অদ্ভুত সুন্দর গুহা(২)
লিখেছেন লিখেছেন পবিত্র ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০৩:৩১:০৬ দুপুর
বাঁশির গুহা
প্রায় ১,২০০ বছর আগে প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নেয় চীনের এই গুহাটি। এটি সব সময়ই ভরে থাকে নানা রকম আলোয়। এ এক অদ্ভুত ঘটনা বৈকি!
এ আলোর উৎস আসলে ভেতরে জমে থাকা চুনাপাথরের স্তর। এই বিচিত্র আলোর গুহার রূপে মানুষের মুগ্ধ হওয়ার শুরু সেই ৭৯২ সালে। তখন চীনে চলছে থাং রাজত্ব। এখনও কেবল চীনবাসীই নয়, এর রূপে মুগ্ধ হয়ে আছে সমগ্র বিশ্ববাসী।
কিন্তু প্রশ্ন হল, এর নাম আলোর গুহা না হয়ে কেন বাঁশির গুহা হল? খুব সোজা, কেবল আলোই না, এই গুহাটির আছে আরও একটা বিশেষ গুণ। এর ভেতরে জন্মে এক ধরনের নলখাগড়া।
সেই নলখাগড়া দিয়ে ভীষণ সুন্দর আর মিষ্টি সুরের বাঁশি বানানো যায়। আর সে জন্যই এই ২৪০ মিটার দৈর্ঘ্যরে গুহাটির নাম হয়ে গেছে বাঁশির গুহা।
ফিঙ্গেলস গুহা
পাশাপাশি দাঁড়ানো অনেকগুলো ছোট ছোট স্তম্ভ। একে অপরের গায়ে গা ঠেকিয়ে সোজা উঠে গেছে আকাশপানে।
তারপর অনেক উঁচুতে গিয়ে গড়ে তুলেছে এক প্রাকৃতিক ছাদ। স্কটল্যান্ডের এই অদ্ভুতুড়ে গুহাটির নাম ফিঙ্গেলস গুহা।
সাগরতীরের এই গুহাটির গুণপনার এখানেই শেষ নয়। এই গুহার ভেতরে গিয়ে দাঁড়ালে নাকি স্বর্গীয় অনুভূতি হয়। আর এই স্বর্গীয় অনুভুতির কারণ-- প্রতিধ্বনি। গুহার গঠন এমন যে, ভেতরে প্রতিধ্বনি হয়।
আর সাগরের ঢেউ যখন এর ভেতর দিয়ে বয়ে যায়, তখন সৃষ্টি হয় অদ্ভুত সব প্রতিধ্বনি। ফলাফল-- স্বর্গীয় অনুভূতি।
বিষয়: বিবিধ
১৮৬৩ বার পঠিত, ২২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এবার এর একটি অদ্ভুত খবর দেখুন,
জীবন্ত পাসপোর্ট। নাম সুনে অবাক হওয়ারই কথা। কারণ........
বিস্তারিত পড়ুন
Click this link
দেখলাম জীবন্ত পাসপোর্ট।
বানিয়েছে প্রভূ কুদরত দ্বারা।।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
মন্তব্য করতে লগইন করুন