চেতনা দন্ড
লিখেছেন লিখেছেন সজল আহমেদ ২১ জুন, ২০১৪, ১২:১২:২০ রাত
(লেখাটি অনেক রিস্ক নিয়ে পড়তে হবে।লেখাটি পড়ে পাঠক আমাকে উগ্র ভাবতে পারেন তবে বাস্তবতাই তুলে ধরেছি ১০০%)
নাস্তিক ভায়া দের চেতনা মানেই হুমায়ন অজাত্(আজাদ), তাসলিমা নাসরিন। সেই চেতনা হমুয়ান অজাত্ ষাড়ের প্রবোচন গুচ্ছ নাস্তিকদের কাছে অতি প্রিয় জিনিস।
আসেন দেখি ষাড়ের কিছু প্রবোচন গুচ্ছঃ- (নিজের মেয়ের যৌবন দেখে ষ্যাড়ের অনুভুতি ,নিজের মেয়ের স্তন যুগল স্পর্শ করার আকাঙ্খা লৈয়া ষ্যাড়ের চেতনা),
•চোখের সামনে বড় হচ্ছে আমার মেয়ে অথচ সামাজিক শৃঙ্খল দিয়ে আমার হাত বাঁধা! (উর্বশীকে দেইখা তার নুনুভুতিতে যেই চেতনা জাইগা উঠেছিল), *এক একটি উর্বশীকে আমি মেপে মেপে দেখি,ঠোট দেখি! মোটা ঠোট আমার পছন্দ, জিভ দেখি, মোটা ধারালো চ্যাপ্টা খসখসে জিহ্বা আমার পছন্দ! স্তন দেখি, মাঝারী স্তন আমার পছন্দ, পানি ভরা ব্লাডের মত স্তন আমি সহ্য করতে পারি না! স্তনে দাঁতের লাল দাগ আমার চুনির থেকেও ভালো লাগে! উরু দেখি: সরু মাংসল উরু আমার পছন্দ!
(নারীবাদী হমুয়ান অজাত্ ষ্যাড়ের যে চেতনা লাফ দিয়া উঠেছিল),
•”প্রত্যেক মেয়েই নিজের জন্য একটা নুনু চায় ।এই নুনুর জন্যই তারা পুরুষদের হিংসা করে”
(নারীবাদী হমায়ান অজাত্ নারীদের প্রতি যে চেতনা জাগ্রত হৈয়াছিল),
•একজন মেয়ে যাকে মন দিতেপারে, তাকে শরীরটা দেওয়া কিছুই নয় । এই শরীরে আছেটা কি ? অথচ আশ্চর্য ! নিরানব্বই ভাগ পুরুষের কাছে এবং সমাজ যারা গড়েছেন তাদের কাছে এই শরীরটাই দামি। মনের দাম নেই কানাকড়িও। হাহাহা নারীবাদী চেতনা হমায়ন অজাত্ এর এই প্রবোচনগুচ্ছ নাস্তিক ময়না পক্ষী,গুই সাপের নিকট অধিক থেইকা অধিকতর প্রিয়।
→আমারব্লগ, সামু ব্লগ, নাগরিক ব্লগ, ইস্টিশন ব্লগএ এসব প্রবোচন গুচ্ছ সগৌরবে নাস্তিক পাঠা বৃন্দ শেয়ার করে।এবং এগুলাই তাদের চেতনা দন্ড খাড়া কইরা ফালায়।হমায়ন অজাত্ এর চ্যালা ভন্ড নাস্তিক বৃন্দ হমায়ন অজাত্ কে বলে একজন সৃষ্টি কত্তা! |হমায়ন অজাত্ এর মত ভন্ড দ্যাশ ফ্রেমিক তারা ভালই সাজতে পারে।দ্যাশ ফ্রেমিক সাইজা দ্যাশ প্রেমরে তারা ভালই ধর্ষন করে।সাথে ধর্ম অবমাননা তো আছেই।তারা বুঝাইতে চায় দ্যাশ প্রেম শুধু তাগোই আছে অন্যের নাই। "পাক সার জমিন সাদ বাদ"এ ষ্যাড় হমায়ন অজাত্ যতটা না ভূয়া দ্যাশ প্রেমের চেতনা দন্ড খাড়া করছ তার চাইয়া মুসলমান বিদ্বেষী ভাবটা ১১০গুন বেশি ফুইটা উঠছে ।আর এই পাক সার জমিন সাদ বাদ নাস্তিক কুলের কাছে সবচাইতে প্রিয় একমাত্র মুসলমান বিদ্বেষীতার কারনে।পাক সার জমিন সাদ বাদ আবার হেঁদু কুলের কাছে সর্বাধিক প্রিয় কারন হৈল হমায়ন অজাত্ ষ্যাড় উক্ত ল্যাখাটায় খাঁটি হিন্দুত্ববাদীর পরিচয় দিছে।পাক সার জমিন সাদ বাদ পড়লে নাস্তিক কুলের চেতনা দন্ড এমন খাড়া হইয়া যায় যা নোয়াইবার ক্ষেমতা স্বয়ং হময়ন অজাত্ ও রাখেনা।পাক সার জমিন সাদ বাদ এ শুধু যে চেতনা দন্ড খাড়া হয় তা নয় পাক সার জমিন সাদ বাদ পড়লে চেতনা ছ্যা**ও মেলিয়া যায়! হমায়ন অজাত্ ষ্যাড় আমাদের কাছে রাইখা গেছে অধিক চেতনা।যাহা খাড়া করলে হমায়ন অজাত্ ষ্যাড়ের দাঁতই খুইলা যাইবে বারি লাগলে।
এইবার চৈলা আসি জনপ্রিয় সেক্স বিষয়ক লেখক গবেষক তাসলিমা নাসরিনএর কথায়।তাসলিমা আপা একজন প্রগতিশীল সৃজনশীল সেক্স বিষয়ক লেখিকা।
যার লেখা পড়লে চেতনা দন্ড থা* হয়না এমুন লোক পাওয়া দুস্কর!কেউ কেউ আবার তারে এই জন্মের শ্রেষ্ঠ লেখিকা হিসেবে আখ্যা দিয়া দেয়। নারীবাদী বা* উল্টা ল্যাখক তিনি। কোন এক বইতে তিনি লিখছিলেন,
"পুরুষ দাঁড়াইয়া মুত্র বিষর্জন দিলে নারী কেন পারবেনা?
আহা!চেতনা চেতনা। আবার তিনি আর একটা বইতে লিখছিলেন,
"একেকটা পুরুষ চারটা করে বৌ রাখলে একটা নারী কেন চারটা স্বামী রাখতে পারবেনা?"
তাসলিমার এই কথাটায় আমার একটা ১৮ জোকস মনে পইরা গেল।জোকসটা কিসের জন্য লিখলাম পাঠক কারন জিজ্ঞেস করবেন না। জোকস টা হৈল, ',একজন পতিতা মহিলা একজন সার্জারি ডক্টরের কাছে গিয়া কৈল ডাক্তার সাব ইয়ে দুইটা করার কোন ওয়ে কি আছে?
ডক্টরঃ-হোয়াট!মানুষ একটা লৈয়াই টিকতে পারেনা আপনে চাইতেছেন দুইটা!কারনটা কি? মহিলাঃ-যেই হারে গ্রাহক আসতাছে তাতে ১টা ..... পুষে না ,দুইটা ...... লাগেই।মানে ডাক্তার ছাব গ্রাহক টিকাইনা বইলা কথা।" তাসলিম নাসরিন তার বই লিখে গ্রাহক অর্থাত্ পাঠক টিকাইনার লাইগা। আর তার কামই হৈল লেখার মাধ্যমে পাঠকের চেতনা দন্ড খাড়া করবার। লেখার মইধ্যে তিনি লিখেন,কবে তার ঋতুস্রাব হৈল,কবে কার লগে বিছানায় গেছে ,কবে শরাফ মামা তার সাথে কবে দৈহিক মিলনে লিপ্ত হইছে,রুদ্র তারে কিরছে,এমদাদুল হক মিলন তার সাথে কি করছে ইত্যাদি ইত্যাদি।আর এইসব লেখা পইড়া বাংলা আবাল ভূয়া দ্যাশ প্রেমিক পুলাপাইন গুলা তাগো চেতনা দন্ড খাড়া কইরা দ্যাশ প্রেমিকের অভিনয় করে।
মূলকথাঃ-চেতনা দন্ড বড় ভয়াবহ জিনিস উহা খাড়া সর্বনাশ হইয়া যাইবে!তাই চেতনা দন্ড খাড়া করবার আগে অবশ্যই একবার ভাইবা লইবেন খাড়া করবেন কিনা,বঙ্গে চেতনা .... বড়ই অভাব।
বিষয়: বিবিধ
২০৯১ বার পঠিত, ২৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আমি জান্নাতী রমণীগণকে বিশেষরূপে সৃষ্টি করেছি। অতঃপর তাদেরকে করেছি চিরকুমারী, কামিণী, সমবয়স্কা।
সুরা বাকারা, আয়াত ২৮২ (২:২৮২):
যখন তোমরা কোন নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ঋণের আদান প্রদান কর, তখন তা লিপিবদ্ধ
করে নাও এবং তোমাদের মধ্যে কোন লেখক ন্যায়সঙ্গত ভাবে তা লিখে দেবে;
….. দু’জন সাক্ষী কর, তোমাদের পুরুষদের মধ্য থেকে। যদি দু’জন পুরুষ না হয়, তবে একজন পুরুষ ও দু’জন মহিলা। ঐ সাক্ষীদের মধ্য থেকে যাদেরকে তোমরা পছন্দ কর – যাতে একজন যদি ভুলে যায়, তবে একজন অন্যজনকে স্মরণ করিয়ে দেয়।
সহিহ্ বোখারি ভল্যুম ৭, হাদিস ৩০:
আবদুল্লা বিন ওমর বলেছেন, আল্লাহর নবী বলেছেন যে তিন জিনিসের মধ্যে অশুভ আছে, নারী, বাড়ী আর ঘোড়া।
সহিহ্ বোখারি ভল্যুম ৭, হাদিস ৩৩:
উসামা বিন যায়েদ বলেছেন, নবী বলেছেন যে আমার পর পুরুষের জন্য নারীর চেয়ে বেশী ক্ষতিকর আর কিছু রইল না।
সুনান আবু দাউদ ১১ খণ্ড, হাদিস ২১৫৫:
আবদুল্লা বিন আম’র বিন আ’স বলছেন: ‘নবী (দঃ) বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে কেউ দাস-দাসী কিনলে বা বিয়ে করলে তাকে বলতে হবে- ও আল্লাহ! আমি এর স্বভাব চরিত্রে ভালো কিছুর জন্য তোমার কাছে প্রার্থনা করি। আর এর চরিত্রের মন্দ থেকে তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি। কেউ উট কিনলেও তাকে উটের কুঁজো ধরে এ কথা বলতে হবে”’।
সহিহ্ বোখারী ভল্যুম ৫,৭০৯:
সাহাবী আবু বাক্রা বলছেন, নবী (দঃ) বলেছেন যে, যে জাতি নারীর ওপরে নেতৃত্ব দেবে, সে জাতি কখনো সফলকাম হবে না।
সহিহ্ মুসলিম, বই ৩১ হাদিস ৫৯৬৬:
আবু মূসার বর্ণনা মতে নবী (দঃ) বলেছেন: “পুরুষদের মধ্যে অনেকেই ত্রুটিমুক্ত কিন্তু নারীদের মধ্যে কেউ-ই ত্রুটিমুক্ত নয়, কেবল ইমরানের কন্যা মেরী এবং ফারাওয়ের স্ত্রী আয়েশা ছাড়া”
সুনান আবু দাউদ, বই ১১ হাদিস ২১৪২:
ওমর বিন খাত্তাব বলেছেন: নবী (দঃ) বলেছেন, “কোন স্বামীকে (পরকালে) প্রশ্ন করা হবে না কেন সে বৌকে পিটিয়েছিল”।
আর আপনি এখানে যে তর্ক করতে এসেছেন সেটা বুঝতে পেরেছি!
বলুন আর কি বলবেন?
এত সুন্দর সুন্দর ইসলামী বয়ান থাকতে তারপরও কেন যে অন্যের পিছে লাগেন??
১ নং জাল/আবদুল্লা বিন ওমর বলেছেন, আল্লাহর নবী বলেছেন যে তিন জিনিসের মধ্যে অশুভ আছে, নারী, বাড়ী আর ঘোড়া।
২নং জাল/“কোন স্বামীকে (পরকালে) প্রশ্ন করা হবে না কেন সে বৌকে পিটিয়েছিল”।
৩নং জাল/“পুরুষদের মধ্যে অনেকেই ত্রুটিমুক্ত কিন্তু নারীদের মধ্যে কেউ-ই ত্রুটিমুক্ত নয়, কেবল ইমরানের কন্যা মেরী→(এখানেই প্রমাণ আপনি মিশনারীর সাইট ঘেটে হাদীস গুলো সংগ্রহ করেছেন। মেরী নও মরিয়াম) এবং ফারাওয়ের স্ত্রী আয়েশা ছাড়া”(ফারাওয়ের স্ত্রী আয়েশা(!)?)
আর আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর আমি দেবো তবে আগে হাদীস ঘেটে দেখে নিতে হবে আপনি কতটা সত্য হাদীস পেশ করেছেন অনুগ্রহপূর্বক কিছুদিন অপেক্ষা করুন।ও আরেকটা কথা আপনার খোঁজে হাদীসের কোন জায়গায় কি আছে যে নারীরা শুধু পুরুষের যৌনদাসী?
আপনার হ.মু অজাত্ কিন্তু নারীদের শুধু যৌনসঙ্গীই ভাবতেন।
ওমর বিন খাত্তাব বলেছেন: নবী (দঃ) বলেছেন, “কোন স্বামীকে (পরকালে) প্রশ্ন করা হবে না কেন সে বৌকে পিটিয়েছিল”।
এখানে তথ্যসূত্র কোথায়?
ভায়া, অপনার কি চোখে সমস্যা আছে? আবারও দেখেনিন: তথ্যসূত্র দেয়াই আছে- সুনান আবু দাউদ, বই ১১ হাদিস ২১৪২
Narrated Umar ibn al-Khattab:
The Prophet (peace_be_upon_him) said: A man will not be asked as to why he beat his wife.
Click this link
Narrated Umar ibn al-Khattab) দাইফ হাদিস।
"Each atheists sheep and illegitimate"
Each atheists sheep and illegitimate
তাছাড়া প্রত্যেকটা নাস্তিকই কুলাঙ্গার এবং জারজ।
Each atheists sheep and illegitimate
মন্তব্য করতে লগইন করুন