ফ্রান্সে জঙ্গী হামলা -নমানবতার পক্ষপাতি প্রথমআলো ও নাস্তিকরা
লিখেছেন লিখেছেন সজল আহমেদ ১০ জানুয়ারি, ২০১৫, ১২:৩৯:৩৭ রাত
ফ্রান্সে জঙ্গী হামলা ও সাংবাদিক হত্যা নিয়ে প্রথম আলোর পাশাপাশি বাংলাব্লগ গুলোতে ব্যাপক লেখালেখি হয়েছে।হামলার কারন কি সেটাও তাঁরা তুলে ধরেছেন ।হামলার কারন প্রথম আলোর সৌজন্যেই দেয়া হল:
আমি খেয়াল করে দেখলাম প্রথম আলো এই ব্যাপারটা নিয়ে বেশ কয়েকটা খবর ছাপিয়েছে ।একটা কলাম ও লেখা হয়েছে এই শিরোনামে ''ওরা ধর্ম দিয়ে পৃথিবী বিভক্ত করতে চায়"।প্রথম আলো ঘেটে যা বুঝলাম ,মহানবীর (সাঃ) এর ব্যঙ্গ করা আঁকা কার্টুনিস্টদের হত্যা করাটা বিশাল অন্যায় হয়ে গেছে।প্রথম আলোর ঐ হত্যার বিপক্ষে মতের একটা গুপ্ত বা চোরা কারন ও আছে বৈকি ,কারনটা পাঠকদের না বল্লেই নয়।বাংলাদেশের পত্রিকাগুলোর মধ্যে একমাত্র প্রথম আলোই মহানবীর কার্টুন ছেপেছিল।এরপর এই বিষয়টা নিয়ে যারা বেশি মেতেছেন তারা আমাদের বাংলাব্লগের ব্লগাররা ।মুক্তমনা না হয় বাদই দিলাম ,আমারব্লগ ,ইস্টিশন ,সচলায়তন ও থেমে নেই।তাদের মায়াকান্নায় বাংলাব্লগ গুলোতে প্রবেশ করাই দায় !পারভেজ আলমকে দেখলাম ইস্টিশন ব্লগে মহানবীর বেশ কিছু ছবি দিয়ে মানবতার বুলি কপচাচ্ছে ।[নোট:পাঠকদের কানে কানে বলে রাখা ভাল ,বিভিন্ন স্থানে যখন মুসলিমদের যখন অত্যাচার করা হয় তখন আবার এদের কিবোর্ড চলেনা ,মানবতার বুলি লুকিয়া ইসরাইল পলায়ন করে মিশাইলের সাথে মিশে যায়]।
আমারব্লগ.কম এর একজন ব্লগার , 'পৃথিবীতে ধর্ম যদি মানুষ হত্যার রায় দিতে পারে, তা হলে শান্তি ও ক্ষমা শব্দ দুটোই ধর্ম থেকে বাদ দিয়ে দিতে হবে" নামে একটি ব্লগপোস্ট প্রসব করেছেন ।তার ব্লগপোস্টের বক্তব্য কিছুটা পাঠকদের সামনে তুলে না ধরলেই নয় ,
লেখকের বক্তব্য ,গাজাতে যখন যুদ্ববাজ ইহুদিবাদী ইসরাইল হামলা করেছিল তখন সমগ্র মুসলিম ইসরাইলের বিপক্ষে প্রতিবাদ করে লেখালেখি চালিয়ে গেলেও ফ্রান্সের জঙ্গীদের বিপক্ষে কেন লিখছেনা ?
প্রথমত বলে রাখা ভাল যে ফিলিস্তিনে ইসরাইলে হামলার ইস্যু আর ফ্রান্সের মুসলিমদের ''শার্লি হাবদোরে" হামলার ইস্যু এক নয়।শার্লি হাবদোরে তাঁরা হামলা করেছেন মহানবীর ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন ছাপানোর জন্য ।ঐ ব্লগার বোধ হয় জানেন না যে মুসলমানরা সব সহ্য করতে পারেন কিন্তু আল্লাহ্,রাসুলের অপমান সহ্য করতে পারেননা।এক্ষেত্রে জাতীয় কবি , বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুলের এই ছন্দটুকু গ্রহণযোগ্য ,
নজরুলের নীতিই তাঁরা অনুসরন করেছিলন ।
-কি দরকার ছিল তার ব্যাঙ্গাত্মক কার্টুন ছাপানোর?
-রাসুলের দোষটা কি ছিল যে তারা রাসুলকে ব্যাঙ্গ করবে?
যদি তারা বিনা কারনেই মহানবীর ব্যঙ্গচিত্র আঁকেন তাহলে তাদের ঐ বিনা কারনেই হত্যা করা মুসলমানদের অপরাধ হয়নি কারন তারাও তাদের স্বাধীনতা দেখিয়েছেন।
নাস্তিক্যবাদী ব্লগগুলোতে মুসলমানদের জঙ্গী ট্যাগ দিতে দিতে মুসলিমরা আর এসব বিষয়ে লিখতে সাচ্ছন্দ্যবোধ করেননা কারন মুসলমানরা আক্রমণের জবাব দিতে গেলেই তাদেরকে ব্লগজুড়ে জঙ্গী ট্যাগ দেয়া হবে ,মহানবীকে গালাগাল দেয়া হবে ইত্যাদি আরো কত কি?
শার্লি হাবদোর নামক এই পত্রিকায় বরাবরই মহানবীকে সন্ত্রাসী ট্যাগ দিয়ে তাঁর কার্টুন ছাপানো হয় এবং এর অনেক প্রতিবাদ করেও মহানবীর ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন আঁকা থামানো যায়নি পরে বাধ্য হয়েছিলেন এই মুসলমানরা কার্টুনিস্টদের হত্যা করতে।উল্লেখ্য এই যে ,এই পত্রিকার সম্পাদক ,সাংবাদিক সবই ইহুদি।একটা নির্দিষ্ট ধর্মের ধারকবাহক হয়ে অন্য একটি ধর্মের মহামানবকে নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন ছাপালে সেটা আপনাদের নিকট কি অমানবিক ঠেকেনা?কেন এই একপাক্ষিক সমালোচনা করেন আপনারা ?মৌচাকে ঢিল মেরে সেই মৌচাক তলায় যাবেন মৌমাছি নিয়ন্ত্রন করতে ।আর মৌমাছি নিয়ন্ত্রন করতে গিয়ে দুই একটা কামড় খেলে তখন মৌমাছির সমালোচনা করবেন এটা কেমন কথা ?মহানবীর ব্যঙ্গাত্মক ফটো ছাপিয়ে তারা নির্দিষ্ট একটা ধর্মের মহামানবকে অবমাননা করলে আপনাদের চেতনা আঘাত প্রাপ্ত হবেনা বরংচ এর প্রতিবাদ করেও বন্ধ করা না গেলে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিলে আপনাদের চেতনা দাঁড়িয়ে যাবে এমন চেতনায় থুথু মারি আমি।এরপর ও আমাদের মানবতা শেখানো হবে আমরা কেন এই হামলার বিপক্ষে লিখিনা?
আগে সাংবাদিকদের ঐ উষ্কানিমূলক কার্টুনের বিপক্ষে একটা ব্লগ লিখে নিজেকে মানবতাবাদী প্রমাণ করুন এরপরই আপনি পারবেন ঐসব লোকদের বিপক্ষে লিখতে যারা সাংবাদিকদের কতল করেছে,কারন আপনারা না জানলে ও একটা বিষয় আমরা ছোটবেলা থেকেই জেনে এসেছি ,এক হাতে কখনো তালিয়া বাজেনা।প্রথমে দোষ করেছেন ঐ পত্রিকা ও ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন প্রকাশ কারিরা!আফসোস এই যে আপনারা তাদের বিপক্ষে একটা লেখাও লিখলেননা অতএব মানবতার বুলি কপচানো আপনাদের সাজেনা!
ইসলাম ধর্ম ও মহানবী (স.)-কে ব্যঙ্গ করে বিশ্বব্যাপী সমালোচিত হওয়া শার্লি হেবদোর কার্যালয়ে গত বুধবারের জঙ্গি হামলায় নিহত হন পত্রিকাটির প্রধান সম্পাদকসহ আট সাংবাদিক, পুলিশের দুই সদস্য ও অন্য দুজন। এ ছাড়া আহত হন আরও ১০ জন। ফ্রান্সের মাটিতে কয়েক দশকের মধ্যে এই হামলাকে সবচেয়ে ভয়াবহ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।ফরাসি পুলিশ বিভিন্ন অঞ্চলে অভিযানে নামা বাহিনীগুলোকে সন্দেহভাজন তিন হামলাকারীর নামসংবলিত যে নথি সরবরাহ করেছে, তা গতকাল গণমাধ্যমের কর্মীদের হাতে পৌঁছে যায়। ওই নথি মোতাবেক তিন হামলাকারী হলেনসাইদ কোশি (৩৪) শরিফ কোশি (৩২) হামিদ মুরাদ (১৮)
আমি খেয়াল করে দেখলাম প্রথম আলো এই ব্যাপারটা নিয়ে বেশ কয়েকটা খবর ছাপিয়েছে ।একটা কলাম ও লেখা হয়েছে এই শিরোনামে ''ওরা ধর্ম দিয়ে পৃথিবী বিভক্ত করতে চায়"।প্রথম আলো ঘেটে যা বুঝলাম ,মহানবীর (সাঃ) এর ব্যঙ্গ করা আঁকা কার্টুনিস্টদের হত্যা করাটা বিশাল অন্যায় হয়ে গেছে।প্রথম আলোর ঐ হত্যার বিপক্ষে মতের একটা গুপ্ত বা চোরা কারন ও আছে বৈকি ,কারনটা পাঠকদের না বল্লেই নয়।বাংলাদেশের পত্রিকাগুলোর মধ্যে একমাত্র প্রথম আলোই মহানবীর কার্টুন ছেপেছিল।এরপর এই বিষয়টা নিয়ে যারা বেশি মেতেছেন তারা আমাদের বাংলাব্লগের ব্লগাররা ।মুক্তমনা না হয় বাদই দিলাম ,আমারব্লগ ,ইস্টিশন ,সচলায়তন ও থেমে নেই।তাদের মায়াকান্নায় বাংলাব্লগ গুলোতে প্রবেশ করাই দায় !পারভেজ আলমকে দেখলাম ইস্টিশন ব্লগে মহানবীর বেশ কিছু ছবি দিয়ে মানবতার বুলি কপচাচ্ছে ।[নোট:পাঠকদের কানে কানে বলে রাখা ভাল ,বিভিন্ন স্থানে যখন মুসলিমদের যখন অত্যাচার করা হয় তখন আবার এদের কিবোর্ড চলেনা ,মানবতার বুলি লুকিয়া ইসরাইল পলায়ন করে মিশাইলের সাথে মিশে যায়]।
আমারব্লগ.কম এর একজন ব্লগার , 'পৃথিবীতে ধর্ম যদি মানুষ হত্যার রায় দিতে পারে, তা হলে শান্তি ও ক্ষমা শব্দ দুটোই ধর্ম থেকে বাদ দিয়ে দিতে হবে" নামে একটি ব্লগপোস্ট প্রসব করেছেন ।তার ব্লগপোস্টের বক্তব্য কিছুটা পাঠকদের সামনে তুলে না ধরলেই নয় ,
গাজাতে যখন আক্রমন হয় তখন দেখেছিলাম সবাই মানবতার অবক্ষয় নিয়ে লেখালেখির ঝড় তুলে ফেলেছিল আজ তারা কোথায় হারিয়ে গেলো? মুসলমানদের এই নিরবতা কি এই হত্যা কান্ডেকে মৌন সমর্থন করে না?
লেখকের বক্তব্য ,গাজাতে যখন যুদ্ববাজ ইহুদিবাদী ইসরাইল হামলা করেছিল তখন সমগ্র মুসলিম ইসরাইলের বিপক্ষে প্রতিবাদ করে লেখালেখি চালিয়ে গেলেও ফ্রান্সের জঙ্গীদের বিপক্ষে কেন লিখছেনা ?
প্রথমত বলে রাখা ভাল যে ফিলিস্তিনে ইসরাইলে হামলার ইস্যু আর ফ্রান্সের মুসলিমদের ''শার্লি হাবদোরে" হামলার ইস্যু এক নয়।শার্লি হাবদোরে তাঁরা হামলা করেছেন মহানবীর ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন ছাপানোর জন্য ।ঐ ব্লগার বোধ হয় জানেন না যে মুসলমানরা সব সহ্য করতে পারেন কিন্তু আল্লাহ্,রাসুলের অপমান সহ্য করতে পারেননা।এক্ষেত্রে জাতীয় কবি , বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুলের এই ছন্দটুকু গ্রহণযোগ্য ,
রাসুলের অপমানে যদি কাঁদেনা তোর মন,
মুসলিম নয় মুনাফিক তুই,
রাসুলের দুশমন।
নজরুলের নীতিই তাঁরা অনুসরন করেছিলন ।
-কি দরকার ছিল তার ব্যাঙ্গাত্মক কার্টুন ছাপানোর?
-রাসুলের দোষটা কি ছিল যে তারা রাসুলকে ব্যাঙ্গ করবে?
যদি তারা বিনা কারনেই মহানবীর ব্যঙ্গচিত্র আঁকেন তাহলে তাদের ঐ বিনা কারনেই হত্যা করা মুসলমানদের অপরাধ হয়নি কারন তারাও তাদের স্বাধীনতা দেখিয়েছেন।
কেন ঐ সাংবাদিকদের হত্যাকারীদের বিপক্ষে মুসলিমরা লিখেনি?
নাস্তিক্যবাদী ব্লগগুলোতে মুসলমানদের জঙ্গী ট্যাগ দিতে দিতে মুসলিমরা আর এসব বিষয়ে লিখতে সাচ্ছন্দ্যবোধ করেননা কারন মুসলমানরা আক্রমণের জবাব দিতে গেলেই তাদেরকে ব্লগজুড়ে জঙ্গী ট্যাগ দেয়া হবে ,মহানবীকে গালাগাল দেয়া হবে ইত্যাদি আরো কত কি?
শার্লি হাবদোর নামক এই পত্রিকায় বরাবরই মহানবীকে সন্ত্রাসী ট্যাগ দিয়ে তাঁর কার্টুন ছাপানো হয় এবং এর অনেক প্রতিবাদ করেও মহানবীর ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন আঁকা থামানো যায়নি পরে বাধ্য হয়েছিলেন এই মুসলমানরা কার্টুনিস্টদের হত্যা করতে।উল্লেখ্য এই যে ,এই পত্রিকার সম্পাদক ,সাংবাদিক সবই ইহুদি।একটা নির্দিষ্ট ধর্মের ধারকবাহক হয়ে অন্য একটি ধর্মের মহামানবকে নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন ছাপালে সেটা আপনাদের নিকট কি অমানবিক ঠেকেনা?কেন এই একপাক্ষিক সমালোচনা করেন আপনারা ?মৌচাকে ঢিল মেরে সেই মৌচাক তলায় যাবেন মৌমাছি নিয়ন্ত্রন করতে ।আর মৌমাছি নিয়ন্ত্রন করতে গিয়ে দুই একটা কামড় খেলে তখন মৌমাছির সমালোচনা করবেন এটা কেমন কথা ?মহানবীর ব্যঙ্গাত্মক ফটো ছাপিয়ে তারা নির্দিষ্ট একটা ধর্মের মহামানবকে অবমাননা করলে আপনাদের চেতনা আঘাত প্রাপ্ত হবেনা বরংচ এর প্রতিবাদ করেও বন্ধ করা না গেলে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিলে আপনাদের চেতনা দাঁড়িয়ে যাবে এমন চেতনায় থুথু মারি আমি।এরপর ও আমাদের মানবতা শেখানো হবে আমরা কেন এই হামলার বিপক্ষে লিখিনা?
আগে সাংবাদিকদের ঐ উষ্কানিমূলক কার্টুনের বিপক্ষে একটা ব্লগ লিখে নিজেকে মানবতাবাদী প্রমাণ করুন এরপরই আপনি পারবেন ঐসব লোকদের বিপক্ষে লিখতে যারা সাংবাদিকদের কতল করেছে,কারন আপনারা না জানলে ও একটা বিষয় আমরা ছোটবেলা থেকেই জেনে এসেছি ,এক হাতে কখনো তালিয়া বাজেনা।প্রথমে দোষ করেছেন ঐ পত্রিকা ও ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন প্রকাশ কারিরা!আফসোস এই যে আপনারা তাদের বিপক্ষে একটা লেখাও লিখলেননা অতএব মানবতার বুলি কপচানো আপনাদের সাজেনা!
বিষয়: বিবিধ
১৮০১ বার পঠিত, ১১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এই লেখার সব যুক্তিতে একমত না হলেও লেখকের মার্জিত ও সুন্দর উপস্থাপনায় সত্যিই পুলকিত হয়েছি! আশা করি লেখক তার ক্ষুরধার লেখনি দিয়ে ইসলামের চিরসুন্দর রূপটুকু সবসময় উপস্থাপনের চেষ্টা করবেন। ভালো থাকুন।
=================
প্রথম আলোকে একটি কারণে ধন্যবাদ দিতে চাই। শার্লিকে কেন হত্যা করা হয়েছে এই ব্যাপারে প্রথম আলো হলুদের আশ্রয় নেয় নি।
এই খবরটি দেখুন,
http://www.prothom-alo.com/international/article/419428/খুনিদের-ধরতে-১০-হাজার-নিরাপত্তা-রক্ষী
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
বর্তমান সময়ে মুমিন জেহাদী'দের সব অপকর্মের বিষফোঁড়া মোহাম্মদ স্বয়ং। নবী মোহাম্মদের কুশিক্ষা পেয়ে জান্নতের বেশ্যার লোভে আল্লার সাচ্চা গোলামরা এখন বেপড়োয়া হয়ে উঠেছে।
________________________________________
There is no one among us who is unaware of what the Christians say defaming the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him), and we are not unaware either of the gheerah (protective jealousy) of the young men of the Muslim ummah towards their religion and their Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him). Is it permissible to respond to those who defame the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) by insulting the speaker, knowing that I insulted one of them and some of my relatives advised me not to do that again, because it will make them defame and mock him even more, so their sin will be on me?.
Praise be to Allaah.
Defaming the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) is a kind of kufr. If that is done by a Muslim then it is apostasy on his part, and the authorities have to defend the cause of Allaah and His Messenger (peace and blessings of Allaah be upon him) by executing the one who defamed him. If the one who defamed him repents openly and is sincere, that will benefit him before Allaah, although his repentance does not waive the punishment for defaming the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him), which is execution.
If the person who defames him is a non-Muslim living under a treaty with the Muslim state, then this is a violation of the treaty and he must be executed, but that should be left to the authorities. If a Muslim hears a Christian or anyone else defaming the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) he has to denounce him in strong terms. It is permissible to insult that person because he is the one who started it. How can we not stand up the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him)? It is also obligatory to report him to the authorities who can carry out the punishment on him. If there is no one who can carry out the hadd punishment of Allaah and stand up for the Messenger (peace and blessings of Allaah be upon him) then the Muslim has to do whatever he can, so long as that will not lead to further mischief and harm against other people. But if a Muslim hears a kaafir defaming the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) and he keeps quiet and does not respond for fear that this person may then defame him even more, this is mistaken thinking. With regard to the verse (interpretation of the meaning):
“And insult not those whom they (disbelievers) worship besides Allaah, lest they insult Allaah wrongfully without knowledge”
[al-An’aam 6:108],
this does not apply in cases where they defame Allaah and His Messenger (peace and blessings of Allaah be upon him) first. Rather what is meant is that it is forbidden to insult the gods of the mushrikeen first, lest they insult Allaah out of ignorance and enmity on their part. But if they insult Allaah and His Messenger (peace and blessings of Allaah be upon him) first, then we must respond and punish them so as deter them from their kufr and enmity. If we leave the kuffaar and atheists to say whatever they want without denouncing it or punishing them, great mischief will result, which is something that these kuffaar love. No attention should be paid to the one who says that insulting or responding to insults will make him more stubborn. The Muslim has to have a sense of protective jealousy and get angry for the sake of Allaah and His Messenger (peace and blessings of Allaah be upon him). Whoever hears the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) being insulted and does not feel any protective jealousy or get angry is not a true believer – we seek refuge with Allaah from humility, kufr and obeying the Shaytaan.
And Allaah knows best.
Shaykh ‘Abd al-Rahmaan al-Barraak, Majallat al-Da’wah, Muharram, issue no. 1933.
http://islamqa.info/en/14305
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
এই নিন আপনার খবিস নবীর একখান বিনুদুন মুলক কার্টুন। মন ভইরা ধর্মঅনুভুতির বিলাপ করেন।
মন্তব্য করতে লগইন করুন