একই ব্যারো মিটার। অন্যদিকে প্রাচ্যের জাপানে প্রতি ৩ জনে ২ জন এ্যাথিষ্টী, চীনে প্রতি ৪ জনে ৩ জন, কোরিয়ায় একই হিসাব।
ধন্যবাদ।
২১ জানুয়ারি ২০১৫ দুপুর ০৩:৩৭
243547
সজল আহমেদ লিখেছেন :
২ কোটি ইহুদী ধর্মালম্বীর কাছে ১৬০০ কোটি মুসলমান নাস্তানাবুদ।

পৃথিবীর মোট জনসংখ্য কত ছাগু কোথাকার ?
থাবা বাবা,মগাচীপ ,লুক্স ,আরিফরা তো ইসলামের বিরুদ্ধে লিখত ফ্রি সেক্স ,ইনসেস্ট করত বিধায় এবং ইউরোপ আমেরিকায় এসাইলাম পাওয়ার লোভে কিন্তু পাতি নাস্তিকগুলা লিখে কিসের লোভে ?
301064
২১ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ০৮:৫৬
হতভাগা লিখেছেন : আপনার পোস্টের সাথে সম্পূর্ণ একমত।

এদেরকে নাস্তিক না বলে সরাসরি ইসলামবিদ্বেষীই বলা উচিত , কারণ তাদেরকে অন্য আর কোন ধর্মের ব্যাপারে এতটা পেরেশান হতে দেখা যায় না ।

এর কারণ , মুসলমানের সংখ্যা বাড়তির দিকে যেটা বিধর্মী ডাইহার্ডদের এক্সিমা বাড়িয়ে দিচ্ছে । আর কারও কারও পশ্চিমাদেশের আশ্রয় ও রুটি চাই - তাই তারা এরকম করে ।

যখন পশ্চিমা দেশে তারা চলে যায় তখন তাদের কাজ উদ্ধার হয়ে গেল এবং ঐসব ইসলাম বিদ্বেষী দেশেরও কাজ উদ্ধার হয়ে গেল । কিন্তু সমস্যা হয় বছর খানেক পর , কারণ নিজ ধর্মকে পঁচিয়ে যারা খায় তারা যে আরেক ধর্মকেও পঁচাবে না তার গ্যারান্টি কি - সেটাই ভাবায় পশ্চিমাদের .

যেটার প্রভাব পড়েছে তসলিমার উপর । প্রথমে ইউরোপে গেলেও সেখান থেকে তাকে চলেই যেতে হয়েছে এবং আশ্রয় পেয়েছে ভারতে। ভারতের লোকজনেরাও যে তাকে খুব একটা বাহবা দিচ্ছে তাও না । বছর খানেক আগে তার কোন এক বই প্রকাশনা উতসবে জুতার হামলার হামলায় পড়তে হয়েছিল ।
২১ জানুয়ারি ২০১৫ দুপুর ০৩:৩৯
243548
সজল আহমেদ লিখেছেন : হাহাহা হতভাগা ভাই পোস্টের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ একটা মন্তব্য করেছেন ।মন্তব্যের সাথে সহমত পোষন করছি ।ধন্যবাদ আপনাকে
১০
301147
২১ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ০৮:০৭
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আল্লাহ আপনাকে আরো বেশি বেশি লিখার তাওফীক দান করুন। আপনার প্রতিটি লিখাই নাস্তিকদের গালে এক একটা চপেটাঘাত।
অনেক তথ্যসমৃদ্ধ লিখা।
ধন্যোবাদ জানবেন সজল ভাই।
২২ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ০৪:৪২
243641
সজল আহমেদ লিখেছেন : গরীবের দুয়ারে হাতির পারা হাহাহা।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ লেখাটি পড়ে মন্তব্য করার জন্য ।ভাল থাকবেন ,আল্লাহ্ আপনার সহায় হোক

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File