আমি জাফর ইকবাল বলছি_
লিখেছেন লিখেছেন Medha ২৩ জানুয়ারি, ২০১৪, ১২:২০:৪৭ রাত
তোমরা যারা জুতা চুরি করতে মসজিদে যাওঃ
প্রতিথযশা অভিনেতা ও বর্ষীয়ান সাংস্কৃতিক এটিএম শামছুজ্জামান বলেছেন ,জামাতে ইসলামীর লোকেরা জুতা চুরি করতে মসজিদে যায় ।
যদিও আমি ব্যাপারটা আগে থেকে জানতাম। মসজিদে গেলে জামাতের লোকেরা জুতা চুরি করবে, এজন্য আমি মসজিদে যাই না।
বাংলাদেশে অনেক সাংস্কৃতিক কর্মী নিজেদের তারা স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি হিসেবে দাবি করে।
কিন্তু তারা কেউ এটিএম শামছুজ্জামানের মত সাহসী কথা বলে না। এর পিছনে অনেক কারন থাকতে পারে কিন্তু আমার ধারনা যারা জামাতের বিরুদ্ধে কথা বলে না তারা জামায়াতের
এজেন্ট।
কিছুদিন আগে আমি বাঁশেরকেল্লা ওয়েবসাইট নিয়ে চিন্তিত ছিলাম। তখন এক ছাত্র বলেছিলো, বাঁশেরকেল্লার এডমিন আসাদুজ্জামান নূর। দেশটিভির কার্যালয় থেকেই বাঁশেরকেল্লা পরিচালিত হয়। আর আসাদুজ্জামান নূর জামাতে ইসলামীর গোপন সাংস্কৃতিক শাখার আমির।
আসাদুজ্জামান নুরের দাড়ি থাকায় তখন আমার কথাটি বিশ্বাস হয়েছিলো। কিন্তু যখন ভাবলাম তিনি আওয়ামীলীগের একজন মজলুম এমপি ।তখন আবার বিশ্বাস হয়নি।
কিন্তু কয়েকদিন আগে একটি টকশোতে তার কথা শুনে আমার দৃঢ় বিশ্বাস জন্মেছে যে তিনি ই বাঁশেরকেল্লার এডমিন। কারন, বাঁশেরকেল্লাও বলে সংখ্যালঘুদের উপর আওয়ামীলীগ হামলা করে আর তিনিও তাই বলেছেন।
জামাতে ইসলামীর পক্ষে সব সম্ভব। এটা নাত্সীদের মত দল। নাত্সীরাও বিরোধী পক্ষে তাদের এজেন্ট ঢুকিয়ে দিত। আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধেও মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে জামায়াতের এজেন্ট ছিল। যেমন, অনেকে একজন সেক্টর কমান্ডারকে স্বাধীনতার ঘোষক
দাবি করে ।কিন্তু তিনি আসলে জামাতের এজেন্ট ছিল। তিনি যদি জামাতের এজেন্ট না হত তাহলে তিনি ক্ষমতায় গিয়ে কেন জামাতকে বৈধতা দিল।
প্রকৃতপক্ষে,তিন ছিলেন জামাতের
"স্বাধীনতা ঘোষণা" শাখার আমির।
জুতা চুরির কথা বলতে বলতে অনেক কথা বললাম ।তোমরা যারা জুতা চুরি কর তারা জুতা চুরি করনা। কালো বিড়ালের মত কোটি কোটি টাকা চুরি কর।
বিষয়: বিবিধ
১০৫৯ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন