>এক নজরে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির<
লিখেছেন লিখেছেন নূর আল আমিন ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ১০:২৫:১৯ রাত
একনজরে বাংলাদেশ
ইসলামী ছাত্রশিবিরঃ
#
প্রতিষ্ঠাকালঃ ১৯৭৭
সালের ৬
ফ্রেব্রুয়ারী।
# প্রতিষ্ঠাকালীন
সদস্যঃ ২৫০ জন।
# প্রতিষ্ঠাকালীন
সভাপতিঃমীর কাশেম
আলী।
# প্রতিষ্ঠার
স্থানঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
কেন্দ্রীয়
জামে মসজিদ।
# নামকরন করেছেনঃ
মরহুম সিদ্দিক
জামাল ভাই!
যিনি ২০০৪
সালে ইন্তেকাল
করেছেন।
ছাত্রশিবির ছাড়াও
যেসব নামের প্রস্তাব
এসেছিল---
জাতীয় ছাত্রশিবির,
ইসলামী ছাত্র
ফেডারেশন,
ইসলামী ছাত্রসংস্থা,
ইসলামী ছাত্রদল।
# শিবিরের লক্ষ্য
উদ্দেশ্যঃ
আল্লাহ প্রদত্ত ও
রাসূল ( সাঃ)
প্রদর্শিত বিধান
অনুযায়ী, মানুষের
সার্বিক জীবনের
পুনর্বিন্যাস সাধন
করে আল্লাহর
সন্তোষ অর্জন।
পাঁচ দফায় কাজ
করে শিবিরঃ
১. দাওয়াত
২. সংগঠন
৩. প্রশিক্ষণ
৪.
ইসলামী শিক্ষা আন্দোলন
ও ছাত্র সমস্যা
৫. ইসলামী সমাজ
বিনির্মাণ
এক নজরে শিবিরের
প্রথমঃ
**১ম কেন্দ্রীয়
সভাপতিঃ
মীর কাশেম আলী
** ১ম
সেক্রেটারী জেনারেলঃ
ড. এম এ বারী
** ১ম
কর্মপদ্ধতি প্রকাশঃ
১৯৭৭ সালে
** ১ম সংবিধান
প্রকাশঃ
১৯৭৭ সালের মে
** ১ম ছাত্রসংবাদ
প্রকাশঃ
১৯৭৭ সালের ২৯
অক্টোবর
** ১ম সদস্য
সম্মেলনঃ ১৯৭৭সালের
১লা অক্টোবর,
হোটেল ইয়ামেনে
** ১ম সদস্য সম্মেলন
স্মারকঃ ১৯৭৭ সালে
** ১ম রিপোর্ট বই
প্রকাশঃ
১৯৭৭ সালে
** ১ম শিবির সঙ্গীত
রচনাঃ
১৯৭৮ সালে
**মনোগ্রাম
ডিজাইনারঃ মোহাম্মাদ
আলী
** প্রথম কেন্দ্রীয়
সহ-সভাপতিঃ
শেখ কামরুল আলম
** ১ম শিবিরের
ক্যালেন্ডার
প্রকাশঃ ১৯৮১ সালে
** ১ম
ডায়েরী প্রকাশঃ
১৯৯২ সালে
** ১ম কিশোরকন্ঠ
প্রকাশঃ
১৯৮৪ সালে
** ১ম স্টুডেন্ট
ভিউজ প্রকাশঃ ১৯৭৭
সালে
** ১ম জুভেনাইল
ভিউজ প্রকাশঃ ২০০১
সালে
** ১ম কিশোরকন্ঠ
ডিজিটাল হয়ঃ ২০০২
সালে
** ১ম ওয়েবসাইট
উদ্বোধনঃ
১৯৯৭ সালে
** প্রথম
সাথী সম্মেলনঃ
১৯৯২ সালে
** প্রথম
কর্মী সম্মেলনঃ
১৯৮১ সালে
** প্রথম
শাহাদাতঃ ১৯৮২
সালের ১১ই মার্চ!
** ১ম শহীদঃ
প্রথম শহিদ ৪জন,
১৯৮২ সাল!
১,শহীদ শাব্বির
আহম্মদ।
২,শহীদ আব্দুল
হামিদ।
৩,শহীদ আইয়ুব
আলী।
৪,শহীদ আব্দুল
জব্বার।
১১
মার্চ,রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের
নবাগত
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ছাত্র
মৈত্রী, ছাত্রলীগ,
ছাত্র ইউনিয়ন ও
জাসদ ছাত্রলীগের
পরিকল্পিত ও
অতর্কিত হামলায় ৩
জনভাই শাদাত বরণ
করেন।
এক ই হামলায় আহত
আব্দুল জব্বার
২৮ডিসেম্বর
হাসপাতালে শাহাদাত
বরণ করেন।
তবে বাংলাদেশে ইসলামী আন্দোলনের
প্রথম শহীদ-- শহীদ
আব্দুল মালেক ভাই।
# এ পুর্যন্ত শহীদ
সংখ্যাঃ ২০৮।
**১৯৮০ সালের ২১
জানুয়ারী বাংলাদেশের
ইতিহাসে শিবিরের
ছাত্রসংসদ
নির্বাচনে ভিপি,জিএস,
এজিএসসহ সকল
পদে নিরঙ্কুশ বিজয়
হয় খুলনার আযম খান
কমার্স কলেজ
ছাত্রসংসদ
নির্বাচনে।
**১৯৮১
সালে চট্টগ্রাম
হাজী মহসিন
কলেজের ছাত্রসংসদ
নির্বাচনে শিবিরের
পূর্ন প্যানেল জয়লাভ
করে, আজিজ গফ্ফার
পরিষদে।
# শিবির
সংগীতঃ পদ্মা মেঘনা যমুনার
তীরে আমরা শিবির
গড়েছি---------ল
িখেছেন ডা. মোরশেদ
আলী ভাই !
যিনি রাজশাহী মেডিকেলের
সদস্য ছিলেন।
# ছাত্রশিবিরের
জনশক্তি সংখ্যাঃ সাথী সদস্য
প্রায় ৫০ হাজার।
কর্মী সমর্থক
হিসেব করা হয়
মিলিয়নে--------
------- ।
সদস্য
শাখা রয়েছে ৩৮ টি।
আর ৬৪ জেলায় ৭৯
টি জেলা শাখা রয়েছে।
# শিবিরের
সংবিধানঃ
তিনটি অধ্যায় ও ৫০
টি ধারা রয়েছে।
# ছাত্রশিবির
ঘোষিত বিভিন্ন
দিবসঃ
৬ ফেব্রুয়ারি-
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী,
১১ মার্চ-
শহীদ দিবস,
৬ মে-
বালাকোট দিবস,
১১ মে-
কোরআন দিবস,
২৩ জুন-
ঐতিহাসিক
পলাশী দিবস,
১৫ আগষ্ট-
ইসলামী শিক্ষা দিবস,
৬ ই ডিসেম্বর-
বাবরী মসজিদ দিবস,
১৭ রমযান-
ঐতিহাসিক বদর
দিবস।
আসুন সবাই এই ন্যায়
প্রতিষ্ঠার দূর্জয়
কাফেলায় যোগ দেই।
আর এই কাফেলার
কর্মীদের জন্য মন
উজার
করে দোয়া করি।
আল্লাহ যেন এদের
হাতেই ইসলাম
প্রতিষ্ঠার
ঝান্ডা উড়ানোর
তৌফিক দেন।
বিষয়: বিবিধ
৭৭০৭ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন