আবারও পলাশির পরাজয়ের পূনরাবৃত্তি হচ্ছে নাতো
লিখেছেন লিখেছেন সাঈদ রাহমানী ০৪ জানুয়ারি, ২০১৪, ০৫:০১:২২ বিকাল
পলাশির যুদ্ধের ইতিহাস সবারই কম বেশি জানা আছে। তৎকালিন সিরাজ আর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির লড়াইকে কেউ বাংলাদেশের স্বাধীনতা রক্ষার সংগ্রাম হিসেবে দেখেনি শুধু মাত্র সেনাপতি মোহন লাল এবং মির মর্দান ছাড়া। প্রধান সেনাপতি মির জাফর এবং মুল সেনাবাহিনী এই যুদ্ধে দর্শকের ভূমিকায় ছিলো। এই দর্শকের ভূমিকার ফলাফল ১৯০ বছর এর পরাধীনতা।
আজ আমরাও চলমান আন্দোলনকে আওয়ামি লিগ ও বিএনপির ক্ষমতার লড়াই হিসেবে দেখছি। এবং নিরপেক্ষ হিসেবে নিরাপদ দূরত্বে বসে মজা দেখছি।
কিন্তু বাস্তবতা কি। আজ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ভারতের হাতে বিপন্ন। এই আন্দোলন জাতীয়তাবাদী ও ইসলামপন্থী শক্তির সাথে আওয়ামি লিগের না, বরং ভারতের সাথেই হচ্ছে।
বিষয়: বিবিধ
১৬৩৫ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
স্বাধীন দেশ হিসেবে গত ৪২ বছর তো দেখলাম । ক্রমশঃই পিছনে হেটে চলেছে দেশটি ।
দেখি না পরের অধীনে গিয়ে জাতে উঠতে পারা যায় কি না ?
যে সব নেতাদের আমরা চুজ করি তারাই তো অন্যের হাতে সপে দিতে চায় দেশকে ।
(শুয়াইবুল ঈমান আল বায়হাকি, ৫/১৬)"
হুজায়ফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “নবুওয়াত ব্যবস্থা তোমাদের মাঝে ততদিন থাকবে, যতদিন আল্লাহ তাআলা মঞ্জুর করেন। অতঃপর যখন ইচ্ছা, তখন তিনি তা উঠিয়ে নিবেন। তারপর (রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওফাতের পর) তোমাদের মাঝেনবুওয়াতের পদ্ধতিতে খেলাফত ব্যবস্থা কায়েম হবে এবং তা আল্লাহ তাআলা যতদিন ইচ্ছা ততদিন থাকবে (খুলাফায়ে রাশিদিন এর যুগ)। অতঃপর তিনি তা উঠিয়ে নিবেন। তারপর হানাহানির রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হবে এবং তা আল্লাহ তাআলার যতদিন ইচ্ছা ততদিন থাকবে (রাজতন্ত্র)। অতঃপর আল্লাহর ইচ্ছায় তার বিলুপ্তি ঘটবে। তারপর জবর দখল তথা আধিপত্য বিস্তারের রাজত্ব কায়েম হবে এবং আল্লাহর ইচ্ছায় দুনিয়াতে কিছুকাল বিরাজমান থাকবে (নানা ভূখণ্ডে বর্তমান একনায়কতন্ত্র ও রকমারি বাদ ও তন্ত্রে প্রতিষ্ঠিত স্বৈর শাসকগণ) । তারপর যখন আল্লাহ ইচ্ছা করবেন, তখন এরও অবসান ঘটবে। অতঃপর নবুওয়াতের পদ্ধতিতে খেলাফত রাষ্ট্র-ব্যবস্থা কায়েম হবে। এ বলে রাসূল সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়া সাল্লাম চুপ রইলেন”। (মুসনাদে আহমদঃ ৪/২৭৩)
মন্তব্য করতে লগইন করুন