উগ্রপন্থি হিন্দুরা ধর্মীয় সহাবস্থানের শৃঙ্খলা নষ্টের পাঁয়তারা করছে

লিখেছেন লিখেছেন রাজু আহমেদ ১২ ডিসেম্বর, ২০১৪, ১১:৫০:০০ রাত

ধর্ম মানবজীবনের এক বিশিষ্ট স্থান দখল করে আছে । ধর্মের পরিচয়ে বলা যায়, ধর্ম হচ্ছে এক মহান অতিপ্রাকৃত শক্তিতে (স্রষ্টাতে) বিশ্বাস সংক্রান্ত এমন এক চেতনা যা স্রষ্টার সন্তুষ্টি বিধানের সাথে নিজেদের মঙ্গলবিধান ও অন্যের প্রতি করুণা ও প্রেমের যথার্থ অনুশীলন করে । ধর্ম জীবনের শ্রেষ্ঠ মূল্যবোধের স্বীকৃত সত্য, শ্রেয় ও সুন্দরের উপলব্ধি । ধর্মই পরিবারিক, সমাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক জীবনে ব্যাপকতর কল্যানের দিক-নির্দেশক হিসেবে যুগে যুগে নিরন্তর অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে । সামাজিক ঐক্য ও শৃঙ্খলার আদর্শ প্রচার, সম্প্রীতি, সংহতি ও সৌভ্রাতৃত্ব স্থাপন, সামাজিক ভূমিকা পালন ইত্যাকার বিবিধি ধর্মের বাণী ও আদর্শ সুবিস্তৃত হয়েছে । ধর্ম মানুষকে সংযত করে, সহনশীল করে ও নৈতিক শক্তি যোগায় । অন্যদিকে ধর্মীয় মুল্যবোধ ধর্মীয় অনুশাসন ও নির্দেশনার ভিত্তিতে গড়ে উঠা মানুষের বিশ্বাস ও দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নিয়ন্ত্রণ করে । ধর্মীয় মূল্যবোধের ভিত্তিতে সামাজিক মূল্যবোধ গড়ে উঠে । কেননা ধর্মীয় মুল্যবোধ মানুষকে সামাজিক নিয়ম মেনে চলার, একে অপরের চিন্তা ও অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার এবং বিবেক-বুদ্ধিসম্পন্ন হওয়ার শিক্ষা দেয় । ধর্মীয় মূল্যবোধ কেবল নির্দিষ্ট কোনো সম্প্রদায়ের মানুষদের মধ্যে নয়; বরং সারাবিশ্বের সকল মানুষদের মধ্যে সম্প্রীতি ও সৌভ্রাতৃত্ব স্থাপনের লক্ষ্যে কাজ করে । বিশ্বে বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, হিন্দু, মুসলিমসহ প্রতিষ্ঠিত-অপ্রতিষ্ঠিত মিলিয়ে প্রায় শতাধিক ধর্ম ব্যবস্থা এবং এগুলোর সহস্রাধিক শাখা-প্রশাখা চালু রয়েছে । প্রত্যেক ধর্মের অনুসারীরাই বিশ্বাস করে তার ধর্ম শ্রেষ্ঠ । এ নিয়ে অতীতে অনেক ধর্মযুদ্ধ সংগঠিত হলেও এ সভ্যযুগে এমন ধর্মযু্দ্ধের কথা ভাবাই যায়না । এখন প্রত্যেক ধর্মাবলম্বীর শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে থেকে অকাট্য যুক্তি-তত্ত্বের ভিত্তিতে নিজ ধর্মের প্রচার চালায় । তবুও যে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীরা একেবারে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে আছে তা বলা যায়না । বিভিন্ন সময় উগ্রপন্থি কিছু ধর্মান্ধের উসকানীতে ধর্মীয় দাঙ্গা সংগঠিত হয় । বিশেষ করে আমাদের পার্শ্ববর্তী ভারতে উগ্রপন্থি হিন্দুদের মধ্যে এ প্রবনতা অনেক বেশি । ভারতের বর্তমান ক্ষমতাশীন বিজেপী দলের জেষ্ঠ্য অনেক নেতা উগ্রপন্থি হিন্দু মতবাদের হওয়ায় তারা ধর্মীয় উত্তেজনা সৃষ্টিতে প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য মদদ দিয়ে যাচ্ছে । বিজেপী যখন বিরোধীদলে ছিল তখনও তারা ধর্মীয় উসকানী দিয়ে ২০০৪ সালে গুজরাটে হিন্দু-মুসলিমদের মধ্যে দাঙ্গা বাঁধিয়েছিল । যে দাঙ্গায় দু’সহস্রাধিক মুসলিমের প্রাণহানী হয়েছিল । বর্তমানে এভাবে ধর্মীয় উসকানী দিলে এ দাঙ্গা শুধু ভারতের সীমানায় আবদ্ধ থাকবে না বরং প্রতিবেশী রাষ্টগুলোতে ছড়িয়ে পরার আশঙ্কা রয়েছে । ভারতে যেমন হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ তেমনি পার্শ্ববর্তী দেশ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ । একটি রাষ্ট্রের সংখ্যালগু জনপদের উপর ধর্মীয় আঘাত নামলে পার্শ্ববর্তী কিংবা ঐ রাষ্ট্রটিতেও সংখ্যালগু কিংবা সংখ্যাগুরু বিবেচনা করা হয়না বরং দাঙ্গা অনিবার‌্য হয়ে যায় । কোন ধর্মানুসারী চায়না তার ধর্মকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হোক । সেখানে একটি প্রতিষ্ঠিত বৃহৎ ধর্মের ধর্মানুভূতিতে আঘাত দিয়ে কেউ বা কোন সম্প্রদায় কপটতার মাধ্যমে মানুষকে ধর্মান্তরিত করবে এটা যেমন যাদের সাথে কপটতা করা হয়েছে তারা মেনে নেবে না তেমনি ঐ ধর্মানুসারীদের মেনে নেয়ার তো প্রশ্নই উঠে না । কাজেই যে ধর্মের আগমন কেবল সাম্য, ভ্রাতৃত্ব এবং শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার জন্য সেই ধর্মের মর‌্যাদা রক্ষা করতে গিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হলে সে দায়ভার কার ওপর চাপবে ?

সম্প্রতি ভারতে আগ্রার দেবনগরে ৩০০ জন মুসলামনকে তাদের অভাবের সুযোগ নিয়ে কপটতার মাধ্যমে উগ্রবাদী হিন্দুরা বলপূর্বক হিন্দুতে ধর্মান্তরিত করেছে । খবরে বলা হয়েছে, চারদিন আগে ৬০টি মুসলিম পরিবারের সদস্যদের ধর্মান্তরিত করেছে আরএসএসের দুই শাখা বজরঙ্গ দল ও ধর্ম জাগরণ সমন্বয় বিভাগ । ধর্মান্তকরণ অনুষ্ঠানের নাম দেয়া হয় ‘ঘর ওয়াপসি’ । তবে যাদেরকে ধর্মান্তরিত করা হয়েছে তারা জানিয়েছে ভিন্ন কথা । তাদেরকে যে ধর্মান্তরিত করা হবে সে কথা তাদেরকে জানানো হয়নি বরং বলা হয়েছিল তারা এ অনুষ্ঠানে যোগ দিলে তাদেরকে বিপিএল কার্ড (রেশন কার্ড) দেয়া হবে । উগ্রপন্থী হিন্দুরা মুসলমানদের সাথে যে কপটতা করেছে তার সবচাইতে বড় প্রমাণ ধর্মান্তরিত হতে বাধ্য হওয়া একজন সদস্যের থানায় এফআইআর দায়ের । ধর্মান্তকরণে বাধ্য হওয়া শরিফা বেগম গত ১০ ডিসেম্বর ধর্ম জাগরণ মঞ্চের সদস্য কিশোর বাল্মীকির বিরুদ্ধে সদর বাজার থানায় এফআইআর দায়ের করেন । শরীফা বেগম বলেন, ‘আমাদের বলা হয়েছিল বিশেষ পোশাক পরিধান করতে ও পুরুষদের মাথায় খুলির টুপি পরতে । ধর্মান্তকরণের স্থানে পৌঁছনোর পর আমাদের হাতে ধর্মীয় সুতো বাঁধতে বলা হয় । আমাদের কপালে সিঁদুর লেপে দেয়া শুরু হয় । আমাদেরকে জোর করে যজ্ঞে অংশ নেয়ানো হয় । আমরা প্রথম ভেবেছিলাম এটা কোনো অনুষ্ঠান । কিন্তু পরে যখন বুঝতে পারলাম ধর্মান্তকরণ করা হচ্ছে তখন আমরা আপত্তি জানাই’ । অপর এক মুসলিম মুহম্মদ ইবাদুল জানান, ‘ধর্মান্তরিত হওয়ার আগে আমি মরে যেতে চাই । আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইছি । আমি চাই না কেউ এই ফাঁদে পা দিক’ । ৪২-বছর বয়সী আবদুল রহমান গাজি জানান, ‘১৫ দিন আগে আমাদের জানানো হয় বিপিএল কার্ড দেয়া হবে, ছবি দেয়া হবে । সেই সঙ্গেই মিলবে অন্য বিষয়ে বিশেষ ছাড় । একটা অনুষ্ঠান হবে যেখানে কিছু বিশিষ্ট মানুষ ও সংবাদমাধ্যম উপস্থিত থাকবে । তখনো বুঝিনি কি হতে চলেছে’ ।

আরএসএস মুসলমানদেরকে হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত করেছে বলে দাবী করেছে তারা একেবারে গরীব শ্রেণীর মানুষ । তাদের অধিকাংশই টোকাইয়ের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে । জীবন ও জীবকার সংগ্রামে এ মানুষগুলো যখন যুদ্ধ করছে তখন তাদেরকে কপটতার মাধ্যমে হিন্দু ধর্মের অনুসারী বানানো হয়েছে । প্রশ্ন হচ্ছে, হিন্দু ধর্ম কি এমন কপটতার কথা বলে ? আরএসএসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে কয়েক শত বছর পূর্বে এ জনপদের মানুষ হিন্দু ছিল এবং তাদেরকেও ধর্মান্তরিত করে মুসলমান বানানো হয়েছিল । আরএসএসর দাবীর কিয়দাংশ মিথ্যা নয় কিন্তু মুসলমানরা কি কপটতার আশ্রয় নিয়েছিল ? হিন্দুদের ব্রাক্ষ্মন ও ক্ষত্রিয়দের শোষণের ফলে যখন বৈষ্য ও শুদ্রদের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছিল এবং নিম্ন শ্রেণীর হিন্দুদেরকে মানুষ হিসেবেই পরিগণিত করা হতো না তখন ইসলামের সুমহান আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে এ উপমহাদেশের হাজার হাজার হিন্দু ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নিয়েছিল । যারা হিন্দু কিংবা অন্যকোন ধর্ম থেকে ইসলাম ধর্মে প্রবেশ করেছিলেন তাদেরকে কোন প্রকার জোর-জবরদস্তি করা হয়নি কিংবা কেউ ইসলাম ধর্ম গ্রহন করার পর কারো বিরুদ্ধে নালিশ কিংবা তাদের সাথে কপটতা করা হয়েছে বলে অভিযোগও উত্থাপন করেনি । মানুষ সেদিন নিরাপদ ও সত্যের আশ্রয় পেয়েছিল । কিন্তু আরএসএস যেভাবে ভন্ডামীর মাধ্যমে মুসলিমদেরকে ধর্মান্তরিত করল এটাকে কোন মাপকাঠিতে বিচার করা যায় ? উগ্রপন্থি হিন্দুদের এ কর্মকান্ডের দায়ভার সকল হিন্দুদের উপর চাপানো যৌক্তিক নয় কিন্তু অন্যান্য হিন্দুরা যদি উগ্রপন্থিদের এ কর্মকান্ডে কোন প্রকার সমর্থন দেয় তবে ভিন্ন ধারণা করা ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে কি ? কাউকে জোর করে ধর্মান্তরিত করা মানবাধিকার লঙ্ঘনের সীমায় পড়লেও বিশ্বের মানবাধিকার সংঘঠনগুলো থেকে কোন বিবৃতি প্রকাশ না পাওয়ায় অবাক হতে হয়েছে । সত্য বলতে, বিশ্বের অন্যান্য ধর্মগুলোর চেয়ে ইসলামের জনপ্রিয়তা এবং অন্যধর্ম থেকে স্বেচ্ছায় মানুষ ইসলাম ধর্মগ্রহন করায় বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্যভাবে ইসলাম বিদ্বেষী মনোভাব কাজ করছে । তবে সত্যকে তো চাপিয়ে রাখার উপায় নাই । যা সত্য তা প্রকাশ পাবেই । সত্যকে যদি কেউ চাপিয়ে রাখতে চায় তবে তার ধ্বংস অনিবার‌্য । ধর্ম আর টাকা একসঙ্গে যায়না । কোন ধর্ম যদি মানবকল্যানের হয় তবে তার অনুসারী বাড়াতে টাকার প্রয়োজন হয়না । আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে আরএসএস ২৫০০ খ্রিষ্টান ও মুসলিমকে ধর্মান্তরিত করার ঘোষণা দিয়েছে । ধর্ম জাগরণ মঞ্চের অন্যতম নেতা রাজেশ্বর সিংহ ঘোষণা করেছে, যদি কোন খ্রিষ্টান হিন্দু ধর্ম গ্রহন করে তাকে ২ লাখ এবং কোন মুসলমান হিন্দু ধর্ম গ্রহন করলে তাকে ৫ লাখ টাকা পুরস্কার দেয়া হবে । রাজেশ্বর সিংহের জ্ঞাতার্থে বলেতে হচ্ছে, মানুষের ধর্মবিশ্বাস টাকার বিনিময়ে খরিদ করা যায় না । মানুষের ধর্মবিশ্বাস যদি টাকায় ক্রয় করা যেত তবে বিশ্বে শুধু খ্রিষ্টান ধর্মমত ছাড়া অন্য কোন ধর্মের অস্তিত্ব থাকত কিনা সন্দেহ । বিশ্বের বুকে যে ধর্ম সবেচেয়ে বেশি মানবতাবাদী মানুষ স্বভাবতই সে ধর্মের আশ্রয় গ্রহন করবে । কপটতার আশ্রয় নিয়ে জোর করে ধর্মান্তরিত করানোর মধ্যে কোন মহাত্ম্য নাই । যদি ক্ষমতা থাকে তবে আপনাদের আদর্শ দিয়ে মানুষকে হিন্দু ধর্মের প্রতি উৎসাহী করুন ।

মানুষ কেবল জন্মসূত্রেই ধর্মপ্রাপ্ত হয়না বরং বিবেক বুদ্ধির সিদ্ধান্তের মাধ্যমেও ধর্ম বাছাই করার স্বাধীনতা রাখে । যে ধর্ম সবেচেয়ে বেশি মানবতাবাদী মানুষ সে ধর্মের প্রতি স্বভাবতই বেশি আকৃষ্ট হয় । তবুও যদি কেউ স্বেচ্ছায় ধর্ম ত্যাগ করে অন্যধর্মে ধর্মান্তরিত হয় তাতে আপত্তি নাই কিন্তু কপটতার মাধ্যমে কাউকে ধর্মান্তরিত করা হলে সেটা কোন অবস্থাতেই মেনে নেয়া হবে না । একথা সকল ধর্মের ক্ষেত্রে সমভাবে প্রযোজ্য । কাজেই সকলের লক্ষ্য রাখা উচিত যাতে ধর্মীয় বিদ্বেষের কারণে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নষ্ট না হয় । ভারতসহ সকল দেশে বাধ্যতামূলক ধর্মান্তরিত করার বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন করা সময়ের দাবী । বিজপী যদি এ ব্যাপারে উদাসীনতা প্রদর্শন করে তবে তাদেরকে রাজনৈতিকভাবে মারাত্মক খেসারত দিতে হবে । ১৩০ কোটি জনসংখ্যার ভারতে যেভাবে প্রায় ৩০ কোটি মুসলমানের বাস তেমনি হিন্দু ধর্মের সকলেই উগ্রপন্থি নয় । বৃহত্তর ভারতে যেমন হিন্দুদের বাস তেমনি মুসলমান, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ, জৈন, সাংখ্য, যোগ, ন্যায়, বৈশেষিক, মীমাংসাসহ ধর্মের অনেক শাখার বাস । কাজেই বাড়াবাড়ি করলে তার ফল যেমন দেশের সীমানায় ভালো হবে না তেমনি সীমানা ছাড়িয়ে সর্বত্র হিংসাত্মক কর্মকান্ড বিস্তৃত হবে । কাজেই উগ্রপন্থিদেরকে যদি তাদের বাড়াবাড়ি থেকে বিরত রাখা না হয় তবে ভবিষ্যতে সংগঠিত সকল শান্তি নষ্টকারী কর্মকান্ডের দায়ভার উগ্রপন্থী হিন্দুদেরকে এবং ভারত সরকারকে বহন করতে হবে । শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নষ্ট হোক সেটা মুসলমান হিসেবে কখনোই কাম্য নয় । ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ির পরিণাম কখনোই ভালো হবে না ।

রাজু আহমেদ । কলামিষ্ট ।



বিষয়: বিবিধ

১১৪৪ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

293788
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ১২:২৯

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 10348

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : একমাত্র ইসলাম ধর্মে প্রতিদ্বন্দি মুসলমানরা প্রায় প্রতিদিনই মসজিদে/মসজিদে পাল্টাপাল্টি বোমা ফাটিয়ে কাফের কতলের জেহাদ শুরু করেছে। ভারতে কখনো মন্দিরে বোমা হামলা হয়েছে বলে শোনা যায় না। ধন্যবাদ।
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ১২:৪৭
237419
রাজু আহমেদ লিখেছেন : হিন্দুর প্রযুক্তিতে ততোটা এগুতে পারেনি বোধহয় । ধন্যবাদ ।
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:২৭
237451

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 10348

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : ঠিক ধরেছেন! হিন্দুর বোমাবাজী প্রযুক্তি (শান্তির ধর্ম)? ইসলামের তুলনায় এখনো শিশু।
293865
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:২৮
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আরএসএস বিজেপির মুল চালিকা শক্তি। আর উগ্র হিন্দুত্ববাদই ভারত কে এখনও এক রেখেছে। বর্তমান ভারতের যে অর্থনৈতিক অবস্থা সেটা উত্তরন করার কোন চেষ্টা না করেই ভারত পরাশক্তি হতে চাচ্ছে যার ফলাফল সোভিয়েট ইউনিয়ন এর মতই হবে।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File