বাম যৈানতার লীলাখেলা
লিখেছেন লিখেছেন কাজী মিয়াজান ২২ জানুয়ারি, ২০১৪, ১২:৪৯:০৩ রাত
সমাজতন্ত্র কায়েমের জন্য বাংলার বুকে ধুকে ধুকে যে আন্দোলন গড়ে উঠেছে তার অনেক শেকর বাকর ছড়িয়েছে এই মুসলিম জনপদে। অসাম্প্রদায়িকতার ফেনিল বুলি সৃষ্টি করলেও বাস্তবে তারা চরম মুসলিম বিদ্বেষি যতটা নয় অন্য ধর্মের প্রতি।জনআন্দোলন গড়ে তুলতে না পারলেও মুখে কথার তুবড়ি ফুটিয়ে আর হোমরি তোমরি আচরনের মাধ্যমে নিজেদের আদর্শকে তারা প্রচার করে থাকে সবসময়।আর এসবের সাথে তাদের ব্যক্তিজীবনে যুক্ত হয়েছে অবাধ যৈানতার আদিম লীলাখেলা।বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক তাদের চলার নিত্যসঙ্গী।আন্দালনের নামে নারীপুরুষের সমতা বিধানে তারা তাদের কামনাকেই প্রাধান্য দিয়েছে সবসময়।ফলে দাম্পত্য জীবনেও পারিবারিক পছন্দের তোয়াক্কা না করেই তারা আবদ্ধ হয় সুখের চূড়ান্ত উপনিবেশে।মুখে বুর্জোয়া বিরোধী হলেও আতাত করে তাদের সঙ্গেই।নতুন কোনো ছাত্রকে দলে ভেড়ানোর জন্য প্রথমে মানবতার ফাকা বুলি ছাড়লেও আস্তে আস্তে তাকে বেধে ফেলে নেশা আর নারীর ছলে।নতুন জীবনের স্বাদ পেয়ে তখন বুদ হয়ে থাকে সদ্য কৈশর পেরোনো তরুনটি।সামষ্টিক আড্ডার নামে চলে মুক্ত মন ও শরীরের আলোচনা যা নতুনদের কামভাবকে কোর চরম জাগ্রত।ক্যাম্পেইন এর নামে চলে একত্রবাস।ফরলে অবারিত যৈানতার স্বাদে লোলুপ হয়ে থাকা তরুনটির আর সহজে ফেরা হয়ে ওঠেনা ।প্রগতির নামে তাদের নারী সদস্যাদের উন্মুক্ত বক্ষ প্রদর্শনী আর যৈাবন ঢালা পদচারনায় মুক্ধ হতে হতে মাজতন্ত্রের চরম দীক্ষা নেয় তরুনটি।সাম্যবাদের ভিত্তিতে চলে সকল কারবার।ষমাজতান্ত্রিক দেশগুলো থেকে আসা বিপুল পরিমান অর্থ নেতাদের পকেটে চলে যাবার পর এই মাগনা সুখগুলো পাবার ব্যবস্থা করা ছাড়া দলের আর কিছু করার থাকেনা।তাদের ফান্ড থেকে কোনো অভাবী ছাত্রেরও উপকার হয়না।নেতার মনখুশি তো কমরেড হওয়া ঠেকায় কে?সাংগঠনিক আড্ডা তো শুরু হয় সন্ধ্যার পর ,চলে রাত অবধি।কেউ খেদায়না তাদের।তখন সাম্যবাদী খেলা শুরু হয় তাদের।কুকর গরু যদি প্রকাশ্য রাস্তায় ওসব করতে পারে তো মানুষের বাধা কোথায়?সবার অধিকার সমান না?আর এই অধিকার সমানের তরে যদি ইজ্জতটা একটু বিকোয় তো ক্ষতি কি?
বিষয়: বিবিধ
১৫৬৪ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
নতুন কোনো ছাত্রকে দলে ভেড়ানোর জন্য প্রথমে মানবতার ফাকা বুলি ছাড়লেও আস্তে আস্তে তাকে বেধে ফেলে নেশা আর নারীর ছলে।নতুন জীবনের স্বাদ পেয়ে তখন বুদ হয়ে থাকে সদ্য কৈশর পেরোনো তরুনটি।সামষ্টিক আড্ডার নামে চলে মুক্ত মন ও শরীরের আলোচনা যা নতুনদের কামভাবকে কোর চরম জাগ্রত।ক্যাম্পেইন এর নামে চলে একত্রবাস।ফরলে অবারিত যৈানতার স্বাদে লোলুপ হয়ে থাকা তরুনটির আর সহজে ফেরা হয়ে ওঠেনা ।প্রগতির নামে তাদের নারী সদস্যাদের উন্মুক্ত বক্ষ প্রদর্শনী আর যৈাবন ঢালা পদচারনায় মুক্ধ হতে হতে মাজতন্ত্রের চরম দীক্ষা নেয় তরুনটি।সাম্যবাদের ভিত্তিতে চলে সকল কারবার।
বামেরা তো এমন অশালীন সংস্কৃতিই চায় যাতে তাদের মত সমাজ কলুশিত হোক।
মন্তব্য করতে লগইন করুন