আসুন একনজরে দেখে নিই কোন ধর্ম নারীদের কেমন সম্মান দেয়
লিখেছেন লিখেছেন সজল আহমেদ ১০ জুলাই, ২০১৪, ১২:৫৯:০৭ রাত
ইসলাম ধর্মে নারীর অধিকার:
নারীদের
প্রতি জুলুম ও অপমান ইসলাম
বরদাস্ত করতে পারেনি। ইসলাম তাই
মেয়েদের কে বিভিন্ন ভাবে সম্মান ও
মর্যাদা দান করেছে। যেমন
১.
কন্যা হিসাবে মর্যাদা
২. বোন
হিসাবে মর্যাদা
৩.
মা হিসাবে মর্যাদা
৪.
স্ত্রী হিসাবে মর্যাদা ।
ইসলাম ধর্মে নারীরা পর্দা রক্ষা করে ব্যাবসা থেকে ভ্রমন পর্যন্ত করতে পারবে।নারীর আছে তালাকের অধিকার,নারীর আছে কথা বলার অধিকার,নারীর আছে সম্পত্তি লাভের অধিকার।নারীরা পারবে পর্দা রক্ষা করে পুরুষদের সাথে জিহাদেও যেতে!
আপনি জানেন কি ইসলাম ধর্মে স্ত্রীকে অহেতুক মারার জন্য শাস্তির বিধান আছে?আপনি জানেন কি ইসলাম ধর্মে নারীর পায়ের নিচে করে দিয়েছে সন্তানের বেহেশত?
ইসলাম ধর্মে নারী পায় পিতার সম্পত্তি ,সাথে স্বামীর সম্পত্তি।আপনি জানেন ইসলাম ধর্মে পুরুষ নয় নারীকে যৌতুক দেয়া হয় ?ইসলাম ধর্মে নারীকে দেয়া হয় মোহরানা।আর আল্লাহ পাক বলেছেন,যে ব্যাক্তি তার স্ত্রীর মোহরানার টাকা না দিয়ে স্ত্রীর সাথে মিলিত হয়,আর ঐ স্ত্রী যদি মোহরানার টাকার দাবী না ছাড়ে তাহলে কেয়ামতের দিন ঐ স্বামীকে জেনাকারীর কাতারে দাঁড়াতে হবে!ইসলাম কন্যা সন্তান কে কতটা প্রাধান্য দেয় জানেন কি?রাসুলে আকরাম সঃ বলেন,যে ব্যাক্তির ৩টি কন্যা সন্তান হবে ঐ ব্যাক্তি জান্নাতি!সুবাহানআল্লাহি বিহামদিহি!নারীর অধিকার যতটা ইসলাম দিয়েছে অন্য কোন ধর্ম এর ১০০ভাগের একভাগ ও দেয়নি!ইসলাম বলে নারীদের সম্মান দিতে,তাদের মতামত এবং ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিতে যা অন্য কোন ধর্ম বলেনা!
ইয়াহুদী ধর্মে নারীর অধিকার:
যে নাপাক থেকে পাক হতে পারে?
যে নারী থেকে জন্ম
নিয়েছে সে কিভাবে সত্যবাদী হতে পারে?
অর্থাৎ
নারী নাপাক, নারী সত্তার
মধ্যে সত্যবাদীতা নেই। এ কারনে তার
থেকে যার জন্ম সে সত্যবাদীতা শুন্য।
মানুষ যেহেতু নারী থেকে জন্ম তাই
সে পবিত্র হতে পারেনা। কেননা নারীর
মাথা থেকে পা পর্যন্ত সব নাপাক।
ডঃ গেসটাউলীবান বলেন
কিতাবে মোকাদ্দাস গ্রন্থে রয়েছে,
নারী জাতি মৃত্যু হতেও অধিক তিক্ত।
প্রাচীন যুগের ওয়াজের
অধ্যায়ে রয়েছে যে ব্যক্তি সৃষ্টিকর্তার প্রিয়
সে যেন নারী থেকে নিজেকে দুরে রাখে।
আমি সহস্র মানুষের মাঝে একজন খোদার
প্রিয় পেয়েছি কিন্তু সারা বিশ্বের
নারী জাতির মধ্যে একজনকেও সৃষ্টিকর্তার
প্রিয় পাইনি।
হিন্দু ধর্মঃ
এদেশেরই সখ্যালঘু অপর একটি ধর্ম, হিন্দু
ধর্ম। যেখানে সেদিন পর্যন্ত
নারীকে বিবাহের পর স্বামী হাজার
অত্যাচার করলেও বিবাহ বিচ্ছেদের কোন
উপায় ছিলনা। আজীবন স্বামীর চরনের
দাসী হিসেবে বিবেচনা করা হত।
তাছাড়া উত্তরাধিকার লাভের কোন
অধিকার নারীর ছিলনা, স্বামীর মৃত্যুর পর
স্ত্রীর স্বতীত্ব প্রমানের জন্য স্বামীর
চিতায় আত্মদান ছিল বাধ্যতামুলক।
বর্তমান দু’ একদিনের বিবাহ কোন
নারী যদি বিধবা হয় তাহলে তার আর
সারা জীবনে পুর্ণ বিবাহের অধিকার নেই।
বিবাহের সময় বাবা, ভাই থেকে সে সম্পদ
নিয়ে শুশুর বাড়ীতে উঠবে, তারপর আর
বাবা-ভাইদেরকে সম্পদের কথা বলতেও
পারবেনা। হিন্দু ধর্মে নারীদের কোন
অধিকার নেই। পুরুষের জন্য একই
সময়ে দশজন স্ত্রী রাখার অনুমতি আছে।
তালাকের সাথে সম্পর্ক নেই,
যে কারনে নারীর ক্ষতিই বেশী, কারণ
নারীর ভাল না লাগলে বা স্বামীর
অত্যাচারে সে বিবাহ বিচ্ছেদ
ঘটাতে পারেনা। যত কষ্ট হোক, শত
অত্যাচার করা হোক, স্বামীর কাছেই
থাকতে হবে। সমস্ত ক্ষমতা স্বামীর,
নারী দিন রাত্রীর কোন সময় স্বাধীন
থাকতে পারবেনা। হিন্দু ধর্ম
মতে তাকদীর, তুফান, মৃত্যু, জাহান্নাম বিষ
ও বিষাক্ত সাপ এত ক্ষতিকর নয় যত
ক্ষতিকর নারী।
খৃষ্টান ধর্মঃ
খৃষ্ট ধর্মের মতে নারী পুরুষ কেউ পবিত্র
না, বিশেষ করে নারী জাতি। কারণ আদম
(আঃ) হাওয়া (আঃ) উভয়ে নিষিদ্ধ খাবার
খেয়েছিল, আদম আঃ পাপের দাগ মুছার জন্য
একজন খোদার প্রিয় ব্যক্তির প্রয়োজন ছিল।
যিশু এসে নিজে শুলিতে চড়ে সে পাপ
হতে নিস্কৃতি পেলেও নারীদের ভিতর কেউ
এমন হয়নি বিধায় নারীর অস্পৃশ্য/ পাপী।
তাছাড়া খৃষ্টীয় ধর্মে মেয়ে সন্তান জন্ম
দেওয়ার কারনে অনেক নির্দোষ
সুন্দরী নারীকে জীবন্ত
আগুনে জালানো বা ফাসিঁতে ঝুলানো হয়েছে,
আবার খৃষ্ট ধর্মে তালাক প্রথা নেই,
যে কারনে হিন্দু নারীদের মত খৃষ্ট
ধর্মে নারীরা নির্যাতন ভোগ করে।
সে কষ্টের শেষ নেই। পশ্চিমা খৃষ্টীয়
সভ্যতায় প্রকৃত পক্ষে মানব মনের উপর কোন
দাগ কাটতে পারেনি। কারণ
তা সার্থপরতা ও ভোগান্তির উপর
প্রতিষ্ঠিত। ইসায়ী জগতের এক ধর্ম সাধক
বলেন, নারী ছলনার কন্যা।
তা থেকে দুরে থাক। নারী শয়তানের
শক্তি। অজগর সাপের মত রক্ত পিপাসু। তার
মধ্যে সাপের বিষ নিহিত রয়েছে। সমস্ত
ত্রুটির উৎস শয়তানের বাদ্যযন্ত্র,
শয়তানের সাহায্য কারিনী।
যাকে বলে তুমি কে? আমার কাছে তোমর
কি প্রয়োজন? গ্রেট পোলো একজন খৃষ্টীয়
পুর্ণবান নেতা বলে খ্যাত। তিনি বলেন,
পুরুষ নারীর জন্য সৃষ্টি হয়নি, নারীই
পুরুষের জন্য সৃষ্টি হয়েছে, নারীর কোন
অধিকার নেই, কুমারী মেয়েদের সম্পত্তিও
বিয়ের পর স্বামীর বলে গন্য হতো।
এমনকি স্ত্রীর নিজ নামটি পর্যন্ত
স্বামীর নামের সাথে পরিচিত হতে হয়।
জাহেলিয়্যাতের যুগঃ
জাহেলী যুগে মেয়ে জন্ম নিলে জীবন্ত
অবস্থায় তাকে মাটি চাপা দেয়া হত,
নদীতে ভাসিয়ে দেয়া হত। পাহাড়
থেকে নিক্ষেপ করা হত। পাথর
মেরে রক্তাক্ত করে মেরে ফেলা হত।
মেয়েদের দাসী হিসাবে ক্রয় বিক্রয়
করা হত। মেয়ে জন্ম হওয়াতে অসম্মান বোধ করত।
ভাবে সম্মান ও
মর্যাদা দান করেছে পরে রাসুল সঃ এই কালযুগের পতন ঘটায়।
প্রিয় বুদ্ধিমান পাঠক এবার আপনারাই বিবেচনা করে বলুনতো নারী অধিকার কোন ধর্মে বেশি?
আমি প্রথমেই বলে রাখছি ইসলাম ধর্মে।কেননা ইসলাম ধর্মের মত এতটা সম্মান,মর্যাদা,অধিকার পৃথিবীর অন্য কোন ধর্মে দেয় নাই।ওহে বিধর্মী ওহে নাস্তিক এরপর ও কি বলবে ইসলাম নারীদের ঠকিয়েছে?এরপর ও কি বলবে ইসলামে নারীদের সম্মান নাই?
হে মা বোনেরা আপনারা কি এর পর ও বলবেন ইসলাম আমাদের পূর্ণ মর্যাদা দেয় নাই?
হে মা বোনেরা স্বীকার করে নাও যে, ইসলামই সেই শ্রেষ্ঠ ধর্ম যারা তোমার পদতলে জান্নাত দিয়েছে!
বিষয়: বিবিধ
৪৮৮৯ বার পঠিত, ৩০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনি (for women) কি নিজ বাড়িতে আপনার স্বামীর সঙ্গে তার দাসীদের (sex slaves) যৌন সম্পর্ককে মেনে নেবেন ? কেন নয় যখন তার অনুমোদন এসেছে আল্লাহর কাছ থেকে (Quran 23:5-7, 70:29-30 Malik’s Muwatta hadis 2:23:90, 28:14:33, 28:14:38) এবং যার চর্চা নবী মুহম্মদও করে গেছেন (Sahih Bukhari 9:89:321 or eg. Mariyah) ?
ইসলাম অনুযায়ী নারীদের জন্যে বহু বিবাহ নিষিদ্ধ, বিবাহ পুর্ব বা বিবাহ বহির্ভুত যৌন সম্পর্ক নিষিদ্ধ, স্বামীর গায়ে হাত তোলা নিষিদ্ধ, যদিও এর সব গুলোই একজন পুরুষ পারবে (Quran 4:3, 23:1-11, 4:34) ! একজন পুরুষ সম্পত্তির ক্ষেত্রে নারীর দিগুন পাবে (Quran 4:11) এবং কোর্টে সাক্ষ্য গ্রহনের ক্ষেত্রে একজন নারী একজন পুরুষের অর্ধেক বলে বিবেচিত হবে (Quran 2:282) ! তাহলে একজন মুসলিম কিভাবে দাবি করে ইসলামে নারী ও পুরুষের সমান অধিকার দেওয়া হয়েছে ?
১ নারীর অবস্থান পুরুষের নিচে (Quran 4:34, 2:228)
২ তাদের মর্যাদা পুরুষের অর্ধেক (Quran 2:282, 4:11 Sahih Bukhari 3:48:826, 1:142)
৩ নারী পুরুষের যৌন দাসী (Ibn Hisham-al-Sira al-nabawiyya, Cairo, 1963)
৪ তারা পুরুষের অধিকৃত সম্পত্তি (Sahih Bukhari 5:59:524)
৫ তারা কুকুরের সমতুল্য (Sahih Bukhari 1:9:490, 1:9:493, 1:9:486 Sahih Muslim 4:1032, 4:1034, 4:1038-39 Abu Dawud 2:704)
৬ ভালোবাসার অযোগ্য (Sahih Bukhari 7:62:17 Abu Dawud 41:5119)
৭ তাদের বন্ধক রাখা যায় (Sahih Bukhari 5:59:369)
৮ রজ্বচক্র চলাকালীন তারা অপবিত্র (Quran 2:222 Al-Tabari Vol.1 p.280) হজ্ব করার অযোগ্য (Sahih Bukhari 1:6:302)
৯ তারা নিকৃষ্ট (Sahih Bukhari 9:88:219) বুদ্ধিহীন (Sahih Bukhari 2:24:541) অকৃতজ্ঞ (Sahih Bukhari 1:2:28) খেলার পুতুল (Al-Musanaf Vol.1 Part 2 p.263) হাড়ের মত বক্রতা যুক্ত (Sahih Muslim 8:3466-68 Sahih Bukhari 7:62:113, 7:62:114, 4:55:548)
১০ তারা পুরুষের চাষযোগ্য ক্ষেত্র (Quran 2:223 Abu Dawud 11:2138)
১১ তারা শয়তানের রূপ (Sahih Muslim 8:3240)
১২ তাদের মাঝে নিহিত আছে যাবতীয় খারাপ (Sahih Bukhari 4:52:110, 4:52:111)
১৩ তারা বিশ্বাস ঘাতক (Sahih Bukhari 4:55:547)
১৪ পুরুষের জন্যে ক্ষতিকারক (Sahih Bukhari 7:62:33)
১৫ নেত্রিত্ব দেওয়ার অযোগ্য (Sahih Bukhari 9:88:219)
১৬ প্রার্থনা ভঙ্গ হওয়ার কারন (Sahih Bukhari 1:9:490, 1:9:493)
১৭ স্বামীর যৌন আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে তারা বাধ্য (Sahih Muslim 8:3368)
১৮ পুরুষ কত্রিক ধর্ষনের অনুমোদন (Quran 70:29-30 Abu Dawud 11:2153, 31:4006 Sahih Bukhari 5:59:459 Sahih Bukhari 8:77:600, 8:3432, 8:3371)
১৯ স্বামীর বাধ্য না হলে তাদের প্রার্থনা গৃহিত হবে না (Muslim Scholar Al-Suyuti while commenting on Quran 4:34 Mishkat al-Masabih Book I, Section ‘Duties of husband and wife’, Hadith No. ii, 60)
২০ পুরুষ পারবে চারজন নারীকে বিয়ে করতে (Quran 4:3)
২১ তালাকের অধিকার রয়েছে শুধু পুরুষেরই (Sahih Bukhari 8:4871-82 Mishkat al-Masabih, Book 1, duties of parents, Hadith No. 15)
২২ স্ত্রীর গায়ে হাত তোলার অধিকার রয়েছে পুরুষের (Quran 4:34 Sahih Muslim 4:2127) যার কারনে কোন জবাব চাওয়া হবে না (Abu Dawud 11:2142)
২৩ বেহেস্তে পুরুষের জন্যে রয়েছে বহু (Virgin) রমনী সম্ভগের ব্যাবস্থা (Quran 33:48, 44:51-54, 55:56-58, 78:31-35 Ibn Kathir Tafsir of 55:72 Sahih Muslim 40:6795, 40:6796 Sahih Bukhari 4:54:476 Al-Tirmidhi, Sunan. Vol. IV Chap. 21 Hadith: 2687 Sunan Ibn Maja, Zuhd-Book of Abstinence 39)
২৪ শুধুমাত্র নীরবতাই তাদের বিয়ের সম্মতি (Sahih Bukhari 9:86:100, 9:86:101, 9:85:79)
২৫ স্বামীর অনুমতি ব্যাতিত অন্য পুরুষের কাছাকাছি হওয়া নিষিদ্ধ (Sahih Bukhari 4:52:250)
২৬ তাদের একমাত্র কাজ পুরুষের সেবা করা (Mishkat al-Masabih, Book 1, Duties of Husband and Wife, Hadith Number 62 Mishkat al-Masabih, Book 1, duty towards children Hadith Number 43)
২৭ সর্বদা নিজেদের আবদ্ধ রাখতে হবে পর্দায় (Sahih Bukhari 5:59:462, 6:60:282)
২৮ মৃত্যুর পর তাদের অধিকাংশের জন্যে রয়েছে দোজখের আগুন (Sahih Muslim 36:6596, 36:6597 Sahih Bukhari 7:62:124, 1:2:29, 7:62:124, 2:18:161)
এর পরেও কি মনে হয় ইসলাম আপনাকে (for women) দেয় সামান্যতম সন্মান ?
যে উত্তর গুলো দেয়ার প্রয়োজন মনে করি সেগুলোর উত্তর দিয়ে দিচ্ছি।
•আপনি (for women) কি নিজ বাড়িতে আপনার স্বামীর সঙ্গে তার দাসীদের (sex slaves) যৌন সম্পর্ককে মেনে নেবেন ? কেন নয় যখন তার অনুমোদন এসেছে আল্লাহর কাছ থেকে>
উত্তরঃ-রাসুলুল্লাহ সঃ দাসীদের সাথে পরকিয়া করত এমন কিছু আমি কখনো শুনিনি।তার চরিত্র ছিলো ফুলের মতো।তিনি কখনো বেপর্দা বেগানাদের সাথে দেখা করতেন না।
তবে তিনি দাসী রাখতেন যা কিনা উম্মুল মুমেনিনদের সেবা করত।পরে তিনি ঐ দাসীদের আযাদ করে দিতেন।
→ইসলাম অনুযায়ী নারীদের জন্যে বহু বিবাহ নিষিদ্ধ, বিবাহ পুর্ব বা বিবাহ বহির্ভুত যৌন সম্পর্ক নিষিদ্ধ, স্বামীর গায়ে হাত তোলা নিষিদ্ধ, যদিও এর সব গুলোই একজন পুরুষ পারবে।
উত্তরঃ-আচ্ছা একটা নারীর যদি ৫টা বিয়ে হয় তাহলে সে নারীকে সমাজের লোকজন কেমন চোখে দেখে?
তাকে সমাজ থেকে তাকে বেশ্যা বলা হবে।
এমন বহু তথ্য আছে যে ,বহু বিয়ে হওয়া নারী কোন স্বামীর সঙ্গমে খুশি হতে না পেরে পতিতালয়ে স্থান নিয়েছে।
ইসলামে নারীর বহু বিবাহ এবং তালাক নিষিদ্ধ এ হাদীসটা আপনি কোথায় পেয়েছেন?যদি নারী বিধবা হয় অথবা
স্বামী যদি চরিত্রহীন বাজে হয় তাইলে তারে তালাক দেওয়া যায়।আর শুধু শুধু তালাক দেওয়া নারী পুরুষ উভয়ের জন্যই নিষিদ্ধ।
আপনি বলেছেন স্বামী স্ত্রীর গায়ে হাত তুলতে পারবে স্ত্রী কেন পারবেনা?আচ্ছা আপনার জীবনে এমন ঘটনা ঘটেছে অবশ্যই যে আপনার পিতা আপনার আম্মাকে কোন একটা ভুলের মেরেছে তখন কিন্তু আপনার তেমন খারাপ লাগেনাই।
এরপর আপনার পিতাও অমন একটা অপরাধ করল আপনার আম্মার সামনে তখন আপনার আম্মা আপনার আব্বাকে উঠেই জুতা খুলে পাঁচ ছয়টা তার গালেই মেরে দিলেন তখন আপনি কেন পুরো এলাকাবাসী যদি জানতে পারে যে আপনার আম্মা আপনার আব্বাকে জুতাপেটা করেছে তখন আপনি সহ এলাকাবাসী আপনার আম্মার মুখে থুথু ছিটাবে কিনা?
•নারীর বিবাহ পুর্ব বা বিবাহ বহির্ভুত অন্য কারো সাথে যৌন সম্পর্ক নিষিদ্ধ কিন্তু পুরুষ পারে।
উত্তরঃ-এ সম্পর্ক নারী পুরুষ উভয়ের জন্যই নিষিদ্ধ।
•একজন পুরুষ সম্পত্তির ক্ষেত্রে নারীর দিগুন পাবে!
উত্তরঃ-এটা শুধু পিতার সম্পত্তি থেকে।এটা আবার তাদের পুষিয়ে দেয়া হয়েছে সন্তান এবং স্বামীর সম্পত্তি থেকে।আর এসব হিসেব করলে দেখা যায় নারী পুরুষের সমান সম্পত্তি পায়।আপনি হিন্দু ধর্মে দেখবেন নারীরা কিন্তু পিতার সম্পত্তি থেকে ভাগ পায়না।
•২১ তালাকের অধিকার রয়েছে শুধু পুরুষেরই (Sahih Bukhari 8:4871-82 Mishkat al-Masabih, Book 1, duties of parents, Hadith No. 15)
উঃ জাল হাদীস।
স্বামীর অনুমতি ব্যাতিত অন্য পুরুষের কাছাকাছি হওয়া নিষিদ্ধ:
উঃএতে নারীর অধিকার ক্ষুন্ন হয়না বরংচ তার ইজ্জত বাড়ে।আর আপনি তো দেখছি পরকীয়ার সাপোর্ট করছেন!
•মৃত্যুর পর তাদের অধিকাংশের জন্যে রয়েছে দোজখের আগুন!
উত্তরঃএকথা শুধু সবার বেলায় বলা হয়েছে।আল্লাহর আদেশ ভঙ্গকারীদের বলা হয়েছে যেমন আপনি ।
আর আপনি যে হাদীসগুলো দিয়েছেন তার অধিকাংশরই মিশনারীর মনগড়া কথাবার্তা ওগুলা যুক্তি তর্কে টিকেনা।
৬ ভালোবাসার অযোগ্য (Sahih Bukhari 7:62:17 Abu Dawud 41:5119)
৭ তাদের বন্ধক রাখা যায় (Sahih Bukhari 5:59:369)
৮ রজ্বচক্র চলাকালীন তারা অপবিত্র (Quran 2:222 Al-Tabari Vol.1 p.280) হজ্ব করার অযোগ্য (Sahih Bukhari 1:6:302)
৯ তারা নিকৃষ্ট (Sahih Bukhari 9:88:219) বুদ্ধিহীন (Sahih Bukhari 2:24:541) অকৃতজ্ঞ (Sahih Bukhari 1:2:28) খেলার পুতুল (Al-Musanaf Vol.1 Part 2 p.263)
এই হাদীসটা পুরাই জাল!মিথ্যা হাদীস বর্ণনাকারীকে হত্যা করাই শ্রেয়
হাহাহা মিথ্যা হাদীস বর্ণনা করলে তিতাতো একটু লাগবেই।
আপনি যে হাদীসগুলা দিছেন তার ৯৫ভাগই জাল।পাছায় তো নলি বাঁশ দেবো আপনার।
আচ্ছা বলেন দেখি নারীদের জন্য যদি হজ্জ্ব নিষিদ্ধ ইসলাম করে তাইলে লক্ষ লক্ষ নারী প্রতিবছর হাজী কেমনে হয়?
ছাগল নাচে খুটির জোড়ে ঠিক তেমনি আপনিও এতক্ষন প্যাচাল পারলেন মিশনারীর জাল হাদীসের জোড়ে।
মিথ্যা হাদীস দিয়ে আমাদের একগুচ্ছ বাল(!)ও আপনারা ছিড়তে পারবেন না।হাহাহাহাহাহা।
মিশনারী থেকে হাদীস আনেন আর নিজেকে চান একজন বুদ্ধিমান জাহির করতে।না না তা হবেনা।আমাদের অ্যাটাক করলে আমরাও পারি অ্যাটাক করতে একেবারে ঘা জায়গায়।
২। ইসলাম ধর্মে নারী ধর্ষনের অনুমোদন পাওয়া যায় কুরান থেকে, হাদীস থেকে। ধর্ষন কি নারীর মর্যাদা?
(Quran 4:3, 4:24 Tafsir al-Wahidi, 23:5-6, 33:50, 70:22-30)
হাদিস থেকে-(যুদ্ধবন্দিনি ধর্ষন, দাসী ধর্ষন)
Sahih Bukhari 5:59:459 Sahih Muslim 8:3432, 8:3433, 8:3371 Abu Dawud 2:2150, 11:2153, Sahih Bukhari 8:77:600, 3:34:432 Sahih Muslim 8:3383 Abu Dawud 31:4006)
৩। বাল্য বিবাহ একটি সামাজিক অনাচার, কেননা এতে করে স্বাস্থ্যগত বহু সমস্যার সৃষ্টি হয়, বয়সন্ধির পূর্বেই শিশু বালিকার সাথে যৌন সম্পর্ক আইনের দৃষ্টিতে ধর্ষন। অথচ নবী মোহাম্মদ নিজেই এই ধর্ষন কর্মটি করেছেন। ৯ বছরের নাবালিকা শিশুর সাথে ৫৪ বছর বয়স্ক প্রোড় মোহাম্মদের যৌনতা কি ধর্ষন নয়?
(Quran 65:4, Sahih Bukhari 7:62:63, Al-Muwatta 29 33.108,(Sahih Bukhari 7:62:64, 8:73:151, 5:58:234, 5:58:236, Abu-Dawud 2:2116)
৪। হাদিস অনুযায়ী মুহম্মদ বিবৃতি করেছেন যে, একজন পুরুষকে কোন মহিলার সাথে এক ঘরে থাকতে হলে ঐ পুরুষটিকে মহিলার বুকের দুধ পান করতে হবে। এটা কি কোন ভালো মানুষের পরামর্শ হতে পারে ? (Sahih Muslim 8:3425)
আপনি এক জায়গায় লিখেছেন,স্ত্রীর বিনানুমতিতে যৌন মিলন করা যাবে!হাহাহা তাইলে মোহরানা দেয় কিসের জন্য জানেন?স্ত্রীকে রাজি খুশি করানোর জন্য।তাছাড়াও স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া তার সাথে যৌন মিলন ইসলামে নিষিদ্ধ।
আপনি লিখেছেনঃ
ইসলাম ধর্মে নারী ধর্ষনের অনুমোদন পাওয়া যায় কুরান থেকে, হাদীস থেকে। ধর্ষন কি নারীর মর্যাদা?
উত্তরঃ-ভূয়া কথা,মিশনারী কর্তৃক অনুমোদিত কথাবার্তা।
•হাদিস থেকে-(যুদ্ধবন্দিনি ধর্ষন, দাসী ধর্ষন)
উত্তরঃ-ভূয়া কথা,মিশনারী কর্তৃক অনুমোদিত কথাবার্তা।
•৩।বাল্য বিবাহ একটি সামাজিক অনাচার, কেননা এতে করে স্বাস্থ্যগত বহু সমস্যার সৃষ্টি হয়, বয়সন্ধির পূর্বেই শিশু বালিকার সাথে যৌন সম্পর্ক আইনের দৃষ্টিতে ধর্ষন। অথচ নবী মোহাম্মদ নিজেই এই ধর্ষন কর্মটি করেছেন। ৯ বছরের নাবালিকা শিশুর সাথে ৫৪ বছর বয়স্ক প্রোড় মোহাম্মদের যৌনতা কি ধর্ষন নয়?
উত্তরঃ-স্বীয় স্ত্রীর সাথে মিলন করলে সেটাকে কি ধর্ষন বলা হয়?
আপনার দাদা দাদিদের কথা বলি ,তাদের আমলে কিন্তু ৮-৯বছরেই মেয়েদের বিয়ে হতো যেখানে কিনা বরের বয়স হতো ৩০।১০বছরে আপনার দাদী আপনার দাদার সংসার করত, আচ্ছা তাদের ঐ বয়সে যে মিলনটা হতো ঐটারে কি ধর্ষন বলে?
তাইলে আপনার বাপ কি ঐ ধর্ষনেরই ফল?
নিজের স্ত্রীর সাথে মিলন করলে যদি ধর্ষনের শামিল হয় তাইলে
আপনার পিতাও হয়ত আপনার আম্মাকে ধর্ষন করেছে কি বলেন?
আপনিও কি তাইলে ঐ ধর্ষনের ফল?
আর আপনি কি জানেন রাসুল সঃ আর আয়েশা রা. এর বিয়ে কিন্তু আল্লাহর হুকুমেই হয়েছে।
•হাদিস অনুযায়ী মুহম্মদ বিবৃতি করেছেন যে, একজন পুরুষকে কোন মহিলার সাথে এক ঘরে থাকতে হলে ঐ পুরুষটিকে মহিলার বুকের দুধ পান করতে হবে। এটা কি কোন ভালো মানুষের পরামর্শ হতে পারে?(Sahih Muslim 8:3425)
উত্তরঃ—১০০%জাল হাদীস!
আসলে নাস্তিকেরা ইসলামকে অপদস্ত করতে অনেক বিভ্রান্ত ছড়ায়! অথচ দেখা যায় তারাই নারীদের সম্মান করেনা,
Islam gave women the right to release the full. Deluxe is a complete system for life. Extent to which Islam has given rights to women's rights as much as any other religion on earth has been given., Even atheists and do not respect women so much. Atheists are just sex dolls for women. They are women's rights gives as sex dolls. whereas Islam gave women, mother, sister, wife, dignity!
•এক একটি উর্বশীকে আমি মেপে মেপে দেখি,ঠোট দেখি! মোটা ঠোট আমার পছন্দ, জিভ দেখি, মোটা ধারালো চ্যাপ্টা খসখসে জিহ্বা আমার পছন্দ! স্তন দেখি, মাঝারী স্তন আমার পছন্দ, পানি ভরা ব্লাডের মত স্তন আমি সহ্য করতে পারি না! স্তনে দাঁতের লাল দাগ আমার চুনির থেকেও ভালো লাগে! উরু দেখি: সরু মাংসল উরু আমার পছন্দ!
•”প্রত্যেক মেয়েই নিজের জন্য একটা নুনু চায় ।এই নুনুর জন্যই তারা পুরুষদের হিংসা করে”
•একজন মেয়ে যাকে মন দিতেপারে, তাকে শরীরটা দেওয়া কিছুই নয় । এই শরীরে আছেটা কি ? অথচ আশ্চর্য ! নিরানব্বই ভাগ পুরুষের কাছে এবং সমাজ যারা গড়েছেন তাদের কাছে এই শরীরটাই দামি। মনের দাম নেই কানাকড়িও।
—হুমায়ুন আজাদ
০ সম্পত্তিতে সমান সমান অধিকার চায় ।
০ হেফাজতের ১৩ দফার বিপক্ষে সমাবেশ করে। ০স্বামীর প্রহারের বিপক্ষে মামলা করে ।
০ ২য় বিয়ে করলেও মামলার করতে পারে যদি স্বামী তার অনুমতি না নেয় ।
০ আর স্বামীর উপর কর্তৃত্ব করে ।
০ সম্পত্তিতে সমান সমান অধিকার চায় ।
০ হেফাজতের ১৩ দফার বিপক্ষে সমাবেশ করে। ০স্বামীর প্রহারের বিপক্ষে মামলা করে ।
০ ২য় বিয়ে করলেও মামলার করতে পারে যদি স্বামী তার অনুমতি না নেয় ।
০ আর স্বামীর উপর কর্তৃত্ব করে ।
Islam gave women the right to release the full. Deluxe is a complete system for life. Extent to which Islam has given rights to women's rights as much as any other religion on earth has been given., Even atheists and do not respect women so much. Atheists are just sex dolls for women. They are women's rights gives as sex dolls. whereas Islam gave women, mother, sister, wife, dignity!
হাহা, ইসলামের কাঁটাগাছে উইঠ্যা ইসলামের বেলুন টাঙ্গানোর মজা এইবার টের পাইছেন। চাঁন্দিতে বাঁশ ঠেকে গেছে। যান, এখন জোকার লায়েকের গলা ধইরা হাউমাউ কইরা কাঁন্দেন।
হাহা, ইসলামের কাঁটাগাছে উইঠ্যা ইসলামের বেলুন টাঙ্গানোর মজা এইবার টের পাইছেন। চাঁন্দিতে বাঁশ ঠেকে গেছে। যান, এখন জোকার লায়েকের গলা ধইরা হাউমাউ কইরা কাঁন্দেন।
হাহাহা মাইরালা কেউ আমারে।ভাবছেন জিতে গেছেন?
জেতাটা এত্ত সোজা না ভচ!
আপনি যে হাদীসগুলা দিছেন তার ৯৫ভাগই জাল।পাছায় তো নলি বাঁশ দেবো এখন আপনার।
আচ্ছা বলেন দেখি নারীদের জন্য যদি হজ্জ্ব নিষিদ্ধ ইসলাম করে তাইলে লক্ষ লক্ষ নারী প্রতিবছর হাজী কেমনে হয়?
ছাগল নাচে খুটির জোড়ে ঠিক তেমনি আপনিও এতক্ষন প্যাচাল পারলেন মিশনারীর জাল হাদীসের জোড়ে।
মিথ্যা হাদীস দিয়ে আমাদের একগুচ্ছ বাল(!)ও আপনারা ছিড়তে পারবেন না।হাহাহাহাহাহা।
মিশনারী থেকে হাদীস আনেন আর নিজেকে চান একজন বুদ্ধিমান জাহির করতে।না না তা হবেনা।আমাদের অ্যাটাক করলে আমরাও পারি অ্যাটাক করতে একেবারে ঘা জায়গায়।অর্থাত্ পাছার উপ্রে লাথি
মন্তব্য করতে লগইন করুন