নাস্তিকদের গুরু কার্লমার্কস

লিখেছেন লিখেছেন নূর আল আমিন ৩০ জানুয়ারি, ২০১৪, ০৭:১৬:১৪ সন্ধ্যা

সেকুলারিজমের প্রবর্তক অভঙ্গ নাস্তিকদের গুরু কার্ল মার্ক্স তার এক গ্রন্থে বলেছেন, "বিবাহ এমন একটি প্রথা, যেখানে এক নারীই তার দেহের বিনিময়ে স্বামীর কাছ থেকে সকল ধরনের সুবিধা নিয়ে থাকে, এটি পতিতাবৃত্তি থেকে নয়.. শুধু তাই নয়..

উনি আরও বলেছেন, " নারী বাচ্চা উৎপাদনের যন্ত্র বৈ আর কিছুই

নয়..তার মানে উনার যুক্তিতে উনি মেনেই নিয়েছেন যে উনি পতিতার ছেলে, আর যারা তাকে অনুসরণ করে তারাও বাস্টার্ড ...

অথচ ইসলাম ধর্মে, বিবাহ হচ্ছে নারী পুরুষের সব থেকে পবিত্র

সম্পর্ক...সেকুলার মুসলিম, বিবাহিত ব্যাচেলর এর মতও...

সেকুলারিজম এবং ইসলাম একসাথে থাকতে পারেন তাই যারা দাবি করে, আমি ধর্মনিরপেক্ষ সেকুলার মুসলিম, তাদের কষাইয়া থাব্রা মারবে

বিষয়: বিবিধ

১৩৮২ বার পঠিত, ১১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

170485
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩০
প্রিন্সিপাল লিখেছেন : তারা যে রকম বস্তু সে রকম কথাই বলবে, এটাই তো নিয়ম।
170488
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩২
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : ওরা ইসলাম বুঝে না বলেই এরকম বলে
170512
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫১
নূর আল আমিন লিখেছেন : প্রিন্সিপাল ভাই ঠিক কথা কৈছেন জারজরা এর চেয়ে বেশী আর কি বলবে
170513
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫২
নূর আল আমিন লিখেছেন : শাহিন ভাই ওরা কুত্তার চেয়ে নিকৃষ্ট
170514
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৪
নীল জোছনা লিখেছেন : কার্ল মার্ক্সরে ভালই লাগে। তারা মানবজাতি নিয়ে গবেষণা করেছে বিশেষ কোনো ধর্ম নিয়ে নয়।
170524
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:০৪
নূর আল আমিন লিখেছেন : নীল জোছনা হ্যা তারা পতিতার ছেলে
170525
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:০৪
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : যে মুসলিম বলবে আমি ধর্ম নিরপেক্ষ সে্ কখনোই মুসলিম হতে পারে না, কারণ কুরআন পাকে সু-স্পষ্ট বলা আছে ইসলামই হচ্ছে আল্লাহর মনোনীত একমাত্র জীবন ব্যবস্থা।
170535
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:১৩
নূর আল আমিন লিখেছেন : বাংলার দামাল সন্তান ভাই আল্লাহ আমাদের তার বিধান মেনে চলার তৌফিক দিন আমিন ছুম্মা আমিন
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:১৪
124317
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : নুরে আলম ভাই ,আপনি জবাব দেন সবুজ রঙ্গে ক্লিক করে
170582
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৩৭
বুড়া মিয়া লিখেছেন : একই জিনিস থেকে ভালো গ্রহণ করতে হবে খারাপ বাদ দিতে হবে!

জানামতে কোন এক যুদ্ধের (মনে হয় বদর) যুদ্ধবন্দী কাফেরদের যাদের মুক্তিপণ দেয়ার সামর্থ ছিল না, সেইসব কাফেরদের যারা লেখা-পড়া জানতো রাসূল (সাঃ) তাদেরকে মুসলিমদের শিক্ষক হিসেবে খাটিয়েছেন। এখানে দেখেন কাফেরের কুফুরী গ্রহণ করা হয় নাই, কিন্তু তার শিক্ষা কাজে লাগানো হয়েছে।

তেমনি যার কথা বললেন – তারও কিছু অবদান আছে শিক্ষার কিছু ক্ষেত্রে, সেগুলো কাজে লাগাতে হবে, কাফের বলে তার কাছ থেকে কিছু গ্রহণ করা যাবে না, ব্যাপারটা মনে হয় এমন না!
১০
170631
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:১২
নূর আল আমিন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File