বিশ্বমন্ডলের কিছু তথ্য উপাথ্য আপনার ভাল লেগেও যেতে পারে (ছবি সহ)
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস ২৯ এপ্রিল, ২০১৪, ০২:৩৫:৩৫ দুপুর
০১।
শনি গ্রহের উপগ্রহ Titan এর অভিকর্ষ বল এতটাই কম যে আপনি যদি সেখানে যেতে পারতেন, শুধুমাত্র কাপড়ের তৈরি দুটি পাখা বানিয়ে আকাশে উড়তে পারতেন
বিশ্ব-মহাবিশ্ব.........আকাশ-মহাকাশ - ০১
০২।
বিশ্ব-মহাবিশ্ব.........আকাশ-মহাকাশ - ০২
GOLDEN GATE BRIDGE থেকে তোলা চাঁদের ছবি। ছবিতে আমরা চাঁদের পরিভ্রমনের পথরেখা দেখতে পাচ্ছি
০৩।
বিশ্ব-মহাবিশ্ব.........আকাশ-মহাকাশ - ০৩
০৪।
০৫।
০৬।
০৭।
০৮।
০৯।
১০।
১১।
১২।
১৩।
১৪।
১৫।
১৬।
১৮।
১৯।
২০।
চীনের মহাপ্রাচীর চাঁদ থেকেও দেখা যায়' এই কথা মোটামুটি আমরা সবাই শুনেছি। এটি আসলে সত্যি নয়, এটি একটি গুজব এবং গুজবটি ছড়িয়েছিল ১৭৫৪ সালে !!
গুজবটি এতই শক্তিশালী যে আপনি যদি গুগল এ "Great Wall of China seen from the moon" লিখে সার্চ দেন, গুজবটির সমর্থনে প্রায় ৪০লাখ রেজাল্ট পাবেন।
William Stukeley নামক এক ব্যাক্তির ১৭৫৪ সালের দিকে লিখা একটি চিঠিতে লিখা ছিল 'the Chinese Wall, […] makes a considerable figure upon the terrestrial globe, and may be discerned at the moon" সুতরাং বলা যায় গুজবটি সর্বপ্রথম ১৭৫৪ সালে ছড়িয়েছিল।
সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের মতে চাঁদ থেকে সেই সব বস্তুকেই দেখা যাবে যার সর্বনিম্ন ব্যাস ৭০মাইল এবং আশেপাশের তুলনায় কনট্রাস্ট থাকবে উল্লেখযোগ্য। অপরদিকে চীনের মহাপ্রাচীরের সর্বোচ্চ প্রস্থ হচ্ছে ৩০ ফুট। মহাপ্রাচীরটির প্রস্থ ধরে তুলনা করলে চাঁদ থেকে চীনের মহাপ্রাচীর দেখা আর দুই মাইল দূর থেকে একটি চুল দেখা একই ব্যাপার।
সুতরাং যদি মানুষকে চাঁদ থেকে চীনের মহাপ্রাচীরকে দেখতে হলে তার চোখের ক্ষমতা স্বাভাবিক দৃষ্টি ক্ষমতার ১৭,০০০ গুন বেশি থাকতে হবে
বিষয়: বিবিধ
১৯৮৮ বার পঠিত, ১৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
খুব ভালো লেগেছে।
আরও চাই।
আমাদের সুর্যই আয়তনে যতটুক তাতে মহা বিশ্বের সব রহস্য যানার দাবি আমরা কি ভাবে করি আর আল্লাহর অস্তিত্বে সন্দেহ প্রকাশ করি সেটা বুঝতে পারিনা। আর ভালো লাগল ১৫ নং ছবিটি। সেই সুখি মানুষের গল্পটির মতই যা আছে তাই নিয়ে সুখি। কোন কিছু না পাওয়ার চিন্তায় দুখি নয়।
ওখানে আযান শুনা যায় সেটা আপনি কাকে কি দিয়ে বিশ্বাস করাবেন, যদি বিশ্বাস করাতে চান সেখানে যাওয়াটা অবশ্যই দরকার,
নীল আলমষ্ট্রং সেখানে আজানের ধ্বনি শুনতে পেয়েছেন , সেটা হয়তো তাকে ঈমান গ্রহনের জন্য একটা প্রতিধ্বনি দিয়েছেন, তার অর্থ এই নয় যে সেখানে আজান শুনা যায়,
যারা আস্তিক তাদের কোন প্রমান লাগেনা,
সামনে যা কিছু দেখি সবিই আস্তিকের জন্য প্রভুত্বের প্রমান
মন্তব্য করতে লগইন করুন