হিন্দু,বৌদ্ধ এবং খৃষ্ট ধর্মে প্রমাণ আছে,ইসলামই খাঁটি এবং সত্যধর্ম!
লিখেছেন লিখেছেন সজল আহমেদ ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০১:২৩:২৪ দুপুর
(কাল্কিভবতর তো অনেকেই জানেন তাই সেটা উল্লেখ করলাম না)
গৌতম বুদ্ধ বলেছেঃ-
অজ্ঞ আনন্দ বিক্ষোভে আশুবে বসছম স্বয়ং কেশনং নাম আর্যমৈত্র ও বুদ্ধ ভগবান।বৌদ্ধং স্বরনং গোচ্ছামি,সদ্ধং স্বরনং গোত্থামি,ধম্মং স্বরনং গোত্থামি ওং শান্তি,ওং শান্তি।
অর্থাত্,পৃথিবীর মানুষ ইহকাল ও পরকালে যদি শান্তি পেতে চাও তাহলে ঐ ব্যাক্তিকে অনুসরন কর যাকে তার ভগবান আর্যমৈত্র নাম দিয়ে দুনিয়ায় প্রেরণ করেছে।আর ঐ ব্যাক্তি দুনিয়ায় মুহম্মদ নাম নিয়ে এক সৃষ্টিকর্তার দ্বীন দুনিয়ায় কায়েম করবে!(সুবাহান আল্লাহ)
খৃষ্টধর্মে উল্লেখ আছেঃ-
পদমং মক্কাং হির্রতং ক্করতং গুহা।
অর্থাত্,পৃথিবীর মানুষ হেরাগুহার ভিতরে নিগুড় ধর্ম ধ্যানমগ্ন থাকবে একব্যাক্তি।আমি বলে গেলাম,ঐ ধর্মের পক্ষে!যেই ধর্মে গোস্ত খাওয়া হালাল মনে করা হয়,যেই ধর্মের ধারক বাহক হেরাগুহায় ধ্যানমগ্ন অবস্থায় থাকবে,আর তার প্রভূ তার উপর সফলতার চাবী কাঠি হিসেবে ৩০পারা কুরআন নাজিল করে দিবে!
ভারতে ব্রাহ্মন হিন্দুদের সাথে ১মাওলানাঃ-
২০০৭ এ মাওলানা আব্দুল খালেককে ভারতের কারাগারে বন্দি করা হল ইসলামের পক্ষে এবং হিন্দুধর্মের বিপক্ষে বলায়!
পানির তৃষ্ঞায় মাওলানা পানি পানি করলেও ভারতী কুত্তাগুলো ১ফোঁটা পানি মাওলানাকে দেয়না!
অনেকক্ষন পর ১গ্লাস ঠান্ডা পানি তাকে দেখিয়ে পানির গ্লাশটা মাটিতে ছেড়ে দেয়।পানি খাওয়া তার আর হয়না।
ক্ষুধা নিবারনের জন্য ১পিস রুটি জেলের মধ্যে ধুলির উপর নিক্ষেপ করা হয়।
তাকে আদালতে আনা হলে তাকে প্রমাণ করতে বলা হয় যে বেদের মধ্যে কোথায় আছে ইসলামের কথা?
মাওলানা আঃ খালেক বল্লেন জনাব,বেদে আছেঃ
একং ব্রহ্মং স্রষ্ঠং নে নাস্সিং কে কিংটং।
অর্থাত্,ঐ সৃষ্টি কর্তাকে সেজদা কর যার কোন শরীক নেই,যাকে দুনিয়ার চক্ষু দিয়ে দেখা চাইলে অন্ধ হয়ে যায়।
তখন মাওলানা বল্ল জনাব,আপনারা তো দূর্গাকে দেখে দেখে,কালিকে দেখে দেখে পূজা দেন!লক্ষিকে দেখে দেখে পূজা দেন!কোন দিন কি আপনাদের ভগবানকে দেখতে গিয়ে চোখ অন্ধ হয়েছে?
তারা বল্লেন,না তাতো হয়নি!তখন মাওলানা বল্লেন জনাব,তাহলেতো এ দলিল তো আপনাদের ভগবানের না!এই দলিল তো মুসলিমদের দলিল।
তখন বিচারক বল্ল আঃ খালেক তাহলে আপনাদের দলিলের প্রমাণ কি?আঃ খালেক বিবৃতি দিতে লাগলেনঃমূসা আঃ বল্লেনঃ
রব্বি আরনি,খোদা তোমায় দেখতে চাই!
আল্লাহ বলছেন,লান তারানি,সম্ভব না!
মূসা নবী শোনেনা।আল্লাহ তাকে দাওয়াত দিলেন তূর পাহাড়ে।
আল্লাহ তাকে দেখা দেয়ার জন্য প্রথম পর্দা খুললে মূসা নবী বেহুশ হয়ে পরে যায় তূর পাহাড় ছাড়খাড় হয়ে যায়!
তাহলে এতেই কি প্রমাণ হয়না ঐ তত্ত্ব মুসলিমদের?
এই তত্ত্ব যখন দেয়াহয় ঐ মহলের বিচারক সহ ৩৭জন ইসলাম গ্রহণ করেন!
এই হিন্দুরা ভারতে শতশত মুসলিমদের হত্যা করেছে।শতশত কে গুম করেছে!মুসলিম মা বোনকে মা কালীর সামনে ধর্ষন করে বলি দিয়েছে মা কালিকে খুশি করতে!এরা নিজের ছেলে মেয়েকে পর্যন্ত হত্যা করে কালির সামনে!
তাহলে আপনারাই বলেন,যেই ধর্মের সৃষ্টিকর্তা নিজের গোলামদের রক্ত পেলে খুশি,অন্যধর্মের লোকদের রক্ত পেলে খুশি,অন্যধর্মের মেয়েদের শ্লীলহীনতা করলে যার মজা লাগে,সেই ধর্মের সৃষ্টিকর্তা কতটা নিম্ন পর্যায়ের??
এতে ঠিক বুঝা যায় উনি ধর্ষন প্রিয়!
প্রিয় পাঠক,লেখাটা হিন্দু সম্প্রদায়কে কটাক্ষ করে লিখিনি,তাদের সামনে সত্যতা পৌঁছে দেয়ার জন্য লিখিছি।এবং তাদেরকে আহ্বান করছি সত্য ধর্ম ইসলামের পথ অনুসরন করার জন্য।
বেগম রোকেয়া বিষয়ক কিছু কথাঃ-
http://www.shajal.blog.com
নাস্তিকদের একটি প্রশ্নের জবাব এখানে পাবেনঃ-
http://www.sajalsblogs.yu.tl/post-title-5.xhtml
।যাযাকাল্লাহু খাইরান।
বিষয়: বিবিধ
৪২৫৭ বার পঠিত, ৮০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
সব মুসলিম দেশ না ডাউন-গ্রেড? কই জানি কইছিলা? এখানে খেয়াল করো – ইসলামের মুসলমান জাতটাই আপডেটেড।
ওল্ড ভার্সন দিয়া এগুলো ডিটেক্ট করা যাবে না! নতুন সেট-আপ লাগাও ....
তাই তোমাদের ওল্ড-ভার্সনের মগজের ডেলিভারী আমরা গুনি না! দাওয়াত দেওন আমাগো সেট-আপের ডিফল্ট অপশনতো ... তাই দিলাম ...
তার মানে No বেশ্যা No দূর্গা পূঁজা !
তাই তো বলি !ভারতে ধর্ষনের এত মহোতসব কেন !
রিপোর্ট করুন
Muhammad sm was the matter mind not only of his own gae but all ages!!
Muhammad sm was the matter mind not only of his own gae but all ages.
আপনাকে ধন্যবাদ।
তার মানে No বেশ্যা No দূর্গা পূঁজা !
তাই তো বলি !ভারতে ধর্ষনের এত মহোতসব কেন !
আপনি কারো মন্তব্যের জবাব দিতে চাইলে তার মন্তব্যের নীচে ডানদিকে যে এরো দেখেন নীল রংগের তাতে ক্লিক করুন, জবাব দেবার বক্স পাবেন৷ তাতে জবাব বা প্রতি মন্তব্য লিখুন৷ ধন্যবাদ৷
জাকির নায়েক অলরেডি এটা প্রুফ করেছেন কিন্তু এখানে আমার মনে হচ্ছে সজল সাহেব আমাদের সাথে ফান করছেন।
বিন হারুন ভাইকে জানাই আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে মোবারকবাদ|আল্লাহ আপনার জ্ঞান বাড়িয়ে দিক|
বাইবেল(বিবলজ) প্রাচীন হিব্রু ভাষায় লেখা।যার উচ্চারনে আরবি শব্দের মত ধাক্কা লাগে গলায়।এটি মূলত হিব্রু ভাষায় লেখা হলেও দানিয়েল ও ইয্রা পুস্তক দুটির কিছু অংশ অরামীর ভাষায় লেখা।অতএব বাইবেলের যে কথাটা তুলে ধরেছি কথাটা মিথ্যা হবার নয়।
আল্-হাম্-দুলিল্লাহ ! জাজাকাল্লাহু খায়রান।
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য,
,'Muhammad (sm) was the matter mind not only of his own gae but all ages...',
অর্থাত্,মুহম্মদ সঃ যে যুগে আবির্ভূত হয়েছিলেন তাকে শুধু সে যুগের মনীষি বলা চলে না।বরংচ তাকে সর্বকালের,সর্বযুগের,সর্বশ্রেষ্ঠ মহামনীষি বলা চলে!!
মন্তব্য করতে লগইন করুন