প্লিজ, একটু সময় নিয়ে পড়ুন!!

লিখেছেন লিখেছেন উম্মে হাবিব ০৭ জানুয়ারি, ২০১৪, ০২:৪৫:৩৩ রাত

প্লিজ, একটু সময় নিয়ে পড়ুন!!

দেখুন,

এখানে শকুনটা অপেক্ষা করছে ছোট্ট

শিশুটার মৃত্যুর জন্য!!

বাচ্চাটা মারা গেলে তার

মাংস খাবার জন্য!! এই ছবিটা হচ্ছে বিশ্বের

বিখ্যাত

এবং পৃথিবী কাপানো ছবিগুলোর

মাঝে একটা। এই

ছবিটা তুলেছিলেন

ফটোগ্রাফার Kevin Carter. Kevin Carter এই ছবিটি তুলেছিলেন ১৯৯৪

সালে সুদানে জাতিসংঘের

খাদ্য গুদামের কাছে। ছবিটার

মানে কি জানেন ??

শকুনটা অপেক্ষা করছে ছোট্ট

শিশুটার মৃত্যুর জন্য। কারন মৃত্যুর পর শকুনটা এই শিশুটার

শরীরের মাংস খাবে। এই

ছবিটা তখন

সারা দুনিয়াতে আলোড়ন

তুলেছিল। তবে শিশুটার শেষ

পরিণতি কি হয়েছিল, তা কেউ জানতে পারেনি। এমনকি Kevin

Carter ও না। এই ছবিটা Pulitzer Prize

পেয়েছিল। ফটোগ্রাফার Kevin

Carter এই ছবিটা তোলার ৩ মাস পর

সুইসাইড

করে মারা গিয়েছিলেন। পরে জানা গেছে ছবিটা তোলার

পর থেকেই

তিনি মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছিলেন

এবং এই কারনেই তিনি সুইসাইড

করেন । আত্মহত্যার আগে Kevin Carter

নিন্মলিখিত বাক্যগুলো তার ডায়রিতে লিখে যান- "Dear God, I promise Iwill never waste my food no matter

how bad it can taste and how full i may be. I pray that

He will protect this little boy, guide and deliver him away

from his misery. I pray that we will be more sensitive

towards the world around us and not be blinded by our

own selfish nature and interests. I hope this picture will always serve as a reminder to us that how fortunate we

are and that we must never ever take things for

granted."



আমরা অনেকেই কারণে-

অকারণে প্রায়ই খাবার নষ্ট

করি।। আপনাদের কাছে অনুরোধ

রইলো, খাবার নষ্ট করবেন

না।। যেখানে আপনি খাবার

নষ্ট করছেন সেখানে প্রতি মিনিটে শত শত

মানুষ মারা যাচ্ছে খাবারের

অভাবে, দুর্ভিক্ষের শিকার

হয়ে।।

লক্ষ্য করুনঃ ছবিটি শেয়ার

করা আমাদের নৈতিক

দায়িত্ব।। হয়তো আমাদের

শেয়ার করা ছবিটি দেখে কোন

ভাই/বোন ভবিষ্যতে খাবার

অপচয় করা থেকে বিরত থাকবে।। তাই অনুগ্রহ

করে ছবিটি শেয়ার করুন।। —

(ফেবু থেকে নেওয়া)

বিষয়: বিবিধ

২২৬০ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

159852
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:০৫
আস্তিক লিখেছেন : ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:০৯
114471
উম্মে হাবিব লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ । পড়ার জন্য জাযাকাল্লাহু খাইর।
159859
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৩৯
ইমরান ভাই লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ সত্যিই চিন্তার বিষয়...
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:১২
114472
উম্মে হাবিব লিখেছেন : সত্যিই চিন্তা করার মন মানুষিকতা আজ কাল সবার লাইফসাফোর্টে আছেন । তার মধ্যেও আপনারটা বেশ সুস্থ্য আছে । আলহামদুলিল্লাহ ।
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:১৬
114715
ইমরান ভাই লিখেছেন : মুসলিমের চিন্তা শক্তি কখোন লাইফসাপোর্টে থাকেনা।
আপনাকে ধন্যবাদ..........
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:০২
114902
উম্মে হাবিব লিখেছেন : আপনার সাথে একমত পোষন করতে পারলাম না । কারন বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক দেশের মুসলমানরা আজ জালিমদের হাতে মার খেয়ে শেষ হোয়ে ্যাচ্ছে সেখানে রাসুল সা এর জন্ম ও অফাতের স্থান সৌউদি আরব কেন আজ কেন চুপ হয়ে জালিমদের তাবেদারী করছে । নারী মন বিলাসের পিছনে তারা ঠিকই অর্থ দিচ্ছে ।কিন্তু দরিদ্র দেশ গুলোর মুসলমানরা না খেয়ে মরে যাচ্ছে । তারপরো কি বলবেন যে ,মুসলিমের চিন্তা শক্তি কখোন লাইফসাপোর্টে থাকেনা।
আপনাকেও অন্তর থেকে ধন্যবাদ..........Rose Rose Rose Good Luck Good Luck Good Luck
159865
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:০৭
হতভাগা লিখেছেন : ভাল শেয়ার করছেন । এটা আগেও এক ব্লগে পড়েছিলাম ।

আমাদের বিশ্বজিতের কোপ খাবার সাথে এটার সামন্জস্য আছে ।

'' আত্মহত্যার আগে Kevin Carter

নিন্মলিখিত বাক্যগুলো তার ডায়রিতে লিখে যান- "Dear God, I promise I will never waste my food no matter

how bad it can taste and how full i may be.
''

০ আত্মহত্যার আগে সে যদি এই কথা বলেই থাকে তাহলে তো তার এটা করার সুযোগও হয় নি । মারা যাবার পর সে তো এমনিতেই সে এটা ''I promise I will never waste my food no matter

how bad it can taste and how full i may be.
'' করতে পারবে না ।

এমনিতে সে বাচ্চাটিকে সেভ করতে না এসে একটা অন্যায় তো করেছেই , তার উপর বাচ্চাটির দিকে শকুনের এগিয়ে আসার ছবি তুলে বরং তামাশা করেছে মানবতার সাথে ।
এর জন্য পুরষ্কারও ছিনিয়েছে, আবার আত্ম হত্যা যে একটা মহাপাপ - তাও করেছে ।

মানে সে একটা অন্যায়কে কাহিনীতে পরিনত করতে গিয়ে অনেকগুলো অন্যায় করে ফেলেছে ।

তার উপর আবার বড় বড় জ্ঞান দেবার সুযোগ হাতছাড়া করেনি মরার কালেও :

''I hope this picture will always serve as a reminder to us that how fortunate we

are and that we must never ever take things for granted."

এসব দূর্ভিক্ষ কৃত্রিম যা পশ্চিমাদেরই সৃষ্টি । দুর্ভিক্ষের মাধ্যমে তারা সে দেশে রিলিফ পাঠিয়ে পয়সা বানায় , গৃহযুদ্ধ বাঁধিয়ে অস্ত্র বেঁচে । সিনেমার লোক পাঠিয়ে সিনেমা বানিয়ে অস্কার হাতায় আর ছবি তুলে পুলিতজার বাগায় ।

এরপরেও তাদের মুখে এই অনুশোচনা বিন্দুমাত্র প্রভাব ফেলে না ভিকটিমদের মনে । তারা মনে করে বোধ হয় এটাও তাদের আরেক ধরনের ধান্ধাবাজি ।

কার্টারের এই আত্মহত্যাও একটা ফ্যাশন । কারণ কার্টাররা যার জন্য বিখ্যাত হয়েছে তা তদেরই সৃষ্টি করা , না হলে আজ সে এই ছবি তুলে নাম কামাতে পারতোনা এবং শেষের এই জ্ঞান বিলিয়ে দিয়ে বিখ্যাতও হতে পারতো না ।

০৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:১৩
114473
উম্মে হাবিব লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ । পড়ার জন্য জাযাকাল্লাহু খাইর।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File