তামিল সুপার ষ্টারের ইসলাম কবুল@আলহামদুলিল্লাহ
লিখেছেন লিখেছেন নূর আল আমিন ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০৩:১০:০০ দুপুর
ভারতের তামিল
সিনেমার
সবচেয়ে জনপ্রিয়
সংগীতজ্ঞ যুভান
শঙ্কর রাজার
পরিচয়ের শেষ নেই।
বহুমুখী প্রতিভার
অধিকারী এই
গুণী তরুণ
একাধারে সংগীত
পরিচালক, সংগীত
রচয়িতা, গায়ক, বাদক।
সংগীতের
প্রতিটি শাখাতেই তার
হাতের জাদু
লেগেছে এবং সোনা ফলেছে।
সাফল্যের
স্বীকৃতিতেও
তিনি এখন ঈষর্ণীয়
উচ্চতায়।
তবে এসব খবর নতুন
নয়। নতুন খবর
হলো কিংবদন্তি এই
শিল্পী পবিত্র ইসলাম
ধর্ম গ্রহণ করেছেন।
শঙ্কর রাজা নিজেই
তার ইসলাম গ্রহণের
কথা জানিয়েছেন।
১০ ফেব্রুয়ারি ভারতের
বহুল প্রচারিত
ইংরেজি দৈনিক
টাইমস অব ইন্ডিয়ার
এক প্রতিবেদনে তার
ইসলাম গ্রহণের
কাহিনী প্রকাশ
করা হয়েছে।
‘যুভান শঙ্কর
রাজা এমব্রেসেস
ইসলাম’
শিরোনামে প্রকাশিত
প্রতিবেদনে বলা হয়,
গতকাল এক টুইটার
বার্তায় তিনি নিজেই
ইসলাম গ্রহণের
ঘোষণা দেন।
টুইটারে শঙ্কর
রাজা লিখেছেন, ‘হ্যাঁ,
আমি ইসলাম অনুসরণ
করছি এবং এজন্য
আমি গর্বিত।
আলহামদুলিল্লাহ,
আমার পরিবার আমার
সিদ্ধান্তকে সমর্থন
জানিয়েছে এবং (এ
নিয়ে) আমার ও আমার
বাবার মধ্যে কোনো ভুল
বোঝাবুঝি নেই।’
শঙ্করের
বাবা ইলাইয়ারাজা ভারতের
একজন খ্যাতিমান
সংগীত রচয়িতা। ঠিক
কী কারণে শঙ্কর
রাজা ইসলাম গ্রহণ
করেছেন, তা অবশ্য
স্পষ্ট করেননি।
তবে শঙ্কর রাজার
ঘনিষ্ট একটি সূত্র
জানায়, তিনি তার
মায়ের খুবই ভক্ত
ছিলেন।
মা মারা যাওয়ার পরই
বদলে যেতে শুরু করেন
শঙ্কর রাজা।
তিনি একজন
আধ্যাত্মিক সাধকের
শরণাপন্ন হন। কেউ
কেউ বলছেন, এ
কারণেও তিনি ইসলাম
গ্রহণ করতে পারেন।
অন্যদিকে অন্যরা বলছেন,
ইসলামে দীক্ষিত
ভারতের
অস্কারজয়ী জনপ্রিয়
সংগীতিশল্পী এ আর
রহমানের
দ্বারা অনুপ্রাণিত
হয়েও তিনি ইসলাম
গ্রহণ
করে থাকতে পারেন।
তবে কারণ যাই হোক
না কেন প্রায় এক বছর
আগে তিনি ইসলাম
গ্রহণ করেছেন।
শঙ্কর রাজার ঘনিষ্ঠ
একটি সূত্র জানায়,
‘তিনি এখন ৫ ওয়াক্ত
নামায পড়েন।
এমনকি কাজের
মধ্যে থাকলেও তার
নামায কাজা হয় না।
আবার স্টুডিওর
জন্যও সময় নির্ধারণ
করে রেখেছেন তিনি।’
সূত্রটি জানায়, এখন
তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ইসলাম
গ্রহণের
বিষয়টি নিয়ে চিন্তা-
ভাবনা করছেন। নাম
পরিবর্তনের
ব্যাপারে ভাবছেন
তিনি। আর এসব
যেহেতু ব্যক্তিগত
সিদ্ধান্তের বিষয়,
তাই তার পরিবারের
সদস্যরা একে সম্মান
করে থাকেন।
বিষয়: বিবিধ
১১৭১ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মুসলমানের বাচ্চাদের উচিত রসুলের জীবনী, সাহাবাদের জীবনী ও ইসলামকে প্রতিষ্টার জন্য যারা কাজ করছে তাদের জীবনী পড়া। তাহলেই ইসলামী ব্যাক্তিত্বের সংখ্যা বাড়বে।
কলেমা পড়া মুসলমান হয়ে বরং বিড়ম্বনা।
আল্লাহ সংখ্যার চেয়ে গুনকেই বেশি প্রাধান্য দেয়। যেমন দরুন ১০ লক্ষ হেফাজত সমর্থক ১০ মিনিট ও অবস্থান করতে পারলোনা।
কারন তাদের অনেক ধরনের যোগ্যতার অভাব ছিল।
মন্তব্য করতে লগইন করুন