শিরোনামহীন লেখা
লিখেছেন লিখেছেন Medha ১২ জুলাই, ২০১৪, ০২:৫৬:৫৮ দুপুর
অন্তর-আত্মা কেঁপে উঠার মতো দৃশ্য
এটি।
সন্তানসম্ভবা মা যখন
ইসরাঈলী হায়েনার গুলিতে গুরুতর
আহত তখন যদি তার পেটের
শিশুটিকে বাঁচানোর ক্ষীণ
প্রচেষ্টায় তাৎক্ষণিক অপারেশনের
ব্যবস্থা করা হলো.........
চিকিৎসকরা যখন সিজারিয়ান
অপারেশন করে বাচ্চাটিকে বের
করলেন দেখা গেলো হায়েনার
গুলিটি সেই নিস্পাপ বাচ্চাটির বুক
ভেদ করে বেরিয়ে গেছে।
ইসরাঈলী জালিমের বুলেট মায়ের
সাথে প্রাণ কেড়ে নিয়েছে তার
সন্তানটিরও।
এরচেয়ে মর্মস্পর্শী ঘটনা আর
কি বা হতে পারে একজন
চিকিৎসকের জন্যে..???
ক্ষুদ্র এ মেডিকেল জীবনে বেশ কিছু
সিজারিয়ান অপারেশন দেখেছি।
নবজাতক শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর তার
কান্নার আওয়াজের
সাথে হাসি ফুটে চিকিৎসকের
মুখে। নবজাতকের পরিবারের
মতো খুশিতে উদ্বেলিত হয় তাদের
মন। কিন্তু ফিলিস্তিনের এই
ঘটনা কল্পনাতীত। জানিনা আজ
কিভাবে দায়িত্ব পালন করছেন
ফিলিস্তিনের চিকিৎসকরা,
তাদের সামর্থ্যই বা কতোটুকু। আল্লাহ
তাদের যোগ্যতাকে শতগুণ
বাড়িয়ে দিক এই দোয়াই করি।
মাঝে মাঝে মনে হয় আমাদের ঈমান
সেই কাঙ্খিত পর্যায়ে হয়তো নেই।
নচেৎ নীপিড়িত এ মজলুমদের
জন্যে মুসলমানদের
দোয়া কেনো কবুল হচ্ছেনা আল্লাহ
পাকের দরবারে.....???
বিষয়: বিবিধ
১২৩৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন